টাংগন নদী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

(Added Ennglish article link)
 
সম্পাদনা সারাংশ নেই
 
২ নং লাইন: ২ নং লাইন:
'''টাংগন নদী''' (Tangon River)  টংগন বা ট্যাঙ্গন নদী নামেও পরিচিত। ঠাকুরগাঁও জেলার রানীশংকাইলের এককালের বিখ্যাত  [[জমিদার|জমিদার]] টংকনাথের নামানুসারে নদীর এ নামকরণ করা হয়। ভারতের  [[পশ্চিমবঙ্গ|পশ্চিমবঙ্গ]] রাজ্য থেকে নদীটি পঞ্চগড় জেলার পশ্চিম সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশের ভূখন্ডে প্রবেশ করেছে। নদীটি রুহিয়া, পীরগঞ্জ এবং বোচাগঞ্জের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে দিনাজপুর জেলার বিরল উপজেলার মধ্য দিয়ে পুনরায় ভারতের পশ্চিমবঙ্গে প্রবেশ করেছে। নওগাঁ জেলার রোহনপুরের কাছে  [[পুনর্ভবা নদী|পুনর্ভবা]] নদীর সঙ্গে মিলিত হয়ে টাংগন বাংলাদেশে পুনরায় প্রবেশ করে। শীত মৌসুমে নদীটি শুকিয়ে যায়, তবে  [[বর্ষা|বর্ষা]] মৌসুমে নদীর নাব্যতা থাকে এবং নৌচলাচল সম্ভব হয়। বোদা থেকে ১০ কিমি পশ্চিমে ১৯৮৯ সালে নদীটির উপর পাঁচটি নির্গমন পথবিশিষ্ট একটি  [[বাঁধ|বাঁধ]] নির্মিত হয়; ফলে শুষ্ক মৌসুমে প্রায় ৫,০০০ হেক্টর ভূমিতে সেচ সুবিধা সরবরাহ সম্ভব হচ্ছে যার মধ্যে ১,০০০ থেকে ১,৫০০ হেক্টর জমি  [[গম|গম]] চাষের আওতাভুক্ত।  [মেসবাহ-উস-সালেহীন]
'''টাংগন নদী''' (Tangon River)  টংগন বা ট্যাঙ্গন নদী নামেও পরিচিত। ঠাকুরগাঁও জেলার রানীশংকাইলের এককালের বিখ্যাত  [[জমিদার|জমিদার]] টংকনাথের নামানুসারে নদীর এ নামকরণ করা হয়। ভারতের  [[পশ্চিমবঙ্গ|পশ্চিমবঙ্গ]] রাজ্য থেকে নদীটি পঞ্চগড় জেলার পশ্চিম সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশের ভূখন্ডে প্রবেশ করেছে। নদীটি রুহিয়া, পীরগঞ্জ এবং বোচাগঞ্জের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে দিনাজপুর জেলার বিরল উপজেলার মধ্য দিয়ে পুনরায় ভারতের পশ্চিমবঙ্গে প্রবেশ করেছে। নওগাঁ জেলার রোহনপুরের কাছে  [[পুনর্ভবা নদী|পুনর্ভবা]] নদীর সঙ্গে মিলিত হয়ে টাংগন বাংলাদেশে পুনরায় প্রবেশ করে। শীত মৌসুমে নদীটি শুকিয়ে যায়, তবে  [[বর্ষা|বর্ষা]] মৌসুমে নদীর নাব্যতা থাকে এবং নৌচলাচল সম্ভব হয়। বোদা থেকে ১০ কিমি পশ্চিমে ১৯৮৯ সালে নদীটির উপর পাঁচটি নির্গমন পথবিশিষ্ট একটি  [[বাঁধ|বাঁধ]] নির্মিত হয়; ফলে শুষ্ক মৌসুমে প্রায় ৫,০০০ হেক্টর ভূমিতে সেচ সুবিধা সরবরাহ সম্ভব হচ্ছে যার মধ্যে ১,০০০ থেকে ১,৫০০ হেক্টর জমি  [[গম|গম]] চাষের আওতাভুক্ত।  [মেসবাহ-উস-সালেহীন]


<!-- imported from file: টাংগন নদী.html-->
''মানচিত্রের জন্য দেখুন''  [[ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদীপ্রণালী|ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদীপ্রণালী]]।


[[en:Tangon River]]
[[en:Tangon River]]

০৭:০০, ২১ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ

টাংগন নদী (Tangon River)  টংগন বা ট্যাঙ্গন নদী নামেও পরিচিত। ঠাকুরগাঁও জেলার রানীশংকাইলের এককালের বিখ্যাত  জমিদার টংকনাথের নামানুসারে নদীর এ নামকরণ করা হয়। ভারতের  পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য থেকে নদীটি পঞ্চগড় জেলার পশ্চিম সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশের ভূখন্ডে প্রবেশ করেছে। নদীটি রুহিয়া, পীরগঞ্জ এবং বোচাগঞ্জের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে দিনাজপুর জেলার বিরল উপজেলার মধ্য দিয়ে পুনরায় ভারতের পশ্চিমবঙ্গে প্রবেশ করেছে। নওগাঁ জেলার রোহনপুরের কাছে  পুনর্ভবা নদীর সঙ্গে মিলিত হয়ে টাংগন বাংলাদেশে পুনরায় প্রবেশ করে। শীত মৌসুমে নদীটি শুকিয়ে যায়, তবে  বর্ষা মৌসুমে নদীর নাব্যতা থাকে এবং নৌচলাচল সম্ভব হয়। বোদা থেকে ১০ কিমি পশ্চিমে ১৯৮৯ সালে নদীটির উপর পাঁচটি নির্গমন পথবিশিষ্ট একটি  বাঁধ নির্মিত হয়; ফলে শুষ্ক মৌসুমে প্রায় ৫,০০০ হেক্টর ভূমিতে সেচ সুবিধা সরবরাহ সম্ভব হচ্ছে যার মধ্যে ১,০০০ থেকে ১,৫০০ হেক্টর জমি  গম চাষের আওতাভুক্ত।  [মেসবাহ-উস-সালেহীন]

মানচিত্রের জন্য দেখুন ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদীপ্রণালী