দক্ষিণ সুরমা থানা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

(fix: image tag)
 
সম্পাদনা সারাংশ নেই
 
১৭ নং লাইন: ১৭ নং লাইন:
|-  
|-  
| ২+৫ || ৫৪  || ১৯৯১২  || ৯৪৪৫৮  || ১৪৫১  || ৬৪.১৩  || ৬১.৩৬  
| ২+৫ || ৫৪  || ১৯৯১২  || ৯৪৪৫৮  || ১৪৫১  || ৬৪.১৩  || ৬১.৩৬  
|}
|}
{| class="table table-bordered table-hover"
{| class="table table-bordered table-hover"
২৮ নং লাইন: ২৭ নং লাইন:
|-  
|-  
| ওয়ার্ড নং ২৫ || ১.৩৪  || ৭৭১৬  || ৫৮৩৩  || ৬০.১৭  
| ওয়ার্ড নং ২৫ || ১.৩৪  || ৭৭১৬  || ৫৮৩৩  || ৬০.১৭  
|-  
|-  
| ওয়ার্ড নং ২৭  || ১.৩৬  || ৩৩৭১  || ২৯৯২  || ৬৮.১০  
| ওয়ার্ড নং ২৭  || ১.৩৬  || ৩৩৭১  || ২৯৯২  || ৬৮.১০  
|-  
|-  
| কুচাই  || ১৬.০৮  || ৭৩১১  || ৬৫৮৮  || ৬০.৩৩  
| কুচাই  || ১৬.০৮  || ৭৩১১  || ৬৫৮৮  || ৬০.৩৩  
|-  
|-  
| তেঁতলি  || ১৪.১৮  || ১০২৫৩  || ৯৮৯৪  || ৫৯.৯৪  
| তেঁতলি  || ১৪.১৮  || ১০২৫৩  || ৯৮৯৪  || ৫৯.৯৪  
|-  
|-  
| বড়ইকান্দি  || ৯.৭৬  || ৭৮৯৪  || ৭১০৩  || ৬৪.০২  
| বড়ইকান্দি  || ৯.৭৬  || ৭৮৯৪  || ৭১০৩  || ৬৪.০২  
|-  
|-  
| মোল্লারগাঁও  || ১১.০৯  || ১০৪৯৪  || ৯৮৯২  || ৬২.৮১  
| মোল্লারগাঁও  || ১১.০৯  || ১০৪৯৪  || ৯৮৯২  || ৬২.৮১  
|-  
|-  
| সিলাম  || ২৫.০১  || ১২৮৪৬  || ১২১৮৩  || ৫৯.৭২  
| সিলাম  || ২৫.০১  || ১২৮৪৬  || ১২১৮৩  || ৫৯.৭২  
৮৭ নং লাইন: ৮০ নং লাইন:
''স্বাস্থ্যকেন্দ্র'' হাসপাতাল ১, উপস্বাস্থ্যকেন্দ্র ১, ক্লিনিক ১০।  [সিরাজুল ইসলাম]
''স্বাস্থ্যকেন্দ্র'' হাসপাতাল ১, উপস্বাস্থ্যকেন্দ্র ১, ক্লিনিক ১০।  [সিরাজুল ইসলাম]


'''তথ্যসূত্র ''' আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো; দক্ষিণ সুরমা থানা মাঠ পর্যায়ের প্রতিবেদন ২০১০।
'''তথ্যসূত্র''' আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো; দক্ষিণ সুরমা থানা মাঠ পর্যায়ের প্রতিবেদন ২০১০।
 
<!-- imported from file: দক্ষিণ সুরমা থানা.html-->


[[en:Dakshin Surma Thana]]
[[en:Dakshin Surma Thana]]

০৯:০৪, ৬ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ

দক্ষিণ সুরমা থানা (সিলেট মেট্রোপলিটন)  আয়তন: ৭৮.৮২ বর্গ কিমি। সীমানা: উত্তরে কোতোয়ালী মডেল, জালালাবাদ ও শাহপরাণ থানা, দক্ষিণে মোগলা বাজার থানা, পূর্বে গোলাপগঞ্জ উপজেলা, পশ্চিমে বিশ্বনাথ উপজেলা।

জনসংখ্যা ১১৪৩৭০; পুরুষ ৫৯৮৮৫, মহিলা ৫৪৪৮৫। মুসলিম ১০৯৩৭৫, হিন্দু ৪৯৬৮ এবং অন্যান্য ২৭।

