বংশী নদী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

(Added Ennglish article link)
 
সম্পাদনা সারাংশ নেই
 
২ নং লাইন: ২ নং লাইন:
'''বংশী নদী '''(Bangshi River)  বন্শী নদী নামেও পরিচিত। মধুপুর গড় থেকে উদ্ভূত হয়ে ময়মনসিংহ জেলার পূর্বভাগ দিয়ে দক্ষিণ দিকে প্রবাহিত হওয়ার পর কালিয়াকৈর-এর কাছে ঢাকা জেলায় প্রবেশ করে ধলেশ্বরী নদীতে পতিত হয়েছে। নদীটির মোট দৈর্ঘ্য ২৩৮ কিমি। উত্তরে পুরাতন ব্রহ্মপুত্রের সঙ্গে একীভূত হওয়ার ফলে বংশী নদী কার্যত পুরাতন ব্রহ্মপুত্রেরই একটি শাখানদীতে পরিণত হয়েছে। এটি কেবলমাত্র বর্ষাকালে নাব্য থাকে।  [মাসুদ হাসান চৌধুরী]
'''বংশী নদী '''(Bangshi River)  বন্শী নদী নামেও পরিচিত। মধুপুর গড় থেকে উদ্ভূত হয়ে ময়মনসিংহ জেলার পূর্বভাগ দিয়ে দক্ষিণ দিকে প্রবাহিত হওয়ার পর কালিয়াকৈর-এর কাছে ঢাকা জেলায় প্রবেশ করে ধলেশ্বরী নদীতে পতিত হয়েছে। নদীটির মোট দৈর্ঘ্য ২৩৮ কিমি। উত্তরে পুরাতন ব্রহ্মপুত্রের সঙ্গে একীভূত হওয়ার ফলে বংশী নদী কার্যত পুরাতন ব্রহ্মপুত্রেরই একটি শাখানদীতে পরিণত হয়েছে। এটি কেবলমাত্র বর্ষাকালে নাব্য থাকে।  [মাসুদ হাসান চৌধুরী]


[[en:Bangshi River]]
''মানচিত্রের জন্য দেখুন''  [[ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদীপ্রণালী|ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদীপ্রণালী]]
 
[[en:Bangshi River]]
 
[[en:Bangshi River]]


[[en:Bangshi River]]
[[en:Bangshi River]]

০৯:০৫, ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ

বংশী নদী (Bangshi River)  বন্শী নদী নামেও পরিচিত। মধুপুর গড় থেকে উদ্ভূত হয়ে ময়মনসিংহ জেলার পূর্বভাগ দিয়ে দক্ষিণ দিকে প্রবাহিত হওয়ার পর কালিয়াকৈর-এর কাছে ঢাকা জেলায় প্রবেশ করে ধলেশ্বরী নদীতে পতিত হয়েছে। নদীটির মোট দৈর্ঘ্য ২৩৮ কিমি। উত্তরে পুরাতন ব্রহ্মপুত্রের সঙ্গে একীভূত হওয়ার ফলে বংশী নদী কার্যত পুরাতন ব্রহ্মপুত্রেরই একটি শাখানদীতে পরিণত হয়েছে। এটি কেবলমাত্র বর্ষাকালে নাব্য থাকে।  [মাসুদ হাসান চৌধুরী]

মানচিত্রের জন্য দেখুন ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদীপ্রণালী