লেখকবৃন্দ ও বঙ্গভঙ্গ, ১৯০৫: পাতাগুলির মধ্যে পার্থক্য

(পাতাগুলির মধ্যে পার্থক্য)
(Text replacement - "সোহ্রাওয়ার্দী" to "সোহ্‌রাওয়ার্দী")
 
সম্পাদনা সারাংশ নেই
 
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{| class="table table-hover raw-table"
'''বঙ্গভঙ্গ, ১৯০৫'''  লর্ড কার্জন (১৮৯৮-১৯০৫) ভাইসরয় থাকাকালীন সময়ে ১৯০৫ সালের ১৬ অক্টোবর কার্যকর হয়। এটি আধুনিক বাংলার ইতিহাসে অতীব গুরুত্বপূর্ণ একটি ঘটনা। বঙ্গভঙ্গের ধারণা কার্জনের স্বকীয় চিন্তা থেকে উদ্ভূত হয় নি। ১৭৬৫ সাল থেকে বিহার ও উড়িষ্যা সমন্বয়ে গঠিত বাংলা ব্রিটিশ ভারতের একটি একক প্রদেশ হিসেবে বেশ বড় আকার ধারণ করেছিল। এর ফলে প্রদেশটির প্রশাসনকার্য পরিচালনা দুঃসাধ্য হয়ে ওঠে এবং এজন্য এটিকে বিভক্ত করার প্রয়োজন হয়ে পড়ে।
|-
 
|'''অক্ষরানন্দ, স্বামী'''  প্রাক্তন সাধারণ সম্পাদক, রামকৃষ্ণ মিশন, ঢাকা
বাংলার লেফটেন্যান্ট গভর্নরকে ১৮৯,০০০ বর্গ মাইল এলাকা শাসন করতে হতো এবং ১৯০৩ সাল নাগাদ প্রদেশটির জনসংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে ৭ কোটি ৮৫ লক্ষে দাঁড়ায়। এর ফলস্বরূপ পূর্ব বাংলার অনেকগুলি জেলা কার্যত বিচ্ছিন্ন এবং অনুন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থার কারণে অবহেলিত ছিল। ফলে এতদঞ্চলের সুষ্ঠু শাসন ব্যবস্থা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে। কলকাতা ও এর নিকটস্থ জেলাসমূহ সরকারের সকল কর্মশক্তি ও মনোযোগ আকৃষ্ট করে। অনুপস্থিত ভূস্বামীদের দাবি ও জোর করে আদায়কৃত খাজনার ভারে চাষীদের অবস্থা ছিল দুর্দশাগ্রস্ত; এবং ব্যবসায়, বাণিজ্য ও শিক্ষা ছিল অবহেলিত। প্রদেশের প্রশাসনিক যন্ত্রকে প্রয়োজন অপেক্ষা কমসংখ্যক কর্মচারী নিয়ে কাজ চালিয়ে যেতে হতো। বিশেষত নদ-নদী ও খাঁড়িসমূহ দ্বারা অত্যধিক বিচ্ছিন্ন পূর্ববাংলার গ্রামাঞ্চলে পুলিশী কাজ চালানো অসুবিধাজনক হলেও উনিশ শতকের শেষ দশক পর্যন্ত সেখানে আলাদা মনোযোগ প্রদান করা হয় নি। জলপথে সংঘবদ্ধ জলদস্যুতা অন্তত এক শতাব্দীকাল বিদ্যমান ছিল।
|-
 
|'''অধিকারী, রবীন্দ্রনাথ'''  সাংবাদিক, খ্রিস্টানপাড়া, গোপালগঞ্জ
প্রশাসনিক প্রতিবন্ধতাসমূহের পাশাপাশি দুর্ভিক্ষ, প্রতিরক্ষা অথবা ভাষাগত সমস্যাবলি সরকারকে প্রশাসনিক সীমানা নতুন করে নির্ধারণের ব্যাপারে বিবেচনা করে দেখতে প্রণোদিত করে। বাংলার প্রশাসনিক এককসমূহকে নতুনভাবে বিন্যস্ত করার প্রচেষ্টা মাঝে মধ্যে নেওয়া হয়েছিল। ১৮৩৬ সালে উত্তরাঞ্চলের প্রদেশগুলিকে বাংলা থেকে পৃথক করে একজন লেফটেন্যান্ট গভর্নরের অধীনে ন্যস্ত করা হয়। ১৮৫৪ সালে সপরিষদ গভর্নর জেনারেলকে সরাসরি বাংলার প্রশাসনিক দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয় এবং প্রদেশটির শাসনভার একজন লেফটেন্যান্ট গভর্নরের ওপর অর্পণ করা হয়। ১৮৭৪ সালে চীফ কমিশনারশীপ গঠনের মানসে (সিলেটসহ) বাংলা থেকে আসাম বিচ্ছিন্ন করা হয় এবং ১৮৯৮ সালে লুসাই পাহাড়কে এর সাথে যোগ করা হয়।
|-
 
|'''অবধূত, বিজয়ানন্দ'''  আনন্দমার্গ আশ্রম, পশ্চিমবঙ্গ
বঙ্গভঙ্গের প্রস্তাবসমূহ ১৯০৩ সালে প্রথম বিবেচনা করা হয়। কার্জনের প্রারম্ভিক কর্ম-পরিকল্পনা প্রশাসনিক কার্যকারিতার ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত ছিল। মূল বিভক্তি-পরিকল্পনার বিরুদ্ধে উচ্চৈঃস্বরে প্রতিবাদ ও প্রতিক‚ল প্রতিক্রিয়া চলাকালীন সময়ই সম্ভবত বাংলায় এরূপ ব্যবস্থা গ্রহণের সম্ভাব্য সুবিধাদির ব্যাপারটি কর্মকর্তাবৃন্দ প্রথমে মনশ্চক্ষে প্রত্যক্ষ করেন। আদিতে প্রকাশ্যে সাম্প্রদায়িকতা নয় বরং ভৌগোলিক ভিত্তিতে বাংলাকে বিভক্ত করা হয়। এ ব্যাপারে ‘রাজনৈতিক বিবেচনাসমূহ’ ছিল বোধ হয় ‘অনুচিন্তা’।
|-
 
|আউয়াল, মোহাম্মদ আবদুল  অধ্যাপক (অব), বাংলা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
সরকারের তরফ থেকে যুক্তি ছিল যে, বঙ্গভঙ্গ ছিল তিনটি প্রধান উদ্দেশ্যসম্বলিত অধিমিশ্রভাবে গৃহীত একটি প্রশাসনিক কার্যসাধনের উপায়। প্রথমত, এর উদ্দেশ্য ছিল বাংলা সরকারের প্রশাসনিক দায়িত্বের কিয়দংশ উপশম এবং প্রত্যন্ত জেলাসমূহে অধিক দক্ষ প্রশাসন নিশ্চিত করা। দ্বিতীয়ত, অনগ্রসর আসামকে (চীফ কমিশনার কর্তৃক শাসিত) যাতে সাগরে নির্গমপথ প্রদান করা যায় এরূপভাবে এক্তিয়ার বৃদ্ধি করার মাধ্যমে তার উন্নতিবিধান করা। তৃতীয়ত, ইতস্তত বিক্ষিপ্ত উড়িয়া-ভাষাভাষী জনগণকে একক প্রশাসনের অধীনে একত্রিত করা। অধিকন্তু, চট্টগ্রাম, ঢাকা ও ময়মনসিংহ জেলাগুলিকে বাংলা থেকে পৃথক এবং আসামের সাথে সংযুক্ত করার প্রস্তাবও ছিল। অনুরূপভাবে ছোট নাগপুরকে বাংলা থেকে বিচ্ছিন্ন করে মধ্যপ্রদেশের সাথে যুক্ত করার কথা বলা হয়েছিল।
|-
 
|আওহাদ, এ.এ.এম  সাংবাদিক, কালিয়া, নড়াইল
সরকারের প্রস্তাবসমূহ ১৯০৪ সালের জানুয়ারি মাসে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশিত হয় এবং তার ওপর জনমত নিরূপণের উদ্দেশ্যে কার্জন ১৯০৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে পূর্ব বাংলার জেলাগুলি সফর করেন। তিনি বিভিন্ন জেলার নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিবর্গের সাথে আলোচনা করেন এবং বিভক্তির ব্যাপারে সরকারের অবস্থান ব্যাখ্যা করে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও ময়মনসিংহে বক্তৃতা দেন। এ সফরকালেই তিনি একটি বিস্তৃত কর্ম-পরিকল্পনা বাস্তবায়নের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন। এতে অন্তর্ভুক্ত থাকবে একজন লেফটেন্যান্ট গভর্নরের অধীনে আইন পরিষদ, স্বতন্ত্র রাজস্ব কর্তৃত্ব ও একটি পরিপূর্ণরূপে সজ্জিত প্রশাসনকে ন্যায্য প্রতিপন্ন করতে পারে এমন ভূখণ্ড নিয়ে একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ নতুন প্রদেশ সৃষ্টি।
|-
 
|আক্তার, বায়েজীদ  ফটোসাংবাদিক, ঢাকা  
সম্প্রসারিত কর্ম-পরিকল্পনাটি আসাম ও বাংলা সরকারদ্বয়ের সম্মতি লাভ করে। নতুন প্রদেশটি গঠিত হবে পার্বত্য ত্রিপুরা রাজ্য, চট্টগ্রাম, ঢাকা ও রাজশাহী (দার্জিলিং বাদে) বিভাগসমূহ এবং মালদা জেলাকে আসামের সাথে একত্র করে। বাংলাকে যে শুধু পূর্বদিকে বৃহৎ ভূখণ্ডসমূহ ছেড়ে দিতে হবে তাই নয়, তাকে হিন্দি-ভাষাভাষী পাঁচটি রাজ্যও মধ্যপ্রদেশকে ছেড়ে দিতে হবে। পশ্চিম দিকে সম্বলপুর এবং মধ্যপ্রদেশ থেকে উড়িয়া-ভাষাভাষী পাঁচটি রাজ্যের সামান্য ভূখণ্ড বাংলা লাভ করবে। বাংলার নিজের দখলে যে ভূখণ্ড থেকে যায় তার আয়তন ১৪১,৫৮০ বর্গ মাইল এবং জনসংখ্যা পাঁচ কোটি চল্লিশ লক্ষ, যাদের মধ্যে চার কোটি বিশ লক্ষ হিন্দু নব্বই লক্ষ মুসলমান।
|-
 
|আককাস, আবু জার মো.  সিনিয়র সাংবাদিক, সাপ্তাহিক হলিডে, ঢাকা
নতুন প্রদেশটি অভিহিত হবে ‘পূর্ব বাংলা ও আসাম’ নামে, যার রাজধানী হবে ঢাকা এবং অনুষঙ্গী সদর দফতর চট্টগ্রামে। এর আয়তন হবে ১০৬,৫৪০ বর্গ মাইল এবং জনসংখ্যা হবে এক কোটি আশি লক্ষ মুসলমান ও এক কোটি বিশ লক্ষ হিন্দু সমবায়ে মোট তিন কোটি দশ লক্ষ। এর প্রশাসন গঠিত হবে একটি আইন পরিষদ ও দুই সদস্যবিশিষ্ট একটি রাজস্ব বোর্ড নিয়ে। কলকাতা হাইকোর্টের এক্তিয়ারকে বজায় রাখা হয়। সরকার নির্দেশ করে দেয় যে, নতুন প্রদেশটির স্পষ্টরূপে চিহ্নিত পশ্চিম সীমানা এবং সঠিকভাবে নির্ধারিত ভৌগোলিক, জাতিগত, ভাষাগত ও সামাজিক বৈশিষ্ট্যাবলি থাকবে। নতুন প্রদেশটির সবচেয়ে লক্ষণীয় বিষয় হলো যে, এটা এর নিজস্ব চৌহদ্দির মধ্যে যাবৎ বাংলার তুচ্ছ অবহেলিত প্রতিনিধিত্বমূলক সমপ্রকৃতির মুসলমান জনগণের প্রতি পূর্ণ মনোযোগ দিবে। অধিকন্তু, সমগ্র চা শিল্প (দার্জিলিং বাদে) এবং পাট উৎপাদনকারী এলাকার বৃহদংশ একক প্রশাসনের অধীনে নিয়ে আসা হবে। ১৯০৫ সালের ১৯ জুলাই তারিখের একটি সিদ্ধান্তে ভারত সরকার তার চূড়ান্ত সঙ্কল্প ঘোষণা করে এবং ঐ একই বছরের ১৬ অক্টোবর তারিখে বঙ্গভঙ্গ কার্যকর হয়।
|-
 
|আকন, ইউনুস  ভূতত্ত্ববিদ, বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন
১৯০৩ সালের শেষ দিকে মূল প্রস্তাবাবলি প্রকাশিত হলে তা অভূতপূর্ব বিরোধিতার উদ্রেক করে, বিশেষত প্রভাবশালী শিক্ষিত মধ্যবিত্ত শ্রেণীর হিন্দুদের মাঝে। প্রস্তাবিত ভূখণ্ডগত বিন্যাস বিরাজমান স্বার্থযুক্ত দলসমূহের ওপর আঘাত হানে এবং ফলস্বরূপ তাদেরকে এর বিরোধিতায় প্ররোচিত করে। কলকাতার আইনব্যবসায়ীরা আশঙ্কা করে যে, নতুন প্রদেশ সৃষ্টির অর্থ হবে ঢাকায় আপিল কোর্টের প্রতিষ্ঠা এবং তাদের নিজস্ব হাইকোর্টের গুরুত্ব হ্রাস। সাংবাদিকদের ভয় ছিল যে, স্থানীয় সংবাদপত্রসমূহ প্রকাশিত হলে কলকাতা থেকে প্রকাশিত সংবাদপত্র ও সাময়িকপত্রগুলির প্রচার-সংখ্যা সীমিত হয়ে পড়বে। কলকাতার ব্যবসায়ী সম্প্রদায় মনশ্চক্ষে অবলোকন করছিল যে, ব্যবসায়-বাণিজ্য কলকাতা থেকে যৌক্তিকভাবে অধিকতর নিকটবর্তী ও সুলভ বন্দর চট্টগ্রামে স্থানান্তরিত হবে। পূর্ব ও পশ্চিম উভয় বাংলায় বিরাট ভূ-সম্পত্তির অধিকারী জমিদারগণ আগেভাগে বুঝতে পেরেছিলেন যে, ঢাকায় আলাদা জীবনযাত্রা প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেবে, যার অর্থ অতিরিক্ত খরচের বোঝা।
|-
 
|আকন্দ, এম.মতিন  সাংবাদিক, বামনা, বরগুনা
শিক্ষিত বাঙালি হিন্দুরা অনুভব করে যে, এটা ছিল বাংলা-ভাষাভাষী জনগণের জাতীয় সচেতনতা ও ক্রমবর্ধমান সংহতির ওপর কার্জনের হানা সুচিন্তিত আঘাত। বাংলার অধিকাংশ বাণিজ্য ও বিভিন্ন পেশাজীবীদের নিয়ন্ত্রণকারী এবং গ্রাম্যসমাজে নেতৃত্ব দানকারী হিন্দুগণ মত প্রকাশ করে যে, বাঙালি জাতি বিভক্ত হয়ে যাবে। সম্পূর্ণ বিহার ও উড়িষ্যা অন্তর্ভুক্ত হওয়ার ফলে বাংলাপ্রদেশেও তারা সংখ্যালঘুতে পরিণত হবে। তারা অভিযোগ তোলে যে, এটা ছিল বাংলায় জাতীয়তাবাদী চেতনাকে শ্বাসরূদ্ধ করতে কার্জনের গোপন প্রচেষ্টা। তারা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করত যে, শিক্ষিত হিন্দু সম্প্রদায়ের অতি দ্রুত বর্ধনশীল শক্তিমত্তাকে ব্যাহত করার উদ্দেশ্যে পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে পূর্ব বাংলার মুসলিম প্রভাব বাড়ানোকে উৎসাহিত করা সরকারের প্রধান লক্ষ্য ছিল। তাই বিভক্তির বিরুদ্ধে প্রতিরোধকে তীব্রতর করতে অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সাম্প্রদায়িক স্বার্থসমূহ একত্রে জোট বেঁধেছিল।
|-
 
|আকন্দ, মোবারক আলী  প্রাক্তন পরিচালক, বাংলাদেশ বিজ্ঞান প্রযুক্তি জাদুঘর, ঢাকা
শুরু থেকেই ভারতীয়, বিশেষত বাংলার, প্রচারযন্ত্র বিভক্তির পদক্ষেপের বিরোধিতা করে আসছিল। ব্রিটিশ ও অ্যাংলো-ইন্ডিয়ান প্রচারযন্ত্র, এমনকি কিছুসংখ্যক প্রশাসকও পরিকল্পিত বিধানটির বিরোধিতা করে। বিভক্তির বিষয়টি পশ্চিম বাংলায়, বিশেষত কলকাতায়, প্রচন্ড প্রতিবাদ জাগিয়ে তোলে এবং ভারতীয় জাতীয়তাবাদকে নতুন প্রেরণা দান করে। অতঃপর ভারতের জাতীয়তাবাদী আন্দোলন পরিচালনার দায়িত্ব ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের ওপর বর্তায়। কংগ্রেস অস্বাভাবিক কর্মশক্তি ও দৃঢ়তা প্রদর্শন করে এবং মধ্যবিত্তশ্রেণীর চাপ প্রয়োগকারী সঙ্ঘ থেকে এটি দেশব্যাপী সাধারণ জনতার প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়।
|-
 
|আকবর, এ.এস.এম রফিকুল  উপপরিচালক, মুক্তিযুদ্ধ বাংলাদেশ গবেষণা ইনস্টিটিউট, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের নেতৃবৃন্দ বঙ্গভঙ্গকে ‘বিভক্তিকরণের মাধ্যমে শাসন’-এর প্রচেষ্টা এবং স্পষ্টভাষী ‘ভদ্রলোক’ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি সরকারের প্রতিহিংসাপরায়ণ বিদ্বেষের প্রমাণ হিসেবে গণ্য করেছেন। মাতৃদেবীর পূজারী বাঙালি হিন্দুরা বিশ্বাস করত যে, বিভক্তি তাদের ‘মাতৃসম প্রদেশের’ অঙ্গব্যবচ্ছেদ সদৃশ। ‘বন্দে মাতরম্’ [[ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস|ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস]] এর নিকট প্রায় জাতীয় সংগীতের রূপ পরিগ্রহ করে। বিভক্তিকে ব্যর্থতায় পর্যবসিত করা বাঙালি জাতীয়তাবাদের আশু লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়। বিভক্তির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ সাধারণ জনতার সমাবেশ, গ্রামাঞ্চলে উত্তেজনা এবং ব্রিটিশদের তৈরি জিনিসপত্র বর্জন আন্দোলনের মাধ্যমে প্রকাশ পায়। দেশী পণ্যের ব্যবহার ও বিদেশী দ্রব্য বর্জন ছিল জাতীয়তাবাদের দুটি অস্ত্র এবং স্বরাজ অর্জন ছিল এর প্রধান উদ্দেশ্য। স্বরাজের কথা প্রথমবারের মতো ১৯০৬ সালে অনুষ্ঠিত কংগ্রেসের কলকাতা অধিবেশনে দলের লক্ষ্য হিসেবে দাদাভাই নৌরোজীর সভাপতির ভাষণে উলি­খিত হয়।
|-
 
|আকবর, এম আলী  আর্কিভিস্ট, বাংলাদেশ জাতীয় আর্কাইভস এবং গ্রন্থাগার, ঢাকা
[[ব্যানার্জী, সুরেন্দ্রনাথ|সুরেন্দ্রনাথ ব্যানার্জী]]র মতো নেতৃবৃন্দ এবং তাঁদের সাথে সঞ্জীবনীর (১৩ জুলাই, ১৯০৫) সম্পাদক কৃষ্ণকুমার মিত্রের মতো সাংবাদিকগণ ব্রিটিশ জিনিসপত্র বর্জন, শোক পালন সরকারি অঙ্গ-সংগঠনগুলির সাথে সকল সম্পর্ক ছিন্ন করার জন্য জনগণকে উদ্দীপ্ত করেন। ১৯০৫ সালের ৭ আগস্ট (ভারতীয় জাতীয়তাবাদের জন্মতারিখ হিসেবে গৃহীত) কলকাতায় অনুষ্ঠিত এক সভায় যতদিন পর্যন্ত ‘বিভক্তির সঙ্কল্প প্রত্যাহার করা না হয়’ ততদিন পর্যন্ত ব্রিটিশ দ্রব্যাদি ক্রয় করা থেকে বিরত থাকা সম্পর্কিত একটি সিদ্ধান্ত তুমুল করতালির মাধ্যমে গ্রহণ করা হয়। এ জাতীয় চেতনাটিকে ডি.এল রায়, [[সেন, রজনীকান্ত|রজনীকান্ত সেন]] [[ঠাকুর, রবীন্দ্রনাথ|রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর]]-এর দেশাত্মবোধক গানের মাধ্যমে জনপ্রিয় করে তোলা হয়। ঐ সময়কার অন্যান্য রাজনৈতিক আন্দোলনের মতো এটিও ধর্মীয় আবেদন লাভ করে। এ উপলক্ষটির সমারোহপূর্ণ সহজাত বৈশিষ্ট্যের গুরুত্ব বোঝানোর জন্য পূজা-অর্চনার প্রচলন করা হয়। হিন্দুদের উৎসাহের আতিশয্য চরম আকার ধারণ করে ১৯০৫ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর মহালয়ার দিন, অর্থাৎ পূজার পূর্বে নবচন্দ্রের দিন। হাজার হাজার হিন্দু কলকাতার কালী মন্দিরে সমবেত হয়। বাংলায় শিবের পত্নী কালীর উপাসনা সর্বদাই অত্যন্ত জনপ্রিয়। সৃষ্টিধর ও ধ্বংসাধনকারী এ উভয় সত্ত্বার মিশ্রণে তিনি দ্বৈত চরিত্রের অধিকারী বলে সুবিদিত। যুগপৎভাবে তিনি রক্তাক্ত বলি দানে অতিশয় আনন্দ পেতেন। কিন্তু বাংলাকে মাতৃভূমি হিসেবে কল্পনা করে বৃহৎ মাতা হিসেবে তাকে শ্রদ্ধা নিবেদনও করা হতো। এ ধরনের কল্পনাপ্রসূত দৃষ্টিভঙ্গি তখন ধর্মীয় উন্মাদনাময় রাজনৈতিক উদ্দেশ্যাবলির প্রতি সমর্থন আদায় করতে শক্ত ভিত্তি জোগাত। কালীকে মাতৃভূমির প্রতীক হিসেবে গ্রহণ করে পুরোহিত স্বদেশী ব্রত পাঠ করাতেন। এ রকম ধর্মীয় উদ্দীপনা সাধারণ হিন্দু জনতাকে ব্যাপকভাবে নাড়া দিত। কিন্তু এর বিপরীতে ঐ উন্মাদনা সাধারণ মুসলমানদের চেতনায় প্রতিকূল মনোভাব জাগিয়ে তুলত। অর্থনৈতিক আন্দোলন হিসেবে স্বদেশী আন্দোলন মুসলমানদের নিকট অনেকটা গ্রহণযোগ্য হতে পারত, কিন্তু যেহেতু এ আন্দোলনকে বাংলার বিভক্তির (যেটাকে বৃহৎ সংখ্যক মুসলমান সমর্থন করেছে) বিরুদ্ধে একটি অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে এবং যেহেতু এটাকে প্রায়শ ধর্মীয় অবয়ব দেওয়া হয়েছে, সেহেতু এটা মুসলিম মানসকে শত্রুভাবাপন্ন করে তোলে।
|-
 
|আক্তার, নাসরীন  সহকারী সম্পাদক, বাংলাপিডিয়া
বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে বাংলায় জাতীয় ভাবপ্রবণতার যে নতুন জোয়ারের সূচনা হয়, ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে যেমন, পাঞ্জাব, মধ্যপ্রেদেশ, পুনা, মাদ্রাজ, বোম্বে ও অন্যান্য নগরেও তা উপচে পড়ে। বিদেশে তৈরি পোশাক পরিধানের পরিবর্তে ভারতীয়রা শুধুমাত্র ভারতে তৈরি স্বদেশী তুলা অন্যান্য উপাদানে তৈরি কাপড় ব্যবহারের ব্রত নেয়। বিদেশী সাজসরঞ্জামকে ঘৃণিত আমদানি বলে গণ্য করা হয়। স্বদেশী আন্দোলনটি অতি তৎপরতার সাথে অনেক ক্ষেত্রে স্থানীয় উদ্যোগকে উদ্দীপিত করে। কাপড়ের মিল থেকে শুরু করে দিয়াশলাই কারখানা, কাচ গলিয়ে জিনিসপত্র তৈরির দোকান, লোহা ও ইস্পাতের ঢালাই কারখানা স্থাপিত হয়। তুমুল আন্দোলন জাতীয় শিক্ষার ব্যাপারে বর্ধিত দাবিও সৃষ্টি করে। বাঙালি শিক্ষক-শিক্ষিকাবৃন্দ ও ছাত্র-ছাত্রীরা ব্রিটিশ জিনিসপত্র বর্জনকে ইংরেজি স্কুল ও কলেজের শ্রেণিকক্ষসমূহে পর্যন্ত বিস্তৃত করে। জাতীয় শিক্ষার জন্য আন্দোলন সমগ্র বাংলাব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে এবং তা এমনকি, বারাণসীর মতো দূরবর্তী স্থানেও পৌঁছে, যেখানে পণ্ডিত মদনমোহন মালব্য ১৯১০ সালে তাঁর ব্যক্তিগত উদ্যোগে বারাণসী হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন।
|-
 
|আক্তার, রেজিনা  গ্রন্থাগারিক, বাংলাদেশ শিশু একাডেমী, ঢাকা
বাংলার ছাত্র সম্প্রদায় জাতীয়তাবাদের ডাকে প্রবল আগ্রহ নিয়ে সাড়া দেয়। স্বদেশী ও বর্জনের প্রচার-অভিযানে ছাত্র-ছাত্রীরা, যাদের মধ্যে স্কুলের ছেলেরাও অন্তর্ভুক্ত, দলবদ্ধভাবে অংশগ্রহণ করে। তাদের দমন করার উদ্দেশ্যে সরকার কুখ্যাত কার্লাইল ইশতাহার প্রণয়ন করে। ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষক-শিক্ষিকাবৃন্দ উভয়ই এ উৎপীড়নমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের বিরুদ্ধে জোরালোভাবে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে এবং এ প্রতিবাদ ছিল প্রায় সর্বজনীন। প্রকৃতপক্ষে, এ প্রতিবাদ আন্দোলনের মাধ্যমে বাংলায় প্রথম সুসংগঠিত ছাত্র আন্দোলনের বীজ উপ্ত হয়। এর সাথে সাথে সোৎসাহে সংগ্রামে জড়িয়ে পড়ায় উম্মুখ ছাত্র-সংগঠন ‘ইশতাহার-বিরোধী সমাজ’ও জন্মলাভ করে।
|-
 
|আক্তার, শামীমা  গবেষক, ঢাকা
বিভক্তি-বিরোধী বিক্ষোভ প্রারম্ভিক পর্যায়ে ছিল শান্তিপূর্ণ ও নিয়মতান্ত্রিক, কিন্তু যখন এটা প্রতিভাত হয় যে, এটা আকাক্সিক্ষত ফল বয়ে আনছে না, তখন প্রতিবাদ আন্দোলনটি যুদ্ধংদেহী নেতৃবৃন্দের হাতে চলে যায়। তাদের উদ্দেশ্য সফল করে তোলার জন্য বর্জন ও সন্ত্রাসের দুটি কৌশল প্রয়োগের কথা চিন্তা করা হয়। এর পরিণতিস্বরূপ রাজনীতিতে টেনে আনা যুবা প্রজন্ম নির্বিচারে আগ্নেয়াস্ত্র, পিস্তল ও বোমা ব্যবহারের মাধ্যমে সন্ত্রাসী পদ্ধতি অবলম্বন করে। ফলে আন্দোলনটি নৈরাজ্য ও বিশৃঙ্খলার দিকে মোড় নেয়। কয়েকটি গোপন হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয় এবং স্যার এন্ড্রু ফ্রেজারসহ অনেক কর্মকর্তার জীবননাশের প্রচেষ্টা নেওয়া হয়। সন্ত্রাসী আন্দোলনটি অচিরে স্বদেশী বিক্ষোভের অবিচ্ছেদ্য অংশে পরিণত হয়। বাংলায় যেভাবে ১৯০৮ থেকে ১৯১০ সাল পর্যন্ত সন্ত্রাসবাদ উচ্চ শিখরে পৌঁছে, সেভাবে সরকারি পীড়ন ও ‘নিবৃত্তিমূলক আটক’ আইনে গ্রেফতারের সংখ্যা ভীষণভাবে বৃদ্ধি পায়।
|-
 
|আক্তার, শামীমা  গবেষণা সহযোগী, বাংলাপিডিয়া
নতুন যুদ্ধংদেহী চেতনাটি বন্দে মাতরম্, সন্ধ্যা, যুগান্তর প্রভৃতি জাতীয়তাবাদী সংবাদপত্রের কলামগুলিতে প্রতিফলিত হয়েছে। বিপ্লবী ধারণাসমূহ প্রচার করার ব্যাপারে মুদ্রণশিল্প প্রভুতভাবে সাহায্য করেছে। ১৯০৭ সালে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সুরাট অধিবেশনে সংগঠনটি দুটি দলে বিভক্ত হয়ে যা। এর একটির অনুসারীরা ছিল মধ্যপন্থী, উদার বিবর্ধনপন্থী এবং অপরটির সমর্থনকারীরা ছিল চরমপন্থী, যুদ্ধংদেহী ও বিপ্লবী। বালগঙ্গাধর তিলকের চরমপন্থী দলের সংগ্রামপ্রবণ যুবাগণ ‘বোমা ও বন্দুকের পূজা-অর্চনা’-কে সমর্থন করত। অন্যদিকে গোপালকৃষ্ণ গোখলে ও সুরেন্দ্রনাথ ব্যানার্জীর মতো মধ্যপন্থী নেতৃবৃন্দ এ রকম চরমপন্থী কার‌্যাবলির বিরুদ্ধে সকলকে সতর্ক করে দেন এ ভয়ে যে, এটা নৈরাজ্য অনিয়ন্ত্রণযোগ্য হিংস্রতার পথ প্রশস্ত করতে পারে। বিভক্তি-বিরোধী বিক্ষোভের প্রথম-সারির অন্যতম নেতা হওয়া সত্তে¡ও সুরেন্দ্রনাথ ব্যানার্জী সন্ত্রাসী কার‌্যাবলির পক্ষপাতী ছিলেন না।
|-
 
|আখতার, শাহীদা  লেখক ও গবেষক, ঢাকা
১৯০৩ সালে বিভক্তির প্রস্তাবটি প্রথম প্রকাশিত হলে এ কর্ম-পরিকল্পনার প্রতি মুসলমানদের প্রতিবাদ অভিব্যক্ত হয়। [[মোসলেম ক্রনিকল|মোসলেম ক্রনিকল]] পত্রিকা, [[সেন্ট্রাল ন্যাশনাল মোহামেডান অ্যাসোসিয়েশন|সেন্ট্রাল ন্যাশনাল মোহামেডান অ্যাসোসিয়েশন]], কাজেমুদ্দীন আহমেদ সিদ্দিকী দেলওয়ার হোসেন আহমেদ প্রস্তাবিত ব্যবস্থাটির নিন্দা করে। প্রারম্ভিক পর্যায়ে এমনকি নওয়াব [[সলিমুল্লাহ, খাজা|খাজা সলিমুল্লাহ]] ও উত্থাপিত বিষয়টিকে ‘জঘন্য’ বলে অভিহিত করেন। শুরুতে মুসলমানদের দিক থেকে প্রধান সমালোচনা ছিল কুসংস্কারাদি থেকে মুক্ত ও জ্ঞান-বিজ্ঞানে অগ্রসর বাংলা প্রদেশটির কোন অংশ চীফ কমিশনারের শাসনের অধীনে চলে যাবার বিরুদ্ধে। তারা উপলব্ধি করেছিল যে, এর ফলে তাদের শিক্ষাগত, সামাজিক ও অন্যান্য স্বার্থ বিঘ্নিত হবে। তবে এর বিপরীতে তাদের অনেকে অনুভব করেছিল যে, প্রস্তাবিত ব্যবস্থাটি বাঙালি সংহতি ব্যাহত করবে। মুসলিম বুদ্ধিজীবীগণ চরমপন্থী সংগ্রামশীল জাতীয়তাবাদের ধারণাকে ইসলামের চেতনার বিরোধী বলে সমালোচনা করেন। মুসলিম পত্র-পত্রিকা শিক্ষিত সমধর্মীদের সরকারের প্রতি বিশ্বস্ত থাকার সনির্বন্ধ অনুরোধ জানায়। মোটের ওপর স্বদেশী প্রচারকরা পূর্ব বাংলার সংখ্যাগরিষ্ঠ সাধারণ মুসলমান জনতাকে প্রভাবিত ও সক্রিয় করতে সক্ষম হয় নি। মুসলমানদের চিন্তা-ভাবনায় বিভক্তি-বিরোধী প্রবণতা দীর্ঘস্থায়ী হয় নি। যখন মুসলমানদের শিক্ষিত অংশ স্বয়ংসম্পূর্ণ আলাদা প্রদেশের ব্যাপকতর কর্ম-পরিকল্পনা জানতে পারলেন তখন তাদের অধিকাংশ শিঘ্রই তাদের মত পরিবর্তন করলেন। তারা স্পষ্টভাবে উপলব্ধি করতে পারলেন যে, বিভক্তি তাদের জন্য আশীর্বাদস্বরূপ হবে এবং তাদের বিশেষভাবে নির্দিষ্ট অসুবিধাগুলি নতুন প্রশাসনের নিকট থেকে অধিকতর মনোযোগ আকর্ষণ করতে পারবে।
|-
 