জলাশয় সুরমা নদী ও ভরারু বিল উল্লেখযোগ্য।

প্রশাসন দক্ষিণ সুরমা থানা গঠিত হয় ২০০০ সালে।

থানা
ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন মহল্লা জনসংখ্যা ঘনত্ব (প্রতি বর্গ কিমি) শিক্ষার হার (%)
শহর গ্রাম শহর গ্রাম
২+৫ ৫৪ ১৯৯১২ ৯৪৪৫৮ ১৪৫১ ৬৪.১৩ ৬১.৩৬
ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন
ওয়ার্ড নম্বর ও ইউনিয়ন আয়তন (বর্গ কিমি) লোকসংখ্যা শিক্ষার হার (%)
পুরুষ মহিলা
ওয়ার্ড নং ২৫ ১.৩৪ ৭৭১৬ ৫৮৩৩ ৬০.১৭
ওয়ার্ড নং ২৭ ১.৩৬ ৩৩৭১ ২৯৯২ ৬৮.১০
কুচাই ১৬.০৮ ৭৩১১ ৬৫৮৮ ৬০.৩৩
তেঁতলি ১৪.১৮ ১০২৫৩ ৯৮৯৪ ৫৯.৯৪
বড়ইকান্দি ৯.৭৬ ৭৮৯৪ ৭১০৩ ৬৪.০২
মোল্লারগাঁও ১১.০৯ ১০৪৯৪ ৯৮৯২ ৬২.৮১
সিলাম ২৫.০১ ১২৮৪৬ ১২১৮৩ ৫৯.৭২

সূত্র আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো।

ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান মসজিদ ১৯৬, মন্দির ৮, গীর্জা ১, মাযার ১।

শিক্ষার হার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান  গড় হার ৬২.১৬%; পুরুষ ৬৫.১৯%, মহিলা ৫৮.৭৭%। মেডিকেল কলেজ ১, কলেজ ৩, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ৩, প্রাথমিক বিদ্যালয় ৩৬, মাদ্রাসা ২৪। উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, নর্থ ইষ্ট মেডিকেল কলেজ, দক্ষিণ সুরমা কলেজ।

সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান ক্লাব ৫, মহিলা সংগঠন ৩।

গুরুত্বপূর্ণ  স্থাপনা  কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল, রেলওয়ে স্টেশন, মেঘনা পেট্রোলিয়াম ডিপো।

জনগোষ্ঠীর আয়ের প্রধান উৎস কৃষি ১৮.৭৬%, অকৃষি শ্রমিক ৪.৩৭%, শিল্প ১.৬২%, ব্যবসা ২৩.৫৫%, পরিবহণ ও যোগাযোগ ৫.৯৭%, চাকরি ১০.৭৮%, নির্মাণ ৬.২০%, ধর্মীয় সেবা ০.৩২%, রেন্ট অ্যান্ড রেমিটেন্স ১০.১৭% এবং    অন্যান্য ১৮.২৬%।

কৃষিভূমির মালিকানা ভূমিমালিক ৩৯.২৩%, ভূমিহীন ৬০.৭৭%।

প্রধান কৃষি ফসল ধান, আলু, শাকসবজি।

বিলুপ্ত বা বিলুপ্তপ্রায় ফসলাদি এলাচ, তেজপাতা।

প্রধান ফল-ফলাদি  আম, জাম, পেয়ারা, কলা।

যোগাযোগ বিশেষত্ব পাকারাস্তা ৬৯ কিমি, আধা-পাকারাস্তা ২০.৯৭ কিমি, কাঁচারাস্তা ১২৫.৩৯ কিমি, রেলপথ ২৬ কিমি, রেলস্টেশন ১।

বিলুপ্ত বা বিলুপ্তপ্রায় সনাতন বাহন গরুর গাড়ি, ঘোড়ার গাড়ি।

হাটবাজার   ১৩। নয়া বাজার, তেলি বাজার, আনন্দ মার্কেট উল্লেখযোগ্য।

প্রধান রপ্তানিদ্রব্য   ধান।

বিদ্যুৎ ব্যবহার এ থানার সবক’টি ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন বিদ্যুতায়ন কর্মসূচির আওতাধীন। তবে ৬৪.৪৪% পরিবারের বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে।

পানীয়জলের উৎস নলকূপ ৮৬.১০%, পুকুর ৬.১৩%, ট্যাপ ২.৯৫% এবং অন্যান্য ৪.৮২%।

স্যানিটেশন ব্যবস্থা এ থানার ৬৪.৬৬% পরিবার স্বাস্থ্যকর এবং ৩০.১১% পরিবার অস্বাস্থাকর ল্যাট্রিন ব্যবহার করে। ৫.২৩% পরিবারের কোনো ল্যাট্রিন সুবিধা নেই।

এনজিও ব্র্যাক, ভার্ড, আয়া।

স্বাস্থ্যকেন্দ্র হাসপাতাল ১, উপস্বাস্থ্যকেন্দ্র ১, ক্লিনিক ১০।  [সিরাজুল ইসলাম]

তথ্যসূত্র আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো; দক্ষিণ সুরমা থানা মাঠ পর্যায়ের প্রতিবেদন ২০১০।