যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

NasirkhanBot (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ২২:৫০, ৪ মে ২০১৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ (Added Ennglish article link)

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ২০০৭ সালে বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশ ২০০১-এর অধীনে প্রতিষ্ঠিত একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। যশোর সদর থেকে ১০ কিমি দূরে চৌগাছা-ঝিনাইদহ মহাসড়কের পার্শ্বে আমবটতলা নামক স্থানে ৩৫ একর জায়গা নিয়ে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত।

২০০৯ সালের ১০ জুন ৪টি বিভাগে (অ্যাকুয়াকালচার অ্যান্ড ফিসারিজ, কম্পিউটার সাইন্স অ্যান্ড ইনফরমেশন টেকনোলজি, এনভাইরনমেন্টাল অ্যান্ড হেলথ ম্যানেজমেন্ট এবং মাইক্রোবায়োজিক্যাল সাইন্স) ২০৫ জন শিক্ষার্থী নিয়ে এর শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ৩টি অনুষদ ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি, বায়োলজিক্যাল সাইন্স অ্যান্ড টেকনোলজি এবং অ্যাপ্লাইড সাইন্স অ্যান্ড টেকনোলজি-এর অধীনে ১০টি বিভাগে শিক্ষা কার্যক্রম চালু রয়েছে। বিভাগগুলি হলো: কম্পিউটার সাইন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রোডাকশন অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, পেট্রোলিয়াম অ্যান্ড মাইনিং ইঞ্জিনিয়ারিং, মাইক্রোবায়োলজি, অ্যাকুয়াকালচার অ্যান্ড ফিশারিজ, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি, এনভাইরনমেন্টাল সাইন্স হেলথ, অ্যাপ্লাইড ক্যামেস্ট্রি অ্যান্ড কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ফার্মেসি এবং নিউট্রিশন অ্যান্ড ফুড টেকনোলজি। এসব বিভাগে স্নাতক পর্যায়ে ১০০০ ছাত্রছাত্রী অধ্যয়নরত।

২০১০ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকশিক্ষিকার সংখ্যা ৪১ ও কর্মকর্তাকর্মচারীর সংখ্যা ৭৩ ছিল। ছাত্রদের আবাসিক সুবিধার জন্য রয়েছে ২টি হল- শহীদ মশিয়ুর রহমান হল এবং শেখ হাসিনা হল। ভিসি’র বাসভবন, শিক্ষকদের বাসভবন এবং কর্মকর্তদের ১টি করে বাসভবন রয়েছে। কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারে বইয়ের সংখ্যা ১০০০। বিভিন্ন অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য রয়েছে ১টি গ্যালারি। খেলাধুলার জন্য রয়েছে ১টি মাঠ। পড়ালেখার পাশাপাশি শিক্ষার্থীরা বিতর্ক প্রতিযোগিতা, খেলাধুলা এবং বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে নিয়মিত অংশগ্রহণ করে।

[মো. আশিক ইকবাল]