|আখতার, শিরীন  অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
মুসলমানগণ নতুন লেফটেন্যান্ট-গভর্নর [[ফুলার, স্যার জোসেফ ব্যামফিল্ড|ব্যামফিল্ড ফুলার]]-কে উষ্ণ সংবর্ধনা জ্ঞাপন করে। এমনকি মোসলেম ক্রনিকল-এর মতো সংবাদপত্রও অনতিবিলম্বে বিভক্তির পক্ষে মনোভাব পরিবর্তন করে। কলকাতার কিছুসংখ্যক মুসলমানও নতুন প্রদেশটির সৃষ্টিকে স্বাগত জানায়। [[মোহামেডান লিটারেরি সোসাইটি||মোহামেডান লিটারেরি সোসাইটি]] ১৯০৫ সালে সাতজন নেতৃস্থানীয় মুসলমান ব্যক্তিত্ব কর্তৃক স্বাক্ষরিত একটি প্রকাশ্য লিখিত ঘোষণা বের করে। ঘোষণাটি পশ্চিম ও পূর্ব উভয় বাংলার বিভিন্ন মুসলমান সোসাইটিগুলির নিকট বিলি করা হয় এবং এর মাধ্যমে বিভক্তি ব্যবস্থার প্রতি তাদের শর্তহীন সমর্থন দানের জন্য মুসলমানদের নিকট সনির্বন্ধ অনুরোধ জানানো হয়। নতুন প্রদেশটির সৃষ্টি মুসলমানদেরকে একটি সঙ্ঘবদ্ধ দলে পরিণত এবং সামাজিক রাজনৈতিক সম্পর্কিত বিষয়ে তাদের আশা-আকাক্সক্ষা তুলে ধরার অভিপ্রায়ে একটি সঙ্ঘ গঠন করতে উৎসাহিত করে। ১৯০৫ সালের ১৬ অক্টোবর ‘মোহামেডান প্রভিন্সিয়াল ইউনিয়ন’ প্রতিষ্ঠা করা হয়। বিরাজমান সকল প্রতিষ্ঠান ও সমিতিকে এ নতুন ইউনিয়নটির সাথে নিজেদেরকে অধিভুক্ত করতে আহŸান জানানো হয় এবং খাজা সলিমুল­াহকে সর্বসম্মতিক্রমে এর পৃষ্ঠপোষক হিসেবে মনোনীত করা হয়।
|-
 
|আখতারুজ্জামান, এ.এফ.এম  বাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউট, চট্টগ্রাম
তথাপি এক দল শিক্ষিত উদারবাদী মুসলমান ছিল যারা বিভক্তি-বিরোধী বিক্ষোভ ও [[স্বদেশী আন্দোলন|স্বদেশী আন্দোলন]] এর প্রতি সমর্থন জ্ঞাপন করে। যদিও তাদের সংখ্যা ছিল নগণ্য, তবুও তাদের ভূমিকা মুসলমানদের চিন্তাধারায় নতুন মাত্রা যোগ করে। উদার মনোভাবাপন্ন দলটি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসকে সমর্থন ও বিভক্তির বিরোধিতা করে। মুসলমানদের মধ্যকার এ ধারার লোকদের মধ্যে সবচেয়ে বিশিষ্ট ব্যক্তি ছিলেন নওয়াব সলিমুল­াহর সৎ ভাই [[আতিকুল্লাহ, খাজা|খাজা আতিকুল্লাহ]]। কংগ্রেসের কলকাতা অধিবেশনে (১৯০৬) তিনি বঙ্গভঙ্গকে আনুষ্ঠানিকভাবে বর্জন করে একটি প্রস্তাব উত্থাপন করেন। [[রসুল, আবদুর|আবদুর রসুল]], খান বাহাদুর মুহম্মদ ইউসুফ (উকিল ও সেন্ট্রাল ন্যাশনাল মোহামেডান অ্যাসোসিয়েশনের ব্যবস্থপনা কমিটির সদস্য), মুজিবুর রহমান, [[গজনবী, আবদুল হালীম|আবদুল হালীম গজনবী]], ইসমাইল হোসেন সিরাজী, মুহম্মদ গোলাম হোসেন (লেখক ও হিন্দু-মুসলিম ঐক্যের উদ্যোক্তা), মৌলভী লিয়াকত হোসেন (উদারবাদী মুসলিম যিনি ইংরেজদের ‘বিভক্তির মাধ্যমে শাসন’-এর নীতিকে প্রচণ্ডভাবে বিরোধিতা করেছিলেন), বগুড়ার সৈয়দ হাফিজুর রহমান চৌধুরী এবং বর্ধমানের আবুল কাশেম মুসলমানদের বিভক্তি-বিরোধী বিক্ষোভে যোগদান করতে অনুপ্রাণিত করেন। ময়মনসিংহের দীন মুহম্মদ ও চট্টগ্রামের আবদুল গাফ্ফারের মতো স্বল্পসংখ্যক মুসলমান এমনকি স্বদেশী ধ্যান-ধারণারও প্রচারক ছিলেন। এখানে উলে­খ করা দরকার যে, আবদুল হালিম গজনবী ও খান বাহাদুর মুহম্মদ ইউসুফের মতো কিছুসংখ্যক উদার জাতীয়তাবাদী মুসলমান স্বদেশী আন্দোলনকে সমর্থন দিয়েছেন বটে, কিন্তু বিদেশী জিনিসপত্র বর্জনের নিমিত্ত বিক্ষোভকে পৃষ্ঠপোষকতা করেন নি।
|-
 
|আখতারুজ্জামান, মো.  অধ্যাপক, ইসলামের ইতিহাস সংস্কৃতি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
পত্র-পত্রিকার সাথে সংশ্লিষ্ট মুসলমানদের একটি শাখা হিন্দু ও মুসলমানদের মধ্যে সঙ্গতিপূর্ণ সম্পর্ক উন্নয়নের চেষ্টা করেছিল। [[হক, .কে ফজলুল|.কে ফজলুল হক]] ও নিবারণচন্দ্র দাশ তাঁদের সাপ্তাহিক পত্রিকা বালক (১৯০১, বরিশাল) ও মাসিক পত্রিকা ভারত সুহৃদ (১৯০১, বরিশাল)-এর মাধ্যমে অসাম্প্রদায়িক ধ্যান-ধারণা প্রচার করেন। মুসলমান বুদ্ধিজীবীদের শুধু একটি ক্ষুদ্র শাখা তাঁদের সাম্প্রদায়িকতাপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গির ঊর্ধ্বে উঠতে এবং বিভক্তি-বিরোধী বিক্ষোভ ও নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতিতে কংগ্রেসের সাথে হাত মেলাতে পেরেছেন।
|-
 
|আগরওয়াল, অশ্বিনী  প্রাচীন ভারতীয় ইতিহাস সংস্কৃতি প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ, পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়
মুসলিম মানসে চিন্তা-ভাবনার সর্বজনীন প্রবণতা ছিল বিভক্তির পক্ষে। নওয়াব সলিমুল­াহর উদ্যোগে ১৯০৬ সালে ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত হয় নিখিল ভারত মুসলিম লীগ। ১৯১০ সালের ইম্পেরিয়াল কাউন্সিলের সভায় বাংলার শামসুল হুদা ও বিহার থেকে মাজহার-উল-হক বিভক্তির পক্ষে বক্তব্য রাখেন।
|-
 
|আজাদ, আবুল কালাম  ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার, বাংলাদেশ ব্যাংক
সনাতন ও সংস্কারবাদী মুসলমান দলসমূহ ফরায়েজী, ওহাবী তাইয়ুনি বিভক্তিকে সমর্থন করে। এর পরিণতিস্বরূপ মুসলমানদের রাজনৈতিক মনোভাবে প্রগাঢ় নিষ্ঠার প্রবণতা পরিলক্ষিত হয়। বাঙালি মুসলিম পত্র-পত্রিকা সাধারণত বিভক্তির পক্ষে সমর্থন জানায়। ইসলাম প্রচারক পত্রিকা স্বদেশীকে হিন্দু আন্দোলন হিসেবে বর্ণনা করে এবং এটি সাধারণ জনতার জন্য কষ্ট বয়ে আনবে বলে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে। সাধারণভাবে মুসলিম বুদ্ধিজীবীগণ এটি তাঁদের সমধর্মীদের যন্ত্রণা-ভোগের কারণ হবে বলে উদ্বিগ্ন হন। বিভক্তি বিরোধী বিক্ষোভের সাথে একই সূত্রে গ্রথিত হওয়ার জন্য তাঁরা ঐ আন্দোলনকে বিশেষভাবে অপছন্দ করতেন। [[হোসেন, মীর মশাররফ|মীর মশাররফ হোসেন]] এর মতো প্রসিদ্ধ সাহিত্যিকগণ স্বদেশী আন্দোলনের প্রবল সমালোচক ছিলেন। যেহেতু এটিকে বিভক্তির বিরুদ্ধে একটি অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে এবং এর সাথে ধর্মীয় চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য যোগ করা হয়েছে, তাই সকল স্তরের মুসলমানদের বৃহৎ জনতা স্বদেশী আন্দোলনের প্রতি বিরূপ ছিল।
|-
 
|আজাদী, মোহাম্মদ আলী  অধ্যাপক, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
আন্দোলনটির অর্থনৈতিক দিকটি মুসলিম সমাজের স্বতন্ত্রবাদী শক্তিকে উৎসাহিত করে তোলার জন্য আংশিকভাবে দায়ী ছিল। ব্যবসায় ও শিল্প পরিমণ্ডলে হিন্দুদের প্রাধান্য সর্বদা বিরাজমান থাকায় তা মুসলমানদেরকে জাগ্রত করে তোলে। আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রে হিন্দুদের কর্তৃত্ব চলতে থাকার ভীতি মুসলমানদেরকে তাদের নিজেদের স্বার্থসমূহ সংরক্ষণের ব্যাপারে সতর্ক করে দেয়। এ আশঙ্কাসমূহ হিন্দু-মুসলিম সম্পর্কের মাঝে ফাটল ধরায়। হিন্দুদের অর্থনৈতিক শোষণ এড়ানোর উদ্দেশ্যে কিছু সংখ্যক ধনী মুসলমান উদ্যোক্তা ঝুঁকিপূর্ণ নতুন বাণিজ্যিক কর্মপ্রচেষ্টায় প্রবৃত্ত হতে এগিয়ে আসে। এ রকম একটি মহতী প্রচেষ্টা ছিল ১৯০৬ সালে স্টিমার কোম্পানি প্রতিষ্ঠা যা চট্টগ্রাম ও রেঙ্গুনের মধ্যে চলাচল করত।
|-
 
|আজিজ, আবদুল  অধ্যাপক, উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বিভক্তির প্রসঙ্গে মুসলিম মানসকে প্রভাবিত করতে বাংলায় ভূমি ব্যবস্থার প্যাটার্ন বিরাট ভূমিকা পালন করেছে। নিজেদের জমিদারি থেকে অনুপস্থিত হিন্দু জমিদারগণ রায়তদের, যাদের অধিকাংশই ছিল মুসলমান, ভাগ্যোন্নয়নের কোন প্রচেষ্টা গ্রহণ করে নি। প্রদেশটিতে ইতঃপূর্বে বিরাজমান ভূ-সম্পত্তি সম্পর্কিত বিরোধসমূহও (ভূস্বামী ও প্রজাদের মধ্যে) সাম্প্রদায়িক রূপ নেবে বলে মনে হচ্ছিল। অভিযোগ ছিল যে, হিন্দু ভূস্বামিগণ প্রজাদের উপর স্বদেশী ধ্যান-ধারণা চাপানোর এবং তাদেরকে বিভক্তি-বিরোধী বিক্ষোভে যোগ দিতে প্ররোচিত করার চেষ্টা চালিয়েছিল।
|-
 
|আজিজ, ইকবাল  লেখক গবেষক, ঢাকা
একটি সম্প্রদায় হিসেবে তাদের আলাদা ব্যক্তিগত পরিচয় জোরালো করার পদক্ষেপ হিসেবে মুসলমানগণ ১৯০৬ সালে ঢাকার কেরানিগঞ্জে একটি ইসলামি সম্মেলনের আয়োজন করে। অন্য সম্প্রদায়ের তরফ থেকে স্বদেশী আন্দোলন তার হিন্দু ধর্মীয় উন্মাদনা নিয়ে আক্রমণাত্মক প্রতিক্রিয়া বাড়িয়ে তোলে। হিন্দুদের সাথে সম্পূর্ণরূপে সংযোগ ছিন্ন করার সনির্বন্ধ অনুরোধ জানিয়ে পূর্ব বাংলা ও আসামের সাধারণ মুসলমান জনতার মাঝে অত্যন্ত উত্তেজনাকর প্রকৃতির একটি লাল পুস্তিকা প্রচার করা হয়। জনৈক ইবরাহিম খানের সম্পাদনায় [[আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম|আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম]] এর পৃষ্ঠপোষকতায় এটা প্রকাশিত হয়েছিল। অধিকন্তু, ‘বন্দে মাতরম্’কে জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে গ্রহণ অথবা জাতীয় বীর হিসেবে শিবাজীর পূজা প্রচলনের মতো উত্তেজনাকর প্রচারণা এবং সাম্প্রদায়িক হিংস্রতার রিপোর্টসমূহ মুসলমানদের বিচ্ছিন্ন করে ফেলে। এ ধরনের প্রচারণার একটি অবশ্যম্ভাবী ফল হলো ১৯০৭ সালের মার্চ মাসে সহসা কুমিল­ায় সঙ্ঘটিত দাঙ্গা। এর পরপরই ঐ বছরের এপ্রিল মাসে জামালপুরে অনুরূপ দাঙ্গা বাধে। এ সাম্প্রদায়িক বিশৃঙ্খলাসমূহ পূর্ব বাংলা ও আসামের সুপরিচিত বৈশিষ্ট্যে পরিণত হয় এবং তা এমন একটি প্যাটার্ন অনুসরণ করে, অন্যত্র যার পুনরাবৃত্তি ঘটে। ১৯০৭ সালের দাঙ্গাসমূহ আধুনিক বাংলার ইতিহাসে এক সন্ধিক্ষণ হিসেবে বিবেচিত।
|-
 
|আজিজ, কে.এম.এ  কনসালট্যান্ট, আইসিডিডিআর,বি, ঢাকা
একদিকে যখন হিন্দু-মুসলিম সম্পর্কের অবনতি ঘটে, অন্যদিকে তখন ভারত সরকারের নীতিতে, এবং যুগপৎভাবে বাঙালি মুসলমান নেতৃবৃন্দের সাথে তাদের অবাঙালি প্রতিপক্ষের সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিরাট গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক পরিবর্তন সাধিত হচ্ছিল। পূর্ব বাংলায় সাম্প্রদায়িক সম্পর্কের ওপর উভয় অগ্রগতিরই বিরাট প্রতিক্রিয়া ছিল। শাসনতান্ত্রিক সংস্কার প্রবর্তনের সিদ্ধান্ত ১৯০৯ সালের [[মর্লি-মিন্টো সংস্কার|মর্লি-মিন্টো সংস্কার]] এর পরিণতি লাভ করে। এটি মুসলমানদের জন্য যে আলাদা প্রতিনিধিত্বের সূত্রপাত করে তা হিন্দু-মুসলিম সম্পর্কের ক্ষেত্রে যুগান্তকারী ঘটনার নিদর্শনস্বরূপ।
|-
 
|আজিজ, মহীবুল  অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
লেফটেন্যান্ট গভর্নর থেকে শুরু করে নিæপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ পর্যন্ত নতুন প্রদেশটির প্রথম দিককার প্রশাসকবৃন্দ সচরাচর উন্নয়নমূলক কার‌্যাবলি সম্পাদনে প্রবল উদ্যমী ছিলেন। প্রথম লেফটেন্যান্ট গভর্নর ব্যামফিল্ড ফুলার বিভক্তি-বিরোধী আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ কর্তৃক মুসলমানদের প্রতি অতিশয় পক্ষপাতিত্বপূর্ণ ছিলেন বলে অভিযুক্ত হন। ভারত সরকারের সাথে তাঁর মতানৈক্যের কারণে তিনি ১৯০৬ সালের আগস্ট মাসে পদত্যাগ করেন। তাঁর পদত্যাগ ও এর ত্বরিত গ্রহণকে মুসলমানগণ হিন্দুদের জন্য এক বলিষ্ঠ রাজনৈতিক বিজয় বলে গণ্য করে। মুসলমানদের মধ্যে ব্যাপক ধারণা জšে§ যে, বিভক্তি-বিরোধী বিক্ষুব্ধদের চাপের মুখে সরকারের বশ্যতা স্বীকার স্বীয় দুর্বলতাকে প্রকাশ করেছে এবং সরকারের প্রতি মুসলমানদের অটল আনুগত্যকে উপেক্ষা করা হয়েছে।
|-
 
|আজিজ, সৈয়দ মাহমুদুল  জহুরুল ইসলাম মেডিক্যাল কলেজ, বাজিতপুর, কিশোরগঞ্জ
এর পরিণতিস্বরূপ নতুন প্রদেশে হিন্দু ও মুসলমানদের মধ্যকার বিরোধ অত্যন্ত তীব্র আকার ধারণ করে। স্বতন্ত্র সাম্প্রদায়িক পরিচয় সম্পর্কে অধিকতর সচেতন মুসলমান নেতৃবৃন্দ তাদের সম্প্রদায়ের বিভিন্ন শাখাকে একত্রিত করার চেষ্টা করেন, যাতে হিন্দু সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে একটি প্রতিপক্ষ আন্দোলন সৃষ্টি করা যায়। তারা গভীরভাবে ঐক্যের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন এবং বিশ্বাস করেন যে, বিভক্তির বিরুদ্ধে হিন্দুদের বিক্ষোভ প্রকৃতপক্ষে একটি সাম্প্রদায়িক আন্দোলন এবং তাই স্বতন্ত্র সম্প্রদায় হিসেবে মুসলমানদের প্রতি তা ছিল একটি ভীতি বিশেষ। তারা সলিমুল­াহ ও [[চৌধুরী, নওয়াব আলী|নওয়াব আলী চৌধুরী]]র মতো নেতৃবৃন্দের নির্দেশাবলি বিশ্বস্ততার সাথে অনুসরণ করার সিদ্ধান্ত নেয় এবং মোহামেডান প্রভিন্সিয়াল ইউনিয়নের মতো সংগঠন প্রতিষ্ঠা করে।
|-
 
|আজিম, ফয়েজুল  অধ্যাপক, চারুকলা ইনস্টিটিউট, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
যদিও ১৯০৭ সাল নাগাদ নতুন প্রদেশটিতে সাম্প্রদায়িকতা সর্বোচ্চ শিখরে পৌঁছে, তবুও কিছু সংখ্যক শিক্ষিত ও উচ্চ শ্রেণীর মুসলমান ও হিন্দুদের মধ্যে ধর্মীয় বিরোধের পরিসমাপ্তি ঘটানোর জন্য বিচক্ষণ ও আন্তরিক আকাক্সক্ষার প্রমাণ পাওয়া যায়। ১৯০৭ সালের ১৫ মার্চ তারিখে উভয় সম্প্রদায়ের একদল বিশিষ্ট সদস্য ভাইসরয় লর্ড মিন্টোর সাথে সাক্ষাৎ করেন। তাঁরা তাঁর নিকট সাম্প্রদায়িক হিংস্রতার পরিসমাপ্তির ব্যবস্থা গ্রহণ ও দুটি সম্প্রদায়ের মধ্যে ধর্মীয় সম্প্রীতির উন্নতি বিধানের পরামর্শ রাখেন।
|-
 
|আনওয়ারী, মুহাম্মদ আবদুর রহমান  অধ্যাপক, দাওয়া ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
নতুন প্রদেশটিতে ভূস্বামী ও প্রজাদের মধ্যকার সম্পর্কের অবনতি ঘটে এবং তা সাম্প্রদায়িকতার দিকে মোড় নেয়। বিভক্তি-বিরোধী বিক্ষোভকারিগণ সন্ত্রাসবাদী কার‌্যাবলি পরিচালনা করলে হিন্দু ভূস্বামিগণ বিপদাশঙ্কা অনুভব করে। সরকারের প্রতি তাদের অবিচল আনুগত্যের সততার পরীক্ষা দিতে এবং বিক্ষোভের প্রতি তাদের নেতিবাচক মনোভাবের প্রমাণ রাখতে তারা যে অসাম্প্রদায়িক অবস্থান গ্রহণ করবে ও সরকার বিরোধী বিপ্লবী আন্দোলনের বিরুদ্ধে একত্রিতভাবে কাজ করবে সে জন্য তারা মুসলমান জমিদার সম্প্রদায়ের দিকে বন্ধুত্ব ও সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়।
|-
 
|আনসারী, ফিরোজ  লেখক গবেষক, যশোর
যদিও নিখিল ভারত মুসলিম লীগ গঠনের পেছনে বিভিন্ন কারণ থাকলেও বঙ্গভঙ্গ ও তার প্রতি হুমকি সম্ভবত এর উদ্ভবকে ত্বরান্বিত করতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। ঢাকায় অনুষ্ঠিত মুসলিম লীগের প্রথম বৈঠকে একটি প্রস্তাবে বলা হয়েছে: ‘এ সভা পূর্ব বাংলার মুসলমানদের সুস্পষ্ট স্বার্থের কথা চিন্তা করে অভিমত প্রকাশ করে যে, বিভক্তি নতুন প্রদেশটির জনগণের বৃহৎ সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ মুসলমানদের জন্য অবশ্যই কল্যাণকর হবে এবং (আরও অভিমত প্রকাশ করে যে) বর্জনের মতো সকল প্রকারের বিক্ষোভকে প্রচণ্ডভাবে নিন্দা ও নিরুৎসাহিত করা উচিত।’
|-
 
|আনিসুজ্জামান, এম  অধ্যাপক, লোকপ্রশাসন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
এদিকে বাঙালি হিন্দুদের অসন্তুষ্টিকে প্রশমিত করতে ব্রিটিশ সরকার বঙ্গভঙ্গকে রদ করার সিদ্ধান্ত নেয়। পূর্ব বাংলার মুসলমানদের সম্পর্কে বক্তব্য রাখতে গিয়ে সরকার বলে যে, নতুন প্রদেশটিতে বসবাসকারীদের মধ্যে মুসলমানগণ অত্যধিক সংখ্যাগরিষ্ঠ তো ছিলই, নতুন বিন্যাসের আওতায়ও আনুমানিক সংখ্যাগত দিক থেকে তারা হিন্দুদের সমান অথবা সম্ভবত শেষোক্তদের চেয়ে কিছুটা উচ্চতর অবস্থায়ই বিরাজ করবে। মুসলমানদের স্বার্থসমূহ আইন পরিষদ ও স্থানীয় সরকার ব্যবস্থায় বিশেষ প্রনিধিত্বের দ্বারা রক্ষা করা হবে।
|-
 
|আনোয়ার, এম তৌহিদুল  অধ্যাপক, গণযোগাযোগ সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
লর্ড চার্লস হার্ডিঞ্জ, মিন্টোর স্থলাভিষিক্ত হন এবং ১৯১১ সালের ২৫ আগস্ট গোপনে প্রেরিত এক বার্তায় ভারত সরকার ভারতের প্রশাসনে নির্দিষ্ট কিছু পরিবর্তনের সুপারিশ করে। সপরিষদ গভর্নর জেনারেলের উপদেশ অনুযায়ী রাজা পঞ্চম জর্জ ১৯১১ সালের ডিসেম্বর মাসে দিলি­তে তাঁর রাজ্যাভিষেক দরবারে বঙ্গভঙ্গ রদ করা ও ভারতের প্রশাসনে সুনির্দিষ্ট কতিপয় পরিবর্তন আনয়নের কথা ঘোষণা করেন। প্রথমত, ভারত সরকারের রাজধানী কলকাতার পরিবর্তে দিলি­তে হওয়া উচিত। অতীতের মুসলিম গৌরবের নগরে রাজধানী স্থানান্তরিত করার মাধ্যমে ব্রিটিশগণ পূর্ব বাংলায় প্রাদেশিক ক্ষমতা বিশেষ সুযোগ-সুবিধা হারানোর দুঃখে কাতর মুসলমান সম্প্রদায়কে শান্ত করার আশা করছিল। দ্বিতীয়ত, পাঁচটি বাংলা ভাষাভাষী বিভাগ, যথা, প্রেসিডেন্সি, বর্ধমান, ঢাকা, রাজশাহী ও চট্টগ্রামকে একত্রিত করা ও একটি প্রেসিডেন্সিতে সংগঠিত করা হবে যার প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করবেন সপরিষদ গভর্নর। প্রদেশের আয়তন হবে আনুমানিক ৭০,০০০ বর্গমাইল এবং লোকসংখ্যা হবে চার কোটি বিশ লক্ষ। তৃতীয়ত, বিহার, ছোট নাগপুর ও উড়িষ্যাকে অন্তর্ভুক্ত করে গঠিত প্রদেশটি শাসনকার্য পরিচালনা করবেন আইন পরিষদসহ সপরিষদ লেফটেন্যান্ট গভর্নর। চতুর্থত, আসাম চীফ কমিশনারের শাসনে প্রত্যাবর্তন করবে। বিভক্তির আনুষ্ঠানিক পরিসমাপ্তি ও বাংলার পুনরেকত্রীকরণের দিন ধার্য হয় ১৯১২ সালের ১ এপ্রিল।
|-
 
|আনোয়ার, মো. শফিক  সচিব, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ, বাংলাদেশ
বাংলার পুনরেকত্রীকরণ বাঙালি হিন্দুদের ক্রোধকে কিছুটা প্রশমিত করে বটে, কিন্তু কলকাতাকে ভারতের রাজধানী থেকে কেবল প্রাদেশিক রাজধানীর মর্যাদায় নামিয়ে আনায় তারা আহত হয়। এতে কলকাতার ভূ-সম্পত্তিগত মূল্যে নিæগতি দেখা দেয়। রাজনৈতিক কার‌্যাবলির স্নায়ুকেন্দ্র হিসেবে কলকাতাকে তার মুখ্য অবস্থান থেকে বঞ্চিত করা হলে তা অবধারিতভাবে বাঙালি হিন্দুদের প্রভাবকে দুর্বল করে ফেলে। সরকারের উপলব্ধি ছিল যে, এ রকম পদক্ষেপ থেকে যে প্রধান সুবিধা পাওয়া যাবে তা হলো, বাংলার বিক্ষুব্ধ পারিবার্শ্বিক অবস্থা থেকে ভারত সরকারের রাজধানী অন্যত্র সরিয়ে নেয়া যাবে।
|-
 
|আনোয়ার, সৈয়দ ফারহাত  অধ্যাপক, ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
উদার সহানুভূতিশীল ব্যক্তিত্বের অধিকরী লর্ড কারমাইকেলকে পুনরেকত্রকৃত বাংলার প্রথম গভর্নর মনোনীত করা হয়। ভারতীয় ইতিহাস ও জাতীয় জীবনের ওপর বঙ্গভঙ্গ ও এর বিরুদ্ধে বিক্ষোভের প্রভাব ছিল সুদূরপ্রসারী। বাঙালি হিন্দুরা স্বদেশী ও বর্জনের যে দ্বৈত অস্ত্র অবলম্বন করে তা ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের মতবাদে পরিণত হয় এবং পরবর্তী সংগ্রামে অধিকতর ফলপ্রসূভাবে ব্যবহত হয়। এগুলি গান্ধীর অসহযোগ, সত্যাগ্রহ ও খাদি আন্দোলনের ভিত্তি প্রতিষ্ঠা করে। তারা আরও শিক্ষালাভ করে যে, সুসংগঠিত রাজনৈতিক বিক্ষোভ ও সমালোচনামূলক জনমত সরকারকে জনতার দাবিদাওয়া মেনে নিতে বাধ্য করতে পারে।
|-
 
|আফসার, রীতা  সিনিয়র রিসার্চ ফেলো, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ
১৯০৫ সালের বঙ্গভঙ্গ ভারতের রাজনৈতিক ইতিহাসে গভীর প্রভাব রেখেছে। রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যবস্থাটি এতদঞ্চলে হিন্দু-মুসলিম মতভেদকে জোরদার করেছে। এমন একটি ধারণা প্রচলিত আছে যে, ১৯০৫ সালে মুসলমানদের আলাদা ভৌগোলিক পরিচয় এবং ১৯০৯ সালে মর্লে-মিন্টো সংস্কারের মাধ্যমে সাম্প্রদায়িক নির্বাচকমণ্ডলী প্রদান করে ব্রিটিশ সরকার সূক্ষ্মভাবে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসে অধিক সংখ্যক মুসলমানের অংশগ্রহণের সম্ভাবনাকে ব্যর্থ করার চেষ্টা করেছিল। এই কারণে অনেকের মধ্যে এমন ধারণা সৃষ্টি হয় যে, কেবল প্রশাসনিক কারণে বঙ্গভঙ্গ কার্যকর করা হয় নি, এটা করা হয়েছিল ঔপনিবেশিক শক্তি কর্তৃক হিন্দু এবং মুসলমান- এই দুটি প্রধান সম্প্রদায়ের মধ্যে স্থায়ী বিভেদ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে। এর লক্ষ্য ছিল ব্যাপকভাবে পরিচিত ‘বিভাজন ও শাসন’ নীতির মাধ্যমে ঔপনিবেশিক শক্তির দীর্ঘমেয়াদী স্বার্থ রক্ষা করা।
|-
 
|আফাজউদ্দিন, মো.  অধ্যাপক, দাওয়া ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
বঙ্গভঙ্গ সত্যই ভারতে জাতীয়তাবাদের ইতিহাসে একটি যুগান্তকারী ঘটনা। এটা বলা যেতে পারে যে, বাংলার পরিশ্রমী প্রচেষ্টার মধ্য দিয়ে ভারতীয় জাতীয়তাবাদ জন্মগ্রহণ করে। একইভাবে, বিভক্তির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ এবং তা যে সন্ত্রাসবাদের জন্ম দেয় সেটাই মুসলিম জাতীয়তাবাদের সূত্রপাত ঘটাতে ও তাদেরকে স্বতন্ত্রবাদী রাজনীতিতে যোগদান করতে অনুপ্রাণিত করার ব্যাপারে অন্যতম প্রধান উপাদান হিসেবে কাজ করে বলে মনে করা হয়। ১৯০৬ সালে ঢাকায় মুসলিম লীগের জন্ম এর সাক্ষ্য বহন করে। [সুফিয়া আহমেদ]
|-
 
|আবদুল্লাহ, আবু আহমেদ  বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ, ঢাকা
 
