ডাঁটাশাক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

(Added Ennglish article link)
 
সম্পাদনা সারাংশ নেই
 
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
[[Category:Banglapedia]]
[[Category:Banglapedia]]
[[Image:Amaranth.jpg|thumb|400px|ডাঁটাশাক]]
[[Image:Amaranth.jpg|thumb|400px|ডাঁটাশাক]]
'''ডাঁটাশাক''' (Amaranth)  Amaranthaceae গোত্রের ''Amaranthus'' গণের কয়েকটি প্রজাতি। আদি নিবাস ভারত উপমহাদেশে ও ইন্দোচীনে। শাক ও সবজি হিসেবে ব্যবহূত কচি পাতা ও কান্ড ভিটামিন ‘এ’ ও ‘সি’, ক্যালসিয়াম ও লৌহ সমৃদ্ধ। দুটি প্রধান ভ্যারাইটি: পত্রবহুল ''Amaranthus tricolor,'' সারা বছর থাকলেও শীতেই বেশি ফলন, আর কান্ডপ্রধান অন্য প্রজাতি। জন্মায় প্রধানত গ্রীষ্ম মৌসুমে। স্থানীয় জাতগুলিই বাংলাদেশে চাষ হয়। পত্রবহুল প্রজাতির দুটি ভ্যারাইটি আছে আলতাপরী ও BARI-লালশাক। কান্ডপ্রধান জাতের মধ্যে উল্লেখ্য বাঁশপাতা, কাটুয়া, সুরেশ্বরী ও আমনি। জাত অনুযায়ী ফলন হেক্টর প্রতি প্রায় ১৫ মে টন। রান্নায় কচি পাতা শাক হিসেবে এবং কান্ড সবজি হিসেবে মাছ ও অন্যান্য তরকারীর সঙ্গে খাওয়া যায়।  
'''ডাঁটাশাক''' (Amaranth)  Amaranthaceae গোত্রের Amaranthus গণের কয়েকটি প্রজাতি। আদি নিবাস ভারত উপমহাদেশে ও ইন্দোচীনে। শাক ও সবজি হিসেবে ব্যবহূত কচি পাতা ও কান্ড ভিটামিন ‘এ’ ও ‘সি’, ক্যালসিয়াম ও লৌহ সমৃদ্ধ। দুটি প্রধান ভ্যারাইটি: পত্রবহুল ''Amaranthus tricolor'', সারা বছর থাকলেও শীতেই বেশি ফলন, আর কান্ডপ্রধান অন্য প্রজাতি। জন্মায় প্রধানত গ্রীষ্ম মৌসুমে। স্থানীয় জাতগুলিই বাংলাদেশে চাষ হয়। পত্রবহুল প্রজাতির দুটি ভ্যারাইটি আছে আলতাপরী ও BARI-লালশাক। কান্ডপ্রধান জাতের মধ্যে উল্লেখ্য বাঁশপাতা, কাটুয়া, সুরেশ্বরী ও আমনি। জাত অনুযায়ী ফলন হেক্টর প্রতি প্রায় ১৫ মে টন। রান্নায় কচি পাতা শাক হিসেবে এবং কান্ড সবজি হিসেবে মাছ ও অন্যান্য তরকারীর সঙ্গে খাওয়া যায়। [এস.এম মনোয়ার হোসেন]
 
[এস.এম মনোয়ার হোসেন]


[[en:Amaranth]]
[[en:Amaranth]]

০৭:০৮, ২৩ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ

ডাঁটাশাক

ডাঁটাশাক (Amaranth)  Amaranthaceae গোত্রের Amaranthus গণের কয়েকটি প্রজাতি। আদি নিবাস ভারত উপমহাদেশে ও ইন্দোচীনে। শাক ও সবজি হিসেবে ব্যবহূত কচি পাতা ও কান্ড ভিটামিন ‘এ’ ও ‘সি’, ক্যালসিয়াম ও লৌহ সমৃদ্ধ। দুটি প্রধান ভ্যারাইটি: পত্রবহুল Amaranthus tricolor, সারা বছর থাকলেও শীতেই বেশি ফলন, আর কান্ডপ্রধান অন্য প্রজাতি। জন্মায় প্রধানত গ্রীষ্ম মৌসুমে। স্থানীয় জাতগুলিই বাংলাদেশে চাষ হয়। পত্রবহুল প্রজাতির দুটি ভ্যারাইটি আছে আলতাপরী ও BARI-লালশাক। কান্ডপ্রধান জাতের মধ্যে উল্লেখ্য বাঁশপাতা, কাটুয়া, সুরেশ্বরী ও আমনি। জাত অনুযায়ী ফলন হেক্টর প্রতি প্রায় ১৫ মে টন। রান্নায় কচি পাতা শাক হিসেবে এবং কান্ড সবজি হিসেবে মাছ ও অন্যান্য তরকারীর সঙ্গে খাওয়া যায়। [এস.এম মনোয়ার হোসেন]