খান, বিচারপতি আবদুল জববার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

(Added Ennglish article link)
 
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
[[Category:বাংলাপিডিয়া]]
[[Category:বাংলাপিডিয়া]]
[[Image:KhanJusticeAbdulJabbar.jpg|thumb|400px|আবদুল জববার খান]]
'''খান, বিচারপতি আবদুল জববার''' (১৯০২-১৯৮৪)  বিচারক, রাজনীতিক। ১৯০২ সালের ১ জানুয়ারি বরিশাল জেলার বাহেরচর গ্রামে তাঁর জন্ম। তিনি বরিশাল জেলাস্কুল থেকে ১৯১৯ সালে প্রবেশিকা এবং বরিশাল ব্রজমোহন কলেজ থেকে ১৯২১ সালে আই.এ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯২৪ সালে আরবিতে বি.এ (অনার্স), ১৯২৫ সালে এম.এ এবং ১৯২৭ সালে বি.এল ডিগ্রি লাভ করেন। জববার খান ১৯২৯ সালে বেঙ্গল সিভিল সার্ভিসে (বিচার বিভাগ) যোগদান করেন এবং সাব-জজ, অতিরিক্ত জেলা জজ ও জেলা জজ পদে ১৯৫৬ সাল পর্যন্ত কর্মরত ছিলেন। ১৯৫৬ সালে তিনি ঢাকা হাইকোর্টের বিচারপতি নিযুক্ত হন।
'''খান, বিচারপতি আবদুল জববার''' (১৯০২-১৯৮৪)  বিচারক, রাজনীতিক। ১৯০২ সালের ১ জানুয়ারি বরিশাল জেলার বাহেরচর গ্রামে তাঁর জন্ম। তিনি বরিশাল জেলাস্কুল থেকে ১৯১৯ সালে প্রবেশিকা এবং বরিশাল ব্রজমোহন কলেজ থেকে ১৯২১ সালে আই.এ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯২৪ সালে আরবিতে বি.এ (অনার্স), ১৯২৫ সালে এম.এ এবং ১৯২৭ সালে বি.এল ডিগ্রি লাভ করেন। জববার খান ১৯২৯ সালে বেঙ্গল সিভিল সার্ভিসে (বিচার বিভাগ) যোগদান করেন এবং সাব-জজ, অতিরিক্ত জেলা জজ ও জেলা জজ পদে ১৯৫৬ সাল পর্যন্ত কর্মরত ছিলেন। ১৯৫৬ সালে তিনি ঢাকা হাইকোর্টের বিচারপতি নিযুক্ত হন।



০৭:০২, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

আবদুল জববার খান

খান, বিচারপতি আবদুল জববার (১৯০২-১৯৮৪)  বিচারক, রাজনীতিক। ১৯০২ সালের ১ জানুয়ারি বরিশাল জেলার বাহেরচর গ্রামে তাঁর জন্ম। তিনি বরিশাল জেলাস্কুল থেকে ১৯১৯ সালে প্রবেশিকা এবং বরিশাল ব্রজমোহন কলেজ থেকে ১৯২১ সালে আই.এ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯২৪ সালে আরবিতে বি.এ (অনার্স), ১৯২৫ সালে এম.এ এবং ১৯২৭ সালে বি.এল ডিগ্রি লাভ করেন। জববার খান ১৯২৯ সালে বেঙ্গল সিভিল সার্ভিসে (বিচার বিভাগ) যোগদান করেন এবং সাব-জজ, অতিরিক্ত জেলা জজ ও জেলা জজ পদে ১৯৫৬ সাল পর্যন্ত কর্মরত ছিলেন। ১৯৫৬ সালে তিনি ঢাকা হাইকোর্টের বিচারপতি নিযুক্ত হন।

১৯৬২ সালে চাকুরি থেকে অবসর গ্রহণের পর আবদুল জববার খান তৎকালীন ক্ষমতাসীন দল পাকিস্তান মুসলিম লীগে যোগদান করেন এবং ১৯৬৪ সালে পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম লীগের (কনভেনশন) সভাপতি হন। তিনি ১৯৬৫ সালে মৌলিক গণতন্ত্র ব্যবস্থায় বরিশাল থেকে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। ওই বছর ১০ জুন তিনি জাতীয় পরিষদের স্পিকার নির্বাচিত হন। ১৯৬৯ সালের ২৫ মার্চ দেশে সামরিক আইন জারির পূর্ব পর্যন্ত তিনি জাতীয় পরিষদের স্পিকার ছিলেন।

জনহিতৈষী ব্যক্তিত্ব আবদুল জববার খান বেশ কিছুসংখ্যক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং বহুবিধ সামাজিক ও জনকল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা। তিনি ১৯৮৪ সালের ২৩ এপ্রিল ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।  [মুয়ায্যম হুসায়ন খান]