সিকান্দর শাহ, দ্বিতীয়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
''সিকান্দর শাহ, দ্বিতীয়'' বাংলার পরবর্তী ইলিয়াস শাহী বংশের সুলতান। তিনি ৮৮৬ হিজরিতে (১৪৮১ খ্রি.) সিংহাসনে অধিষ্ঠিত হন। গোলাম হোসেন সলিমের [[রিয়াজ-উস-সালাতীন|রিয়াজ-উস-সালাতীন]]-এর বর্ণনানুযায়ী তিনি সুলতান শামসুদ্দীন ইউসুফ শাহের পুত্র ছিলেন। | '''সিকান্দর শাহ, দ্বিতীয়''' বাংলার পরবর্তী ইলিয়াস শাহী বংশের সুলতান। তিনি ৮৮৬ হিজরিতে (১৪৮১ খ্রি.) সিংহাসনে অধিষ্ঠিত হন। গোলাম হোসেন সলিমের [[রিয়াজ-উস-সালাতীন|রিয়াজ-উস-সালাতীন]]-এর বর্ণনানুযায়ী তিনি সুলতান শামসুদ্দীন ইউসুফ শাহের পুত্র ছিলেন। | ||
গোলাম হোসেন ও নিজামউদ্দীন আহমদ উভয়েই মনে করেন যে, সিকান্দর মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন ছিলেন এবং এ কারণে সিংহাসন লাভের দু-একদিনের মধ্যেই তাঁকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়। বিশেষভাবে পর্যালোচনায় প্রতীয়মান হয় যে, অভিজাতদের আস্থা লাভে ব্যর্থতার কারণেই তিনি সিংহাসন হারান। সম্ভবত তিনি দুমাস বাংলা শাসন করেন। দ্বিতীয় সিকান্দর শাহের নামাঙ্কিত কোন মুদ্রা বা শিলালিপি পাওয়া যায় নি। পরবর্তীকালের ইতিহাসগ্রন্থে শুধু তাঁর নামের উল্লেখ পাওয়া যায়। [এ.বি.এম শামসুদ্দীন আহমদ] | গোলাম হোসেন ও নিজামউদ্দীন আহমদ উভয়েই মনে করেন যে, সিকান্দর মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন ছিলেন এবং এ কারণে সিংহাসন লাভের দু-একদিনের মধ্যেই তাঁকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়। বিশেষভাবে পর্যালোচনায় প্রতীয়মান হয় যে, অভিজাতদের আস্থা লাভে ব্যর্থতার কারণেই তিনি সিংহাসন হারান। সম্ভবত তিনি দুমাস বাংলা শাসন করেন। দ্বিতীয় সিকান্দর শাহের নামাঙ্কিত কোন মুদ্রা বা শিলালিপি পাওয়া যায় নি। পরবর্তীকালের ইতিহাসগ্রন্থে শুধু তাঁর নামের উল্লেখ পাওয়া যায়। [এ.বি.এম শামসুদ্দীন আহমদ] |
০৫:৫৩, ২২ মার্চ ২০১৫ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ
সিকান্দর শাহ, দ্বিতীয় বাংলার পরবর্তী ইলিয়াস শাহী বংশের সুলতান। তিনি ৮৮৬ হিজরিতে (১৪৮১ খ্রি.) সিংহাসনে অধিষ্ঠিত হন। গোলাম হোসেন সলিমের রিয়াজ-উস-সালাতীন-এর বর্ণনানুযায়ী তিনি সুলতান শামসুদ্দীন ইউসুফ শাহের পুত্র ছিলেন।
গোলাম হোসেন ও নিজামউদ্দীন আহমদ উভয়েই মনে করেন যে, সিকান্দর মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন ছিলেন এবং এ কারণে সিংহাসন লাভের দু-একদিনের মধ্যেই তাঁকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়। বিশেষভাবে পর্যালোচনায় প্রতীয়মান হয় যে, অভিজাতদের আস্থা লাভে ব্যর্থতার কারণেই তিনি সিংহাসন হারান। সম্ভবত তিনি দুমাস বাংলা শাসন করেন। দ্বিতীয় সিকান্দর শাহের নামাঙ্কিত কোন মুদ্রা বা শিলালিপি পাওয়া যায় নি। পরবর্তীকালের ইতিহাসগ্রন্থে শুধু তাঁর নামের উল্লেখ পাওয়া যায়। [এ.বি.এম শামসুদ্দীন আহমদ]