মঙ্গলকোট১: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

(Added Ennglish article link)
 
সম্পাদনা সারাংশ নেই
 
২ নং লাইন: ২ নং লাইন:
'''মঙ্গলকোট১'''  মহাস্থানগড়ের (বগুড়া জেলা) প্রায় ১ কিলোমিটার পশ্চিমে চিংগাসপুর গ্রামে অবস্থিত। এটি একটি ক্ষুদ্রায়তন প্রত্নস্থল (১০০ × ২৫ মি)। এখানে গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নতাত্ত্বিক ধ্বংসাবশেষ আবিষ্কৃত হয়েছে। স্থানটিতে খননকার্যের (১৯৮১-৮৩) ফলে মধ্যযুগের খুবই ছোট আকৃতির একটি মন্দির স্থাপনার ধ্বংসাবশেষ পাওয়া গেছে।
'''মঙ্গলকোট১'''  মহাস্থানগড়ের (বগুড়া জেলা) প্রায় ১ কিলোমিটার পশ্চিমে চিংগাসপুর গ্রামে অবস্থিত। এটি একটি ক্ষুদ্রায়তন প্রত্নস্থল (১০০ × ২৫ মি)। এখানে গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নতাত্ত্বিক ধ্বংসাবশেষ আবিষ্কৃত হয়েছে। স্থানটিতে খননকার্যের (১৯৮১-৮৩) ফলে মধ্যযুগের খুবই ছোট আকৃতির একটি মন্দির স্থাপনার ধ্বংসাবশেষ পাওয়া গেছে।


[[Image:Mongolkot1Bogra.jpg|thumb|right|পোড়ামাটির ভাস্কর্য ,বগুড়া]]
<gallery>
Image:Mongolkot1Bogra.jpg|পোড়ামাটির ভাস্কর্য, বগুড়া
 
Image:Mongolkot2Bogra.jpg|পোড়ামাটির ভাস্কর্য ,বগুড়া
 
</gallery>


[[Image:Mongolkot2Bogra.jpg|thumb|right|পোড়ামাটির ভাস্কর্য ,বগুড়া]]
অপরাপর নিদর্শনগুলির মধ্যে কুষাণ-গুপ্ত যুগের বিপুল সংখ্যক পোড়ামাটির ভাস্কর্য সর্বাপেক্ষা কৌতূহলোদ্দীপক নিদর্শন। এদের অধিকাংশই নারী মূর্তি। এগুলি মাথায় সাপের ফণাসহ সুদৃশ্য মস্তকাবরণী ও অলংকারে শোভিত। এখানে মূর্তিগুলি স্তূপাকারে পাওয়া যায়, যার উপর পরবর্তীকালে মন্দিরটি নির্মিত হয়েছিল। স্থানটি এখনও পুরোপুরি খনন করা হয়নি।  [শফিকুল আলম]
অপরাপর নিদর্শনগুলির মধ্যে কুষাণ-গুপ্ত যুগের বিপুল সংখ্যক পোড়ামাটির ভাস্কর্য সর্বাপেক্ষা কৌতূহলোদ্দীপক নিদর্শন। এদের অধিকাংশই নারী মূর্তি। এগুলি মাথায় সাপের ফণাসহ সুদৃশ্য মস্তকাবরণী ও অলংকারে শোভিত। এখানে মূর্তিগুলি স্তূপাকারে পাওয়া যায়, যার উপর পরবর্তীকালে মন্দিরটি নির্মিত হয়েছিল। স্থানটি এখনও পুরোপুরি খনন করা হয়নি।  [শফিকুল আলম]



০৭:১০, ২ মার্চ ২০১৫ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ

মঙ্গলকোট১  মহাস্থানগড়ের (বগুড়া জেলা) প্রায় ১ কিলোমিটার পশ্চিমে চিংগাসপুর গ্রামে অবস্থিত। এটি একটি ক্ষুদ্রায়তন প্রত্নস্থল (১০০ × ২৫ মি)। এখানে গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নতাত্ত্বিক ধ্বংসাবশেষ আবিষ্কৃত হয়েছে। স্থানটিতে খননকার্যের (১৯৮১-৮৩) ফলে মধ্যযুগের খুবই ছোট আকৃতির একটি মন্দির স্থাপনার ধ্বংসাবশেষ পাওয়া গেছে।

অপরাপর নিদর্শনগুলির মধ্যে কুষাণ-গুপ্ত যুগের বিপুল সংখ্যক পোড়ামাটির ভাস্কর্য সর্বাপেক্ষা কৌতূহলোদ্দীপক নিদর্শন। এদের অধিকাংশই নারী মূর্তি। এগুলি মাথায় সাপের ফণাসহ সুদৃশ্য মস্তকাবরণী ও অলংকারে শোভিত। এখানে মূর্তিগুলি স্তূপাকারে পাওয়া যায়, যার উপর পরবর্তীকালে মন্দিরটি নির্মিত হয়েছিল। স্থানটি এখনও পুরোপুরি খনন করা হয়নি।  [শফিকুল আলম]