গেন্ডারিয়া থানা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৪ নং লাইন: | ৪ নং লাইন: | ||
''জনসংখ্যা'' ১৬০৫৪১; পুরুষ ৯২১৬১, মহিলা ৬৮৩৮০। মুসলিম ১৪১৪৫১, হিন্দু ১৮৪০৩, বৌদ্ধ ৬১৯, খ্রিস্টান ৩৮ এবং অন্যান্য ৩০। | ''জনসংখ্যা'' ১৬০৫৪১; পুরুষ ৯২১৬১, মহিলা ৬৮৩৮০। মুসলিম ১৪১৪৫১, হিন্দু ১৮৪০৩, বৌদ্ধ ৬১৯, খ্রিস্টান ৩৮ এবং অন্যান্য ৩০। | ||
''জলাশয়'' প্রধান নদী: বুড়িগঙ্গা | ''জলাশয়'' প্রধান নদী: [[বুড়িগঙ্গা নদী|বুড়িগঙ্গা নদী]]। | ||
''প্রশাসন'' ২০১০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি সূত্রাপুর থানার অংশ নিয়ে গেন্ডারিয়া থানা গঠিত হয়। | ''প্রশাসন'' ২০১০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি সূত্রাপুর থানার অংশ নিয়ে গেন্ডারিয়া থানা গঠিত হয়। | ||
১৭ নং লাইন: | ১৭ নং লাইন: | ||
|- | |- | ||
| ৪ || ২৫ || ১৬০৫৪১ || - || ৮৭৭২৮ || ৭০.১৪ || - | | ৪ || ২৫ || ১৬০৫৪১ || - || ৮৭৭২৮ || ৭০.১৪ || - | ||
|} | |} | ||
{| class="table table-bordered table-hover" | {| class="table table-bordered table-hover" | ||
২৮ নং লাইন: | ২৭ নং লাইন: | ||
|- | |- | ||
| ওয়ার্ড নং-৭৬ || ০.৫৩ || ২৩৬১৬ || ১৭৯৩০ || ৭২.০৪ | | ওয়ার্ড নং-৭৬ || ০.৫৩ || ২৩৬১৬ || ১৭৯৩০ || ৭২.০৪ | ||
|- | |- | ||
| ওয়ার্ড নং-৮০ || ০.২৪ || ১৬৩৫৫ || ১১৮২৫ || ৭০.৫৬ | | ওয়ার্ড নং-৮০ || ০.২৪ || ১৬৩৫৫ || ১১৮২৫ || ৭০.৫৬ | ||
|- | |- | ||
| ওয়ার্ড নং-৮১ || ০.৬৫ || ২৮৯৪১ || ২০৮৬০ || ৬৭.২১ | | ওয়ার্ড নং-৮১ || ০.৬৫ || ২৮৯৪১ || ২০৮৬০ || ৬৭.২১ | ||
|- | |- | ||
| ওয়ার্ড নং-৮২ || ০.৪১ || ২৩২৪৯ || ১৭৭৬৫ || ৭০.৭৮ | | ওয়ার্ড নং-৮২ || ০.৪১ || ২৩২৪৯ || ১৭৭৬৫ || ৭০.৭৮ | ||
৪০ নং লাইন: | ৩৬ নং লাইন: | ||
''সূত্র'' আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো। | ''সূত্র'' আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো। | ||
[[Image:GendariaThana.jpg|thumb|right| | [[Image:GendariaThana.jpg|thumb|right|400px]] | ||
''উলেখযোগ্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান'' কদম রসূল জামে মসজিদ, নূর মসজিদ, মুরগীটোলা জামে মসজিদ, ধুপখোলা জামে মসজিদ, শ্রী শ্রী লোকনাথ ব্রক্ষ্মচারী আশ্রম ও মন্দির, শ্রী শ্রী শিব মন্দির। | |||
'' | ''শিক্ষার হার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান'' গড় হার ৬৯.৯৭%; পুরুষ ৭২.৮২%, মহিলা ৬৬.০১%। কলেজ ১, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ২১, প্রাথমিক বিদ্যালয় ১৫। উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: বাংলাদেশ ব্যাংক আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়, সদরুল হক মহিলা কলেজ, গেন্ডারিয়া উচ্চ বিদ্যালয়, মনিজা রহমান উচ্চ বিদ্যালয়, সরকারি নালিন্দা উচ্চ বিদ্যালয়। | ||
'' | ''সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান'' ক্লাব, কমিউনিটি সেন্টার, খেলার মাঠ। | ||