|-
 
|আবদুল্লাহ, এ.বি.এম  বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট, ঢাকা
[[en:Partition of Bengal, 1905]]
|-
|আবুবকর, মো.  অধ্যক্ষ, সরকারি দেবেন্দ্র কলেজ, মানিকগঞ্জ
|-
|আবুবকর, মো.  প্রাক্তন মহাপরিচালক, জিওলজিক্যাল সার্ভে অব বাংলাদেশ
|-
|আবুয়াদি, শাহ মো. হাবিবুল্লাহ  কাঁঠালিয়া, ঝালকাঠি
|-
|আবেদিন, কাজী মনোয়ার  অধ্যাপক, পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আবেদীন, জয়নাল  অধ্যাপক, মধুপুর কলেজ, টাঙ্গাইল
|-
|আমিন, নুরুল  অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আমিন, মো. নুরুল  অধ্যাপক, উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আমিন, মো. রুহুল  সহযোগী অধ্যাপক, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আমিন, মো. সদরুল  অধ্যাপক, হাজী দানেশ বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, দিনাজপুর
|-
|আমিন, সোনিয়া নিশাত  অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আমিনুজ্জামান, সালাহউদ্দিন এম  অধ্যাপক, লোকপ্রশাসন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আমীন, মুহাম্মদ রুহুল  অধ্যাপক, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আমীন, মো. শহীদুল  অধ্যাপক, স্থাপত্য বিভাগ, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আরিফ, হাকিম  সহযোগী অধ্যাপক, ভাষাবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আল-গালিব, মুহম্মদ আসাদুল্লাহ  অধ্যাপক, আরবী বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আলম, আকসাদুল  সহযোগী অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আলম, এ.এফ.এম বদরুল  বাংলাদেশ চা গবেষণা ইনস্টিটিউট
|-
|আলম, এ.কে.এম খোরশেদ  পরিচালক, জিওলজিক্যাল সার্ভে অব বাংলাদেশ
|-
|আলম, এ.কে.এম তারিকুল  প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, বাগেরহাট পৌরসভা, বাগেরহাট
|-
|আলম, এ.কে.এম নূরুল  অধ্যাপক, দাওয়া ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আলম, এ.কে.এম নূরুল  পরিচালক, বিআইডব্লিউটিএ
|-
|আলম, এম রফিকুল  অধ্যাপক, শিল্পকলার ইতিহাস বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আলম, এম.এন  রোটারিয়ান, গুলশান, ঢাকা
|-
|আলম, কাজী রফিকুল  সভাপতি, ঢাকা আহছানিয়া মিশন
|-
|আলম, জাহাঙ্গীর  প্রাক্তন মহাপরিচালক, বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট, সাভার, ঢাকা 
|-
|আলম, জোবায়ের বিন  সহযোগী অধ্যাপক, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আলম, বদিউল  বাংলা বিভাগ, কালাই ডিগ্রি কলেজ, জয়পুরহাট
|-
|আলম, বদিউল  সাংবাদিক, কক্সবাজার
|-
|আলম, মমতাজুর  লেখক, বীরগঞ্জ, দিনাজপুর
|-
|আলম, মাহবুবুল  অতিরিক্ত সচিব, সংস্থাপন মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ সরকার
|-
|আলম, মাহবুবুল  প্রাক্তন উপসচিব, বাংলাদেশ সরকার
|-
|আলম, মাহমুদ  অধ্যাপক, ভূতত্ত্ব বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আলম, মু. শামসুল  অধ্যাপক, ভূগোল ও পরিবেশ শিক্ষা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আলম, মুহম্মদ শামসুল  অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আলম, মো. খায়রুল  বাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউট, চট্টগ্রাম
|-
|আলম, মো. খুরশিদ  অধ্যাপক, মৃত্তিকা পানি ও পরিবেশ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আলম, মো. জায়েদুল  অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ
|-
|আলম, মো. জাহাঙ্গীর  অধ্যাপক, কীটতত্ত্ব বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর
|-
|আলম, মো. জাহাঙ্গীর  পাকুন্দিয়া, কিশোরগঞ্জ
|-
|আলম, মো. জিন্নাতুল  অধ্যাপক, কীটতত্ত্ব বিভাগ, বিএসএমআরএইউ, গাজীপুর
|-
|আলম, মো. শফিকুল  পরিচালক (অব), প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ, বাংলাদেশ সরকার
|-
|আলম, মো. শরিফুল  কম্পিউটার বিভাগ, পাবনা ইসলামিয়া কলেজ
|-
|আলম, মো. শাহ  বাংলা বিভাগ, এস.কে সরকারি কলেজ
|-
|আলম, মোহা. শামসুল  অধ্যাপক, ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আলম, শফিউল  প্রাক্তন পরিচালক, ব্যানবেইজ, ঢাকা
|-
|আলম, শরীফ খুরশীদ  এক্সিম ব্যাংক লিমিটেড, ঢাকা
|-
|আলম, শাহিদা  বার্তা সম্পাদক, বাংলাদেশ টেলিভিশন
|-
|আলমগীর, খন্দকার  পরিচালক, প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ, বাংলাদেশ সরকার
|-
|আলমগীর, মোহাম্মদ  কীপার (ইনচার্জ), আহসান মঞ্জিল জাদুঘর
|-
|আল-হাদী, আবদুল হাই  সাংবাদিক, গোয়াইনঘাট, সিলেট
|-
|আলি, মো. শাহজাহান  সহকারী অধ্যাপক, অণুজীববিদ্যা বিভাগ, শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজ, বগুড়া
|-
|আলী, এ.এম.এম শওকত  প্রাক্তন সচিব, বাংলাদেশ সরকার
|-
|আলী, এ.কে.এম ইয়াকুব  অধ্যাপক, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আলী, এম ইউসুফ  বাংলাদেশ সেন্টার ফর অ্যাডভান্সড স্টাডিজ, ঢাকা
|-
|আলী, এম ইদ্রিস  বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট, ময়মনসিংহ
|-
|আলী, এম ওয়াজেদ  অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আলী, কাজী এম হাসান  গবেষক, নবীগঞ্জ, হবিগঞ্জ
|-
|আলী, জীনাত ইমতিয়াজ  অধ্যাপক, ভাষাবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আলী, মীর মোবাশ্বের  অধ্যাপক, স্থাপত্য বিভাগ, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আলী, মুহম্মদ এ রুমী  উপপরিচালক, বাংলাদেশ ব্যাংক
|-
|আলী, মো. ইব্রাহিম  বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট, গাজীপুর
|-
|আলী, মো. ওয়াজেদ  প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত), পাবনা জিলা স্কুল
|-
|আলী, মো. ছাবের  সংরক্ষণ রসায়নবিদ, বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর
|-
|আলী, মো. মাহতাব  অধ্যাপক, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আলী, মো. মোকসেদ  লেখক ও গবেষক, দোহার, ঢাকা
|-
|আলী, মো. শাহাদৎ  অধ্যাপক, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আলী, মো. সোহরাব  অধ্যাপক, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আলী, মো. হযরত  অধ্যাপক, কৃষিতত্ত্ব বিভাগ, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা
|-
|আলী, মোহাম্মদ আনসার  অধ্যাপক (অব), ইতিহাস বিভাগ, সরকারি জগন্নাথ কলেজ, ঢাকা
|-
|আলী, সারোয়ার  বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন, ঢাকা
|-
|আলী, সৈয়দ আশরাফ  প্রাক্তন মহাপরিচালক, ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ
|-
|আলী, সৈয়দ সালামত  লেখক ও গবেষক, মোহাম্মদপুর, ঢাকা
|-
|আশরাফ, আমিরুল  সাংবাদিক, সাতকানিয়া
|-
|আশরাফ, ইয়াসিন  লেখক ও গবেষক, কুমিল্লা
|-
|আশ্রাফ, তানজীল  প্রধান শিক্ষক, আরমানিটোলা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা
|-
|আসাদুজ্জামান, মো.  সহকারী অধ্যাপক, সমাজ বিজ্ঞান বিভাগ, কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ
|-
|আহমেদ, তাহমিনা  প্রাক্তন প্রভাষক, সাভার মহিলা কলেজ, ঢাকা
|-
|আহমেদ, মাইনউদ্দীন  বাংলাদেশ চা গবেষণা ইনস্টিটিউট, শ্রীমঙ্গল
|-
|আহমেদ, মুনির  পরিচালক, বিচ স্যান্ড এক্র্প্লোয়টেশন প্রজেক্ট, কাপ্তাই
|-
|আহমদ, আবু তৈয়ব আবু  অধ্যাপক, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আহমদ, আলী  অধ্যাপক, পশ্চিম ধানমন্ডি, ঢাকা
|-
|আহমদ, ইশতিয়াক উদ্দীন  প্রধান বন সংরক্ষক, বন বিভাগ, বাংলাদেশ
|-
|আহমদ, এ.বি.এম শামসুদ্দীন  অধ্যক্ষ (অব), নাজিমউদ্দিন সরকারি কলেজ, মাদারীপুর
|-
|আহমদ, এমাজউদ্দীন  প্রাক্তন উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আহমদ, ওয়াকিল  প্রাক্তন উপাচার্য, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আহমদ, কামাল উদ্দীন  অধ্যাপক, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আহমদ, তোফায়েল  অধ্যাপক, লোকপ্রশাসন বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আহমদ, নওয়াজেশ  কৃষিবিজ্ঞানী ও আলোকচিত্রগ্রাহক
|-
|আহমদ, বোরহান  সাংবাদিক, দৈনিক জনকণ্ঠ
|-
|আহমদ, মহিউদ্দিন  চেয়ারম্যান, কম্যুনিটি ডেভেলপমেন্ট লাইব্রেরী, ঢাকা
|-
|আহমদ, মো. মমতাজউদ্দিন  বিচারপতি, হাইকোর্ট ডিভিশন, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট
|-
|আহমদ, মোশতাক  লেখক ও গবেষক, ঢাকা
|-
|আহমদ, রিয়াজ  উপপরিচালক (অডিট), আইএলবিবিএস, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আহমদ, শবিবর  অধ্যাপক, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আহমদ, শামসুদ্-দীন  প্রাক্তন অতিরিক্ত সচিব, বাংলাদেশ সরকার
|-
|আহমদ, শামসুদ্দীন  অধ্যাপক, অর্থনীতি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আহমদ, শাহাবুদ্দিন  ডেপুটি এটর্নি জেনারেল, বাংলাদেশ সরকার
|-
|আহমদ, সাঈদ  সিনিয়র কো-অর্ডিনেটর, আইন ও সালিশ কেন্দ্র
|-
|আহমদ, সালমা  সরকার ও রাজনীতি বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আহমদ, সালেহ উদ্দীন  ব্যবস্থাপনা পরিচালক, পল্লীকর্ম সহায়ক ফাউন্ডেশন
|-
|আহমদ, সৈয়দ গিয়াসউদ্দিন  উপাচার্য, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ
|-
|আহমাদ, মাসুম  অধ্যাপক, কীটতত্ত্ব বিভাগ, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আহমাদ, মোনাওয়ার  অধ্যাপক, কীটতত্ত্ব বিভাগ, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আহমেদ, আখতার উদ্দিন  পরিচালক, হাউজিং এন্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউট
|-
|আহমেদ, আবু  অধ্যাপক, অর্থনীতি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আহমেদ, আবু নসর সায়িদ  মানবিক ও সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, গৌহাটি
|-
|আহমেদ, আর.ইউ  চেয়ারম্যান, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ
|-
|আহমেদ, ইকরাম  সদস্য, বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন
|-
|আহমেদ, এ.এফ সালাহ্উদ্দিন  অধ্যাপক (অব), ইতিহাস বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আহমেদ, এ.ডাব্লিউ নুরুদ্দীন  যুগ্ম সচিব, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
|-
|আহমেদ, এস শাহনেওয়াজ  অধ্যাপক, ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আহমেদ, কাজী মতিন উদ্দিন  অধ্যাপক, ভূতত্ত্ব বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আহমেদ, কাজী সালেহ  প্রাক্তন উপাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আহমেদ, কে ইফতেখার  স্থাপত্য বিভাগ, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আহমেদ, খান কামাল উদ্দিন  নদী গবেষণা ইনস্টিটিউট, রাঙ্গামাটি
|-
|আহমেদ, ছমির উদ্দিন  গবেষক, কুলাউড়া, মৌলভীবাজার
|-
|আহমেদ, জামাল উদ্দিন  অধ্যাপক, ফিন্যান্স বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আহমেদ, জালাল উদ্দিন  হালুয়াঘাট, ময়মনসিংহ
|-
|আহমেদ, জাহেদা  অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আহমেদ, জিয়া উদ্দিন  অধ্যাপক, প্রাণরসায়ন বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আহমেদ, নইমুদ্দিন  বিচারপতি, ল’ কমিশন
|-
|আহমেদ, নাজিমউদ্দীন  প্রাক্তন পরিচালক, প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর, বাংলাদেশ সরকার
|-
|আহমেদ, পারভীন  চেয়ারম্যান, কারিকা, ঢাকা
|-
|আহমেদ, ফরিদ উদ্দিন  বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা পরিষদ, ঢাকা
|-
|আহমেদ, মঈনউদ্দিন  বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন, ঢাকা
|-
|আহমেদ, মাসুদা  অধ্যাপক (অব), ইতিহাস বিভাগ, ইডেন কলেজ, ঢাকা
|-
|আহমেদ, মুনীর উদ্দিন  অধ্যাপক, ফার্মেসি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আহমেদ, মুসলেহ উদ্দিন  অধ্যক্ষ, কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ
|-
|আহমেদ, মো. মওদুদ  লেখক ও গবেষক, জিয়ানগর, পিরোজপুর
|-
|আহমেদ, মোহাম্মদ জালাল উদ্দিন  সাংবাদিক, শিবগঞ্জ, নবাবগঞ্জ
|-
|আহমেদ, রফিক  অধ্যাপক, ভূগোল ও মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগ, উইসকনসিন-লা ক্রোসি বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাষ্ট্র
|-
|আহমেদ, লিলীমা  অফিসার, রূপালী ব্যাংক লিমিটেড, ঢাকা
|-
|আহমেদ, শফিউদ্দিন  অধ্যাপক, ডেইরি সায়েন্সেস, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আহমেদ, শফিউদ্দিন  গবেষক, পাথরঘাটা, বরগুনা
|-
|আহমেদ, শরীফ  অধ্যক্ষ, রফিকুল ইসলাম মহিলা কলেজ, ভৈরব, কিশোরগঞ্জ
|-
|আহমেদ, শরীফ উদ্দিন  অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আহমেদ, শামসুদ্দীন  অধ্যাপক (অব), জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পূনর্বাসন প্রতিষ্ঠান
|-
|আহমেদ, সাববীর  সহকারী অধ্যাপক, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আহমেদ, সামিনা  প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, বিসিএসআইআর
|-
|আহমেদ, সুফিয়া  জাতীয় অধ্যাপক
|-
|আহমেদ, সুলতান  অধ্যাপক, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আহমেদ, সৈয়দ জামিল  অধ্যাপক, নাট্যকলা ও সংগীত বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আহমেদ, হেলাল উদ্দিন  যুগ্মসচিব, বাংলাদেশ সরকার
|-
|আহম্মদ, সৈয়দ সাবিবর  গবেষক, ধানমন্ডি, ঢাকা
|-
|আহম্মেদ, মো. ফরিদ উদ্দিন  ভূবিজ্ঞান বিভাগ, গাজীপুর মহিলা কলেজ
|-
|আহম্মেদ, মো. শিবিবর  চিকিৎসক, মোড়েলগঞ্জ, বাগেরহাট
|-
|আহম্মেদ, রাজীব  সাংবাদিক, কোর্টপাড়া, চুয়াডাঙ্গা
|-
|আহসান, নাজমুল  নাট্য ও সংস্কৃতিকর্মী, খুলনা
|-
|আহসান, মঞ্জুর  অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আহসান, মো. ফরিদ  অধ্যাপক, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আহসান, রফিকুল  আইনজীবী, চট্টগ্রাম
|-
|আহসান, সৈয়দ আলী  প্রাক্তন উপাচার্য, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আহসান, সৈয়দ মুহাম্মদ কামরুল  অধ্যাপক, প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|আহাদ, এ.কিউ.এম আবদুল  পরমাণু শক্তি গবেষণা প্রতিষ্ঠান
|-
|ইউছুফ, মোহাম্মদ  অধ্যাপক, আরবী বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ইউসুফ, হারুন কে.এম  অধ্যাপক, প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ইকবাল, এম আনোয়ার  বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা পরিষদ, ঢাকা
|-
|ইকবাল, মো. আশিক  অফিসার, ডাচ্-বাংলা ব্যাংক লিমিটেড
|-
|ইকবাল, শাহরিয়ার জেড.আর  প্রাক্তন মহাপরিচালক, বাংলাদেশ টেলিভিশন
|-
|ইনাম, মুহম্মদ ইবনে  অধ্যাপক (অব), ইতিহাস বিভাগ, ঢাকা কলেজ
|-
|ইবরাহিম, আবু মোহাম্মদ  মৃত্তিকা ও কৃষি বিশেষজ্ঞ, ইজিআইএস, ঢাকা
|-
|ইব্রাহীম, মোহাম্মদ  অধ্যাপক, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ইমাম, আবু  অধ্যাপক (অব), প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ইমাম, বদরুল  অধ্যাপক, ভূতত্ত্ব বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ইমাম, সৈয়দ আলী  অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, ঢাকা কলেজ
|-
|ইয়াকুব, মোহাম্মদ  গবেষক, পরশুরাম, ফেনী
|-
|ইয়াসমিন, নিলুফার  গবেষক, পেকুয়া, কক্সবাজার
|-
|ইয়াসমিন, সাবিনা  প্রধান শিক্ষক, বরিশাল জিলা স্কুল
|-
|ইয়েলে, রবার্ট এ  হিস্ট্রি এন্ড রিলিজিয়নস বিভাগ, দি ডিভাইনিটি স্কুল, শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাষ্ট্র
|-
|ইলিয়াছউদ্দিন, মো.  ইতিহাস বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ইলিয়াস, মো.  লেখক ও গবেষক
|-
|ইলু, মো. মমতাজুর আলম  বীরগঞ্জ, দিনাজপুর
|-
|ইসলাম, আজহার  পরিচালক, বাংলা একাডেমী, ঢাকা
|-
|ইসলাম, আজহারুল  গবেষক, ফুলবাড়ীয়া, ময়মনসিংহ
|-
|ইসলাম, আজিজুননাহার  অধ্যাপক, দর্শন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ইসলাম, আমিনুল  অধ্যাপক, দর্শন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ইসলাম, আমিনুল  প্রাক্তন উপাচার্য, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ইসলাম, আরিফা  ইংরেজি বিভাগ, মেজর মাহমুদুল হাসান আদর্শ কলেজ, টাঙ্গাইল
|-
|ইসলাম, আশরাফুল  উপপরিচালক, নগর উন্নয়ন, রাজউক
|-
|ইসলাম, আশা  সহযোগী অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ইসলাম, এ.এস.এম জহুরুল  জেলা জজ, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল, যশোর
|-
|ইসলাম, এ.কে.এম নুরুল  অধ্যাপক, উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ইসলাম, এ.কে.এম মাজহারুল  প্রভাষক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ইসলাম, এ.কে.এম রফিউল  অধ্যাপক, উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ইসলাম, এ.ডব্লিউ.এম শামসুল  অধ্যাপক, পরজীবীবিদ্যা বিভাগ, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় 
|-
|ইসলাম, এম আতাহারুল  অধ্যাপক, পরিসংখ্যান প্রাণ পরিসংখ্যান ও তথ্য পরিসংখ্যান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ইসলাম, এম আমিনুল  এসডিএ, ইউএনডিপি, ঢাকা
|-
|ইসলাম, এম আমিনুল  প্রাক্তন উপাচার্য, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ইসলাম, এম আমিরুল  প্রাক্তন মহাপরিচালক, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট
|-
|ইসলাম, এম জাকিউল  স্থাপত্য বিভাগ, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ইসলাম, এম নুরুল  কীটতত্ত্ব বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর
|-
|ইসলাম, এম মাজহারুল  অধ্যাপক, পরিসংখ্যান প্রাণ পরিসংখ্যান ও তথ্য পরিসংখ্যান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ইসলাম, এম মোফাখ্খারুল  প্রাক্তন উপাচার্য, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ইসলাম, এম শামসুল  বনানী, ঢাকা
|-
|ইসলাম, এম সিরাজুল  চিকিৎসক, বনানী, ঢাকা
|-
|ইসলাম, এম.এস  বনানী, ঢাকা
|-
|ইসলাম, এস আমিনুল  অধ্যাপক, সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ইসলাম, এস.এম মনোয়ারুল  চক্ষুবিশেষজ্ঞ, আই সেন্টার, রিয়াদ, সৌদি আরব
|-
|ইসলাম, কাজী নাজমুল  লেখক ও গবেষক, মাদারীপুর 
|-
|ইসলাম, কাজী নুরুল  অধ্যাপক, বিশ্বধর্মতত্ত্ব বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ইসলাম, কামরুল  গবেষক, সিরাজগঞ্জ
|-
|ইসলাম, কে.এম সাইফুল  হিজলা, বরিশাল
|-
|ইসলাম, খালেদা  পুষ্টি ও খাদ্যবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ইসলাম, খোন্দকার সিরাজুল  লেখক ও গবেষক, ঢাকা
|-
|ইসলাম, গাজী শহীদুল  সাংবাদিক, দশমিনা, পটুয়াখালী
|-
|ইসলাম, জহিরুল  বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট, গাজীপুর
|-
|ইসলাম, জাহিদুল  চিকিৎসক, ঢাকা
|-
|ইসলাম, জি.এম রবিউল  মনিরামপুর, যশোর
|-
|ইসলাম, তসিকুল  বাংলা বিভাগ, শাহ মখদুম কলেজ, রাজশাহী
|-
|ইসলাম, নজরুল  অধ্যাপক, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ইসলাম, নজরুল  প্রাক্তন চেয়ারম্যান, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন
|-
|ইসলাম, মনু  পূর্ব কাজীপাড়া, মিরপুর, ঢাকা
|-
|ইসলাম, মাজহারুল  প্রোগ্রাম ম্যানেজার, বাংলাদেশ ফ্রিডম ফাউন্ডেশন
|-
|ইসলাম, মাহমুদা  অধ্যাপক, উইমেন এন্ড জেন্ডার স্টাডিজ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ইসলাম, মাহমুদুল  এটর্নি জেনারেল, বাংলাদেশ সরকার
|-
|ইসলাম, মুজাহিদুল  অধ্যাপক, ব্যাংকিং বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ইসলাম, মুহম্মদ সাইফুল  সহপরিচালক, গবেষণা উপবিভাগ, বাংলা একাডেমী, ঢাকা
|-
|ইসলাম, মো. আনিসুল  অধ্যাপক, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ইসলাম, মো. আনোয়ারুল  অধ্যাপক, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ইসলাম, মো. আশরাফুল  পরিচালক, বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সাভার
|-
|ইসলাম, মো. আসাদুল  লেখক, বাগমারা, রাজশাহী
|-
|ইসলাম, মো. এবাদুল  প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত), ঝিনাইদহ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়
|-
|ইসলাম, মো. ওয়াহিদুল অধ্যাপক, ইনস্টিটিউট অব বায়োলজিক্যাল সায়েন্সেস, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ইসলাম, মো. জাহিদুল  বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন
|-
|ইসলাম, মো. নজরুল  সহকারী পরিচালক, অপ্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা অধিদপ্তর, ঢাকা
|-
|ইসলাম, মো. নজরুল  সাংবাদিক, কাপাসিয়া, গাজীপুর
|-
|ইসলাম, মো. নূরুল  ফুড টেকনোলজি বিভাগ, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ইসলাম, মো. মাজহারুল  লেখক, হোমনা, কুমিল্লা
|-
|ইসলাম, মো. রফিকুল  ডক্টরস ল্যাব, ঢাকা
|-
|ইসলাম, মো. রফিকুল  লেখক, কাজীপুর, সিরাজগঞ্জ
|-
|ইসলাম, মো. রবিউল  অধ্যাপক, রসায়ন বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ইসলাম, মো. রুহুল  লেখক ও গবেষক, পবা, রাজশাহী
|-
|ইসলাম, মো. শরিফুল  সহকারী কীপার, বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর, ঢাকা
|-
|ইসলাম, মো. শরীফুল  লেখক, রাজবাড়ী
|-
|ইসলাম, মো. শহীদুল  বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট, গাজীপুর
|-
|ইসলাম, মো. সাইফুল  অধ্যাপক, ক্লিনিক্যাল ফার্মেসী ও ফার্মাকোলজি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ইসলাম, মো. সাইফুল  অধ্যাপক, নাট্যকলা ও সংগীত বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ইসলাম, মো. সাইফুল  অধ্যাপক, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ইসলাম, মো. সিরাজুল  উত্তরা, ঢাকা
|-
|ইসলাম, মো. সিরাজুল  বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন
|-
|ইসলাম, মো. সিরাজুল  বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট, গাজীপুর
|-
|ইসলাম, মো. সিরাজুল  ভূমিসম্পদ বিশেষজ্ঞ, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল
|-
|ইসলাম, মো. সিরাজুল  লেখক, বগুড়া
|-
|ইসলাম, মোহাম্মদ আশরাফুল  করবিভাগ, ঢাকা
|-
|ইসলাম, রফিকুল  অধ্যাপক, ফলিত রসায়ন ও রাসায়নিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ইসলাম, রফিকুল  অধ্যাপক, ভাষাবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ইসলাম, রফিকুল  ফার্স্ট সেক্রেটারী, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড
|-
|ইসলাম, রফিকুল  মেজর (অব) বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
|-
|ইসলাম, শফিকুল  লেখক ও গবেষক
|-
|ইসলাম, শহিদুল  শিবগঞ্জ, বগুড়া
|-
|ইসলাম, শহীদুল  অধ্যাপক, রসায়ন বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ইসলাম, শেখ আমিনুল  ভূতত্ত্ববিদ, বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্র্প্লোরেশন কোম্পানী লিমিটেড
|-
|ইসলাম, সিরাজুল  প্রধান সম্পাদক, বাংলাপিডিয়া
|-
|ইসলাম, সিরাজুল  ব্যুরো চিফ, যায়যায় দিন, সিলেট
|-
|ইসলাম, সৈয়দ মঞ্জুরুল  অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|উইলসন, জন ই  ইতিহাস বিভাগ, কিংস কলেজ, লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাজ্য
|-
|উবাইদউল্ল­াহ, এ.এস.এম  অধ্যাপক, ভূতত্ত্ব বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|উমর, বদরুদ্দীন  গবেষক, রাজনৈতিক চিন্তাবিদ ও লেখক
|-
|একরাম, এ.আর.এম সাইফুদ্দীন  রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ
|-
|এন্তাজউদ্দিন, মো.  লেখক, গুরুদাসপুর, নাটোর
|-
|এমরান, সৈয়দ মোহাম্মদ শাহ  সহকারী পরিচালক (সমন্বয়), বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন
|-
|এলাহী, কে মওদুদ  অধ্যাপক, ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|এহসান, মোহাম্মদ  সহকারী অধ্যাপক, লোকপ্রশাসন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|এহসান, সিরাজুল  সাংবাদিক, মধুখালী, ফরিদপুর
|-
|এহসানউল্লাহ, এম  ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানী লিমিটেড, পেট্রোবাংলা
|-
|ওদুদ, শাহ আবদুল  সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, মৌলভীবাজার সরকারি মহিলা কলেজ
|-
|ওবায়দুল্লাহ, এ.টি.এম  অধ্যাপক, লোকপ্রশাসন বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ওয়াইজ, আনিস  মেজর জেনারেল (অব), বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
|-
|ওয়াজিউল্লাহ, এম  আনসার ও ভিডিপি একাডেমী
|-
|ওয়াট্স, রুথ  স্কুল অব এডুকেশন, বার্মিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাজ্য
|-
|ওয়ায়েজ, রাশেদা  অধ্যাপক, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, ইডেন কলেজ 
|-
|ওয়ারেস, শামসুল  ডীন, স্কুল অব এনভায়রনমেন্ট সায়েন্স অ্যান্ড ডিজাইন, ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসেফিক
|-
|ওয়াহাব, আবদুল  সহকারী পরিচালক, বাংলা একাডেমী, ঢাকা
|-
|ওয়াহেদুজ্জামান, সৈয়দ  লেখক, ঢাকা
|-
|ওসমানী, শিরিন হাসান  অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|কফ, ডেভিড  অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয়, আবরানা স্যাম্পেইন, যুক্তরাষ্ট্র
|-
|কবির, আনোয়ারা  অধ্যাপক, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|কবির, আবু সুফিয়ান  লেখক ও গবেষক, ঢাকা
|-
|কবির, আহমদ  অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|কবির, একরামুল  প্রকৌশলী, কেয়ার, ঢাকা
|-
|কবির, এস.এম হুমায়ুন  অধ্যাপক (অব), প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|কবির, মো. এনামুল  সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপারিন্টেন্ডেন্ট অব পুলিশ, বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমী, রাজশাহী
|-
|কবিরউল্লাহ, এম  বিসিএসআইআর ল্যাবরেটরিজ, ঢাকা
|-
|কবীর, ফারাহ  কান্ট্রি ডিরেক্টর, অ্যাকশনএইড বাংলাদেশ
|-
|কবীর, মুহাম্মদ শাহীনূল  সিনিয়র প্রোগ্রামার, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|কবীর, মো. গোলাম  অধ্যাপক, উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|কমল, খালিদ হাসান  খন্ডকালীন শিক্ষক, নাট্যকলা ও সংগীত বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|করিম, আবদুল  প্রাক্তন উপাচার্য, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|করিম, এ.এস.এম এনায়েত  প্রাক্তন পরিচালক, বাংলা একাডেমী, ঢাকা
|-
|করিম, কে.এম  প্রাক্তন পরিচালক, বাংলাদেশ জাতীয় আর্কাইভস এবং গ্রন্থাগার, ঢাকা
|-
|করিম, ফয়েজ  গবেষণা সহযোগী, ব্র্যাক
|-
|করিম, বি.এম রেজাউল  বাংলা বিভাগ, সাতক্ষীরা কলেজ
|-
|করিম, মো. জহুরুল  অধ্যাপক, পরজীবীবিদ্যা বিভাগ, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|করিম, মোহা. রেজাউল  সাধারণ বীমা কর্পোরেশন, ঢাকা
|-
|করিম, রিয়াসত  লেখক, ডোমার, নীলফামারী
|-
|করিম, রেজাউল  প্রাক্তন ডেপুটি কীপার, বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর, ঢাকা 
|-
|করীম, আনোয়ারুল  অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|কর্মকার, শ্যামল চন্দ্র  প্রভাষক, পরিসংখ্যান প্রাণ পরিসংখ্যান ও তথ্য পরিসংখ্যান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|কলিম, জাবেদ  জিওগ্রাফার, ঢাকা
|-
|কস্তা, বেঞ্জামিন  অধ্যক্ষ, নটর ডেম কলেজ, ঢাকা
|-
|কাইউম, এম.এ  প্রাক্তন চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন
|-
|কাইউম, নাহীদ  ইংরেজি বিভাগ, কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ
|-
|কাইউম, মোহাম্মদ আবদুল  অধ্যাপক (অব), বাংলা বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|কাইয়ুম, আবদুল  যুগ্ম সম্পাদক, দৈনিক প্রথম আলো
|-
|কাইয়ুম, জহুরুল  রসায়ন বিভাগ, সাদুল্লাপুর ডিগ্রি কলেজ, গাইবান্ধা
|-
|কাইয়ূম, এম নূরুল  অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় 
|-
|কাজরী, শরীফুন্ নাহার  গবেষক ও লেখক
|-
|কাদের, মো. আবদুল  অধ্যাপক, ইনস্টিটিউট অব মেরিন সায়েন্সেস এন্ড ফিশারিজ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|কাদের, রোজিনা  এসএসএইচএল বিভাগ, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|কাদের, শফিকুল  ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, আবদুর রহমান ডিগ্রি কলেজ, ময়মনসিংহ
|-
|কাদেরী, ফজলুল কাদের  লেখক, ঢাকা
|-
|কানিজ-ই-বাতুল  অধ্যাপক, উর্দু  বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|কানুনগো, সুনীতি ভূষণ  অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|কামরুজ্জামান, এম  পরমাণু শক্তি গবেষণা প্রতিষ্ঠান
|-
|কামরুজ্জামান, মো.  লেখক, খোকসা, কুষ্টিয়া
|-
|কামারুজ্জামান, মোহাম্মদ  অধ্যাপক, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা
|-
|কামাল, আহমেদ  অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|কামাল, এইচ.এম খালেদ  লেখক, বাগেরহাট
|-
|কামাল, এ.কে.এম মেজবাহউদ্দিন  বাজিতপুর, কিশোরগঞ্জ
|-
|কামাল, বেগম আকতার  অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|কামাল, মেসবাহ  অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|কামাল, মো. মনির হোসেন  সাংবাদিক, বরগুনা
|-
|কামাল, মোহাম্মদ মোস্তফা  সহযোগী অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, চট্টগ্রাম সরকারি কলেজ
|-
|কামালউদ্দিন, মোহাম্মদ  রেডিওথেরাপী বিভাগ, ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ
|-
|কায়সার, মো.  লেখক, ভুঞাপুর, টাঙ্গাইল
|-
|কায়সারুজ্জামান, এ.কে.এম  ইতিহাস বিভাগ, দুর্গাপুর কলেজ, রাজশাহী
|-
|কায়েস, মোহাম্মদ মিজারুল  সচিব, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ সরকার
|-
|কাশেম, এম আবুল  অধ্যাপক, কৃষি সম্প্রসারণ শিক্ষা, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|কাশেম, কাজী আবুল  নির্বাহী পরিচালক, আঞ্জুমান মফিদুল ইসলাম
|-
|কাশেমী, আহম্মদ উল্লাহ  চৌহালি, সিরাজগঞ্জ
|-
|কাসেম, এম.এ  অধ্যাপক, দর্শন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|কাহালি, অনিরুদ্ধ  সহযোগী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|কিবরিয়া, আরিফাতুল  গবেষণা সহকারী, রুরাল ডেভেলপমেন্ট সেন্টার, ঢাকা
|-
|কিবরিয়া, গোলাম  প্রাক্তন মহাপরিচালক, বাংলাদেশ শিশু একাডেমী
|-
|কিবরিয়া, মো. ফয়সল  লেখক ও গবেষক, চুয়াডাঙ্গা
|-
|কুতুবী, মো. ওয়াজেদ আলী  লেখক, কুতুবদিয়া, কক্সবাজার
|-
|কোরেশী, মাহমুদ শাহ  অধ্যাপক (অব), বাংলা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ক্ষেত্রী, সারিতা  গবেষক, এশিয়াটিক সোসাইটি, কলকাতা 
|-
|খন্দকার, খুরশিদা  ইউএনডিপি, ঢাকা
|-
|খন্দকার, মনিরুজ্জামান  অধ্যাপক, উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|খন্দকার, মো. আবু তাহের  বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড
|-
|খবিরুজ্জামান, মো.  ত্রিশাল মহিলা ডিগ্রি কলেজ, ময়মনসিংহ
|-
|খাতুন, শরিফা  অধ্যাপক, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|খাতুন, শাহিদা  সহকারী পরিচালক, ফোকলোর বিভাগ, বাংলা একাডেমী, ঢাকা
|-
|খাতুন, সন্জীদা  অধ্যাপক (অব), বাংলা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|খাতুন, সৈয়দা মাহমুদা  মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশ গবেষণা ইনস্টিটিউট, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|খাতুন, হাফিজা  অধ্যাপক, ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|খাতুন, হাবিবা  অধ্যাপক (অব), ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|খাতুন, হালিমা  প্রধান শিক্ষক, জামালপুর জিলা স্কুল
|-
|খান, আইয়ূব  অধ্যাপক, প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|খান, আখতার হোসেন  লেখক ও গবেষক, ঢাকা
|-
|খান, আ.ন.ম আবদুল মান্নান  অধ্যাপক (অব), আরবী বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|খান, আফতাব আলম  অধ্যাপক, ভূতত্ত্ব বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|খান, আবদুল মজিদ  প্রাক্তন মন্ত্রী, বাংলাদেশ সরকার
|-
|খান, আবু সাঈদ  সহকারী সম্পাদক, দৈনিক মানবজমিন
|-
|খান, আবুল কাসেম  লেখক ও গবেষক, ঢাকা
|-
|খান, আবুল খায়ের  চাঁদপুর সরকারি মহিলা কলেজ
|-
|খান, আবুল হাশেম  কেন্দুয়া, নেত্রকোনা
|-
|খান, আব্দুল আওয়াল  প্রাক্তন ডীন, স্কুল অব বিজনেস, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|খান, আব্দুল মাবুদ  অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|খান, আলী রেজা  কিউরেটর, দুবাই চিড়িয়াখানা, সংযুক্ত আরব আমিরাত
|-
|খান, ইউসুফ শরীফ আহমেদ  অধ্যাপক, সমুদ্রবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|খান, ইশতিয়াক আহমেদ  ঢাকা স্টক এক্সেচেঞ্জ লিমিটেড
|-
|খান, উষসী ঈসিকা  লেখক ও গবেষক, বরিশাল
|-
|খান, এম হাসান জামান  অধ্যক্ষ, মেরিন ফিশারিজ একাডেমী
|-
|খান, জয়নাল আবেদিন  কেবি ডিগ্রি কলেজ, মুন্সিগঞ্জ
|-
|খান, টি.এইচ  অধ্যাপক, মৃত্তিকা পানি ও পরিবেশ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|খান, তাকসিম এ  ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ঢাকা ওয়াসা
|-
|খান, নজরুল ইসলাম  বিআইএলএস, ধানমন্ডি, ঢাকা
|-
|খান, নিয়াজ আহমদ  লোকপ্রশাসন বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|খান, নুরুর রহমান  অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|খান, বি.আর  অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|খান, বেনজিন  সাংবাদিক, যশোর
|-
|খান, মনিরুল ইসলাম  অধ্যাপক, সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|খান, মামুনুল হক  ইউএসএআইডি, ঢাকা
|-
|খান, মাসুদুর রহমান  উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার, বেলাবো, নরসিংদী
|-
|খান, মাহবুবর রহমান  অধ্যাপক, উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|খান, মিজান আর  সেম্প, বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ সরকার
|-
|খান, মুইনউদ্দীন আহমেদ  অধ্যাপক, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|খান, মুজিবুর রহমান  প্রাক্তন মহাপরিচালক, বাংলাদেশ ভূতাত্ত্বিক জরিপ অধিদপ্তর
|-
|খান, মুয়ায্যম হুসায়ন  অধ্যক্ষ (অব), গজারিয়া সরকারি কলেজ, মুন্সিগঞ্জ
|-
|খান, মো. আকতার হোসেন  অধ্যাপক, মৃত্তিকা পানি ও পরিবেশ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|খান, মো. আতাউর রহমান  অধ্যাপক, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|খান, মো. এনামুল হক  লেখক ও গবেষক, ঢাকা
|-
|খান, মো. ওমর ফারুক  ফার্মেসি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|খান, মো. কামরুজ্জামান  অধ্যক্ষ, ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজ, মোহাম্মদপুর
|-
|খান, মো. কামরুল আলম  পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগ, সরকারি বাংলা কলেজ, ঢাকা
|-
|খান, মো. শহীদুল্ল­াহ  লেখক, ঈশ্বরদী, পাবনা
|-
|খান, মো. শামসুল আলম  প্রধান হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা, শিক্ষা মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ সরকার
|-
|খান, মো. সালার  অধ্যাপক, বাংলাদেশ জাতীয় হার্বেরিয়াম, ঢাকা
|-
|খান, মো. হাফিজুল্লাহ  অধ্যাপক, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|খান, মো. হাবিবুর রহমান  বাংলাদেশ বন শিল্প উন্নয়ন কর্পোরেশন
|-
|খান, মো. হারুনর রশীদ  অধ্যাপক, মৃত্তিকা পানি ও পরিবেশ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|খান, মোনায়েম  সাংবাদিক, রায়গঞ্জ, সিরাজগঞ্জ
|-
|খান, মোফাখ্খার হোসাইন  কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, ওয়াটার্লু ইউনিভার্সিটি, কানাডা
|-
|খান, মোবারক হোসেন  প্রাক্তন মহাপরিচালক, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী
|-
|খান, মোহাম্মদ তোফাজ্জল হোসেন  তাড়াইল, কিশোরগঞ্জ
|-
|খান, মোহাম্মদ ফরিদউদ্দীন  লেখক এবং গবেষক
|-
|খান, শরীফ  গবেষক ও পাখি বিশেষজ্ঞ, ঢাকা
|-
|খান, শাওয়াল  তথ্য ও প্রকাশন কর্মকর্তা, ডাইরেক্টরেট অব এনএফআই, বাংলাদেশ সরকার
|-
|খান, শাজাহান  সাংবাদিক, মাদারীপুর
|-
|খান, সাঈদ আহম্মেদ  লেখক ও গবেষক, চাঁদপুর
|-
|খান, সাদাত উল্ল­াহ  লেখক ও গবেষক, ঢাকা
|-
|খান, সানজিদা  প্রভাষক, ইংরেজি বিভাগ, কিং খালিদ ইউনিভার্সিটি, সৌদি আরব
|-
|খান, সালেহ আতহার  ইতিহাস বিভাগ, সিলেট সরকারি কলেজ
|-
|খান, সালেহ উদ্দিন  লে. কর্নেল, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
|-
|খান, সুরুয  সাংবাদিক, মানিকগঞ্জ
|-
|খান, সৈয়দ আহমেদ  জেনারেল ম্যানেজার (রিসার্চ), বাংলাদেশ ব্যাংক
|-
|খান, সৈয়দ মুজতবা আহমদ  দৌলতখান কলেজ, ভোলা
|-
|খান, হুমায়ুন রেজা  অধ্যাপক, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|খানম, তাহমিদা  গবেষণা সহকারী, বাংলাপিডিয়া
|-
|খানম, নাজিয়া  লেখক এবং গবেষক, লিউটন, ইংল্যান্ড
|-
|খানম, মাহফুজা  সহসভাপতি, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি
|-
|খানম, মোবাশ্বেরা  সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|খানম, সুলতানা মুস্তাফা  অধ্যাপক, সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|খায়ের, আবুল  অধ্যাপক, উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|খায়ের, সুমাইয়া  অধ্যাপক, আইন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|খালেক, মো. আবদুল  অধ্যক্ষ, হোমনা কলেজ, কুমিল্লা
|-
|খালেক, মো. আবদুল  শার্শা, যশোর
|-
|গঙ্গোপাধ্যায়, কৌশিক  গবেষক, সল্ট লেক, কলকাতা
|-
|গঙ্গোপাধ্যায়, মৃণালকান্তি  অধ্যাপক, সংস্কৃত বিভাগ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|গজনভী, এস.আর  লেখক ও গবেষক, ঢাকা
|-
|গণি, আবদুল  অধ্যাপক, ফার্মেসী বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|গণি, এম ওসমান  ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, ঠাকুরগাঁও সরকারি কলেজ
|-
|গফ্ফার, মো. আবদুল  উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগ, ঠাকুরগাঁও সরকারি কলেজ
|-
|গমেজ, রানী ক্যাথরিন  প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত), হলিক্রস গার্লস হাই স্কুল, ঢাকা
|-
|গাইন, স্বপন  লেখক ও গবেষক, গোপালগঞ্জ
|-
|গুহ, ডি.কে  প্রাক্তন মহাব্যবস্থাপক, পেট্রো্বাংলা
|-
|গুহ, বিমল  কলেজ পরিদর্শক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|গোলদার, মো. আশরাফুল ইসলাম  লেখক ও গবেষক, রূপসা, খুলনা
|-
|গোস্বামী, নীরঞ্জন  আশুতোষ জাদুঘর, কলকাতা
|-
|ঘোষ, জগদীশ চন্দ্র  লেখক ও গবেষক
|-
|ঘোষ, নৃপেন  খ্রিস্টান মিশন হাসপাতাল, রাজশাহী
|-
|ঘোষ, প্রদ্যোত  রিডার, বাংলা বিভাগ, মালদহ কলেজ, কলকাতা
|-
|ঘোষ, বিশ্বজিৎ  অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ঘোষ, মনোরঞ্জন  গবেষক (সংস্কৃত), ঢাকা
|-
|ঘোষ, রতন তনু  সমাজকল্যাণ বিভাগ, মোহাম্মদপুর সেন্ট্রাল কলেজ, ঢাকা
|-
|ঘোষ, সুচন্দ্রা  সহযোগী অধ্যাপক, প্রাচীন ভারতীয় ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|চকোরী, জাকের উল্ল­াহ  সাংবাদিক, চকোরিয়া, কক্সবাজার
|-
|চক্রবর্তী, এস  ভূতত্ত্ববিদ, জিওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়া, কলকাতা
|-
|চক্রবর্তী, কল্যাণী রাণী  লেখক, রাজৈর, মাদারীপুর
|-
|চক্রবর্তী, গোপিকারঞ্জন  প্রভাষক, বাংলা বিভাগ, সাভার কলেজ
|-
|চক্রবর্তী, তপন কুমার  অ্যাডভোকেট, বরিশাল
|-
|চক্রবর্তী, দীনেশনারায়ন  অধ্যাপক (অব), সংস্কৃত বিভাগ, রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়, কলকাতা
|-
|চক্রবর্তী, নির্মাল্যনারায়ণ  দর্শন বিভাগ, রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়, কলকাতা
|-
|চক্রবর্তী, প্রফুল্ল  অধ্যাপক (অব), আইএসআই, কলকাতা
|-
|চক্রবর্তী, বরুণকুমার  লোকাচারবেত্তা, কলকাতা
|-
|চক্রবর্তী, বরেন  বাংলাদেশ মেডিক্যাল কলেজ, ঢাকা
|-
|চক্রবর্তী, ভাস্কর  ইতিহাস বিভাগ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|চক্রবর্তী, মৃদুলকান্তি  অধ্যাপক, নাট্যকলা ও সংগীত বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|চক্রবর্তী, রচনা  অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|চক্রবর্তী, রণবীর  অধ্যাপক, জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়, নয়াদিল্লি
|-
|চক্রবর্তী, রতনলাল  অধ্যাপক (অব), ইতিহাস বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|চক্রবর্তী, শর্মী  ভূতত্ত্ববিদ, জিওলজিক্যাল সার্বে অব ইন্ডিয়া, কলকাতা
|-
|চক্রবর্তী, শ্যামল কান্তি  পরিচালক, ভারতীয় জাদুঘর, কলকাতা
|-
|চক্রবর্তী, সত্যনারায়ণ  অধ্যাপক, সংস্কৃত বিভাগ, রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়, কলকাতা
|-
|চক্রবর্তী, সুভাষ চন্দ্র  অধ্যাপক, মৎস্য প্রযুক্তি বিভাগ, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|চট্টোপাধ্যায়, প্রণবকুমার  সেন্টার ফর আর্কিওলোজিক্যাল স্টাডিজ এন্ড ট্রেনিং, কলকাতা
|-
|চট্টোপাধ্যায়, রূপেন্দ্র কুমার  প্রাচীন ভারতীয় ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|চট্টোপাধ্যায়, সুনীল কুমার  অধ্যাপক, শ্রীরামপুর কলেজ, পশ্চিমবঙ্গ
|-
|চন্দ, জীবন কুমার  অর্থনীতি বিভাগ, আজমিরিগঞ্জ কলেজ, হবিগঞ্জ
|-
|চন্দন, মো. হামিদুল হক  লেখক ও গবেষক, বোনারপাড়া, গাইবান্ধা 
|-
|চম্পা, মাসুমা সুলতানা  লেখক ও গবেষক, টঙ্গিবাড়ী, মুন্সিগঞ্জ
|-
|চাঁন্দ, আহাম্মদ হোসেন  লেখক ও গবেষক, পীরগাছা, রংপুর
|-
|চাকমা, নীরু কুমার  অধ্যাপক, দর্শন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|চাকমা, শুভ্র জ্যোতি  লেখক ও গবেষক, খাগড়াছড়ি
|-
|চাকমা, সুপ্রিয়  গবেষণা সহকারী, বাংলাদেশ উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষ, ঢাকা
|-
|চিশতি, এ.এ.এস.এম আসরারুল হক  ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, মানিকগঞ্জ সরকারি মহিলা কলেজ
|-
|চীং, মং ছেন  সাংবাদিক, মহালছড়ি, খাগড়াছড়ি
|-
|চৌধুরী, অচিন্ত্য রায়  লেখক ও গবেষক, বোয়ালমারী, ফরিদপুর
|-
|চৌধুরী, অলক ঘোষ  লেখক ও গবেষক, সুনামগঞ্জ
|-
|চৌধুরী, আক্তারউদ্দিন  রাষ্টবিজ্ঞান বিভাগ, বি এম কলেজ, বরিশাল
|-
|চৌধুরী, আখতারুন নেসা  অধ্যাপক, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|চৌধুরী, আবদুল মমিন  প্রাক্তন উপাচার্য, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|চৌধুরী, আবুল কাশেম  অধ্যাপক (অব), বাংলা বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|চৌধুরী, আমিরুল ইসলাম  প্রাক্তন উপাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|চৌধুরী, আশরাফউদ্দিন  অধ্যাপক, অর্থনীতি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|চৌধুরী, আহমেদ আমিন  সহকারী পুলিশ সুপার, স্পেশাল ব্রাঞ্চ, বাংলাদেশ সরকার
|-
|চৌধুরী, ইন্দ্রজিৎ  উপপ্রধান সম্পাদক, আনন্দ বাজার পত্রিকা, কলকাতা
|-
|চৌধুরী, এ কাদির  ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ফনিক্স সিকিউরিটিজ লিমিটেড, দিলকুশা, ঢাকা
|-
|চৌধুরী, এ.ইউ হায়দার  রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, আলফাডাঙ্গা আদর্শ ডিগ্রি কলেজ, ফরিদপুর
|-
|চৌধুরী, এ.কে.এ.এইচ  ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বাংলাদেশ জেনারেল ইনসুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড
|-
|চৌধুরী, এ.বি.এম রফিকুল কাদের  সাতকানিয়া, চট্টগ্রাম
|-
|চৌধুরী, এম. লুৎফর রহমান  জেনারেল ম্যানেজার, বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্র্প্লোরেশন কোম্পানী লিমিটেড
|-
|চৌধুরী, এম.আই  অধ্যাপক, বাংলাদেশ মেডিক্যাল কলেজ, ঢাকা
|-
|চৌধুরী, এম.কে.আই কাইয়ুম  বিভাগীয় প্রধান, অর্থোপেডিক্স বিভাগ, বারডেম
|-
|চৌধুরী, ওয়াজেদ  লেখক ও গবেষক
|-
|চৌধুরী, গোপাল দেব  সাংবাদিক, শ্রীমঙ্গল, মৌলবীবাজার
|-
|চৌধুরী, তৃপ্তি  অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়, কলকাতা
|-
|চৌধুরী, তৌহিদ হোসেন  অধ্যাপক, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|চৌধুরী, দিলারা  অধ্যাপক, সরকার ও রাজনীতি বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|চৌধুরী, দেওয়ান নূরুল আনোয়ার হোসেন  প্রাক্তন যুগ্ম সচিব, বাংলাদেশ সরকার
|-
|চৌধুরী, নুরুল হোসেন  অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|চৌধুরী, বসন্ত  মুদ্রাতত্ত্ববিদ, কলকাতা
|-
|চৌধুরী, বাসন্তী  গবেষক, বৈষ্ণব ও বেদান্ত দর্শন, কলকাতা
|-
|চৌধুরী, বিনয়েন্দ্র  এশিয়াটিক সোসাইটি, কলকাতা
|-
|চৌধুরী, ভীষ্মদেব  অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|চৌধুরী, মঞ্জুলা  অধ্যাপক, ভাষা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|চৌধুরী, মাসুদ হাসান  সহকারী সম্পাদক, বাংলাপিডিয়া
|-
|চৌধুরী, মাহফুজা  অধ্যক্ষ, ইডেন মহিলা কলেজ
|-
|চৌধুরী, মাহমুদ আলম  এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট, মার্কেন্টাইল ব্যাংক লিমিটেড, ঢাকা
|-
|চৌধুরী, মুনিবুর রহমান  অধ্যাপক, গণিত বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|চৌধুরী, মুস্তফা  গবেষক, কানাডা
|-
|চৌধুরী, মো. আবু রাসেল  কসবা, ব্রাহ্মণবাড়ীয়া
|-
|চৌধুরী, মো. গিয়াসউদ্দিন আহমেদ  পরিচালক, বাংলাদেশ পানি উন্ন্য়ন বোর্ড 
|-
|চৌধুরী, মো. জাহান উল্ল­াহ  বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট, গাজীপুর
|-
|চৌধুরী, মো. ফররুখ আহমদ  সাংবাদিক, সিলেট
|-
|চৌধুরী, মোমেন  লোকাচারবেত্তা, ঢাকা
|-
|চৌধুরী, মোরশেদ  পরিচালক, স্বাস্থ্য বিভাগ, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র
|-
|চৌধুরী, রাফিয়া আক্তার  গবেষক, ঢাকা
|-
|চৌধুরী, শফিকুর রহমান  ৫/১ (৪বি) রূপনগর আবাসিক এলাকা, মিরপুর, ঢাকা
|-
|চৌধুরী, শামসুদ্দোহা  সোনারগাঁও, নারায়ণগঞ্জ
|-
|চৌধুরী, শিমুল কুমার  সাংবাদিক, সীতাকুন্ড, চট্টগ্রাম
|-
|চৌধুরী, সত্যজিৎ  অধ্যাপক, নইহাটি, পশ্চিমবঙ্গ
|-
|চৌধুরী, সাইফুদ্দিন  অধ্যাপক, লোকাচারবিদ্যা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|চৌধুরী, সিফাতুল কাদের  অধ্যাপক, ভূতত্ত্ব বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|চৌধুরী, সীমা রায়  ফেলো, সেন্টার ফর আর্কিওলজিক্যাল স্টাডিজ, কলকাতা
|-
|চৌধুরী, সুশীল  অধ্যাপক, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|চৌধুরী, সৈয়দ মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মামুন  গোলাপবাগ, জামালপুর
|-
|চৌধুরী, স্বাগত  গবেষক, বগুড়া
|-
|চ্যাটার্জী, অঞ্জলি  কমলা নেহেরু কলেজ, নয়াদিল্লি
|-
|চ্যাটার্জী, বাসুদেব  ইতিহাস বিভাগ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|চ্যাটার্জী, রত্নাবলী  ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ছালামতউল্ল­াহ, এ.কে.এম  অধ্যক্ষ, আযিযুল হক কলেজ, বগুড়া
|-
|জগলুল, নুরুদ্দিন  কোম্পানীগঞ্জ, নোয়াখালী
|-
|জন, জিল্লুর রহমান  মূকাভিনয় গবেষক ও সংস্কৃতিকর্মী
|-
|জলিল, আব্দুল  চৌগাছা, যশোর
|-
|জলিল, মুহাম্মদ আব্দুল  অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|জসিমউদ্দিন, এ.কে.এম  শাহজাহানপুর, বগুড়া
|-
|জসীমউদ্দিন, মোহাম্মদ  অর্থনীতি বিভাগ, মহেশখালী কলেজ, কক্সবাজার
|-
|জসীমউদ্দীন, এ.কে.এম  বরুড়া, কুমিল্লা
|-
|জহির, এম  ধানমন্ডি, ঢাকা
|-
|জহির, কাজী সাজ্জাদ আলী  লে. কর্নেল (অব), বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
|-
|জহিরউদ্দিন, মো.  গ্রাফিক্স ডিজাইনার, বাংলাপিডিয়া
|-
|জাকারিয়া, সাইমন  পান্ডুলিপি সম্পাদক, ফোকলোর বিভাগ, বাংলা একাডেমী, ঢাকা
|-
|জাকের, এস.এম আবু  সাংবাদিক, চন্দনাইশ, চট্টগ্রাম
|-
|জাফর, আবু  প্রাক্তন প্রধান তথ্য কর্মকর্তা, পিআইডি, তথ্য মন্ত্রণালয়
|-
|জাফর, মোহাম্মদ  অধ্যাপক, সমুদ্রবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|জামান, এম.এ  অধ্যাপক, জাতীয় হূদরোগ ইনস্টিটিউট, ঢাকা
|-
|জামান, নিয়াজ  অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|জামাল, হোসেন  অধ্যাপক, সমুদ্রবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|জালালউদ্দিন, এম  রয়েল কমনওয়েলথ সোসাইটি ফর দি ব্লাইন্ড, ঢাকা
|-
|জাহাঙ্গীর, এস.এম.এ.কে  পটিয়া, চট্টগ্রাম
|-
|জাহাঙ্গীর, সৌরভ  ইটনা, কিশোরগঞ্জ
|-
|জাহাঙ্গীরি, মাহমুদ নাসির  বাংলা বিভাগ, মিরপুর কলেজ, ঢাকা
|-
|জাহান, মো. সরোয়ার  অধ্যাপক, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|জাহান, শাহনাজ হুসনে  অধ্যাপক, জেনারেল এডুকেশন বিভাগ, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ
|-
|জিবরান, শোয়াইব আহমেদ  প্রভাষক, বাংলা স্কুল অব এডুকেশন, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|জুবায়ের, শামীম  কে.এম মাকসুদুর রহমান ট্রাস্ট, ঢাকা
|-
|জুবেরী, এম ইকবাল  অধ্যাপক, উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ, গণবিশ্ববিদ্যালয়, সাভার, ঢাকা
|-
|জেংচাম, সুভাষ  লেখক ও গবেষক, ময়মনসিংহ
|-
|জেরীন, ইফফাত  ইতিহাস বিভাগ, পটুয়াখালী সরকারি কলেজ
|-
|জোনস, অ্যালেড জর্জ  অধ্যাপক, ওয়েলস ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাজ্য
|-
|জোহরা, খন্দকার ফাতেমা  অ্যাসোসিয়েট ফ্যাকাল্টি মেম্বর, ব্র্যাক লার্নিং ডিভিশন
|-
|টিপু, শেখ মো. বদরুল আলম  গবেষক, কুমারখালী, কুষ্টিয়া
|-
|টুকু, এনামুল কবির  সাংবাদিক, নড়াইল
|-
|টুটুল, মেসবাহুর রহমান  প্রকৌশলী, ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, ঢাকা
|-
|ঠাকুর, মো. আজাদ উদ্দিন  সাংবাদিক, সরাইল, ব্রাহ্মণবাড়ীয়া
|-
|ডিও, সেলমন এইচ  অধ্যাপক, অ্যাডভেন্টিস্ট ইউনিভার্সিটি এন্ড সেমিনারী অব বাংলাদেশ, কালিয়াকৈর, গাজীপুর
|-
|ডি’সিলভা, যোসেফ  অধ্যাপক, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|তঞ্চঙ্গ্যা, দীননাথ  প্রাক্তন ভাইস প্রেসিডেন্ট, রাঙ্গামাটি বার অ্যাসোসিয়েশন
|-
|তরু, মাযহারুল ইসলাম  প্রভাষক, বাংলা বিভাগ, শাহ নিয়ামতুল্লাহ ডিগ্রি কলেজ, নাচোল, নবাবগঞ্জ
|-
|তাগাওয়া, মাসাহিকো  টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়, জাপান
|-
|তারিক, তানভীর আহসান  দুমকি, পটুয়াখালী
|-
|তারিক, সাইফুদ্দিন মোহাম্মদ  চেয়ারম্যান, চট্টগ্রাম ক্লাব
|-
|তালুকদার, আবদুল মোতালেব  ধোবাউড়া, ময়মনসিংহ
|-
|তালুকদার, এম.এ রহিম  লেখক ও গবেষক, জামালপুর
|-
|তালুকদার, নিক্সন  ধর্মপাশা, সুনামগঞ্জ
|-
|তালুকদার, রিন্টু  বাঘাইছড়ি, রাঙ্গামাটি
|-
|তাহের, এম আবু  ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, তিতুমীর সরকারি কলেজ, ঢাকা
|-
|তুহিন, মেজবাহ উদ্দিন  বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|তুহিন, শামসুল আরেফিন  সাংবাদিক, পত্নীতলা, নওগাঁ
|-
|ত্রিপুরা, প্রভাংশু  মুখ্য প্রযোজক, বাংলাদেশ বেতার, চট্টগ্রাম
|-
|ত্রিপুরা, প্রশান্ত কুমার  সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, মাটিরাঙ্গা ডিগ্রি কলেজ, খাগড়াছড়ি
|-
|ত্রিপুরা, বরেন্দ্রলাল  লেখক ও গবেষক, খাগড়াছড়ি
|-
|দত্ত, অভিজিৎ  ইতিহাস বিভাগ, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়, কলকাতা
|-
|দত্ত, অশোক  লেখক ও গবেষক, কলকাতা
|-
|দস্তিদার, শিপ্রা  অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|দাশ, তুষার কান্তি  প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত), পটিয়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়
|-
|দাশ, শংকর লাল  সাংবাদিক, গলাচিপা, পটুয়াখালী
|-
|দাস, কালীপ্রসন্ন  সহকারী অধ্যাপক, দর্শন বিভাগ, সাভার কলেজ
|-
|দাস, গোপাল কৃষ্ণ  পরিচালক, প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগ, বাংলাদেশ সরকার
|-
|দাস, গৌরপদ  বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট, গাজীপুর
|-
|দাস, ডি.কে  লেখক ও গবেষক, পশ্চিমবঙ্গ
|-
|দাস, দীপক রঞ্জন  প্রাচীন ভারতীয় ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|দাস, ননীগোপাল  অধ্যাপক, ইনস্টিটিউট অব মেরিন সায়েন্সেস এন্ড ফিশারিজ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|দাস, বিধান চন্দ্র  অধ্যাপক, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|দাস, বিভাষ  সাংবাদিক, চিতলমারী, বাগেরহাট
|-
|দাস, রঞ্জিত কুমার  শ্রুতি সাংস্কৃতিক একাডেমী, নারায়ণগঞ্জ
|-
|দাস, রবীন্দ্রনাথ  বাউফল, পটুয়াখালী
|-
|দাস, সঞ্জয় কিশোর  সাংবাদিক, পানছড়ি, খাগড়াছড়ি
|-
|দাস, সন্জীব কান্তি  ফ্রিল্যান্স আর্টিস্ট, ঢাকা
|-
|দাস, সুভাষ চন্দ্র  অধ্যাপক, ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|দাস, সুরঞ্জন  উপাচার্য, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|দাসগুপ্তা, উমা  অধ্যাপক, ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিসটিক্যাল ইনস্টিটিউট, কলকাতা
|-
|দাসগুপ্তা, সংযুক্তা  অধ্যাপক, নৃতত্ত্ব বিভাগ, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়, কলকাতা
|-
|দিদার-উল-আলম মো.  অধ্যাপক, মৃত্তিকা পানি ও পরিবেশ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|দুগার, প্রদীপ চাঁদ  সহকারী অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|দে, অমলেন্দু  অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়, কলকাতা
|-
|দে, তপন কুমার  দেলদুয়ার, টাঙ্গাইল
|-
|দে, সচ্চিদানন্দ  সাংবাদিক, কালীগঞ্জ, সাতক্ষীরা
|-
|দে, সুনীল কান্তি  সহযোগী অধ্যাপক, স্কুল অব অ্যাডুকেশন, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|দেব, অপূর্ব কৃষ্ণ  কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট সেন্টার, চট্টগ্রাম
|-
|দেব, মিল্টন কুমার  সহকারী অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|দেব, সুজন কুমার  লেখক ও গবেষক
|-
|দেবনাথ, সমরেশ  সিনিয়র পাবলিকেশন অফিসার, পুষ্টি ও খাদ্য বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|দোহা, এস  ফাউন্ডেশন ফর রিসার্চ অন এডুকেশনাল প্লানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট, ঢাকা
|-
|ধর, গৌরাঙ্গ চন্দ্র  মুরাদনগর, কুমিল্লা
|-
|ধর, নির্মলেন্দু  অ্যাডভোকেট, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, ঢাকা
|-
|ধর, পার্থ প্রতীম  রাউজান, চট্টগ্রাম
|-
|নওয়াজ, আলি  প্রাক্তন পরিচালক, বাংলা সেল, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|নওশীন, হেলেন  লৌহজং, মুন্সিগঞ্জ
|-
|নন্দী, প্রফুল্ল কুমার  ভাঙ্গা, ফরিদপুর
|-
|নন্দী, বিষ্ণু  সাংবাদিক, গোবিন্দগঞ্জ, গাইবান্ধা
|-
|নবী, খন্দকার মো. নূর-উন  মহাপরিচালক, আনসার ও ভিডিপি
|-
|নয়ন, তানজিমুল  গবেষক, লালমনিরহাট
|-
|নরিস, পল ব্যারন  ব্রিটিশ অ্যাসোসিয়েশন ফর সিমেট্রিজ ইন সাউথ এশিয়া, লন্ডন
|-
|নাঈম, সরদার এ  ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং শল্য-সার্জন, জাপান-বাংলাদেশ মৈত্রী হাসপাতাল, ঢাকা
|-
|নাজ, শারমিন  প্রভাষক, ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি, ঢাকা
|-
|নাথ, শ্যামল চন্দ্র  কালিহাতি, টাঙ্গাইল
|-
|নাদেরুজ্জামান, এ.টি.এম  অধ্যাপক, উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|নাসরীন, জোবাইদা  সহকারী অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|নাসিরউদ্দিন  মহেশপুর, ঝিনাইদহ
|-
|নাসিরউদ্দিন, মীর্জা মো.  উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগ, কুড়িগ্রাম সরকারি মহিলা কলেজ
|-
|নাসিরউদ্দিন, মুহাম্মদ  গবেষক, ঢাকা
|-
|নাহার, শামসুন  গবেষণা সহকারী, বাংলাপিডিয়া
|-
|নিশির, মো. আরিফ  লেখক ও সাংবাদিক, ভেড়ামারা, কুষ্টিয়া
|-
|নিহালউদ্দিন, মো.  পরিচালক, বাংলাদেশ ভূতাত্ত্বিক জরিপ অধিদপ্তর, ঢাকা
|-
|নুপু, রঞ্জন বকসী  সাংবাদিক, ভান্ডারিয়া, পিরোজপুর
|-
|নেওয়াজ, অনিক এ  সাউথ এশিয়ান স্টাডিজ, মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাষ্ট্র
|-
|নেওয়াজ, এম.জি  সিংড়া, নাটোর
|-
|নেওয়াজ, তৌফিক  আইনজীবী, ঢাকা
|-
|নেছা, ফজিলাতুন  গবেষণা সহযোগী, বাংলাপিডিয়া
|-
|নেহাল, এস.এম রাকিব  গবেষক, কুষ্টিয়া
|-
|পবনকর, সীমা  অধ্যাপক, প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|পাওয়েল, এভ্রিল এ  স্কুল অব ওরিয়েন্টাল এন্ড আফ্রিকান স্টাডিজ, যুক্তরাজ্য
|-
|পাটোয়ারী, আর.কে শামীম  গবেষক, ছাগলনাইয়া, ফেনী
|-
|পাটোয়ারী, মাসুম  লেখক, মতলব, চাঁদপুর
|-
|পাঠান, হাবিবুল্লাহ  শিক্ষক ও গবেষক, নরসিংদী
|-
|পান্না, শাহাবুদ্দিন  সাংবাদিক, আমতলী, বরগুনা
|-
|পারভীন, আসমা  অর্থনীতি বিভাগ, ফকিরহাট শহীদ স্মৃতি ডিগ্রি কলেজ, গাইবান্ধা
|-
|পারভীন, নিলুফার  সরকার ও রাজনীতি বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|পারভীন, শায়লা  ৫৩, জে.এন. সাহা রোড, লালবাগ, ঢাকা
|-
|পারভীন, শাহনাজ  পাঁচবিবি, জয়পুরহাট
|-
|পারভীন, সুফিয়া  বোয়ালিয়া, রাজশাহী
|-
|পারভীন, সেলিনা  অধ্যাপক, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|পারভেজ, আজিজুল  বিয়ানীবাজার, সিলেট
|-
|পারভেজ, মো. মাসুদ  সরকারি ভোকেশনাল ট্রেনিং ইনস্টিটিউট, মুন্সিগঞ্জ
|-
|পাল, নিশীথ কুমার  অধ্যাপক, উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|পাল, প্রিয়ব্রত  অধ্যাপক, অর্থনীতি বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা
|-
|পাল, বিধানচন্দ্র  সদস্য সচিব, নলেজ অ্যান্ড অ্যাকশন নেটওয়ার্ক- ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ট্রাস্ট
|-
|পাল, সমর  লেখক ও গবেষক, জামালপুর
|-
|পালিত, চিত্তব্রত  অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়, কলকাতা
|-
|পালিত, তপন  সহকারী সম্পাদক, বঙ্গবন্ধু কোষ, বাংলাদেশ শিশু একাডেমী
|-
|পাশা, মোস্তফা কামাল  অধ্যাপক, উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|পিউরীফিকেশন, ব্রাদার রবি  প্রধান শিক্ষক, সেন্ট গ্রেগরিজ স্কুল, ঢাকা
|-
|পিনু, গোলাম কিবরিয়া  সম্পাদক, সুখী পরিবার, বাংলাদেশ পরিবার পরিকল্পনা সমিতি, ঢাকা
|-
|পুরকায়স্থ, নিবেদিতা দাস  সিনিয়র গবেষক, পিআরআইপি ট্রাস্ট, ঢাকা
|-
|পুলক, আবদুল মানিক  লেখক, নবাবগঞ্জ
|-
|পুলক, মো. খায়রুল আলম  নন্দীগ্রাম, বগুড়া
|-
|পেরেরা, ব্রাদার লিও  অধ্যক্ষ (অব.), সেন্ট জোসেফ হাইস্কুল ও কলেজ, ঢাকা
|-
|পোদ্দার, জ্যোতি  নালিতাবাড়ি, শেরপুর
|-
|প্রধান, রুহুল আমীন  ফতুল্লা, নারায়ণগঞ্জ
|-
|প্রামানিক, মো. আজিজুল ইসলাম  কিশোরগঞ্জ, নীলফামারী
|-
|প্রিন্স, মাসুদুর রহমান  বিসিআইসি, ঢাকা
|-
|ফওজিয়া, রীনাত  লেখক ও গবেষক
|-
|ফয়েজ, মো. আবুল  চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ
|-
|ফর্বেস, জেরাল্ডিন  অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, স্টেট ইউনিভার্সিটি অব নিউইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্র
|-
|ফাত্তাহ, কাজী আবদুল  অধ্যাপক, উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ফায়েকউজ্জামান, মোহাম্মদ  অধ্যাপক, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ফারুক, এইচ.এস মোজাদ্দাদ  মহাপরিচালক, পানি সম্পদ পরিকল্পনা সংগঠন, ঢাকা
|-
|ফারুক, এ.কে.এম  প্রাক্তন রাষ্ট্রদূত, বাংলাদেশ সরকার
|-
|ফারুক, মো. আবু হাসান  সাংবাদিক, মেহেরপুর
|-
|ফারুক, শাজাহান  লেখক ও গবেষক
|-
|ফারুকী, গোফরান  সহকারী পরিচালক, আরপিএটিসি, নিউ ইস্কাটন, ঢাকা
|-
|ফারুকী, মো. ইউনুস  প্রধান শিক্ষক, ময়মনসিংহ জিলা স্কুল
|-
|ফিঝু, তরুণ চক্রবর্তী  ব্যবস্থাপনা পরিচালক, গণস্বাস্থ্য ফার্মাসিউটিক্যালস্
|-
|ফিদা, কাজী আবুল  প্রাক্তন প্রধান প্রকৌশলী, বাংলাদেশ রেলওয়ে
|-
|ফিরোজ, মোয়াজ্জেম হোসেন  বাংলা বিভাগ, সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ, ফরিদপুর
|-
|ফিরোজ, রওশন আরা  অধ্যাপক, দর্শন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|বকশ, এম ওয়াহিদ  বাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউট, চট্টগ্রাম
|-
|বড়ুয়া, রেবতপ্রিয়  পালি বিভাগ, চট্টগ্রাম সরকারি কলেজ
|-
|বড়ুয়া, সুকোমল  অধ্যাপক, পালি ও বুদ্ধিস্ট স্টাডিজ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|বড়ুয়া, সুনীতি রঞ্জন  রাঙ্গুনিয়া, চট্টগ্রাম
|-
|বড়ুয়া, সুমন কান্তি  সহযোগী অধ্যাপক, পালি ও বুদ্ধিস্ট স্টাডিজ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|বড়ূয়া, সুমঙ্গল  অধ্যাপক, পালি ও বুদ্ধিস্ট স্টাডিজ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|বণিক, নন্দদুলাল  রিডার, বাংলা বিভাগ, রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়, কলকাতা
|-
|বদরুদ্দোজা, কাজী এম  জাতীয় কৃষি গবেষণা ব্যবস্থা, বার্ক, ঢাকা
|-
|বদিউজ্জামান  প্রাক্তন উপপরিচালক, বাংলা একাডেমী, ঢাকা
|-
|বন্দোপাধ্যায়, শীলা  লেখক ও গবেষক, তেলিনিপাড়া, হুগলি
|-
|বন্দোপাধ্যায়, শৈলেস কুমার  গান্ধী স্মারক নিধি, নয়া দিল্লি
|-
|বন্দ্যোপাধ্যায়, জয়ন্ত  রিডার, বাংলা বিভাগ, রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়, কলকাতা
|-
|বন্দ্যোপাধ্যায়, ধীরেন্দ্রনাথ  রিডার, সংস্কৃত বিভাগ, হুগলি কলেজ, পশ্চিমবঙ্গ
|-
|বন্দ্যোপাধ্যায়, প্রতাপ  অধ্যাপক, সংস্কৃত বিভাগ, বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়, পশ্চিমবঙ্গ
|-
|বন্দ্যোপাধ্যায়, সুরেশ চন্দ্র  অধ্যাপক (অব), সংস্কৃত বিভাগ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|বন্দ্যোপাধ্যায়, সুরেশচন্দ্র  অ্যাডভোকেট, কলকাতা
|-
|বর্মণ, হরচন্দ্র  নাগেশ্বরী, কুড়িগ্রাম
|-
|বসাক, বিষ্ণুপ্রিয়  পরিচালক, প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর, পশ্চিমবঙ্গ
|-
|বসাক, শীলা  লোকাচারবেত্তা, কলকাতা
|-
|বসু, নিরবান  ইতিহাস বিভাগ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|বসু, রঞ্জিতকুমার  লেখক ও গবেষক, মাগুরা
|-
|বসু, রাজ শেখর  অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|বসুনিয়া, মো. মোতাহার হোসেন  ইতিহাস বিভাগ, সুন্দরগঞ্জ ডি.ডব্লিউ ডিগ্রি কলেজ, গাইবান্ধা
|-
|বাউৎজে-পিকরণ, ক্লোডিন  অ্যাসোসিয়েট সায়েন্টিস্ট, সেন্টার ন্যাশনাল দ্য লা রসের্স সায়েনতিফিক, প্যারিস
|-
|বাকী, এম.এ  ভূতত্ত্ববিদ, বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্র্প্লোরেশন কোম্পানী লিমিটেড
|-
|বাকী, গাজী আবদুল্লাহেল  রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত), খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|বাকী, মুহম্মদ আবদুল  অধ্যাপক, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|বাকী, মোহাম্মদ আবদুল  বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট, গাজীপুর
|-
|বাগচী, তপন  গবেষক, বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউট, ঢাকা
|-
|বাগচী, তপন  বাংলাদেশ ধান গবেষণা প্রতিষ্ঠান, গাজীপুর
|-
|বাছার, সীতেশ চন্দ্র  অধ্যাপক, ওষুধ প্রযুক্তি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|বাতেন, মো. আবু  হিসাববিজ্ঞান বিভাগ, নবীনগর সরকারি কলেজ, ব্রাহ্মণবাড়ীয়া
|-
|বাতেন, মোহাম্মদ আব্দুল  সহকারী পরিচালক, জাতিতাত্ত্বিক জাদুঘর, চট্টগ্রাম
|-
|বাদল, এ.কে.এম আমানউল্ল­াহ  আইনজীবী, ভালুকা, ময়মনসিংহ
|-
|বানু, ক্বামার  অধ্যাপক, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|বানু, জিনাত মাহরুখ  কীপার, বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর, ঢাকা
|-
|বানু, নাশিদা  অধ্যাপক, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|বানু, নাসরীন  প্রধান শিক্ষক, নওগাঁ জিলা স্কুল
|-
|বানু, নাসিম  সহযোগী অধ্যাপক, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|বানু, ফাত্তাহ খুরশিদা  অধ্যাপক, গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজ, ঢাকা
|-
|বানু, লায়লা আরজুমান্দ  অধ্যক্ষ, গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজ, ঢাকা
|-
|বানু, সায়েদা  সহযোগী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|বাবর, মো. জহির উদ্দিন  সাংবাদিক, রামগতি, লক্ষ্মীপুর
|-
|বাবু, প্রবীর গোস্বামী  সাঁথিয়া, পাবনা
|-
|বাবু, মো. হায়দার আলী  সাংবাদিক, কালীগঞ্জ, লালমনিরহাট
|-
|বারী, এম.এ  অধ্যাপক, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|বারী, টিপু সুলতান  হরিণাকুন্ড, ঝিনাইদহ
|-
|বারী, মোহাম্মদ ফজলুল  অধ্যাপক, পানিসম্পদ ও প্রকৌশল বিভাগ, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|বালা, অমৃতলাল  বাংলা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|বালা, বি.কে  অধ্যাপক, ফার্ম পাওয়ার ও মেশিনারি বিভাগ, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|বালা, স্বপন কুমার  সহযোগী অধ্যাপক, অ্যাকাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেম বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|বালা, হীরালাল  প্রাক্তন সচিব, বাংলাদেশ সরকার
|-
|বাশার, চপল (শফিকুল বাশার)  সাংবাদিক, ঢাকা
|-
|বাহার, মো. হাবিবুল্লাহ  উপাধ্যক্ষ, সরকারি আকবর আলী কলেজ, উল্লাপাড়া, সিরাজগঞ্জ
|-
|বিজলী, বেনু বেগম  পাটগ্রাম, লালমনিরহাট
|-
|বিপুল, হাসান  সিনিয়র উপসম্পাদক, বিডি নিউজ, ঢাকা
|-
|বিল্লাহ, আবু মূসা মো. আরিফ  সহযোগী অধ্যাপক, ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|বিশ্বাস, উজ্জ্বল  সাংবাদিক, বাঁশখালী, চট্টগ্রাম
|-
|বিশ্বাস, জ্যোতি  গবেষক, বাংলা একাডেমী, ঢাকা
|-
|বিশ্বাস, তাপস কুমার  প্রভাষক, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|বিশ্বাস, তাপস কুমার  ফকিরহাট ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মহিলা ডিগ্রি কলেজ, বাগেরহাট
|-
|বিশ্বাস, নারায়ণচন্দ্র  অধ্যাপক, সংস্কৃত বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|বিশ্বাস, নিখিল রঞ্জন  অধ্যাপক, ভাষা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|বিশ্বাস, বনানী  গবেষক ও উন্নয়নকর্মী, নাগরিক উদ্যোগ, লালমাটিয়া, ঢাকা
|-
|বিশ্বাস, বাবুল  ওয়াটার ফ্লাওয়ার, ৫০ পুরানা পল্টন লাইন, ঢাকা
|-
|বিশ্বাস, মালবিকা  অধ্যাপক, সংস্কৃত বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|বিশ্বাস, রণজিৎ কুমার  চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন
|-
|বিশ্বাস, শহীদুল ইসলাম  অধ্যক্ষ, অগ্রণী স্কুল ও কলেজ, ঢাকা
|-
|বিশ্বাস, সাখায়েত হোসেন  প্রধান শিক্ষক, যশোর জিলা স্কুল
|-
|বেগ, মো. আজম  উপপরিচালক, আইএলবিবিএস, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|বেগম, আয়শা  অধ্যাপক, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|বেগম, ইয়াস ভানু  লেখক ও গবেষক
|-
|বেগম, কামরুন্নেসা  অধ্যাপক, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|বেগম, খুরশিদা  অধ্যাপক, সরকার ও রাজনীতি বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|বেগম, জেড.এন তাহমিদা  অধ্যাপক, উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|বেগম, দিলরুবা  গবেষণা কর্মকর্তা, মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশ গবেষণা ইনস্টিটিউট, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|বেগম, ফেরদৌস আরা  যুগ্ম সচিব, ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ
|-
|বেগম, মালেকা  প্রধান শিক্ষক, খুলনা জিলা স্কুল
|-
|বেগম, মোসাম্মৎ রহিমা  লেখক ও গবেষক, চাঁদপুর
|-
|বেগম, রোকেয়া  অধ্যাপক, ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|বেগম, রোকেয়া আকতার  অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত), ভিকারুননিসা নুন স্কুল ও কলেজ, ঢাকা
|-
|বেগম, সাজেদা  ধনবাড়ী, টাঙ্গাইল
|-
|বেগম, সাহিদা  অ্যাসিস্ট্যান্ট এটর্নি জেনারেল, বাংলাদেশ সরকার
|-
|বেগম, সেলিমা  অধ্যাপক, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|বেগম, সৈয়দা ফিরোজা  স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ, ঢাকা
|-
|বেগম, সৈয়দা সেলিনা  কবি নজরুল সরকারি কলেজ, ঢাকা
|-
|বেগম, হামিদা আখতার  অধ্যাপক, মনোবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|বেগম, হোসনে আরা  প্রধান শিক্ষক, আজিমপুর গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ, ঢাকা
|-
|বেবী, সুলতানা নাসরিন  মানচিত্রবিদ, বাংলাপিডিয়া
|-
|বোস, দেবাশিস  বান্ডেল, কলকাতা
|-
|ব্যানার্জী, দিলীপ  স্টার পাবলিশিং হাউস, ২৪ সুভাস বসু লেন, কলকাতা
|-
|ব্যানার্জী, শিব নাথ  বিধান নগর, কলকাতা
|-
|ব্রিস্টো, গ্লে­ন এ  প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, বার্গেন বিশ্ববিদ্যালয়, নরওয়ে
|-
|ভট্টাচার্য, অমরনাথ  রিডার, দর্শন বিভাগ, বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়, পশ্চিমবঙ্গ
|-
|ভট্টাচার্য, দেবপ্রিয়  ফেলো, সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ, ঢাকা
|-
|ভট্টাচার্য, হরিপদ  অধ্যাপক, মার্কেটিং বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ভট্টাচার্য্য, অমিত  অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়, কলকাতা
|-
|ভট্টাচার্য্য, অমিতাভ  অধ্যাপক, প্রাচীন ভারতীয় ইতিহাস এবং সংস্কৃতি বিভাগ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ভট্টাচার্য্য, অশোক কুমার  অধ্যাপক (অব), কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ভট্টাচার্য্য, গৌড়েশ্বর  ফ্রি ইউনিভার্সিটি, বার্লিন, জার্মানী
|-
|ভট্টাচার্য্য, দিলীপ কুমার  অধ্যাপক, পালি ও বুদ্ধিস্ট স্টাডিজ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ভট্টাচার্য্য, নরেন্দ্র নাথ  অধ্যাপক, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ভট্টাচার্য্য, প্রণব কুমার  অধ্যাপক, নর্থ বেঙ্গল বিশ্ববিদ্যালয়, দার্জিলিং
|-
|ভট্টাচার্য্য, রণজিৎ কুমার  পরিচালক, নৃতাত্ত্বিক জরিপ বিভাগ, ভারত
|-
|ভাবুক, প্রফুল্লকুমার  সহযোগী অধ্যাপক (অব), শহীদ সোহ্‌রাওয়ার্দী কলেজ, পিরোজপুর
|-
|ভুইয়া, মাহমুদুল হক  প্রধান হিসাব কর্মকর্তা, এজিবি অফিস, ঢাকা
|-
|ভুঁইয়া, বদরুল আমিন  অধ্যাপক, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ভূইয়া, কামাল উদ্দিন  রেজিস্ট্রার, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ভূইয়া, গোলাম কিবরিয়া  অধ্যাপক, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ভূইয়াঁ, মো. হাবিবুর রহমান  লেখক, মেঘনা, কুমিল্লা
|-
|ভূঁইয়া, আবদুল মালেক  অধ্যাপক, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ভূঁইয়া, আব্দুস সালাম  অধ্যাপক, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ভূঁইয়া, ইফতেখার উদ্দিন  বেলাবো, নরসিংদী
|-
|ভূঁইয়া, জাকির হোসেন  অধ্যাপক, মার্কেটিং বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ভূঁইয়া, নূরুল ইসলাম  বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট, গাজীপুর
|-
|ভূঁইয়া, মুহাম্মদ আবু তাহের  সাংবাদিক, ট্যাংক রোড, ফেনী
|-
|ভূঁইয়া, মো. আজিজুর রহমান  লেখক ঈশ্বরগঞ্জ, ময়মনসিংহ
|-
|ভূঁইয়া, মো. আবুল কাশেম  আখাউড়া, ব্রাহ্মণবাড়ীয়া
|-
|ভূঁইয়া, মো. জহিরুল ইসলাম  গ্রাফিক্স ডিজাইনার, বাংলাপিডিয়া
|-
|ভূঁইয়া, মো. মিজানুর রহমান  মৃত্তিকাবিজ্ঞান বিভাগ, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ভূঁইয়া, মো. মোশারফ হোসেন  চান্দিনা, কুমিল্লা
|-
|ভূঁইয়া, মোকাম্মেল এইচ  সহযোগী অধ্যাপক, প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ভূঁইয়া, মোকাম্মেল হোসেন  আড়াইহাজার, নড়াইল
|-
|ভূঁইয়া, মোশাররফ হোসাইন  অধ্যাপক, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|ভূঁইয়া, মোহাম্মদ মাসুদুর রহমান  লেখক ও গবেষক, নোয়াখালী
|-
|ভূঁইয়া, সুলতান মাহমুদ  দি আগা খান এডুকেশন সার্ভিস, ঢাকা
|-
|ভূঞা, আজিজুর রহমান  সাংবাদিক, নান্দাইল, ময়মনসিংহ
|-
|ভূট্টো, মো. জুলফিকার আলী  বিপণন কর্মকর্তা, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি, ঢাকা
|-
|ভৌমিক, কল্পনা  উপগ্রন্থাগারিক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগার
|-
|ভৌমিক, গোপাল চন্দ্র  প্রধান শিক্ষক, কুমিল্লা জিলা স্কুল
|-
|ভৌমিক, দুলাল  অধ্যাপক, সংস্কৃত বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|মঈনউদ্দীন, মো.  টেকনাফ, কক্সবাজার
|-
|মকসুদ, সৈয়দ আবুল  লেখক, গবেষক ও সাংবাদিক
|-
|মজনু, আবু নাসের  গবেষক, মাগুরা
|-
|মজলিস, নাজমা খান  অধ্যাপক, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|মজিদ, আলী রেজা মুহম্মদ আব্দুল  অধ্যক্ষ, রাজশাহী সরকারি কলেজ
|-
|মজিদ, আশরাকুল  বাড়ী ৬৯, সড়ক ৬, সেক্টর ৪, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা
|-
|মজিদ, মোহাম্মদ আবদুল  প্রাক্তন সচিব, বাংলাদেশ সরকার
|-
|মজুমদার, আবু তাহের  অধ্যাপক (অব), ইংরেজি বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|মজুমদার, এম জাহিদুর রহমান  পরমাণু শক্তি গবেষণা প্রতিষ্ঠান, সাভার, ঢাকা
|-
|মজুমদার, পরিমল  অধ্যক্ষ, নড়াইল ভিক্টোরিয়া কলেজ
|-
|মজুমদার, ফরিদ আহম্মেদ  শাহরাস্তি, চাঁদপুর
|-
|মজুমদার, মধুমিতা  ইতিহাস বিভাগ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|মজুমদার, মানস  রিডার, বাংলা বিভাগ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|মজুমদার, শান্তনু  সহকারী অধ্যাপক, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|মঞ্জুর, মোহাম্মদ আবুল  লোহাগড়া, নড়াইল
|-
|মন্ডল, কৃষ্ণপদ  সুরকার, ঢাকা
|-
|মন্ডল, চিত্তরঞ্জন  মহাদেবপুর, নওগাঁ
|-
|মন্ডল, পরেশচন্দ্র  অধ্যাপক, সংস্কৃত বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|মন্ডল, মনোরঞ্জন  হরিরামপুর, মানিকগঞ্জ
|-
|মন্ডল, রাজীব কুমার  গবেষণা সহকারী, বাংলাপিডিয়া
|-
|মন্ডল, রামেশ্বর  অধ্যাপক, মৃত্তিকা পানি ও পরিবেশ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|মন্ডল, সোমদত্ত  লেখক ও গবেষক
|-
|মতিন, এ.কে.এম আবদুল  অধ্যাপক, ইনস্টিটিউট অব মেরিন সায়েন্সেস এন্ড ফিশারিজ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|মতিন, মো. আব্দুল  নোয়াখালী জিলা স্কুল
|-
|মনসুর, আবুল  অধ্যাপক, ইনস্টিটিউট অব ফাইন আর্টস, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|মনসুর, নুরুল হুদা আবুল  অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|মনসুর, মো. হোসেন  অধ্যাপক, ভূতত্ত্ব বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|মনিরুজ্জামান, মুহম্মদ  অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, দিনাজপুর সরকারি কলেজ
|-
|মনিরুজ্জামান, মুহম্মদ  ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, কারমাইকেল কলেজ, রংপুর
|-
|মনিরুজ্জামান, মুহাম্মদ  ঘাটাইল, টাঙ্গাইল
|-
|মনিরুজ্জামান, মো.  লালপুর, নাটোর
|-
|মন্টু, সাইদুল ইসলাম  সাংবাদিক, বেতাগী, বরগুনা
|-
|মফিজউদ্দিন, মোহাম্মদ  শহীদ স্মৃতি ডিগ্রি কলেজ, আখাউড়া, ব্রাহ্মণবাড়ীয়া
|-
|মমতাজ, আহমদ  সাংবাদিক, মীরসরাই, চট্টগ্রাম
|-
|মমতাজ, আহমেদ  বাংলা কলেজ, মিরপুর, ঢাকা
|-
|মর্তুজা, গোলাম  জামালগঞ্জ, সুনামগঞ্জ
|-
|মল্লিক, ওয়াহিদা  সহযোগী অধ্যাপক, নাট্যকলা ও সংগীত বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|মল্লিক, তৃপ্তি মোহন  লেখক ও গবেষক, সাতক্ষীরা
|-
|মল্লি­ক, সন্দীপক  লেখক ও গবেষক, খুলনা
|-
|মহন্ত, বিবেকানন্দ  সাংবাদিক, জলঢাকা, নীলফামারী
|-
|মহন্ত, সমবারু চন্দ্র  সিনিয়র অফিসার, পূবালী ব্যাংক লিমিটেড
|-
|মহিউদ্দিন, কে.এম  সহযোগী অধ্যাপক, সরকার ও রাজনীতি বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|মহিবুল্লাহ, এ.কে.এম  বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা
|-
|মহীন, মহিউদ্দীন হোসেন  সাংবাদিক, ছাগলনাইয়া, ফেনী
|-
|মহেববুল্লাহ, মো.  হরিণাকুন্ড, ঝিনাইদহ
|-
|মাইতি, নন্দলাল  গণিতবিদ, কলকাতা
|-
|মাওলা, এ.এইচ.এম শফিকুল  অধ্যাপক (অব), অর্থনীতি বিভাগ, টিএন্ডটি কলেজ, ঢাকা
|-
|মান্নান, এ.কে.এম আবদুল  অধ্যাপক, ডেইরী সায়েন্সেস, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|মান্নান, মোহাম্মদ আবদুল  বাংলাদেশ জাতীয় পুষ্টি পরিষদ, ঢাকা
|-
|মামুন, আবদুল্লাহ-আল  ইজিআইএস, ঢাকা
|-
|মামুন, মুনতাসীর  অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|মারুফুজ্জামান, সৈয়দ  পূর্বধলা, নেত্রকোনা
|-
|মার্শাল, পি.জে  অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, কিংস কলেজ, লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাজ্য
|-
|মালেক, মো. আব্দুল  তারাগঞ্জ, রংপুর
|-
|মাশরেক, মো. শায়রুল  অধ্যাপক, লোকপ্রশাসন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|মাহবুব, এম.আর  নির্বাহী পরিচালক, দি জেনারেশন ফাউন্ডেশন, ঢাকা
|-
|মাহবুব, খান  স্বত্বাধিকারী, পলল পাবলিকেশন, ঢাকা
|-
|মাহমুদ, অনীক  বাংলা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|মাহমুদ, এ.কে  উপপরিচালক, বিদ্যুৎ পরিকল্পনা ও উন্নয়ন পরিদপ্তর, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড
|-
|মাহমুদ, এ.বি.এম  অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|মাহমুদ, নাজিমউদ্দিন  লেখক ও গবেষক, লক্ষ্মীপুর
|-
|মাহমুদ, নূরউদ্দিন  অধ্যাপক, ইনস্টিটিউট অব মেরিন সায়েন্সেস এন্ড ফিশারিজ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|মাহমুদ, ফয়সাল  সভাপতি, অরণি মোহনা ইন্টারন্যাশনাল, ঢাকা
|-
|মাহমুদ, ফিরোজ  কনসালট্যান্ট, বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর, ঢাকা
|-
|মাহমুদা, সিদ্দিকা  অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|মাহমুদুজ্জামান, মোহাম্মদ  সম্পাদক, রুটস, ঢাকা
|-
|মিত্র, প্রতীপ কুমার  কীপার, স্টেট আর্কিওলজিক্যাল মিউজিয়াম, কলকাতা
|-
|মিয়া, এম আবদুল হামিদ  বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট, গাজীপুর
|-
|মিয়া, মুহম্মদ মজিরউদ্দীন  অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|মিয়া, মুহাম্মদ আব্দুল কাদের  প্রভাষক, ক্রিমিনোলজি এন্ড পুলিশ সাইন্স বিভাগ, মওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|মিয়া, মো. ইসমাইল  অধ্যাপক, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|মিয়া, মো. তৌহিদ  পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগ, আলহাজ্ব আমজাদ হোসাইন কলেজ, রাজবাড়ী
|-
|মিয়া, মো. মোসলেম উদ্দিন  সিএসও, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল
|-
|মিয়া, মো. শামসুল হক  ঢাকা কমার্স কলেজ
|-
|মিয়া, মোহাম্মদ আইয়ুব  উপসচিব, বাংলাদেশ সরকার
|-
|মিয়া, সাজাহান  অধ্যাপক, দর্শন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|মিল্টন, সাকিল আহম্মেদ শাহ্রিয়ার  সাংবাদিক, শেরপুর
|-
|মিশ্র, চিত্তরঞ্জন  অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|মিসবাহউদ্দিন, মীর  ফার্মাকোলজি বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা 
|-
|মুখার্জী, অভিজিৎ  উদ্ভিদতত্ত্ববিদ, কলকাতা
|-
|মুখার্জী, বীরেন  সাংবাদিক, শালিখা, মাগুরা
|-
|মুখার্জী, রমারঞ্জন  প্রাক্তন উপাচার্য, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়, কলকাতা
|-
|মুখার্জী, শ্যাম চাঁদ  প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ, ওয়েস্ট বেঙ্গল এস্টেট, কলকাতা
|-
|মুখার্জী, সমীর কে  গবেষক, কলকাতা
|-
|মুখার্জী, সুজাতা  ইতিহাস বিভাগ, রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়, কলকাতা
|-
|মুখোপাধ্যায়, অঞ্জলিকা  মুরালীধর মহিলা কলেজ, কলকাতা
|-
|মুখোপাধ্যায়, অশোক কুমার  রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|মুখোপাধ্যায়, গণেশ  অধ্যাপক, নাট্য বিশেষজ্ঞ, কলকাতা
|-
|মুখোপাধ্যায়, হেনা  অধ্যাপক (অব), ইতিহাস বিভাগ, লেডি ব্রাবোর্ন কলেজ, কলকাতা
|-
|মুছলেহউদ্দীন, আ.ত.ম  অধ্যাপক, আরবী বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|মুজাফ্ফর, এ  কর্নেল, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
|-
|মুনীর, আসিফ  লেখক ও গবেষক
|-
|মুনণী, তানজিনা খান  সহকারী হাউজ টিউটর, বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|মুন্সী, মো. হামিদুল হক  অধ্যক্ষ, আব্দুল হাই ডিগ্রি কলেজ, নড়াইল
|-
|মুমতাজ, তাবাস্সুম  উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|মুরশিদ, গোলাম  কনসালট্যান্ট, বাংলা অভিধান, বাংলা একাডেমী, ঢাকা
|-
|মুসলিম, সৈয়দ নকীব  পরিচালক, বাংলাদেশ পাবলিক এডমিনিস্ট্রেশন ট্রেনিং সেন্টার
|-
|মুসাফির, মুহাম্মদ নুরুজ্জামান  ভাঙ্গুরা, পাবনা
|-
|মুস্তাফা, মো. গোলাম  অধ্যাপক, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|মুহাম্মদ, আবু  অধ্যাপক, অর্থনীতি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|মূর্শেদ, সানজিদা  প্রভাষক, ভূতত্ত্ব বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|মৃধা, অমরেন্দ্র নাথ  দেবহাটা, সাতক্ষীরা
|-
|মেসবাহ-উস-সালেহীন  প্রো-উপাচার্য, প্রাইম ইউনিভার্সিটি, ঢাকা
|-
|মোজাম্মেল, মো. মুক্তাদির আরিফ  সিনিয়র গবেষণা সহকারী, বাংলাপিডিয়া
|-
|মোত্তালিব, মো. আব্দুল  প্রভাষক, ইতিহাস বিভাগ, এডওয়ার্ড কলেজ, পাবনা
|-
|মোদক, গৌতম চন্দ্র  রাজস্থলী, রাঙ্গামাটি
|-
|মোয়াজ্জাম, ফয়সাল আবদুল­াহ  জাপান-বাংলাদেশ মৈত্রী হাসপাতাল, ঢাকা
|-
|মোরশেদ, আবুল কালাম মঞ্জুর  অধ্যাপক, ভাষাবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|মোর্শেদ, মো. মাহবুব  সহকারী অধ্যাপক, ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|মোল্ল­া, মো. আবদুস সাত্তার  চাঁদপুর সরকারি কলেজ
|-
|মোল্লা, মো. আলাউদ্দিন  সাংবাদিক, পাবনা
|-
|মোল্লা, মো. তুহীন  যমুনা ব্যাংক লিমিটেড, ঢাকা
|-
|মোল্লা, মো. লোকমান হোসাইন  সচিব, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহণ কর্তৃপক্ষ
|-
|মোস্তফা, মো. গোলাম  বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট, কক্র্বাজার
|-
|মোস্তাকিম, গোলাম  পরিচালক, বাংলাদেশ পাবলিক এডমিনিস্ট্রেশন ট্রেনিং সেন্টার
|-
|মোহসিন, আমেনা  অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|মোহসীন, কে.এম  অধ্যাপক (অব), ইতিহাস বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|মোহাম্মদ, বেলাল  কলামিস্ট, ঢাকা
|-
|মোহাম্মদ, বেলাল  কলামিস্ট, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের সংগঠক
|-
|মোহাম্মদ, হাসান  অধ্যাপক, রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রইছউদ্দিন, আ.ন.ম  অধ্যাপক, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রঙ্গনাথ, এস  অধ্যাপক, সংস্কৃত বিভাগ, এন.এম.কে.আর.ভি কলেজ ফর উইমেন, জয়নগর, বাঙ্গালোর, ভারত
|-
|রফিক, আব্দুর  প্রাক্তন মহাপরিচালক, কারিগরী শিক্ষা বোর্ড
|-
|রফিক, আহমদ  লেখক এবং গবেষক, ঢাকা
|-
|রফিক, রফিকুল ইসলাম  লেখক এবং গবেষক
|-
|রব, মো. আবদুর  অধ্যাপক, ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রমজান, এম.এ  শিবালয়, মানিকগঞ্জ
|-
|রশিদ, মামুন-অর  বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট, গাজীপুর
|-
|রশিদ, মো. আবদুর  বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট, গাজীপুর
|-
|রশীদ, এম হারুনুর  প্রাক্তন পরিচালক, প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর
|-
|রশীদ, মুহাম্মদ আব্দুর  অধ্যাপক, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রশীদ, মুহাম্মদ হারুন-অর  নকলা, শেরপুর
|-
|রশীদ, মো. মামুনূর  সহকারী অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রশীদ, মো. হারুনুর  অধ্যাপক, প্রাণরসায়ণ ও অণুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রশীদ, হারুন  সখীপুর, টাঙ্গাইল
|-
|রশীদ, হারুন অর  এফআরজিএস, ইনডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ
|-
|রশীদ, হারুন-অর  বাংলাদেশ চিকিৎসা গবেষণা পরিষদ, ঢাকা
|-
|রহমান, আজিজুর  বিয়ানীবাজার, সিলেট
|-
|রহমান, আতাউর  সিনিয়র রিসার্চ ফেলো, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ
|-
|রহমান, আতিউর  গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক
|-
|রহমান, আতিকুর  লেখক ও গবেষক, রাঙ্গামাটি
|-
|রহমান, আমীনুর  সহযোগী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রহমান, এ.এইচ.এম হাবিবুর  অধ্যাপক, ফিন্যান্স বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রহমান, এ.এম মাহমুদুর  বিচারক, আপিল বিভাগ, সুপ্রিম কোর্ট
|-
|রহমান, এ.এস.এম আতিকুর  অধ্যাপক, সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রহমান, এ.কে.এম মতিয়ার  আইনজীবী ডামুড্যা, শরিয়তপুর
|-
|রহমান, এ.কে.এম মতিয়ার  বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট, গাজীপুর
|-
|রহমান, এ.কে.এম হাবিবুর  গজারিয়া, মুন্সিগঞ্জ
|-
|রহমান, এফ.এম মোস্তাফিজুর  সম্পাদক, শিল্পবার্তা, ঢাকা
|-
|রহমান, এ.বি.এম মোহিববুর  আতাতুর্ক মডেল হাইস্কুল, ঢাকা
|-
|রহমান, এম রেজাউর  রাজারবাগ, ঢাকা
|-
|রহমান, এম শামসুর  অধ্যাপক, লোকপ্রশাসন বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রহমান, এম সিদ্দিকুর  প্রাক্তন অতিরিক্ত পিআইও, তথ্য মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ সরকার
|-
|রহমান, এম হাফিজুর  প্রভাষক, ইতিহাস বিভাগ, বাগেরহাট সরকারি পিসি কলেজ
|-
|রহমান, এম হাবিবুর  অধ্যাপক, আইন ও বিচার বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রহমান, এস.এম মাহফুজুর  অধ্যাপক, ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রহমান, এস.এম সাইফুর  কলাউড়া, সাতক্ষীরা
|-
|রহমান, এস.এস মোস্তাফিজুর  অধ্যাপক, প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রহমান, কাজী মিজানুর  বানারীপাড়া, বরিশাল
|-
|রহমান, কাজী মো. মোস্তাফিজুর  অধ্যাপক, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রহমান, কিউ.এম আরিফুর  প্রাক্তন মহাপরিচালক, জিওলজিক্যাল সার্ভে অব বাংলাদেশ
|-
|রহমান, গাজী  বাংলা বিভাগ, মেহেরপুর সরকারি মহিলা কলেজ
|-
|রহমান, গাজী মো. মিজানুর  গবেষণা সহকারী, বাংলাপিডিয়া
|-
|রহমান, গোলাম  অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রহমান, জুবায়েরুর  লেখক ও গবেষক, দিনাজপুর
|-
|রহমান, তারেক শামসুর  অধ্যাপক, সরকার ও রাজনীতি বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রহমান, নয়ন  সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ লেখিকা সংঘ
|-
|রহমান, পি.আই.এস মোস্তফিজুর  অধ্যাপক, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রহমান, বিলকিস  গবেষক ও লেখক, ঢাকা
|-
|রহমান, মতিয়ার  অধ্যাপক, পরিসংখ্যান প্রাণ পরিসংখ্যান ও তথ্য পরিসংখ্যান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রহমান, মনজুরুর  রেজিস্ট্রার অব কপিরাইট, কপিরাইট অফিস, ঢাকা
|-
|রহমান, মাহফুজুর  সাংবাদিক, বুড়িচং, কুমিল্লা
|-
|রহমান, মিজান  প্রভাষক, বাংলা বিভাগ, নটর ডেম কলেজ, ঢাকা
|-
|রহমান, মিজানুর  অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, এডওয়ার্ড কলেজ, পাবনা
|-
|রহমান, মিজানুর  প্রভাষক, প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রহমান, মিজানুর  মনোবিজ্ঞান বিভাগ, বিরল মহিলা কলেজ, দিনাজপুর
|-
|রহমান, মীর শামসুর  অধ্যাপক, গণবিশ্ববিদ্যালয়, সাভার, ঢাকা
|-
|রহমান, মীর শামসুর  অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রহমান, মু. সায়ীদুর  অধ্যাপক, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রহমান, মুর্শিদা বিনতে  প্রভাষক, ইতিহাস বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রহমান, মুশফিকুর  কান্ট্রি ম্যানেজার, এশিয়া এনার্জি কর্পোরেশন (বাংলাদেশ) প্রাইভেট লিমিটেড
|-
|রহমান, মুহাম্মাদ মানসুরুর  প্রাক্তন অধ্যক্ষ, মাদ্রাসা-ই-আলীয়া, ঢাকা
|-
|রহমান, মো. আজিজুর  পৌর কোটচাঁদপুর মহিলা ডিগ্রী কলেজ, ঝিনাইদহ
|-
|রহমান, মো. খলিলুর  অধ্যাপক, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রহমান, মো. খলিলুর  অধ্যাপক, মৃত্তিকা পানি ও পরিবেশ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রহমান, মো. মনসুর  নট্রা্মস, বগুড়া
|-
|রহমান, মো. মসিউর  হিসাববিজ্ঞান বিভাগ, নুরুন্নাহার সরকারি মহিলা কলেজ, ঝিনাইদহ
|-
|রহমান, মো. মহিবুর  ডেমরা, ঢাকা
|-
|রহমান, মো. মাকসুদুর  সহকারী অধ্যাপক, গ্রাফিক্স ডিজাইন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রহমান, মো. মাসুদুর  সহকারী অধ্যাপক, মার্কেটিং বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রহমান, মো. মাহফুজুর  অধ্যাপক, উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রহমান, মো. মাহবুবর  অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রহমান, মো. মাহবুবুর  লেখক ও গবেষক, ব্রাহ্মণবাড়ীয়া
|-
|রহমান, মো. মিজানুর  উজিরপুর, বরিশাল
|-
|রহমান, মো. মোকসেদুর  প্রকৌশলী, চট্টগ্রাম ওয়াসা
|-
|রহমান, মো. মোন্তাজুর  নিয়ামতপুর, নওগাঁ
|-
|রহমান, মো. মোশফেকুর  লেখক ও গবেষক, বাগেরহাট
|-
|রহমান, মো. রেজাউর  বাংলাদেশ আনবিক শক্তি কমিশন
|-
|রহমান, মো. শফিকুর  অধ্যাপক, মৃত্তিকা পানি ও পরিবেশ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রহমান, মো. সাইফুর  লেখক, অভয়নগর, যশোর
|-
|রহমান, মো. সিদ্দিকুর  মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশ গবেষণা ইনস্টিটিউট, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রহমান, মো. হাফিজুর  সারিয়াকান্দি ডিগ্রী কলেজ, বগুড়া
|-
|রহমান, মো. হাফেজুর  অধ্যাপক, পরজীবীবিদ্যা বিভাগ, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রহমান, মো. হাবিবুর  অধ্যাপক, আইন ও বিচার বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রহমান, মো. হাবিবুর  সাংবাদিক, চাটমোহর, পাবনা
|-
|রহমান, মো. হাসিনুর  গবেষণা সহকারী, বাংলাপিডিয়া
|-
|রহমান, মোখলেছুর  লেখক, নওগাঁ
|-
|রহমান, মোহাম্মদ জিল্লুর  উপপরিচালক, গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তর, ঢাকা
|-
|রহমান, লুৎফুর  অধ্যাপক, জীনতত্ত্ব ও উদ্ভিদ প্রজনন বিভাগ, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রহমান, শাহ্ মো. মুইজুর  পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগ, মওলানা মফিজুল হোসেন মহিলা কলেজ, মৌলভীবাজার
|-
|রহমান, শেখ আতাউর  অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রহমান, শেখ আমিনুর  গ্রুপ ক্যাপ্টেন, বাংলাদেশ বিমান
|-
|রহমান, সহীদুর  লেখক, গৌরীপুর, ময়মনসিংহ
|-
|রহমান, সিদ্দিক মাহমুদুর  পরিচালক, বাংলাদেশ পরমাণু গবেষণা ইনস্টিটিউট
|-
|রহমান, সিদ্দিক মাহমুদুর  গ্রন্থাগারিক (অব), বারডেম, ঢাকা
|-
|রহমান, সৈয়দ সাদিকুর  লেখক ও গবেষক, ঢাকা
|-
|রহমান, হাকিম মো. ফজলুর  সাংবাদিক, কিশোরগঞ্জ
|-
|রহমান, হাবিবুর  প্রাক্তন সহকারী পরিচালক, প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর, ঢাকা
|-
|রহমান, হুমায়ুন  নাজিরপুর, পিরোজপুর
|-
|রহিম, এনায়েতুর  বঙ্গবন্ধু প্রফেসর, ইতিহাস বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রহিম, এম.এ  অধ্যাপক, উদ্যানতত্ত্ব বিভাগ, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রহিম, মহিবুর  প্রভাষক, চিনাইর বিএসএম ডিগ্রি কলেজ, ব্রাহ্মণবাড়ীয়া
|-
|রাজ, মো. শহীদুজ্জামান  সাটুরিয়া, মানিকগঞ্জ 
|-
|রাজবংশী, মনোরঞ্জন  সহকারী অধ্যাপক, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, সাভার কলেজ, ঢাকা
|-
|রাজিয়া, সুলতানা  বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল, ঢাকা
|-
|রাজু, নাজমুল আহসান  রায়পুর, লক্ষ্মীপুর
|-
|রাজ্জাক, রাণা  অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রানা, আয়ুব  সাংবাদিক, কালিয়াকৈর, গাজীপুর
|-
|রানা, মো. মাহবুবুর রহমান  গোমস্তাপুর, নবাবগঞ্জ
|-
|রানা, সাইম  সংগীত বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রাবিব, এস.এম ফজলে  মৃত্তিকা পানি ও পরিবেশ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রাবিব, ফজলে  প্রাক্তন পরিচালক, জাতীয় গ্রন্থ কেন্দ্র
|-
|রায়, অনিরুদ্ধ  অধ্যাপক, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রায়, অনিল বরণ  বিশ্বভারতী, শান্তিনিকেতন
|-
|রায়, অমিতা  অধ্যাপক (অব),  প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রায়, অলক  অধ্যাপক, চারুকলা ইনস্টিটিউট, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রায়, আর  ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিসটিক্যাল ইনস্টিটিউট, কলকাতা
|-
|রায়, কানাইলাল  অধ্যাপক, ভাষা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রায়, কৃষ্ণেন্দু  রিডার, প্রাচীন ভারতীয় ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রায়, ক্ষীরোদ চন্দ্র  বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট, গাজীপুর
|-
|রায়, জয়ন্ত সিংহ  বানিয়াচং, হবিগঞ্জ
|-
|রায়, তপন কুমার  কাউখালী, পিরোজপুর
|-
|রায়, তুহিন  প্রভাষক, সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রায়, প্রণব  অধ্যাপক (অব), সংস্কৃত কলেজ, কলকাতা
|-
|রায়, প্রদীপ কুমার  অধ্যাপক, দর্শন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রায়, প্রীতিমাধব  চন্দননগর, পশ্চিমবঙ্গ
|-
|রায়, বিধুভূষণ  তজমুদ্দিন, ভোলা 
|-
|রায়, বিপিন  বারডেম, ঢাকা
|-
|রায়, বিভূতি রঞ্জন  সাংবাদিক, আটপাড়া, নেত্রকোনা
|-
|রায়, মণীন্দ্র কুমার  অধ্যাপক, পরিসংখ্যান বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রায়, রঞ্জিত  ইতিহাস বিভাগ, রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়, কলকাতা 
|-
|রায়, রাখী  গবেষণা সহকারী, জাতিতাত্ত্বিক জাদুঘর, চট্টগ্রাম
|-
|রায়, রামদুলাল  সহকারী অধ্যাপক, দর্শন বিভাগ, নরসিংদী সরকারি কলেজ
|-
|রায়, সন্ধ্যা  পরিচালক, খাদ্য বিভাগ, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র
|-
|রায়, সুরঞ্জন  সহকারী অধ্যাপক, শহীদ আবদুস সালাম ডিগ্রি কলেজ, কালিয়া, নড়াইল
|-
|রায়, স্বপ্না  লেখক, পিরোজপুর
|-
|রায়, হরপ্রসাদ  অধ্যাপক (অব), জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়, নয়াদিল্লি
|-
|রায়চৌধুরী, তপন  অধ্যাপক (অব), অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি, ইংল্যান্ড
|-
|রায়হান, মুর্শেদ  গবেষক, ঢাকা
|-
|রাশেদ, মো. আবু  মান্দা, নওগাঁ
|-
|রিকাবদার, ফজলুল হক  কৃষি তথ্য সার্ভিস, ঢাকা
|-
|রিয়াজ, বায়জীদ খুরশীদ  পরিচালক, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়
|-
|রীটা, ভদ্রেশু  প্রভাষক, গ্রাফিক্স ডিজাইন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|রীতা, তাহেরা বেগম  সুবর্ণচর, নোয়াখালী
|-
|রুবাইয়া, তানিয়া  অফিসার, ডাচ্ বাংলা ব্যাংক লিমিটেড, ঢাকা 
|-
|রুবেল, তিলক বড়ুয়া  ফটিকছড়ি, চট্টগ্রাম
|-
|রেজা, তারেক  গবেষক ও লেখক
|-
|রেজা, মাসুদ  ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিসিক প্রধান কার্যালয়, ঢাকা
|-
|রেজা, মো. মামুন  দিঘলিয়া, খুলনা
|-
|রেজা, মো. রেজাউল হাবীব  করিমগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ
|-
|রেজা, মো. সেলিম  সাংবাদিক, দৌলতপুর, কুষ্টিয়া
|-
|র‌্যাডিচি, উইলিয়ম  অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|লতিফ, এস.এম আবদুল  অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|লতিফ, মো. আবদুল  কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, ঢাকা 
|-
|লতিফ, মো. আবদুল  শেরে বাংলা মেডিক্যাল কলেজ, বরিশাল
|-
|লস্কর, এ.বি.এম মাসুদ  সাংবাদিক, মাধবপুর, হবিগঞ্জ
|-
|লাকী, জায়েদ হোসাইন  সাংবাদিক, নগরকান্দা, ফরিদপুর
|-
|লাভলু, মো. নিজাম উদ্দিন  রামগড়, খাগড়াছড়ি
|-
|লাহিড়ী, অরুণ কুমার  পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড, ঢাকা
|-
|লিটু, শেখ মোহাম্মদ সাঈদুল্ল­াহ  সাংবাদিক, ব্রাহ্মণবাড়ীয়া
|-
|লিপি, জাহানারা আকতার  লেখক, নোয়াখালী
|-
|লেয়ার্ড, মাইকেল এ  অধ্যাপক, স্কুল অফ ওরিয়েন্টাল এন্ড আফ্রিকান স্টাডিজ, লন্ডন
|-
|লোহানী, কামাল  নৃত্য গবেষক, ঢাকা
|-
|শফি, মোহাম্মদ  অধ্যাপক এ্যাকুয়াকালচার ও ফিশারীজ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|শফি, সালমা এ  স্থপতি ও নগর পরিকল্পনাবিদ, সেন্টার ফর আরবান স্টাডিজ, ঢাকা
|-
|শফিকুল্লাহ, মুহাম্মদ  অধ্যাপক, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|শর্মা, দ্বিজেন  অধ্যাপক (অব), উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগ, নটর ডেম কলেজ, ঢাকা
|-
|শর্মা, নন্দলাল  প্রক্টর, মেট্রোপলিটন বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট
|-
|শহীদ, মো. আব্দুল  বারহাট্টা, নেত্রকোনা
|-
|শহীদ, শহীদুল ইসলাম  সাংবাদিক, তেঁতুলিয়া, পঞ্চগড়
|-
|শহীদউল্লাহ, এ.বি.এম  কিউরেটর, ঢাকা চিড়িয়াখানা
|-
|শহীদুল্লাহ, কাজী  উপাচার্য, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|শহীদুল্লাহ, মো.  স্যার সলিমুল্লাহ মেডিক্যাল কলেজ, ঢাকা
|-
|শাকিল, আবদুস  লেখক ও গবেষক, ঢাকা
|-
|শামসুজ্জামান  লেখক ও গবেষক, গোবিন্দগঞ্জ, গাইবান্ধা
|-
|শামসুদ্দিন, এ.কে.এম  প্রাক্তন সভাপতি, ফরেন চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ
|-
|শামসুদ্দীন, মো.  অধ্যাপক, খাদ্যপ্রযুক্তি বিভাগ, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|শামসুদ্দোহা  এফআরইপিডি, ঢাকা
|-
|শামীম, মো. মাহমুদ হাসান  জাহাপুর কে.এ কলেজ, মুরাদনগর, কুমিল্লা
|-
|শারমীন, মীর ফারজানা  গবেষণা সহকারী, বাংলাপিডিয়া
|-
|শাহ, আবু মো. ইকবাল রুমী  ইতিহাস বিভাগ, ঠাকুরগাঁও সরকারি কলেজ
|-
|শাহ, এম.এস  অধ্যাপক, মৎস্য ও সমুদ্রসম্পদ প্রযুক্তি বিভাগ, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|শাহ, মোহাম্মদ  অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|শাহ্জী, হাবিবুন্নবি শরীফুল হক  সাংবাদিক, কচুয়া, চাঁদপুর
|-
|শাহজাহান, মো.  অর্থনীতি বিভাগ, লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ
|-
|শাহজাহান, রেজা মো.  পারমানবিক শক্তি গবেষণা প্রতিষ্ঠান, সাভার, ঢাকা
|-
|শাহজাহান, শেখ  প্রধান শিক্ষক, দৌলতপুর মহসিন মাধ্যমিক বিদ্যালয়
|-
|শাহজাহান, সৈয়দ  হাটহাজারী, চট্টগ্রাম
|-
|শাহনাওয়াজ, এ.কে.এম  অধ্যাপক, প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|শিকদার, আরিফ মহিউদ্দিন  ব্যবস্থাপনা পরিচালক, জিম টেস্টিং ল্যাবরেটরী, ঢাকা
|-
|শিবলী, আতফুল হাই  সদস্য, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন
|-
|শিরিন, সৈয়দা মমতাজ  প্রিন্সিপাল হাউস টিউটর, শামসুননাহার হল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|শীরু, মহিউদ্দিন  বালাগঞ্জ, সিলেট
|-
|শেখ, মো. তোফায়েল আহম্মেদ  হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর
|-
|শেখর, সৌমিত্র  অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|শেরাম, এ.কে  সভাপতি, বাংলাদেশ মনিপুরী সাহিত্য সংসদ, সিলেট
|-
|শেরেজ্জামান, মো.  সহযোগী অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|শেলী, মিজানুর রহমান  পরিচালক, সেন্টার ফর ডেভেলপমেন্ট রিসার্চ
|-
|শোকরানা, মোকাররম হোসেন  মিঠামইন, কিশোরগঞ্জ
|-
|শ্যান্ডেল, উইলেম ভ্যান  অধ্যাপক, সাউথ এশিয়া ইনস্টিটিউট, আমস্টারডাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|সফিউজ্জামান  অধ্যাপক, অর্থনীতি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|সফিউল্লাহ, মো.  অধ্যাপক, বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, ঢাকা
|-
|সফিউল্লাহ, মো. অধ্যাপক, ইসলামিক স্ট্যাডিজ বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|সবুর, এ.কে.এম আবদুস  গবেষণা পরিচালক, বাংলাদেশ ইনিস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল স্ট্রাটেজিক স্টাডিজ
|-
|সরকার, আজাহার  সাংবাদিক, ময়মনসিংহ
|-
|সরকার, আনসার আলী  পার্বতীপুর, দিনাজপুর
|-
|সরকার, আবদুস সামাদ  সহকারী পরিচালক (গবেষণা), বাংলাদেশ ব্যাংক
|-
|সরকার, আবু তালহা  ক্রীড়া সাংবাদিক, দি ডেইলি ইন্ডিপেন্ডেন্ট
|-
|সরকার, আমিনুর রহমান  সহকারী সম্পাদক, দৈনিক দিনকাল
|-
|সরকার, ইছামুদ্দীন  অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, নর্থ বেঙ্গল বিশ্ববিদ্যালয়, দার্জিলিং
|-
|সরকার, দুলাল  সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, শহীদ স্মৃতি মহাবিদ্যালয়, শশীকর, মাদারীপুর
|-
|সরকার, নাথু রাম  এসএসও, বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট, সাভার, ঢাকা
|-
|সরকার, নুরজাহান  অধ্যাপক, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|সরকার, পবিত্র  প্রাক্তন উপাচার্য, রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়, কলকাতা
|-
|সরকার, মন্মথনাথ  মেরিন ফিশারীজ সার্ভে, কক্সবাজার
|-
|সরকার, মাহফুজুর রহমান  সহযোগী অধ্যাপক, বায়োমেডিক্যাল সায়েন্সেস, অরিগন স্টেট ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র
|-
|সরকার, মো. অহিদুজ্জামান  লেখক ও গবেষক, রায়পুরা, নরসিংদী
|-
|সরকার, মো. মোশাররফ হোসেন  শ্রীনগর, মুন্সিগঞ্জ
|-
|সরকার, মো. সোহরাব উদ্দিন  অধ্যাপক, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|সরকার, রবীন্দ্রনাথ  সম্পাদক, সৎসঙ্গ আশ্রম, হেমায়েতপুর, পাবনা
|-
|সরকার, শিপ্রা  প্রভাষক, সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, লালমাটিয়া মহিলা কলেজ
|-
|সরকার, সঞ্জয়  সাংবাদিক, নেত্রকোনা
|-
|সরকার, সন্তোষ কুমার  কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, ঢাকা
|-
|সরকার, সুশান্ত  সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, খুলনা সরকারি মহিলা কলেজ
|-
|সরকার, স্বপন কুমার  সিনিয়র সহকারী সচিব, সংস্থাপন মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ সরকার
|-
|সরকার, স্বরোচিষ  সহকারী অধ্যাপক, ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|সাইফুজ্জামান, এ.কে.এম  হিস্ট্রি এন্ড ক্লাসিক্যাল আর্ট সেকশন, বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর, ঢাকা
|-
|সাইফুল্লাহ, এম  সিনিয়র তথ্য অফিসার, তথ্য অধিদপ্তর, তথ্য মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ সরকার
|-
|সাঈদ, খান মো.  প্রধান নির্বাহী, সত্যান্বেষণ, সাভার, ঢাকা
|-
|সাগর, ওবায়দুল্লাহ  লেখক ও গবেষক
|-
|সাত্তার, আবদুস  বাংলা বিভাগ, বেড়া ডিগ্রি কলেজ, পাবনা
|-
|সাত্তার, মো. আবদুস  বাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউট, চট্টগ্রাম
|-
|সাত্তার, মো. আবদুস  সাংবাদিক, রংপুর
|-
|সাত্তার, মো. আব্দুস  শাহেবাবাদ ডিগ্রি কলেজ, ব্রাহ্মণপাড়া, কুমিল্লা
|-
|সানাউল্লাহ, মোহাম্মদ  মৎস্য অধিদপ্তর, ঝালকাঠি
|-
|সান্যাল, এস.কে  গবেষক, পশ্চিমবঙ্গ
|-
|সাবু, আবু জাফর  সাংবাদিক, গাইবান্ধা
|-
|সামসুন্নাহার, সৈয়দা  অধ্যক্ষ, মুরারী চাঁদ কলেজ, সিলেট
|-
|সালাম, মুহম্মদ আবদুস  উপপরিচালক (অব), বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন
|-
|সালাম, মো. আবদুস  বাংলা বিভাগ, মুক্তিযুদ্ধ আদর্শ কলেজ, কিশোরগঞ্জ
|-
|সালাম, শেখ আবদুস  অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|সালাহউদ্দিন, খালেদা  স্বনির্ভর বাংলাদেশ, ঢাকা
|-
|সালেহ উদ্দিন, সৈয়দ মোহাম্মদ  ইসলামের ইতিহাস বিভাগ, রামপুরা একরামুন্নেসা ডিগ্রি কলেজ, ঢাকা
|-
|সালেহউদ্দিন, সৈয়দ মো.  কটিয়াদি, কিশোরগঞ্জ
|-
|সাহা, অমল  সাভার, ঢাকা
|-
|সাহা, পার্থদেব  ফকিরহাট ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মহিলা ডিগ্রি কলেজ, বাগেরহাট
|-
|সাহা, মধুসূদন  ঘিওর, মানিকগঞ্জ
|-
|সাহা, মলয়  মির্জাপুর, টাঙ্গাইল
|-
|সিতারা, সানিয়া  সহকারী অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|সিদ্দিকা, আরিফা  লেখক ও গবেষক, ঢাকা
|-
|সিদ্দিকা, মোবাররা  সহযোগী অধ্যাপক, ফোকলোর বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|সিদ্দিক, ইমন  মুকতিপাড়া, চুয়াডাঙ্গা
|-
|সিদ্দিকি, গোলাম মোস্তফা  রাজাপুর, ঝালকাঠি
|-
|সিদ্দিকি, মহিবুল্লাহ  অধ্যাপক, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় 
|-
|সিদ্দিক, শাহ  বাটিয়াঘাটা, খুলনা
|-
|সিদ্দিকী, আশরাফ  লোকাচারবেত্তা, ঢাকা
|-
|সিদ্দিকী, এ.আর  সাংবাদিক, শাহজাদপুর, সিরাজগঞ্জ
|-
|সিদ্দিকী, এ.বি.এম সাইফুল ইসলাম  অধ্যাপক, আল-কুরআন ও ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|সিদ্দিকী, কামাল  প্রাক্তন সচিব, বাংলাদেশ সরকার
|-
|সিদ্দিকী, জিল্লুর রহমান  প্রাক্তন উপাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|সিদ্দিকী, দিনা মেহনাজ  ভিজিটিং প্রফেসর, দি হান্টার কলেজ, নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটি, নিউইয়র্ক
|-
|সিদ্দিকী, নাজমা  অধ্যাপক, দর্শন বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|সিদ্দিকী, নিয়াজ আহমেদ  বাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউট, চট্টগ্রাম
|-
|সিদ্দিকী, মামুন  গবেষণা কর্মকর্তা, বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, ঢাকা
|-
|সিদ্দিকী, মামুন  বাদুরতলা, কুমিল্লা
|-
|সিদ্দিকী, মুহম্মদ নূর এ আলম  লাকসাম, কুমিল্লা
|-
|সিদ্দিকী, মোহাম্মদ মহিব উল্লাহ  কক্সবাজার
|-
|সিদ্দিকী, লায়লা রশীদা  গবেষক, জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাষ্ট্র
|-
|সিদ্দিকী, হাফিজ জি.এ  উপাচার্য, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা
|-
|সিদ্ধান্ত, শুভেন্দুকুমার  গবেষক, পশ্চিমবঙ্গ
|-
|সিনহা, সুতপা  গবেষক, সেন্টার ফর আর্কিওলজিক্যাল স্টাডিজ, কলকাতা
|-
|সিরাজুদ্দীন, আসমা  অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|সুনীথানন্দ, ভিক্ষু  প্রভাষক, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|সুফী, হাশেম  লেখক এবং গবেষক, ঢাকা
|-
|সুলতান, টিপু  সাংবাদিক, ফেনী
|-
|সুলতানা, আরিফা  অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|সুলতানা, জেসমিন  গবেষক, ঢাকা
|-
|সুলতানা, রাজিয়া  অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|সুলতানা, সাবিহা  অধ্যাপক, ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|সুলতানা, সারা  গবেষক, ২৬৮/৪ এলিফ্যান্ট রোড, ঢাকা
|-
|সুলতানা, হেনা  সিনিয়র শিক্ষক, ভারতেশ্বরী হোমস, মির্জাপুর, টাঙ্গাইল
|-
|সূফি, গুলরু বেগম  অধ্যাপক, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|সেন, বিপ্লব  বাঘারপাড়া, যশোর
|-
|সেন, রঙ্গলাল  জাতীয় অধ্যাপক
|-
|সেনগুপ্ত, গৌতম  পরিচালক, প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ, পশ্চিমবঙ্গ
|-
|সেলিম, নুরুর রহমান  বাসাইল, টাঙ্গাইল
|-
|সেলিম, মোস্তফা  সাংবাদিক, বড়লেখা, মৌলভীবাজার
|-
|সেলিম, মোহাম্মদ  মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশ গবেষণা ইনস্টিটিউট, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|সেলিম, লালা রূখ  সহযোগী অধ্যাপক, ভাস্কর্য বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|সৈয়দ, মোহাম্মদ আলী  লন্ডন, যুক্তরাজ্য
|-
|সোবহান, আ.ন.ম আবদুস  অধ্যক্ষ (অব), সরকারি বঙ্গবন্ধু কলেজ, গোপালগঞ্জ
|-
|সোবহান, এনায়েত  অষ্টগ্রাম, কিশোরগঞ্জ
|-
|সোবহান, এম আব্দুস  পরিচালক, ব্যান্সডক, ঢাকা
|-
|সোম, শোভন  অধ্যাপক, রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়, কলকাতা
|-
|সোলায়মান, মো.  ব্যবস্থাপক, কমপ্ল্যায়েন্স, সাউদার্ন সার্ভিসেস লিমিটেড, ঢাকা
|-
|সোহরাওয়ার্দী, বি.এইচ  লেখক ও গবেষক, রাঙ্গামাটি
|-
|সোহেল, মো. আসাদুজ্জামান  গ্রাফিক্স ডিজাইনার, বাংলাপিডিয়া
|-
|স্টুয়ার্ট, টনি.কে  পরিচালক, সেন্টার ফর সাউথ এশিয়ান স্টাডিজ, নর্থ ক্যারোলিনা স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাষ্ট্র
|-
|হক, আমানুল  আলোকচিত্র শিল্পী, ঢাকা
|-
|হক, আমানুল  নৃত্য পরিচালক, ঢাকা
|-
|হক, আমিনুল  প্রাক্তন যুগ্মসচিব, বাংলাদেশ সরকার
|-
|হক, এ.কে.এম আমিনুল  অধ্যাপক, লালমাটিয়া, ঢাকা
|-
|হক, এ.কে.এম খাদেমুল  সহকারী অধ্যাপক, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হক, এনামুল  প্রাক্তন মহাপরিচালক, বাংলাদেশ বেতার এবং বাংলাদেশ টেলিভিশন
|-
|হক, এম এনামুল  অধ্যাপক (অব), ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হক, এম এনামূল  গবেষক, ঢাকা
|-
|হক, এম নজরুল  বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর, ঢাকা
|-
|হক, এম মাজাহারুল  অধ্যাপক, সেন্টার ফর মেডিক্যাল এডুকেশন, মহাখালী, ঢাকা
|-
|হক, এম মোজাম্মেল  অধ্যাপক, প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হক, এস.এম ইমামুল  অধ্যাপক, মৃত্তিকা পানি ও পরিবেশ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হক, কাজী এবাদুল  বিচারপতি (অব), অ্যাপিলেট ডিভিশন, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট
|-
|হক, কাজী এম ইমদাদুল  বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট, সাভার, ঢাকা
|-
|হক, কাজী রেজাউল  সহকারী এটর্নি জেনারেল, বাংলাদেশ সরকার
|-
|হক, কায়সার এম হামিদুল  অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হক, খন্দকার মুজাম্মিল  বাংলা বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হক, খোন্দকার সিরাজুল  অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হক, নাজনীন আফরোজ  অধ্যাপক, ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হক, পারভীন  অধ্যাপক, মনোবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হক, ফজলুল  নির্বাহী পরিচালক, বিএলএএসটি
|-
|হক, ফাহমিদুল  সহকারী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হক, বাহারুল  অধ্যাপক, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হক, ম. ইনামুল  চেয়ারম্যান, ইনস্টিটিউট অব ওয়াটার এন্ড এনভায়রনমেন্ট, ঢাকা
|-
|হক, মনিরুল  অধ্যাপক, ভূতত্ত্ব বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হক, মফিদুল  ট্রাস্টি, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, ঢাকা
|-
|হক, মহাম্মদ দানীউল  অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হক, মাজেদুল  গোসাইরহাট, শরিয়তপুর
|-
|হক, মাহবুবুল  অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হক, মাহবুবুল  অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হক, মাহবুবুল  ভিজুয়্যাল এডিটর, দৈনিক কালের কণ্ঠ, ঢাকা
|-
|হক, মিয়া মো. সিরাজুল  বৈজ্ঞানিক (অব), বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন 
|-
|হক, মীর মঈনুল  সিনিয়র মহাব্যবস্থাপক, বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্রোরেশন কোম্পানী লিমিটেড
|-
|হক, মুহাম্মদ লুৎফুল  কর্নেল (অব), বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
|-
|হক, মো. আজিজুল  অধ্যাপক, উদ্যানতত্ত্ব বিভাগ, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হক, মো. আজিজুল  লেখক ও গবেষক, জয়পুরহাট
|-
|হক, মো. আনোয়ারুল  ইতিহাস বিভাগ, রাজশাহী সরকারি কলেজ
|-
|হক, মো. ইমদাদুল  অধ্যাপক, উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হক, মো. নজমুল  লেখক ও গবেষক, বগুড়া
|-
|হক, মো. রমজুল  অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হক, মো. হাবিবুল  বীজ যাচাই সংস্থা, গাজীপুর
|-
|হক, রাশিমুল  চিকিৎসক, কালকিনি, মাদারীপুর
|-
|হক, শহীদুল  অধ্যাপক (অব), অর্থনীতি বিভাগ, সরকারি নাজিমুদ্দীন কলেজ, মাদারীপুর 
|-
|হক, শারমিন  লেখক ও গবেষক, ঢাকা
|-
|হক, সাইদুল  হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা, বাংলাপিডিয়া
|-
|হক, সানাউল  লেখক ও গবেষক, ঢাকা
|-
|হক, সিরাজুল  অধ্যাপক, মৃত্তিকা পানি ও পরিবেশ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হক, সৈয়দ আজিজুল  অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হক, সৈয়দ আজিজুল  জাতীয় হূদরোগ ইনস্টিটিউট, ঢাকা
|-
|হক, সৈয়দ ফজলুল  অধ্যাপক, ক্যানসার ফাউন্ডেশন, ঢাকা
|-
|হক, সৈয়দ মাঈনুল  লেখক ও গবেষক, ঢাকা
|-
|হক, হুসনে আরা  অধ্যাপক (অব), ইংরেজি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হাই, এম আবদুল  সমুদ্রবিজ্ঞান ও মৎস্য ইনস্টিটিউট, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হাই, কে.এম.এ হুমায়ুন  প্রাক্তন বিশেষজ্ঞ, ওয়ার্ল্ড ব্যাংক
|-
|হাই, তাসনিম হাসান  নির্বাহী পরিচালক, হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন, মোহাম্মদপুর, ঢাকা
|-
|হাই, মুহাম্মদ আবদুল  গবেষক এবং সংস্কৃতিকর্মী, ঢাকা
|-
|হাই, সরকার আব্দুল  গাবতলী, বগুড়া
|-
|হাওলাদার, আবদুল আউয়াল  অতিরিক্ত সচিব, বাংলাদেশ সরকার
|-
|হাওলাদার, আবদুল জববার  অধ্যাপক, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হাওলাদার, এ.আর  অধ্যাপক, হস্তরেখাবিদ, ঢাকা
|-
|হাওলাদার, শামসুল হক  বাংলা বিভাগ, বিক্রমপুর কে.বি ডিগ্রি কলেজ, মুন্সিগঞ্জ
|-
|হাকিম, মো. আব্দুল  চিলমারী, কুড়িগ্রাম
|-
|হাকিম, মো. আব্দুল  জকিগঞ্জ, সিলেট
|-
|হাদিউজ্জামান, সৈয়দ  অধ্যাপক, উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হাদী, মোহাম্মদ আবদুল  কার্টোগ্রাফার ও জিআইএস বিশেষজ্ঞ, বাংলাপিডিয়া
|-
|হান্নান, মো. আবদুল  বাংলাদেশ সেন্টার ফর অ্যাডভান্সড স্টাডিজ, ঢাকা
|-
|হান্নান, মোহাম্মদ  পরিচালক, প্রেস ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ
|-
|হান্নান, মোহাম্মদ আবদুল  সহযোগী অধ্যাপক, আইন ও বিচার বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হাবিব, ফরিদ  অ্যাসিস্ট্যান্ট চীফ অব নেভাল স্টাফ, নেভাল হেডকোয়ার্টার্স, ঢাকা
|-
|হাবিব, মো আহসান  ইতিহাস বিভাগ, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার কলেজিয়েট ইনস্টিটিউশন, পঞ্চগড়
|-
|হাবিব, মো. ওয়াহিদুল  সহকারী অধ্যাপক, নারায়ণগঞ্জ কলেজ
|-
|হাবিবুল্লাহ, এম  অধ্যাপক (অব), একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হাবিবুল্লাহ, মো.  সুজানগর, পাবনা
|-
|হাবীব, আহসান  সাংবাদিক, মেহেন্দীগঞ্জ, বরিশাল
|-
|হাবীব, খালেদা  প্রাক্তন অধ্যক্ষ, উদয়ন উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ঢাকা
|-
|হাবীব, মো. আহসান  প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হাবীব, মো. গোলাম  বন অধিদপ্তর, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
|-
|হামিদ, এম.এ  যুগ্ম পরিচালক, বার্ড, কুমিল্লা
|-
|হায়দার, এ.আর.এম আলী  অধ্যাপক, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হায়দার, এস.জেড  অধ্যাপক (অব), রসায়ন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হায়দার, কেয়া  লেখক ও গবেষক
|-
|হায়দার, মনি  লেখক ও গবেষক, ঢাকা
|-
|হায়দার, মোহাম্মদ তৌফিকুল  অধ্যাপক, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হায়াৎ, অনুপম  প্রাক্তন পাবলিক ইনফরমেশন অফিসার, ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ
|-
|হারুন, জসীম উদ্দীন  সাংবাদিক, আগ্রাবাদ, চট্টগ্রাম
|-
|হারুন-অর-রশিদ,  অধ্যাপক, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হারুন-অর-রশিদ, মির্জা  অধ্যাপক (অব), বাংলা বিভাগ, সরকারি জগন্নাথ কলেজ
|-
|হারুন-অর-রশিদ, মো.  বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট, গাজীপুর
|-
|হারুন,এ.কে ইউসুফ  বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট, চাঁদপুর
|-
|হারূন-অর-রশীদ, মো.  বাংলা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হালদার, অপূর্ব লাল  শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাত ডিগ্রি কলেজ, আগৈলঝরা, বরিশাল
|-
|হালদার, পরিতোষ  রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, মুকসুদপুর কলেজ, গোপালগঞ্জ
|-
|হালদার, শাশ্বতী  গবেষক, কানাডা
|-
|হালদার, স্বপন কুমার  খ্রিস্টান মিশন হাসপাতাল, রাজশাহী
|-
|হালিম, মো. আবদুল  অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হাশেম, মোহাম্মদ আবুল  বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন, ঢাকা
|-
|হাসনাত, আবুল  লেখক ও গবেষক, ঢাকা
|-
|হাসমী, তাজুল ইসলাম  অধ্যাপক, ইন্ডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, ঢাকা
|-
|হাসান, আসাদুল্ল­াহ মামুন  বাংলা বিভাগ, ইসলামিয়া কলেজ, রাজশাহী
|-
|হাসান, এ.কে.এম রিয়াজুল  রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, শেরপুর সরকারি কলেজ
|-
|হাসান, এস রিজওয়ানা  পরিচালক, বাংলাদেশ এনভায়রনমেন্ট লইয়্যার্স অ্যাসোসিয়েশন
|-
|হাসান, কামরুল  লেখক ও গবেষক, কক্সবাজার
|-
|হাসান, খন্দকার মাহমুদুল  লেখক ও গবেষক, ঢাকা
|-
|হাসান, দেলওয়ার  লেখক ও গবেষক, ঢাকা
|-
|হাসান, পারভীন  অধ্যাপক (অব), ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হাসান, মনজুর  অধ্যাপক, ভূতত্ত্ব বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হাসান, মীর মোহাম্মদ  প্রাক্তন পরিচালক, মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট
|-
|হাসান, মো. আবুল  অধ্যাপক, উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হাসান, মো. কামরুল  অধ্যাপক, ভূতত্ত্ব বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হাসান, মো. জাহিদুল  ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হাসান, মো. নাজমুল  মৃত্তিকা গবেষণা উন্নয়ন ইনস্টিটিউট, ঢাকা
|-
|হাসান, মো. মাহমুদুল  সহকারী অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হাসান, মো. শহীদুল  প্রভাষক, ইতিহাস বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হাসান, মোহাম্মদ কবিরুল  সহকারী পরিচালক, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন, ঢাকা
|-
|হাসান, লায়লা  নৃত্যশিল্পী, ঢাকা
|-
|হাসান, শেখ মেহেদী  সাংবাদিক ও লেখক, ঢাকা
|-
|হাসান, সৈয়দ মেহেদী  চিকিৎসক, টাঙ্গাইল
|-
|হাসান, সৈয়দ রাশেদুল  অধ্যাপক, ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হাসানুজ্জামান, আল-মাসুদ  অধ্যাপক, সরকার ও রাজনীতি বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হাসানুজ্জামান, এস.এম  কৃষিবিজ্ঞানী, ঢাকা
|-
|হাসেম, মোহাম্মদ আবুল  অধ্যাপক, রসায়ন বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হুদা, কে.এম নূরুল  অধ্যাপক, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হুদা, শামসুল  প্রাক্তন নির্বাহী পরিচালক, এসোসিয়েশন অব ডেভেলপমেন্ট এজেন্সিজ ইন বাংলাদেশ
|-
|হুদা, শাহনাজ  অধ্যাপক, আইন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হুসাইন, বিল্লাল  ইসলামের ইতিহাস বিভাগ, আব্দুর রাজ্জাক মিউনিসিপ্যাল কলেজ, যশোর
|-
|হুসেন, মুস্তাফা  উপপরিচালক, পরিবার পরিকল্পনা বিভাগ
|-
|হেফাজউদ্দিন, শেখ  অধ্যাপক, পরজীবীবিদ্যা বিভাগ, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হেলাল, বশীর আল  প্রাক্তন পরিচালক, বাংলা একাডেমী, ঢাকা
|-
|হেলালী, মাকসুদ  অধ্যাপক, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হেলালী, মো. হারুন রশীদ  লালমোহন, ভোলা
|-
|হোছাইন, এ.এইচ.এম. মুজতবা  অধ্যাপক, ইসলামিক স্ট্যাডিজ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হোসাইন, এ.কে.এম ইয়াকুব  অধ্যক্ষ (অব), মাদ্রাসা-ই-আলীয়া, ঢাকা
|-
|হোসাইন, এস.এম আলতাফ  হাতীবান্ধা, লক্ষ্মীপুর
|-
|হোসাইন, মহসিন  গবেষক, ঢাকা
|-
|হোসাইন, মুহাম্মদ ছহুল  প্রাক্তন সচিব, বাংলাদেশ সরকার
|-
|হোসাইন, শওকত  অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হোসাইন, শামসুল  প্রাক্তন ডেপুটি কিউরেটর, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় জাদুঘর
|-
|হোসেন, আইয়ুব  লেখক ও গবেষক, ঢাকা
|-
|হোসেন, আকমল  অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হোসেন, আবু মো. দেলোয়ার  অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হোসেন, আমজাদ  সাংবাদিক, খুলনা
|-
|হোসেন, আশফাক  সহযোগী অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হোসেন, আহমদ  সাংবাদিক, দিনাজপুর
|-
|হোসেন, উর্মি  গবেষণা সহযোগী, বাংলাপিডিয়া
|-
|হোসেন, এ.টি.এম যায়েদ  প্রভাষক, ইতিহাস বিভাগ, কুমুদিনী সরকারি কলেজ, টাঙ্গাইল
|-
|হোসেন, এ.বি.এম  অধ্যাপক ইমেরিটাস, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হোসেন, এ.বি.এম এনায়েত  অধ্যাপক, উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হোসেন, এম আলতাফ  অধ্যাপক, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হোসেন, এম আশরাফ  অধ্যাপক, ডেন্টাল সার্জারী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা
|-
|হোসেন, এম দেলওয়ার  অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হোসেন, এস.এম মনোয়ার  বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট, গাজীপুর
|-
|হোসেন, খন্দকার আকতার  কমান্ডার ইঞ্জিনিয়ার, বাংলাদেশ নৌবাহিনী
|-
|হোসেন, জাকির  লেখক ও গবেষক, মনপুরা, ভোলা
|-
|হোসেন, জাহিদ  প্রাক্তন সদস্য, বোর্ড অব ইনভেস্টমেন্ট 
|-
|হোসেন, তফাজ্জল (টি হোসেন)  প্রাক্তন সচিব, বাংলাদেশ সরকার
|-
|হোসেন, তাহমিনা  লেখক ও গবেষক, ঢাকা
|-
|হোসেন, দিলদার  সাংবাদিক, ফুলগাজী, ফেনী
|-
|হোসেন, দেলোয়ার  বাংলাদেশ ইক্ষু গবেষণা ইনস্টিটিউট, ঈশ্বরদী
|-
|হোসেন, বিল্লাল  লেখক ও গবেষক, ভেদরগঞ্জ, শরিয়তপুর
|-
|হোসেন, বেলায়েত  অধ্যাপক, মার্কেটিং বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হোসেন, মনিরা  সহযোগী অধ্যাপক, স্কুল অব এডুকেশন, বাংলাদেশ উম্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হোসেন, মো. আনোয়ার  উপাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হোসেন, মো. আনোয়ার  প্রোগ্রামার, জাতীয় বিশ্ববিদ্যলয়
|-
|হোসেন, মো. আনোয়ার  সহযোগী অধ্যাপক, সমাজকর্ম বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হোসেন, মো. আবুল  বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট, কক্সবাজার
|-
|হোসেন, মো. আলমগীর  বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড, ঢাকা
|-
|হোসেন, মো. আলী  ইংরেজি বিভাগ, কাহারোল মহিলা ডিগ্রি কলেজ, দিনাজপুর
|-
|হোসেন, মো. কবির  পরিসংখ্যান বিভাগ, শচিন্দ্র কলেজ, হবিগঞ্জ
|-
|হোসেন, মো. কামাল  ইতিহাস বিভাগ, কুড়িগ্রাম সরকারি মহিলা কলেজ
|-
|হোসেন, মো. জাকির  লেখক ও গবেষক, ঢাকা
|-
|হোসেন, মো. ফারুক  গবেষণা সহযোগী, রাজধানী ঢাকার ৪০০ বছর উদযাপন প্রকল্প, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি, ঢাকা
|-
|হোসেন, মো. মনসুর  লেখক ও গবেষক, ঢাকা
|-
|হোসেন, মো. মুকবিল  গ্রাফিক্স ডিজাইনার, বাংলাপিডিয়া
|-
|হোসেন, মো. মুরাদ  লেখক ও গবেষক, মুজিবনগর, মেহেরপুর
|-
|হোসেন, মো. মোবাশ্বের  লেখক ও গবেষক, নাঙ্গলকোট, কুমিল্লা
|-
|হোসেন, মো. শাখাওয়াত  সাংবাদিক, লালমোহন, ভোলা
|-
|হোসেন, মো. শাহাদাত  প্রাক্তন পরিচালক, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো
|-
|হোসেন, মো. সাজ্জাদ  অধ্যাপক, ভূতত্ত্ব বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হোসেন, মোজাফফর  লেখক ও গবেষক, ঢাকা
|-
|হোসেন, মোতাহার  প্রাক্তন অতিরিক্ত সচিব, বাংলাদেশ সরকার
|-
|হোসেন, মোফাজ্জল  পরিচালক ও প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তা, বাংলাদেশ সাধারণ বীমা কর্পোরেশন
|-
|হোসেন, মোহাম্মদ  অধ্যাপক, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হোসেন, মোহাম্মদ নূর  লেখক ও গবেষক, রামগঞ্জ, লক্ষ্মীপুর
|-
|হোসেন, মোহাম্মদ সুলতান  অধ্যাপক, মৃত্তিকা পানি ও পরিবেশ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় 
|-
|হোসেন, শওকত  সভাপতি, বাংলাদেশ পাটশিল্প সংরক্ষণ ও উন্নয়ন কেন্দ্র, ঢাকা
|-
|হোসেন, শওকত আরা  অধ্যাপক, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হোসেন, শাহানারা  অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
|-
|হোসেন, সেলিনা  প্রাক্তন পরিচালক, বাংলা একাডেমী, ঢাকা
|-
|হোসেন, হামিদা  লেখক ও গবেষক, ঢাকা
|-
|}
[[en:Contributors]]

০৭:৩০, ৩১ জুলাই ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বঙ্গভঙ্গ, ১৯০৫ লর্ড কার্জন (১৮৯৮-১৯০৫) ভাইসরয় থাকাকালীন সময়ে ১৯০৫ সালের ১৬ অক্টোবর কার্যকর হয়। এটি আধুনিক বাংলার ইতিহাসে অতীব গুরুত্বপূর্ণ একটি ঘটনা। বঙ্গভঙ্গের ধারণা কার্জনের স্বকীয় চিন্তা থেকে উদ্ভূত হয় নি। ১৭৬৫ সাল থেকে বিহার ও উড়িষ্যা সমন্বয়ে গঠিত বাংলা ব্রিটিশ ভারতের একটি একক প্রদেশ হিসেবে বেশ বড় আকার ধারণ করেছিল। এর ফলে প্রদেশটির প্রশাসনকার্য পরিচালনা দুঃসাধ্য হয়ে ওঠে এবং এজন্য এটিকে বিভক্ত করার প্রয়োজন হয়ে পড়ে।

বাংলার লেফটেন্যান্ট গভর্নরকে ১৮৯,০০০ বর্গ মাইল এলাকা শাসন করতে হতো এবং ১৯০৩ সাল নাগাদ প্রদেশটির জনসংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে ৭ কোটি ৮৫ লক্ষে দাঁড়ায়। এর ফলস্বরূপ পূর্ব বাংলার অনেকগুলি জেলা কার্যত বিচ্ছিন্ন এবং অনুন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থার কারণে অবহেলিত ছিল। ফলে এতদঞ্চলের সুষ্ঠু শাসন ব্যবস্থা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে। কলকাতা ও এর নিকটস্থ জেলাসমূহ সরকারের সকল কর্মশক্তি ও মনোযোগ আকৃষ্ট করে। অনুপস্থিত ভূস্বামীদের দাবি ও জোর করে আদায়কৃত খাজনার ভারে চাষীদের অবস্থা ছিল দুর্দশাগ্রস্ত; এবং ব্যবসায়, বাণিজ্য ও শিক্ষা ছিল অবহেলিত। প্রদেশের প্রশাসনিক যন্ত্রকে প্রয়োজন অপেক্ষা কমসংখ্যক কর্মচারী নিয়ে কাজ চালিয়ে যেতে হতো। বিশেষত নদ-নদী ও খাঁড়িসমূহ দ্বারা অত্যধিক বিচ্ছিন্ন পূর্ববাংলার গ্রামাঞ্চলে পুলিশী কাজ চালানো অসুবিধাজনক হলেও উনিশ শতকের শেষ দশক পর্যন্ত সেখানে আলাদা মনোযোগ প্রদান করা হয় নি। জলপথে সংঘবদ্ধ জলদস্যুতা অন্তত এক শতাব্দীকাল বিদ্যমান ছিল।

প্রশাসনিক প্রতিবন্ধতাসমূহের পাশাপাশি দুর্ভিক্ষ, প্রতিরক্ষা অথবা ভাষাগত সমস্যাবলি সরকারকে প্রশাসনিক সীমানা নতুন করে নির্ধারণের ব্যাপারে বিবেচনা করে দেখতে প্রণোদিত করে। বাংলার প্রশাসনিক এককসমূহকে নতুনভাবে বিন্যস্ত করার প্রচেষ্টা মাঝে মধ্যে নেওয়া হয়েছিল। ১৮৩৬ সালে উত্তরাঞ্চলের প্রদেশগুলিকে বাংলা থেকে পৃথক করে একজন লেফটেন্যান্ট গভর্নরের অধীনে ন্যস্ত করা হয়। ১৮৫৪ সালে সপরিষদ গভর্নর জেনারেলকে সরাসরি বাংলার প্রশাসনিক দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয় এবং প্রদেশটির শাসনভার একজন লেফটেন্যান্ট গভর্নরের ওপর অর্পণ করা হয়। ১৮৭৪ সালে চীফ কমিশনারশীপ গঠনের মানসে (সিলেটসহ) বাংলা থেকে আসাম বিচ্ছিন্ন করা হয় এবং ১৮৯৮ সালে লুসাই পাহাড়কে এর সাথে যোগ করা হয়।

বঙ্গভঙ্গের প্রস্তাবসমূহ ১৯০৩ সালে প্রথম বিবেচনা করা হয়। কার্জনের প্রারম্ভিক কর্ম-পরিকল্পনা প্রশাসনিক কার্যকারিতার ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত ছিল। মূল বিভক্তি-পরিকল্পনার বিরুদ্ধে উচ্চৈঃস্বরে প্রতিবাদ ও প্রতিক‚ল প্রতিক্রিয়া চলাকালীন সময়ই সম্ভবত বাংলায় এরূপ ব্যবস্থা গ্রহণের সম্ভাব্য সুবিধাদির ব্যাপারটি কর্মকর্তাবৃন্দ প্রথমে মনশ্চক্ষে প্রত্যক্ষ করেন। আদিতে প্রকাশ্যে সাম্প্রদায়িকতা নয় বরং ভৌগোলিক ভিত্তিতে বাংলাকে বিভক্ত করা হয়। এ ব্যাপারে ‘রাজনৈতিক বিবেচনাসমূহ’ ছিল বোধ হয় ‘অনুচিন্তা’।

সরকারের তরফ থেকে যুক্তি ছিল যে, বঙ্গভঙ্গ ছিল তিনটি প্রধান উদ্দেশ্যসম্বলিত অধিমিশ্রভাবে গৃহীত একটি প্রশাসনিক কার্যসাধনের উপায়। প্রথমত, এর উদ্দেশ্য ছিল বাংলা সরকারের প্রশাসনিক দায়িত্বের কিয়দংশ উপশম এবং প্রত্যন্ত জেলাসমূহে অধিক দক্ষ প্রশাসন নিশ্চিত করা। দ্বিতীয়ত, অনগ্রসর আসামকে (চীফ কমিশনার কর্তৃক শাসিত) যাতে সাগরে নির্গমপথ প্রদান করা যায় এরূপভাবে এক্তিয়ার বৃদ্ধি করার মাধ্যমে তার উন্নতিবিধান করা। তৃতীয়ত, ইতস্তত বিক্ষিপ্ত উড়িয়া-ভাষাভাষী জনগণকে একক প্রশাসনের অধীনে একত্রিত করা। অধিকন্তু, চট্টগ্রাম, ঢাকা ও ময়মনসিংহ জেলাগুলিকে বাংলা থেকে পৃথক এবং আসামের সাথে সংযুক্ত করার প্রস্তাবও ছিল। অনুরূপভাবে ছোট নাগপুরকে বাংলা থেকে বিচ্ছিন্ন করে মধ্যপ্রদেশের সাথে যুক্ত করার কথা বলা হয়েছিল।

সরকারের প্রস্তাবসমূহ ১৯০৪ সালের জানুয়ারি মাসে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশিত হয় এবং তার ওপর জনমত নিরূপণের উদ্দেশ্যে কার্জন ১৯০৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে পূর্ব বাংলার জেলাগুলি সফর করেন। তিনি বিভিন্ন জেলার নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিবর্গের সাথে আলোচনা করেন এবং বিভক্তির ব্যাপারে সরকারের অবস্থান ব্যাখ্যা করে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও ময়মনসিংহে বক্তৃতা দেন। এ সফরকালেই তিনি একটি বিস্তৃত কর্ম-পরিকল্পনা বাস্তবায়নের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন। এতে অন্তর্ভুক্ত থাকবে একজন লেফটেন্যান্ট গভর্নরের অধীনে আইন পরিষদ, স্বতন্ত্র রাজস্ব কর্তৃত্ব ও একটি পরিপূর্ণরূপে সজ্জিত প্রশাসনকে ন্যায্য প্রতিপন্ন করতে পারে এমন ভূখণ্ড নিয়ে একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ নতুন প্রদেশ সৃষ্টি।

সম্প্রসারিত কর্ম-পরিকল্পনাটি আসাম ও বাংলা সরকারদ্বয়ের সম্মতি লাভ করে। নতুন প্রদেশটি গঠিত হবে পার্বত্য ত্রিপুরা রাজ্য, চট্টগ্রাম, ঢাকা ও রাজশাহী (দার্জিলিং বাদে) বিভাগসমূহ এবং মালদা জেলাকে আসামের সাথে একত্র করে। বাংলাকে যে শুধু পূর্বদিকে এ বৃহৎ ভূখণ্ডসমূহ ছেড়ে দিতে হবে তাই নয়, তাকে হিন্দি-ভাষাভাষী পাঁচটি রাজ্যও মধ্যপ্রদেশকে ছেড়ে দিতে হবে। পশ্চিম দিকে সম্বলপুর এবং মধ্যপ্রদেশ থেকে উড়িয়া-ভাষাভাষী পাঁচটি রাজ্যের সামান্য ভূখণ্ড বাংলা লাভ করবে। বাংলার নিজের দখলে যে ভূখণ্ড থেকে যায় তার আয়তন ১৪১,৫৮০ বর্গ মাইল এবং জনসংখ্যা পাঁচ কোটি চল্লিশ লক্ষ, যাদের মধ্যে চার কোটি বিশ লক্ষ হিন্দু ও নব্বই লক্ষ মুসলমান।

নতুন প্রদেশটি অভিহিত হবে ‘পূর্ব বাংলা ও আসাম’ নামে, যার রাজধানী হবে ঢাকা এবং অনুষঙ্গী সদর দফতর চট্টগ্রামে। এর আয়তন হবে ১০৬,৫৪০ বর্গ মাইল এবং জনসংখ্যা হবে এক কোটি আশি লক্ষ মুসলমান ও এক কোটি বিশ লক্ষ হিন্দু সমবায়ে মোট তিন কোটি দশ লক্ষ। এর প্রশাসন গঠিত হবে একটি আইন পরিষদ ও দুই সদস্যবিশিষ্ট একটি রাজস্ব বোর্ড নিয়ে। কলকাতা হাইকোর্টের এক্তিয়ারকে বজায় রাখা হয়। সরকার নির্দেশ করে দেয় যে, নতুন প্রদেশটির স্পষ্টরূপে চিহ্নিত পশ্চিম সীমানা এবং সঠিকভাবে নির্ধারিত ভৌগোলিক, জাতিগত, ভাষাগত ও সামাজিক বৈশিষ্ট্যাবলি থাকবে। নতুন প্রদেশটির সবচেয়ে লক্ষণীয় বিষয় হলো যে, এটা এর নিজস্ব চৌহদ্দির মধ্যে এ যাবৎ বাংলার তুচ্ছ ও অবহেলিত প্রতিনিধিত্বমূলক সমপ্রকৃতির মুসলমান জনগণের প্রতি পূর্ণ মনোযোগ দিবে। অধিকন্তু, সমগ্র চা শিল্প (দার্জিলিং বাদে) এবং পাট উৎপাদনকারী এলাকার বৃহদংশ একক প্রশাসনের অধীনে নিয়ে আসা হবে। ১৯০৫ সালের ১৯ জুলাই তারিখের একটি সিদ্ধান্তে ভারত সরকার তার চূড়ান্ত সঙ্কল্প ঘোষণা করে এবং ঐ একই বছরের ১৬ অক্টোবর তারিখে বঙ্গভঙ্গ কার্যকর হয়।

১৯০৩ সালের শেষ দিকে মূল প্রস্তাবাবলি প্রকাশিত হলে তা অভূতপূর্ব বিরোধিতার উদ্রেক করে, বিশেষত প্রভাবশালী শিক্ষিত মধ্যবিত্ত শ্রেণীর হিন্দুদের মাঝে। প্রস্তাবিত ভূখণ্ডগত বিন্যাস বিরাজমান স্বার্থযুক্ত দলসমূহের ওপর আঘাত হানে এবং ফলস্বরূপ তাদেরকে এর বিরোধিতায় প্ররোচিত করে। কলকাতার আইনব্যবসায়ীরা আশঙ্কা করে যে, নতুন প্রদেশ সৃষ্টির অর্থ হবে ঢাকায় আপিল কোর্টের প্রতিষ্ঠা এবং তাদের নিজস্ব হাইকোর্টের গুরুত্ব হ্রাস। সাংবাদিকদের ভয় ছিল যে, স্থানীয় সংবাদপত্রসমূহ প্রকাশিত হলে কলকাতা থেকে প্রকাশিত সংবাদপত্র ও সাময়িকপত্রগুলির প্রচার-সংখ্যা সীমিত হয়ে পড়বে। কলকাতার ব্যবসায়ী সম্প্রদায় মনশ্চক্ষে অবলোকন করছিল যে, ব্যবসায়-বাণিজ্য কলকাতা থেকে যৌক্তিকভাবে অধিকতর নিকটবর্তী ও সুলভ বন্দর চট্টগ্রামে স্থানান্তরিত হবে। পূর্ব ও পশ্চিম উভয় বাংলায় বিরাট ভূ-সম্পত্তির অধিকারী জমিদারগণ আগেভাগে বুঝতে পেরেছিলেন যে, ঢাকায় আলাদা জীবনযাত্রা প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেবে, যার অর্থ অতিরিক্ত খরচের বোঝা।

শিক্ষিত বাঙালি হিন্দুরা অনুভব করে যে, এটা ছিল বাংলা-ভাষাভাষী জনগণের জাতীয় সচেতনতা ও ক্রমবর্ধমান সংহতির ওপর কার্জনের হানা সুচিন্তিত আঘাত। বাংলার অধিকাংশ বাণিজ্য ও বিভিন্ন পেশাজীবীদের নিয়ন্ত্রণকারী এবং গ্রাম্যসমাজে নেতৃত্ব দানকারী হিন্দুগণ মত প্রকাশ করে যে, বাঙালি জাতি বিভক্ত হয়ে যাবে। সম্পূর্ণ বিহার ও উড়িষ্যা অন্তর্ভুক্ত হওয়ার ফলে বাংলাপ্রদেশেও তারা সংখ্যালঘুতে পরিণত হবে। তারা অভিযোগ তোলে যে, এটা ছিল বাংলায় জাতীয়তাবাদী চেতনাকে শ্বাসরূদ্ধ করতে কার্জনের গোপন প্রচেষ্টা। তারা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করত যে, শিক্ষিত হিন্দু সম্প্রদায়ের অতি দ্রুত বর্ধনশীল শক্তিমত্তাকে ব্যাহত করার উদ্দেশ্যে পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে পূর্ব বাংলার মুসলিম প্রভাব বাড়ানোকে উৎসাহিত করা সরকারের প্রধান লক্ষ্য ছিল। তাই বিভক্তির বিরুদ্ধে প্রতিরোধকে তীব্রতর করতে অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সাম্প্রদায়িক স্বার্থসমূহ একত্রে জোট বেঁধেছিল।

শুরু থেকেই ভারতীয়, বিশেষত বাংলার, প্রচারযন্ত্র বিভক্তির পদক্ষেপের বিরোধিতা করে আসছিল। ব্রিটিশ ও অ্যাংলো-ইন্ডিয়ান প্রচারযন্ত্র, এমনকি কিছুসংখ্যক প্রশাসকও পরিকল্পিত বিধানটির বিরোধিতা করে। বিভক্তির বিষয়টি পশ্চিম বাংলায়, বিশেষত কলকাতায়, প্রচন্ড প্রতিবাদ জাগিয়ে তোলে এবং ভারতীয় জাতীয়তাবাদকে নতুন প্রেরণা দান করে। অতঃপর ভারতের জাতীয়তাবাদী আন্দোলন পরিচালনার দায়িত্ব ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের ওপর বর্তায়। কংগ্রেস অস্বাভাবিক কর্মশক্তি ও দৃঢ়তা প্রদর্শন করে এবং মধ্যবিত্তশ্রেণীর চাপ প্রয়োগকারী সঙ্ঘ থেকে এটি দেশব্যাপী সাধারণ জনতার প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়।

ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের নেতৃবৃন্দ বঙ্গভঙ্গকে ‘বিভক্তিকরণের মাধ্যমে শাসন’-এর প্রচেষ্টা এবং স্পষ্টভাষী ‘ভদ্রলোক’ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি সরকারের প্রতিহিংসাপরায়ণ বিদ্বেষের প্রমাণ হিসেবে গণ্য করেছেন। মাতৃদেবীর পূজারী বাঙালি হিন্দুরা বিশ্বাস করত যে, বিভক্তি তাদের ‘মাতৃসম প্রদেশের’ অঙ্গব্যবচ্ছেদ সদৃশ। ‘বন্দে মাতরম্’ ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস এর নিকট প্রায় জাতীয় সংগীতের রূপ পরিগ্রহ করে। বিভক্তিকে ব্যর্থতায় পর্যবসিত করা বাঙালি জাতীয়তাবাদের আশু লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়। বিভক্তির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ সাধারণ জনতার সমাবেশ, গ্রামাঞ্চলে উত্তেজনা এবং ব্রিটিশদের তৈরি জিনিসপত্র বর্জন আন্দোলনের মাধ্যমে প্রকাশ পায়। দেশী পণ্যের ব্যবহার ও বিদেশী দ্রব্য বর্জন ছিল এ জাতীয়তাবাদের দুটি অস্ত্র এবং স্বরাজ অর্জন ছিল এর প্রধান উদ্দেশ্য। স্বরাজের কথা প্রথমবারের মতো ১৯০৬ সালে অনুষ্ঠিত কংগ্রেসের কলকাতা অধিবেশনে দলের লক্ষ্য হিসেবে দাদাভাই নৌরোজীর সভাপতির ভাষণে উলি­খিত হয়।

সুরেন্দ্রনাথ ব্যানার্জীর মতো নেতৃবৃন্দ এবং তাঁদের সাথে সঞ্জীবনীর (১৩ জুলাই, ১৯০৫) সম্পাদক কৃষ্ণকুমার মিত্রের মতো সাংবাদিকগণ ব্রিটিশ জিনিসপত্র বর্জন, শোক পালন ও সরকারি অঙ্গ-সংগঠনগুলির সাথে সকল সম্পর্ক ছিন্ন করার জন্য জনগণকে উদ্দীপ্ত করেন। ১৯০৫ সালের ৭ আগস্ট (ভারতীয় জাতীয়তাবাদের জন্মতারিখ হিসেবে গৃহীত) কলকাতায় অনুষ্ঠিত এক সভায় যতদিন পর্যন্ত ‘বিভক্তির সঙ্কল্প প্রত্যাহার করা না হয়’ ততদিন পর্যন্ত ব্রিটিশ দ্রব্যাদি ক্রয় করা থেকে বিরত থাকা সম্পর্কিত একটি সিদ্ধান্ত তুমুল করতালির মাধ্যমে গ্রহণ করা হয়। এ জাতীয় চেতনাটিকে ডি.এল রায়, রজনীকান্ত সেনরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর-এর দেশাত্মবোধক গানের মাধ্যমে জনপ্রিয় করে তোলা হয়। ঐ সময়কার অন্যান্য রাজনৈতিক আন্দোলনের মতো এটিও ধর্মীয় আবেদন লাভ করে। এ উপলক্ষটির সমারোহপূর্ণ সহজাত বৈশিষ্ট্যের গুরুত্ব বোঝানোর জন্য পূজা-অর্চনার প্রচলন করা হয়। হিন্দুদের উৎসাহের আতিশয্য চরম আকার ধারণ করে ১৯০৫ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর মহালয়ার দিন, অর্থাৎ পূজার পূর্বে নবচন্দ্রের দিন। হাজার হাজার হিন্দু কলকাতার কালী মন্দিরে সমবেত হয়। বাংলায় শিবের পত্নী কালীর উপাসনা সর্বদাই অত্যন্ত জনপ্রিয়। সৃষ্টিধর ও ধ্বংসাধনকারী এ উভয় সত্ত্বার মিশ্রণে তিনি দ্বৈত চরিত্রের অধিকারী বলে সুবিদিত। যুগপৎভাবে তিনি রক্তাক্ত বলি দানে অতিশয় আনন্দ পেতেন। কিন্তু বাংলাকে মাতৃভূমি হিসেবে কল্পনা করে বৃহৎ মাতা হিসেবে তাকে শ্রদ্ধা নিবেদনও করা হতো। এ ধরনের কল্পনাপ্রসূত দৃষ্টিভঙ্গি তখন ধর্মীয় উন্মাদনাময় রাজনৈতিক উদ্দেশ্যাবলির প্রতি সমর্থন আদায় করতে শক্ত ভিত্তি জোগাত। কালীকে মাতৃভূমির প্রতীক হিসেবে গ্রহণ করে পুরোহিত স্বদেশী ব্রত পাঠ করাতেন। এ রকম ধর্মীয় উদ্দীপনা সাধারণ হিন্দু জনতাকে ব্যাপকভাবে নাড়া দিত। কিন্তু এর বিপরীতে ঐ উন্মাদনা সাধারণ মুসলমানদের চেতনায় প্রতিকূল মনোভাব জাগিয়ে তুলত। অর্থনৈতিক আন্দোলন হিসেবে স্বদেশী আন্দোলন মুসলমানদের নিকট অনেকটা গ্রহণযোগ্য হতে পারত, কিন্তু যেহেতু এ আন্দোলনকে বাংলার বিভক্তির (যেটাকে বৃহৎ সংখ্যক মুসলমান সমর্থন করেছে) বিরুদ্ধে একটি অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে এবং যেহেতু এটাকে প্রায়শ ধর্মীয় অবয়ব দেওয়া হয়েছে, সেহেতু এটা মুসলিম মানসকে শত্রুভাবাপন্ন করে তোলে।

বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে বাংলায় জাতীয় ভাবপ্রবণতার যে নতুন জোয়ারের সূচনা হয়, ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে যেমন, পাঞ্জাব, মধ্যপ্রেদেশ, পুনা, মাদ্রাজ, বোম্বে ও অন্যান্য নগরেও তা উপচে পড়ে। বিদেশে তৈরি পোশাক পরিধানের পরিবর্তে ভারতীয়রা শুধুমাত্র ভারতে তৈরি স্বদেশী তুলা ও অন্যান্য উপাদানে তৈরি কাপড় ব্যবহারের ব্রত নেয়। বিদেশী সাজসরঞ্জামকে ঘৃণিত আমদানি বলে গণ্য করা হয়। স্বদেশী আন্দোলনটি অতি তৎপরতার সাথে অনেক ক্ষেত্রে স্থানীয় উদ্যোগকে উদ্দীপিত করে। কাপড়ের মিল থেকে শুরু করে দিয়াশলাই কারখানা, কাচ গলিয়ে জিনিসপত্র তৈরির দোকান, লোহা ও ইস্পাতের ঢালাই কারখানা স্থাপিত হয়। তুমুল আন্দোলন জাতীয় শিক্ষার ব্যাপারে বর্ধিত দাবিও সৃষ্টি করে। বাঙালি শিক্ষক-শিক্ষিকাবৃন্দ ও ছাত্র-ছাত্রীরা ব্রিটিশ জিনিসপত্র বর্জনকে ইংরেজি স্কুল ও কলেজের শ্রেণিকক্ষসমূহে পর্যন্ত বিস্তৃত করে। জাতীয় শিক্ষার জন্য আন্দোলন সমগ্র বাংলাব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে এবং তা এমনকি, বারাণসীর মতো দূরবর্তী স্থানেও পৌঁছে, যেখানে পণ্ডিত মদনমোহন মালব্য ১৯১০ সালে তাঁর ব্যক্তিগত উদ্যোগে বারাণসী হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন।

বাংলার ছাত্র সম্প্রদায় জাতীয়তাবাদের ডাকে প্রবল আগ্রহ নিয়ে সাড়া দেয়। স্বদেশী ও বর্জনের প্রচার-অভিযানে ছাত্র-ছাত্রীরা, যাদের মধ্যে স্কুলের ছেলেরাও অন্তর্ভুক্ত, দলবদ্ধভাবে অংশগ্রহণ করে। তাদের দমন করার উদ্দেশ্যে সরকার কুখ্যাত কার্লাইল ইশতাহার প্রণয়ন করে। ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষক-শিক্ষিকাবৃন্দ উভয়ই এ উৎপীড়নমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের বিরুদ্ধে জোরালোভাবে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে এবং এ প্রতিবাদ ছিল প্রায় সর্বজনীন। প্রকৃতপক্ষে, এ প্রতিবাদ আন্দোলনের মাধ্যমে বাংলায় প্রথম সুসংগঠিত ছাত্র আন্দোলনের বীজ উপ্ত হয়। এর সাথে সাথে সোৎসাহে সংগ্রামে জড়িয়ে পড়ায় উম্মুখ ছাত্র-সংগঠন ‘ইশতাহার-বিরোধী সমাজ’ও জন্মলাভ করে।

বিভক্তি-বিরোধী বিক্ষোভ প্রারম্ভিক পর্যায়ে ছিল শান্তিপূর্ণ ও নিয়মতান্ত্রিক, কিন্তু যখন এটা প্রতিভাত হয় যে, এটা আকাক্সিক্ষত ফল বয়ে আনছে না, তখন প্রতিবাদ আন্দোলনটি যুদ্ধংদেহী নেতৃবৃন্দের হাতে চলে যায়। তাদের উদ্দেশ্য সফল করে তোলার জন্য বর্জন ও সন্ত্রাসের দুটি কৌশল প্রয়োগের কথা চিন্তা করা হয়। এর পরিণতিস্বরূপ রাজনীতিতে টেনে আনা যুবা প্রজন্ম নির্বিচারে আগ্নেয়াস্ত্র, পিস্তল ও বোমা ব্যবহারের মাধ্যমে সন্ত্রাসী পদ্ধতি অবলম্বন করে। ফলে আন্দোলনটি নৈরাজ্য ও বিশৃঙ্খলার দিকে মোড় নেয়। কয়েকটি গোপন হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয় এবং স্যার এন্ড্রু ফ্রেজারসহ অনেক কর্মকর্তার জীবননাশের প্রচেষ্টা নেওয়া হয়। সন্ত্রাসী আন্দোলনটি অচিরে স্বদেশী বিক্ষোভের অবিচ্ছেদ্য অংশে পরিণত হয়। বাংলায় যেভাবে ১৯০৮ থেকে ১৯১০ সাল পর্যন্ত সন্ত্রাসবাদ উচ্চ শিখরে পৌঁছে, সেভাবে সরকারি পীড়ন ও ‘নিবৃত্তিমূলক আটক’ আইনে গ্রেফতারের সংখ্যা ভীষণভাবে বৃদ্ধি পায়।

নতুন যুদ্ধংদেহী চেতনাটি বন্দে মাতরম্, সন্ধ্যা, যুগান্তর প্রভৃতি জাতীয়তাবাদী সংবাদপত্রের কলামগুলিতে প্রতিফলিত হয়েছে। বিপ্লবী ধারণাসমূহ প্রচার করার ব্যাপারে মুদ্রণশিল্প প্রভুতভাবে সাহায্য করেছে। ১৯০৭ সালে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সুরাট অধিবেশনে সংগঠনটি দুটি দলে বিভক্ত হয়ে যা। এর একটির অনুসারীরা ছিল মধ্যপন্থী, উদার ও বিবর্ধনপন্থী এবং অপরটির সমর্থনকারীরা ছিল চরমপন্থী, যুদ্ধংদেহী ও বিপ্লবী। বালগঙ্গাধর তিলকের চরমপন্থী দলের সংগ্রামপ্রবণ যুবাগণ ‘বোমা ও বন্দুকের পূজা-অর্চনা’-কে সমর্থন করত। অন্যদিকে গোপালকৃষ্ণ গোখলে ও সুরেন্দ্রনাথ ব্যানার্জীর মতো মধ্যপন্থী নেতৃবৃন্দ এ রকম চরমপন্থী কার‌্যাবলির বিরুদ্ধে সকলকে সতর্ক করে দেন এ ভয়ে যে, এটা নৈরাজ্য ও অনিয়ন্ত্রণযোগ্য হিংস্রতার পথ প্রশস্ত করতে পারে। বিভক্তি-বিরোধী বিক্ষোভের প্রথম-সারির অন্যতম নেতা হওয়া সত্তে¡ও সুরেন্দ্রনাথ ব্যানার্জী সন্ত্রাসী কার‌্যাবলির পক্ষপাতী ছিলেন না।

১৯০৩ সালে বিভক্তির প্রস্তাবটি প্রথম প্রকাশিত হলে এ কর্ম-পরিকল্পনার প্রতি মুসলমানদের প্রতিবাদ অভিব্যক্ত হয়। মোসলেম ক্রনিকল পত্রিকা, সেন্ট্রাল ন্যাশনাল মোহামেডান অ্যাসোসিয়েশন, কাজেমুদ্দীন আহমেদ সিদ্দিকী ও দেলওয়ার হোসেন আহমেদ প্রস্তাবিত ব্যবস্থাটির নিন্দা করে। প্রারম্ভিক পর্যায়ে এমনকি নওয়াব খাজা সলিমুল্লাহ ও উত্থাপিত বিষয়টিকে ‘জঘন্য’ বলে অভিহিত করেন। শুরুতে মুসলমানদের দিক থেকে প্রধান সমালোচনা ছিল কুসংস্কারাদি থেকে মুক্ত ও জ্ঞান-বিজ্ঞানে অগ্রসর বাংলা প্রদেশটির কোন অংশ চীফ কমিশনারের শাসনের অধীনে চলে যাবার বিরুদ্ধে। তারা উপলব্ধি করেছিল যে, এর ফলে তাদের শিক্ষাগত, সামাজিক ও অন্যান্য স্বার্থ বিঘ্নিত হবে। তবে এর বিপরীতে তাদের অনেকে অনুভব করেছিল যে, প্রস্তাবিত ব্যবস্থাটি বাঙালি সংহতি ব্যাহত করবে। মুসলিম বুদ্ধিজীবীগণ চরমপন্থী সংগ্রামশীল জাতীয়তাবাদের ধারণাকে ইসলামের চেতনার বিরোধী বলে সমালোচনা করেন। মুসলিম পত্র-পত্রিকা শিক্ষিত সমধর্মীদের সরকারের প্রতি বিশ্বস্ত থাকার সনির্বন্ধ অনুরোধ জানায়। মোটের ওপর স্বদেশী প্রচারকরা পূর্ব বাংলার সংখ্যাগরিষ্ঠ সাধারণ মুসলমান জনতাকে প্রভাবিত ও সক্রিয় করতে সক্ষম হয় নি। মুসলমানদের চিন্তা-ভাবনায় বিভক্তি-বিরোধী প্রবণতা দীর্ঘস্থায়ী হয় নি। যখন মুসলমানদের শিক্ষিত অংশ স্বয়ংসম্পূর্ণ আলাদা প্রদেশের ব্যাপকতর কর্ম-পরিকল্পনা জানতে পারলেন তখন তাদের অধিকাংশ শিঘ্রই তাদের মত পরিবর্তন করলেন। তারা স্পষ্টভাবে উপলব্ধি করতে পারলেন যে, বিভক্তি তাদের জন্য আশীর্বাদস্বরূপ হবে এবং তাদের বিশেষভাবে নির্দিষ্ট অসুবিধাগুলি নতুন প্রশাসনের নিকট থেকে অধিকতর মনোযোগ আকর্ষণ করতে পারবে।

মুসলমানগণ নতুন লেফটেন্যান্ট-গভর্নর ব্যামফিল্ড ফুলার-কে উষ্ণ সংবর্ধনা জ্ঞাপন করে। এমনকি মোসলেম ক্রনিকল-এর মতো সংবাদপত্রও অনতিবিলম্বে বিভক্তির পক্ষে মনোভাব পরিবর্তন করে। কলকাতার কিছুসংখ্যক মুসলমানও নতুন প্রদেশটির সৃষ্টিকে স্বাগত জানায়। |মোহামেডান লিটারেরি সোসাইটি ১৯০৫ সালে সাতজন নেতৃস্থানীয় মুসলমান ব্যক্তিত্ব কর্তৃক স্বাক্ষরিত একটি প্রকাশ্য লিখিত ঘোষণা বের করে। ঘোষণাটি পশ্চিম ও পূর্ব উভয় বাংলার বিভিন্ন মুসলমান সোসাইটিগুলির নিকট বিলি করা হয় এবং এর মাধ্যমে বিভক্তি ব্যবস্থার প্রতি তাদের শর্তহীন সমর্থন দানের জন্য মুসলমানদের নিকট সনির্বন্ধ অনুরোধ জানানো হয়। নতুন প্রদেশটির সৃষ্টি মুসলমানদেরকে একটি সঙ্ঘবদ্ধ দলে পরিণত এবং সামাজিক ও রাজনৈতিক সম্পর্কিত বিষয়ে তাদের আশা-আকাক্সক্ষা তুলে ধরার অভিপ্রায়ে একটি সঙ্ঘ গঠন করতে উৎসাহিত করে। ১৯০৫ সালের ১৬ অক্টোবর ‘মোহামেডান প্রভিন্সিয়াল ইউনিয়ন’ প্রতিষ্ঠা করা হয়। বিরাজমান সকল প্রতিষ্ঠান ও সমিতিকে এ নতুন ইউনিয়নটির সাথে নিজেদেরকে অধিভুক্ত করতে আহŸান জানানো হয় এবং খাজা সলিমুল­াহকে সর্বসম্মতিক্রমে এর পৃষ্ঠপোষক হিসেবে মনোনীত করা হয়।

তথাপি এক দল শিক্ষিত উদারবাদী মুসলমান ছিল যারা বিভক্তি-বিরোধী বিক্ষোভ ও স্বদেশী আন্দোলন এর প্রতি সমর্থন জ্ঞাপন করে। যদিও তাদের সংখ্যা ছিল নগণ্য, তবুও তাদের ভূমিকা মুসলমানদের চিন্তাধারায় নতুন মাত্রা যোগ করে। এ উদার মনোভাবাপন্ন দলটি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসকে সমর্থন ও বিভক্তির বিরোধিতা করে। মুসলমানদের মধ্যকার এ ধারার লোকদের মধ্যে সবচেয়ে বিশিষ্ট ব্যক্তি ছিলেন নওয়াব সলিমুল­াহর সৎ ভাই খাজা আতিকুল্লাহ। কংগ্রেসের কলকাতা অধিবেশনে (১৯০৬) তিনি বঙ্গভঙ্গকে আনুষ্ঠানিকভাবে বর্জন করে একটি প্রস্তাব উত্থাপন করেন। আবদুর রসুল, খান বাহাদুর মুহম্মদ ইউসুফ (উকিল ও সেন্ট্রাল ন্যাশনাল মোহামেডান অ্যাসোসিয়েশনের ব্যবস্থপনা কমিটির সদস্য), মুজিবুর রহমান, আবদুল হালীম গজনবী, ইসমাইল হোসেন সিরাজী, মুহম্মদ গোলাম হোসেন (লেখক ও হিন্দু-মুসলিম ঐক্যের উদ্যোক্তা), মৌলভী লিয়াকত হোসেন (উদারবাদী মুসলিম যিনি ইংরেজদের ‘বিভক্তির মাধ্যমে শাসন’-এর নীতিকে প্রচণ্ডভাবে বিরোধিতা করেছিলেন), বগুড়ার সৈয়দ হাফিজুর রহমান চৌধুরী এবং বর্ধমানের আবুল কাশেম মুসলমানদের বিভক্তি-বিরোধী বিক্ষোভে যোগদান করতে অনুপ্রাণিত করেন। ময়মনসিংহের দীন মুহম্মদ ও চট্টগ্রামের আবদুল গাফ্ফারের মতো স্বল্পসংখ্যক মুসলমান এমনকি স্বদেশী ধ্যান-ধারণারও প্রচারক ছিলেন। এখানে উলে­খ করা দরকার যে, আবদুল হালিম গজনবী ও খান বাহাদুর মুহম্মদ ইউসুফের মতো কিছুসংখ্যক উদার জাতীয়তাবাদী মুসলমান স্বদেশী আন্দোলনকে সমর্থন দিয়েছেন বটে, কিন্তু বিদেশী জিনিসপত্র বর্জনের নিমিত্ত বিক্ষোভকে পৃষ্ঠপোষকতা করেন নি।

পত্র-পত্রিকার সাথে সংশ্লিষ্ট মুসলমানদের একটি শাখা হিন্দু ও মুসলমানদের মধ্যে সঙ্গতিপূর্ণ সম্পর্ক উন্নয়নের চেষ্টা করেছিল। এ.কে ফজলুল হক ও নিবারণচন্দ্র দাশ তাঁদের সাপ্তাহিক পত্রিকা বালক (১৯০১, বরিশাল) ও মাসিক পত্রিকা ভারত সুহৃদ (১৯০১, বরিশাল)-এর মাধ্যমে অসাম্প্রদায়িক ধ্যান-ধারণা প্রচার করেন। মুসলমান বুদ্ধিজীবীদের শুধু একটি ক্ষুদ্র শাখা তাঁদের সাম্প্রদায়িকতাপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গির ঊর্ধ্বে উঠতে এবং বিভক্তি-বিরোধী বিক্ষোভ ও নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতিতে কংগ্রেসের সাথে হাত মেলাতে পেরেছেন।

মুসলিম মানসে চিন্তা-ভাবনার সর্বজনীন প্রবণতা ছিল বিভক্তির পক্ষে। নওয়াব সলিমুল­াহর উদ্যোগে ১৯০৬ সালে ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত হয় নিখিল ভারত মুসলিম লীগ। ১৯১০ সালের ইম্পেরিয়াল কাউন্সিলের সভায় বাংলার শামসুল হুদা ও বিহার থেকে মাজহার-উল-হক বিভক্তির পক্ষে বক্তব্য রাখেন।

সনাতন ও সংস্কারবাদী মুসলমান দলসমূহ ফরায়েজী, ওহাবী ও তাইয়ুনি বিভক্তিকে সমর্থন করে। এর পরিণতিস্বরূপ মুসলমানদের রাজনৈতিক মনোভাবে প্রগাঢ় নিষ্ঠার প্রবণতা পরিলক্ষিত হয়। বাঙালি মুসলিম পত্র-পত্রিকা সাধারণত বিভক্তির পক্ষে সমর্থন জানায়। ইসলাম প্রচারক পত্রিকা স্বদেশীকে হিন্দু আন্দোলন হিসেবে বর্ণনা করে এবং এটি সাধারণ জনতার জন্য কষ্ট বয়ে আনবে বলে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে। সাধারণভাবে মুসলিম বুদ্ধিজীবীগণ এটি তাঁদের সমধর্মীদের যন্ত্রণা-ভোগের কারণ হবে বলে উদ্বিগ্ন হন। বিভক্তি বিরোধী বিক্ষোভের সাথে একই সূত্রে গ্রথিত হওয়ার জন্য তাঁরা ঐ আন্দোলনকে বিশেষভাবে অপছন্দ করতেন। মীর মশাররফ হোসেন এর মতো প্রসিদ্ধ সাহিত্যিকগণ স্বদেশী আন্দোলনের প্রবল সমালোচক ছিলেন। যেহেতু এটিকে বিভক্তির বিরুদ্ধে একটি অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে এবং এর সাথে ধর্মীয় চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য যোগ করা হয়েছে, তাই সকল স্তরের মুসলমানদের বৃহৎ জনতা স্বদেশী আন্দোলনের প্রতি বিরূপ ছিল।

আন্দোলনটির অর্থনৈতিক দিকটি মুসলিম সমাজের স্বতন্ত্রবাদী শক্তিকে উৎসাহিত করে তোলার জন্য আংশিকভাবে দায়ী ছিল। ব্যবসায় ও শিল্প পরিমণ্ডলে হিন্দুদের প্রাধান্য সর্বদা বিরাজমান থাকায় তা মুসলমানদেরকে জাগ্রত করে তোলে। আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রে হিন্দুদের কর্তৃত্ব চলতে থাকার ভীতি মুসলমানদেরকে তাদের নিজেদের স্বার্থসমূহ সংরক্ষণের ব্যাপারে সতর্ক করে দেয়। এ আশঙ্কাসমূহ হিন্দু-মুসলিম সম্পর্কের মাঝে ফাটল ধরায়। হিন্দুদের অর্থনৈতিক শোষণ এড়ানোর উদ্দেশ্যে কিছু সংখ্যক ধনী মুসলমান উদ্যোক্তা ঝুঁকিপূর্ণ নতুন বাণিজ্যিক কর্মপ্রচেষ্টায় প্রবৃত্ত হতে এগিয়ে আসে। এ রকম একটি মহতী প্রচেষ্টা ছিল ১৯০৬ সালে স্টিমার কোম্পানি প্রতিষ্ঠা যা চট্টগ্রাম ও রেঙ্গুনের মধ্যে চলাচল করত।

বিভক্তির প্রসঙ্গে মুসলিম মানসকে প্রভাবিত করতে বাংলায় ভূমি ব্যবস্থার প্যাটার্ন বিরাট ভূমিকা পালন করেছে। নিজেদের জমিদারি থেকে অনুপস্থিত হিন্দু জমিদারগণ রায়তদের, যাদের অধিকাংশই ছিল মুসলমান, ভাগ্যোন্নয়নের কোন প্রচেষ্টা গ্রহণ করে নি। প্রদেশটিতে ইতঃপূর্বে বিরাজমান ভূ-সম্পত্তি সম্পর্কিত বিরোধসমূহও (ভূস্বামী ও প্রজাদের মধ্যে) সাম্প্রদায়িক রূপ নেবে বলে মনে হচ্ছিল। অভিযোগ ছিল যে, হিন্দু ভূস্বামিগণ প্রজাদের উপর স্বদেশী ধ্যান-ধারণা চাপানোর এবং তাদেরকে বিভক্তি-বিরোধী বিক্ষোভে যোগ দিতে প্ররোচিত করার চেষ্টা চালিয়েছিল।

একটি সম্প্রদায় হিসেবে তাদের আলাদা ব্যক্তিগত পরিচয় জোরালো করার পদক্ষেপ হিসেবে মুসলমানগণ ১৯০৬ সালে ঢাকার কেরানিগঞ্জে একটি ইসলামি সম্মেলনের আয়োজন করে। অন্য সম্প্রদায়ের তরফ থেকে স্বদেশী আন্দোলন তার হিন্দু ধর্মীয় উন্মাদনা নিয়ে আক্রমণাত্মক প্রতিক্রিয়া বাড়িয়ে তোলে। হিন্দুদের সাথে সম্পূর্ণরূপে সংযোগ ছিন্ন করার সনির্বন্ধ অনুরোধ জানিয়ে পূর্ব বাংলা ও আসামের সাধারণ মুসলমান জনতার মাঝে অত্যন্ত উত্তেজনাকর প্রকৃতির একটি লাল পুস্তিকা প্রচার করা হয়। জনৈক ইবরাহিম খানের সম্পাদনায় আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম এর পৃষ্ঠপোষকতায় এটা প্রকাশিত হয়েছিল। অধিকন্তু, ‘বন্দে মাতরম্’কে জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে গ্রহণ অথবা জাতীয় বীর হিসেবে শিবাজীর পূজা প্রচলনের মতো উত্তেজনাকর প্রচারণা এবং সাম্প্রদায়িক হিংস্রতার রিপোর্টসমূহ মুসলমানদের বিচ্ছিন্ন করে ফেলে। এ ধরনের প্রচারণার একটি অবশ্যম্ভাবী ফল হলো ১৯০৭ সালের মার্চ মাসে সহসা কুমিল­ায় সঙ্ঘটিত দাঙ্গা। এর পরপরই ঐ বছরের এপ্রিল মাসে জামালপুরে অনুরূপ দাঙ্গা বাধে। এ সাম্প্রদায়িক বিশৃঙ্খলাসমূহ পূর্ব বাংলা ও আসামের সুপরিচিত বৈশিষ্ট্যে পরিণত হয় এবং তা এমন একটি প্যাটার্ন অনুসরণ করে, অন্যত্র যার পুনরাবৃত্তি ঘটে। ১৯০৭ সালের দাঙ্গাসমূহ আধুনিক বাংলার ইতিহাসে এক সন্ধিক্ষণ হিসেবে বিবেচিত।

একদিকে যখন হিন্দু-মুসলিম সম্পর্কের অবনতি ঘটে, অন্যদিকে তখন ভারত সরকারের নীতিতে, এবং যুগপৎভাবে বাঙালি মুসলমান নেতৃবৃন্দের সাথে তাদের অবাঙালি প্রতিপক্ষের সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিরাট গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক পরিবর্তন সাধিত হচ্ছিল। পূর্ব বাংলায় সাম্প্রদায়িক সম্পর্কের ওপর উভয় অগ্রগতিরই বিরাট প্রতিক্রিয়া ছিল। শাসনতান্ত্রিক সংস্কার প্রবর্তনের সিদ্ধান্ত ১৯০৯ সালের মর্লি-মিন্টো সংস্কার এর পরিণতি লাভ করে। এটি মুসলমানদের জন্য যে আলাদা প্রতিনিধিত্বের সূত্রপাত করে তা হিন্দু-মুসলিম সম্পর্কের ক্ষেত্রে যুগান্তকারী ঘটনার নিদর্শনস্বরূপ।

লেফটেন্যান্ট গভর্নর থেকে শুরু করে নিæপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ পর্যন্ত নতুন প্রদেশটির প্রথম দিককার প্রশাসকবৃন্দ সচরাচর উন্নয়নমূলক কার‌্যাবলি সম্পাদনে প্রবল উদ্যমী ছিলেন। প্রথম লেফটেন্যান্ট গভর্নর ব্যামফিল্ড ফুলার বিভক্তি-বিরোধী আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ কর্তৃক মুসলমানদের প্রতি অতিশয় পক্ষপাতিত্বপূর্ণ ছিলেন বলে অভিযুক্ত হন। ভারত সরকারের সাথে তাঁর মতানৈক্যের কারণে তিনি ১৯০৬ সালের আগস্ট মাসে পদত্যাগ করেন। তাঁর পদত্যাগ ও এর ত্বরিত গ্রহণকে মুসলমানগণ হিন্দুদের জন্য এক বলিষ্ঠ রাজনৈতিক বিজয় বলে গণ্য করে। মুসলমানদের মধ্যে ব্যাপক ধারণা জšে§ যে, বিভক্তি-বিরোধী বিক্ষুব্ধদের চাপের মুখে সরকারের বশ্যতা স্বীকার স্বীয় দুর্বলতাকে প্রকাশ করেছে এবং সরকারের প্রতি মুসলমানদের অটল আনুগত্যকে উপেক্ষা করা হয়েছে।

এর পরিণতিস্বরূপ নতুন প্রদেশে হিন্দু ও মুসলমানদের মধ্যকার বিরোধ অত্যন্ত তীব্র আকার ধারণ করে। স্বতন্ত্র সাম্প্রদায়িক পরিচয় সম্পর্কে অধিকতর সচেতন মুসলমান নেতৃবৃন্দ তাদের সম্প্রদায়ের বিভিন্ন শাখাকে একত্রিত করার চেষ্টা করেন, যাতে হিন্দু সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে একটি প্রতিপক্ষ আন্দোলন সৃষ্টি করা যায়। তারা গভীরভাবে ঐক্যের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন এবং বিশ্বাস করেন যে, বিভক্তির বিরুদ্ধে হিন্দুদের বিক্ষোভ প্রকৃতপক্ষে একটি সাম্প্রদায়িক আন্দোলন এবং তাই স্বতন্ত্র সম্প্রদায় হিসেবে মুসলমানদের প্রতি তা ছিল একটি ভীতি বিশেষ। তারা সলিমুল­াহ ও নওয়াব আলী চৌধুরীর মতো নেতৃবৃন্দের নির্দেশাবলি বিশ্বস্ততার সাথে অনুসরণ করার সিদ্ধান্ত নেয় এবং মোহামেডান প্রভিন্সিয়াল ইউনিয়নের মতো সংগঠন প্রতিষ্ঠা করে।

যদিও ১৯০৭ সাল নাগাদ নতুন প্রদেশটিতে সাম্প্রদায়িকতা সর্বোচ্চ শিখরে পৌঁছে, তবুও কিছু সংখ্যক শিক্ষিত ও উচ্চ শ্রেণীর মুসলমান ও হিন্দুদের মধ্যে এ ধর্মীয় বিরোধের পরিসমাপ্তি ঘটানোর জন্য বিচক্ষণ ও আন্তরিক আকাক্সক্ষার প্রমাণ পাওয়া যায়। ১৯০৭ সালের ১৫ মার্চ তারিখে উভয় সম্প্রদায়ের একদল বিশিষ্ট সদস্য ভাইসরয় লর্ড মিন্টোর সাথে সাক্ষাৎ করেন। তাঁরা তাঁর নিকট সাম্প্রদায়িক হিংস্রতার পরিসমাপ্তির ব্যবস্থা গ্রহণ ও দুটি সম্প্রদায়ের মধ্যে ধর্মীয় সম্প্রীতির উন্নতি বিধানের পরামর্শ রাখেন।

নতুন প্রদেশটিতে ভূস্বামী ও প্রজাদের মধ্যকার সম্পর্কের অবনতি ঘটে এবং তা সাম্প্রদায়িকতার দিকে মোড় নেয়। বিভক্তি-বিরোধী বিক্ষোভকারিগণ সন্ত্রাসবাদী কার‌্যাবলি পরিচালনা করলে হিন্দু ভূস্বামিগণ বিপদাশঙ্কা অনুভব করে। সরকারের প্রতি তাদের অবিচল আনুগত্যের সততার পরীক্ষা দিতে এবং বিক্ষোভের প্রতি তাদের নেতিবাচক মনোভাবের প্রমাণ রাখতে তারা যে অসাম্প্রদায়িক অবস্থান গ্রহণ করবে ও সরকার বিরোধী বিপ্লবী আন্দোলনের বিরুদ্ধে একত্রিতভাবে কাজ করবে সে জন্য তারা মুসলমান জমিদার সম্প্রদায়ের দিকে বন্ধুত্ব ও সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়।

যদিও নিখিল ভারত মুসলিম লীগ গঠনের পেছনে বিভিন্ন কারণ থাকলেও বঙ্গভঙ্গ ও তার প্রতি হুমকি সম্ভবত এর উদ্ভবকে ত্বরান্বিত করতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। ঢাকায় অনুষ্ঠিত মুসলিম লীগের প্রথম বৈঠকে একটি প্রস্তাবে বলা হয়েছে: ‘এ সভা পূর্ব বাংলার মুসলমানদের সুস্পষ্ট স্বার্থের কথা চিন্তা করে অভিমত প্রকাশ করে যে, বিভক্তি নতুন প্রদেশটির জনগণের বৃহৎ সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ মুসলমানদের জন্য অবশ্যই কল্যাণকর হবে এবং (আরও অভিমত প্রকাশ করে যে) বর্জনের মতো সকল প্রকারের বিক্ষোভকে প্রচণ্ডভাবে নিন্দা ও নিরুৎসাহিত করা উচিত।’

এদিকে বাঙালি হিন্দুদের অসন্তুষ্টিকে প্রশমিত করতে ব্রিটিশ সরকার বঙ্গভঙ্গকে রদ করার সিদ্ধান্ত নেয়। পূর্ব বাংলার মুসলমানদের সম্পর্কে বক্তব্য রাখতে গিয়ে সরকার বলে যে, নতুন প্রদেশটিতে বসবাসকারীদের মধ্যে মুসলমানগণ অত্যধিক সংখ্যাগরিষ্ঠ তো ছিলই, নতুন বিন্যাসের আওতায়ও আনুমানিক সংখ্যাগত দিক থেকে তারা হিন্দুদের সমান অথবা সম্ভবত শেষোক্তদের চেয়ে কিছুটা উচ্চতর অবস্থায়ই বিরাজ করবে। মুসলমানদের স্বার্থসমূহ আইন পরিষদ ও স্থানীয় সরকার ব্যবস্থায় বিশেষ প্রনিধিত্বের দ্বারা রক্ষা করা হবে।

লর্ড চার্লস হার্ডিঞ্জ, মিন্টোর স্থলাভিষিক্ত হন এবং ১৯১১ সালের ২৫ আগস্ট গোপনে প্রেরিত এক বার্তায় ভারত সরকার ভারতের প্রশাসনে নির্দিষ্ট কিছু পরিবর্তনের সুপারিশ করে। সপরিষদ গভর্নর জেনারেলের উপদেশ অনুযায়ী রাজা পঞ্চম জর্জ ১৯১১ সালের ডিসেম্বর মাসে দিলি­তে তাঁর রাজ্যাভিষেক দরবারে বঙ্গভঙ্গ রদ করা ও ভারতের প্রশাসনে সুনির্দিষ্ট কতিপয় পরিবর্তন আনয়নের কথা ঘোষণা করেন। প্রথমত, ভারত সরকারের রাজধানী কলকাতার পরিবর্তে দিলি­তে হওয়া উচিত। অতীতের মুসলিম গৌরবের নগরে রাজধানী স্থানান্তরিত করার মাধ্যমে ব্রিটিশগণ পূর্ব বাংলায় প্রাদেশিক ক্ষমতা ও বিশেষ সুযোগ-সুবিধা হারানোর দুঃখে কাতর মুসলমান সম্প্রদায়কে শান্ত করার আশা করছিল। দ্বিতীয়ত, পাঁচটি বাংলা ভাষাভাষী বিভাগ, যথা, প্রেসিডেন্সি, বর্ধমান, ঢাকা, রাজশাহী ও চট্টগ্রামকে একত্রিত করা ও একটি প্রেসিডেন্সিতে সংগঠিত করা হবে যার প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করবেন সপরিষদ গভর্নর। এ প্রদেশের আয়তন হবে আনুমানিক ৭০,০০০ বর্গমাইল এবং লোকসংখ্যা হবে চার কোটি বিশ লক্ষ। তৃতীয়ত, বিহার, ছোট নাগপুর ও উড়িষ্যাকে অন্তর্ভুক্ত করে গঠিত প্রদেশটি শাসনকার্য পরিচালনা করবেন আইন পরিষদসহ সপরিষদ লেফটেন্যান্ট গভর্নর। চতুর্থত, আসাম চীফ কমিশনারের শাসনে প্রত্যাবর্তন করবে। বিভক্তির আনুষ্ঠানিক পরিসমাপ্তি ও বাংলার পুনরেকত্রীকরণের দিন ধার্য হয় ১৯১২ সালের ১ এপ্রিল।

বাংলার পুনরেকত্রীকরণ বাঙালি হিন্দুদের ক্রোধকে কিছুটা প্রশমিত করে বটে, কিন্তু কলকাতাকে ভারতের রাজধানী থেকে কেবল প্রাদেশিক রাজধানীর মর্যাদায় নামিয়ে আনায় তারা আহত হয়। এতে কলকাতার ভূ-সম্পত্তিগত মূল্যে নিæগতি দেখা দেয়। রাজনৈতিক কার‌্যাবলির স্নায়ুকেন্দ্র হিসেবে কলকাতাকে তার মুখ্য অবস্থান থেকে বঞ্চিত করা হলে তা অবধারিতভাবে বাঙালি হিন্দুদের প্রভাবকে দুর্বল করে ফেলে। সরকারের উপলব্ধি ছিল যে, এ রকম পদক্ষেপ থেকে যে প্রধান সুবিধা পাওয়া যাবে তা হলো, বাংলার বিক্ষুব্ধ পারিবার্শ্বিক অবস্থা থেকে ভারত সরকারের রাজধানী অন্যত্র সরিয়ে নেয়া যাবে।

উদার সহানুভূতিশীল ব্যক্তিত্বের অধিকরী লর্ড কারমাইকেলকে পুনরেকত্রকৃত বাংলার প্রথম গভর্নর মনোনীত করা হয়। ভারতীয় ইতিহাস ও জাতীয় জীবনের ওপর বঙ্গভঙ্গ ও এর বিরুদ্ধে বিক্ষোভের প্রভাব ছিল সুদূরপ্রসারী। বাঙালি হিন্দুরা স্বদেশী ও বর্জনের যে দ্বৈত অস্ত্র অবলম্বন করে তা ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের মতবাদে পরিণত হয় এবং পরবর্তী সংগ্রামে অধিকতর ফলপ্রসূভাবে ব্যবহত হয়। এগুলি গান্ধীর অসহযোগ, সত্যাগ্রহ ও খাদি আন্দোলনের ভিত্তি প্রতিষ্ঠা করে। তারা আরও শিক্ষালাভ করে যে, সুসংগঠিত রাজনৈতিক বিক্ষোভ ও সমালোচনামূলক জনমত সরকারকে জনতার দাবিদাওয়া মেনে নিতে বাধ্য করতে পারে।

১৯০৫ সালের বঙ্গভঙ্গ ভারতের রাজনৈতিক ইতিহাসে গভীর প্রভাব রেখেছে। রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যবস্থাটি এতদঞ্চলে হিন্দু-মুসলিম মতভেদকে জোরদার করেছে। এমন একটি ধারণা প্রচলিত আছে যে, ১৯০৫ সালে মুসলমানদের আলাদা ভৌগোলিক পরিচয় এবং ১৯০৯ সালে মর্লে-মিন্টো সংস্কারের মাধ্যমে সাম্প্রদায়িক নির্বাচকমণ্ডলী প্রদান করে ব্রিটিশ সরকার সূক্ষ্মভাবে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসে অধিক সংখ্যক মুসলমানের অংশগ্রহণের সম্ভাবনাকে ব্যর্থ করার চেষ্টা করেছিল। এই কারণে অনেকের মধ্যে এমন ধারণা সৃষ্টি হয় যে, কেবল প্রশাসনিক কারণে বঙ্গভঙ্গ কার্যকর করা হয় নি, এটা করা হয়েছিল ঔপনিবেশিক শক্তি কর্তৃক হিন্দু এবং মুসলমান- এই দুটি প্রধান সম্প্রদায়ের মধ্যে স্থায়ী বিভেদ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে। এর লক্ষ্য ছিল ব্যাপকভাবে পরিচিত ‘বিভাজন ও শাসন’ নীতির মাধ্যমে ঔপনিবেশিক শক্তির দীর্ঘমেয়াদী স্বার্থ রক্ষা করা।

বঙ্গভঙ্গ সত্যই ভারতে জাতীয়তাবাদের ইতিহাসে একটি যুগান্তকারী ঘটনা। এটা বলা যেতে পারে যে, বাংলার পরিশ্রমী প্রচেষ্টার মধ্য দিয়ে ভারতীয় জাতীয়তাবাদ জন্মগ্রহণ করে। একইভাবে, বিভক্তির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ এবং তা যে সন্ত্রাসবাদের জন্ম দেয় সেটাই মুসলিম জাতীয়তাবাদের সূত্রপাত ঘটাতে ও তাদেরকে স্বতন্ত্রবাদী রাজনীতিতে যোগদান করতে অনুপ্রাণিত করার ব্যাপারে অন্যতম প্রধান উপাদান হিসেবে কাজ করে বলে মনে করা হয়। ১৯০৬ সালে ঢাকায় মুসলিম লীগের জন্ম এর সাক্ষ্য বহন করে। [সুফিয়া আহমেদ]