তুঁত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

(Added Ennglish article link)
 
সম্পাদনা সারাংশ নেই
 
৪ নং লাইন: ৪ নং লাইন:
তুঁতগাছের প্রজাতি সংখ্যা প্রায় ৬৫। এদের ফুল খুব ছোট, অবৃন্তক বা ক্ষুদ্রবৃন্তক, প্রধানত বাতাস দ্বারা পরাগায়িত হয়। তুঁতের চাষ হয় অঙ্গজ-প্রজননে, মূলত শাখাকলমে। তবে বাংলাদেশে তুঁত রেশমচাষ ছাড়াও পশুখাদ্য, কাঠ আর ভেষজ হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ। ছায়াবৃক্ষ হিসেবেও তুঁত আদৃত।  [এ.টি.এম নাদেরুজ্জামান]  
তুঁতগাছের প্রজাতি সংখ্যা প্রায় ৬৫। এদের ফুল খুব ছোট, অবৃন্তক বা ক্ষুদ্রবৃন্তক, প্রধানত বাতাস দ্বারা পরাগায়িত হয়। তুঁতের চাষ হয় অঙ্গজ-প্রজননে, মূলত শাখাকলমে। তবে বাংলাদেশে তুঁত রেশমচাষ ছাড়াও পশুখাদ্য, কাঠ আর ভেষজ হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ। ছায়াবৃক্ষ হিসেবেও তুঁত আদৃত।  [এ.টি.এম নাদেরুজ্জামান]  


আরও দেখুন [[রেশমপোকা|রেশমপোকা]]।
''আরও দেখুন'' [[রেশমপোকা|রেশমপোকা]]।


[[en:Mulberry]]
[[en:Mulberry]]

১১:১১, ৪ আগস্ট ২০২১ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ

তুঁত  (Mulberry) Moraceae গোত্রের Morus গণভুক্ত দ্রুতবর্ধনশীল কতিপয় উদ্ভিদের সাধারণ নাম। তুঁতের অর্থনৈতিক গুরুত্ব অপরিসীম। ইলেক্ট্রোপ্লেটিং ও ইলেক্ট্রোটাইপিং কাজে এটি ব্যবহূত হয়। রঞ্জক শিল্পে এবং কালিকো প্রিণ্টিং-এ এর ব্যবহার রয়েছে। জীবাণু ও কীটনাশক ঔষধ হিসেবে এর যথেষ্ট ব্যবহার দেখতে পাওয়া যায়। Morus alba নামের তুঁতগাছের পাতা রেশমপোকার (Bombyx mori) প্রধান খাদ্য। তুঁত পাতার প্রোটিন থেকেই রেশমপোকা রেশমগুটির প্রধান প্রোটিন ফ্রিব্রইন (fribroin) ও সেরিসিন (sericin) সংশ্লেষ করে। Morus গণের আদিস্থান ইন্দোচীন, ছড়িয়ে আছে নিম্ন-হিমালয় অঞ্চলের সর্বাধিক ২১০০ মিটার উচ্চতা পর্যন্ত সর্বত্র। বাংলাদেশে তুঁতচাষ উত্তরবঙ্গে, প্রধানত রাজশাহীতেই বেশি, যেখানে ১৯৬২ সালে  বাংলাদেশ রেশম গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

তুঁতগাছের প্রজাতি সংখ্যা প্রায় ৬৫। এদের ফুল খুব ছোট, অবৃন্তক বা ক্ষুদ্রবৃন্তক, প্রধানত বাতাস দ্বারা পরাগায়িত হয়। তুঁতের চাষ হয় অঙ্গজ-প্রজননে, মূলত শাখাকলমে। তবে বাংলাদেশে তুঁত রেশমচাষ ছাড়াও পশুখাদ্য, কাঠ আর ভেষজ হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ। ছায়াবৃক্ষ হিসেবেও তুঁত আদৃত।  [এ.টি.এম নাদেরুজ্জামান]

আরও দেখুন রেশমপোকা