'' | ''গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা'' মাদকদ্রব্য রাসায়নিক পরীক্ষাগার, বিদ্যুৎ সাব স্টেশন। | ||
'' | ''জনগোষ্ঠীর আয়ের প্রধান উৎস'' কৃষি ০.৬৮%, অকৃষি শ্রমিক ০.৪৭%, শিল্প ২.৯৭%, ব্যবসা ৩৯.১২%, পরিবহণ ও যোগাযোগ ৬.৩৯%, নির্মাণ ২.০৩%, ধর্মীয় সেবা ০.১৬%, চাকরি ৩০.১২%, রেন্ট অ্যান্ড রেমিটেন্স ৩.১২% এবং অন্যান্য ১৪.৯৪%। | ||
'' | ''কৃষিভূমির মালিকানা'' ভূমিমালিক ৪৩.৭০%, ভূমিহীন ৫৬.৩০%। | ||
'' | ''বিলুপ্ত বা বিলুপ্তপ্রায় ফসলাদি'' ধান, পাট, আখ, ডাল। | ||
''প্রধান ফল-ফলাদি'' আম, পেয়ারা। | |||
'' | ''যোগযোগ বিশেষত্ব'' মোট সড়ক ৩২.০২ কিমি। | ||
'' | ''বিলুপ্ত বা বিলুপ্তপ্রায় সনাতন বাহন'' পাল্কি, গরু ও ঘোড়ার গাড়ি। | ||
'' | ''শিল্প ও কলকারখানা'' গার্মেন্টসশিল্প, ঔষধশিল্প (সাধনা ও শক্তি ঔষধালয়), তেলকল। | ||
''কুটিরশিল্প'' স্বর্ণশিল্প, লৌহশিল্প প্রভৃতি। | |||
'' | ''বাজার'' ধুপখোলা বাজার উল্লেখযোগ্য। | ||
'' | ''বিদ্যুৎ ব্যবহার'' এ থানার সবক’টি ওয়ার্ড বিদ্যুতায়ন কর্মসূচির আওতাধীন। তবে ৯৮.৯৯% পরিবারের বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে। | ||
'' | ''পানীয়জলের উৎস'' নলকূপ ১৪.৫২%, পুকুর ০.১২%, ট্যাপ ৮৩.৯২% এবং অন্যান্য ১.৪৪%। | ||
'' | ''স্যানিটেশন ব্যবস্থা'' এ থানার ৯৬.২৩% পরিবার স্বাস্থ্যকর এবং ৩.৭০% পরিবার অস্বাস্থ্যকর ল্যাট্রিন ব্যবহার করে। ০.০৭% পরিবারের কোনো ল্যাট্রিন সুবিধা নেই। | ||
'' | ''স্বাস্থ্যকেন্দ্র'' আরবান প্রাইমারি হেলথ কেয়ার, ফয়সাল ডেন্টাল ক্লিনিক, ইবনেসিনা ডায়গনষ্টিক ল্যাব কনসালটেশন সেন্টার, জাহাঙ্গীরনগর হাসপাতাল। | ||
[শামসুন নাহার] | ''এনজিও'' ব্র্যাক, আরবান ডেভেলপমেন্ট কমিটি। [শামসুন নাহার] | ||
'''তথ্যসূত্র''' | '''তথ্যসূত্র''' আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো। | ||
[[en:Gandaria Thana]] | [[en:Gandaria Thana]] |
১০:০৩, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
গেন্ডারিয়া থানা (ঢাকা মেট্রোপলিটন) আয়তন: ১.৮৩ বর্গ কিমি। অবস্থান: ২৩°৪১´ থেকে ২৩°৪২´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯০°২৫´ থেকে ৯০°২৬´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ। সীমানা: উত্তরে সূত্রাপুর থানা, পূর্বে যাত্রাবাড়ী ও শ্যামপুর থানা, দক্ষিণে কেরানীগঞ্জ উপজেলা ও শ্যামপুর থানা, পশ্চিমে সূত্রাপুর থানা।
জনসংখ্যা ১৬০৫৪১; পুরুষ ৯২১৬১, মহিলা ৬৮৩৮০। মুসলিম ১৪১৪৫১, হিন্দু ১৮৪০৩, বৌদ্ধ ৬১৯, খ্রিস্টান ৩৮ এবং অন্যান্য ৩০।
জলাশয় প্রধান নদী: বুড়িগঙ্গা নদী।
প্রশাসন ২০১০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি সূত্রাপুর থানার অংশ নিয়ে গেন্ডারিয়া থানা গঠিত হয়।
থানা | ||||||
ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন | মহল্লা | জনসংখ্যা | ঘনত্ব (প্রতি বর্গ কিমি) | শিক্ষার হার (%) | ||
শহর | গ্রাম | শহর | গ্রাম | |||
৪ | ২৫ | ১৬০৫৪১ | - | ৮৭৭২৮ | ৭০.১৪ | - |
ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন | ||||
ওয়ার্ড নম্বর ও ইউনিয়ন | আয়তন (বর্গ কিমি) | লোকসংখ্যা | শিক্ষার হার (%) | |
পুরুষ | মহিলা | |||
ওয়ার্ড নং-৭৬ | ০.৫৩ | ২৩৬১৬ | ১৭৯৩০ | ৭২.০৪ |
ওয়ার্ড নং-৮০ | ০.২৪ | ১৬৩৫৫ | ১১৮২৫ | ৭০.৫৬ |
ওয়ার্ড নং-৮১ | ০.৬৫ | ২৮৯৪১ | ২০৮৬০ | ৬৭.২১ |
ওয়ার্ড নং-৮২ | ০.৪১ | ২৩২৪৯ | ১৭৭৬৫ | ৭০.৭৮ |
সূত্র আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো।
উলেখযোগ্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান কদম রসূল জামে মসজিদ, নূর মসজিদ, মুরগীটোলা জামে মসজিদ, ধুপখোলা জামে মসজিদ, শ্রী শ্রী লোকনাথ ব্রক্ষ্মচারী আশ্রম ও মন্দির, শ্রী শ্রী শিব মন্দির।
শিক্ষার হার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড় হার ৬৯.৯৭%; পুরুষ ৭২.৮২%, মহিলা ৬৬.০১%। কলেজ ১, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ২১, প্রাথমিক বিদ্যালয় ১৫। উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: বাংলাদেশ ব্যাংক আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়, সদরুল হক মহিলা কলেজ, গেন্ডারিয়া উচ্চ বিদ্যালয়, মনিজা রহমান উচ্চ বিদ্যালয়, সরকারি নালিন্দা উচ্চ বিদ্যালয়।
সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান ক্লাব, কমিউনিটি সেন্টার, খেলার মাঠ।
গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা মাদকদ্রব্য রাসায়নিক পরীক্ষাগার, বিদ্যুৎ সাব স্টেশন।
জনগোষ্ঠীর আয়ের প্রধান উৎস কৃষি ০.৬৮%, অকৃষি শ্রমিক ০.৪৭%, শিল্প ২.৯৭%, ব্যবসা ৩৯.১২%, পরিবহণ ও যোগাযোগ ৬.৩৯%, নির্মাণ ২.০৩%, ধর্মীয় সেবা ০.১৬%, চাকরি ৩০.১২%, রেন্ট অ্যান্ড রেমিটেন্স ৩.১২% এবং অন্যান্য ১৪.৯৪%।
কৃষিভূমির মালিকানা ভূমিমালিক ৪৩.৭০%, ভূমিহীন ৫৬.৩০%।
বিলুপ্ত বা বিলুপ্তপ্রায় ফসলাদি ধান, পাট, আখ, ডাল।
প্রধান ফল-ফলাদি আম, পেয়ারা।
যোগযোগ বিশেষত্ব মোট সড়ক ৩২.০২ কিমি।
বিলুপ্ত বা বিলুপ্তপ্রায় সনাতন বাহন পাল্কি, গরু ও ঘোড়ার গাড়ি।
শিল্প ও কলকারখানা গার্মেন্টসশিল্প, ঔষধশিল্প (সাধনা ও শক্তি ঔষধালয়), তেলকল।
কুটিরশিল্প স্বর্ণশিল্প, লৌহশিল্প প্রভৃতি।
বাজার ধুপখোলা বাজার উল্লেখযোগ্য।
বিদ্যুৎ ব্যবহার এ থানার সবক’টি ওয়ার্ড বিদ্যুতায়ন কর্মসূচির আওতাধীন। তবে ৯৮.৯৯% পরিবারের বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে।
পানীয়জলের উৎস নলকূপ ১৪.৫২%, পুকুর ০.১২%, ট্যাপ ৮৩.৯২% এবং অন্যান্য ১.৪৪%।
স্যানিটেশন ব্যবস্থা এ থানার ৯৬.২৩% পরিবার স্বাস্থ্যকর এবং ৩.৭০% পরিবার অস্বাস্থ্যকর ল্যাট্রিন ব্যবহার করে। ০.০৭% পরিবারের কোনো ল্যাট্রিন সুবিধা নেই।
স্বাস্থ্যকেন্দ্র আরবান প্রাইমারি হেলথ কেয়ার, ফয়সাল ডেন্টাল ক্লিনিক, ইবনেসিনা ডায়গনষ্টিক ল্যাব কনসালটেশন সেন্টার, জাহাঙ্গীরনগর হাসপাতাল।
এনজিও ব্র্যাক, আরবান ডেভেলপমেন্ট কমিটি। [শামসুন নাহার]
তথ্যসূত্র আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো।