বাস্তুশাস্ত্র: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

("বাস্তুশাস্ত্র (Ecology) হলো পরিবেশের সাথে জীবের সম্পর্কের অধ..." দিয়ে পাতা তৈরি)
 
সম্পাদনা সারাংশ নেই
 
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
বাস্তুশাস্ত্র (Ecology)  হলো পরিবেশের সাথে জীবের সম্পর্কের অধ্যয়ন। এটি জীববিজ্ঞানের একটি শাখা। জার্মান জীববিজ্ঞানী আর্নেস্ট হেকেল ১৯০৬  সালে দুটি গ্রীক শব্দ oikos (যার অর্থ বাড়ি) এবং logos (যার অর্থ অধ্যয়ন)  থেকে ecology শব্দটি তৈরি করেন। এটি এমন একটি বিজ্ঞান যা পরিবেশ ও জীবের সম্পর্ক তদন্ত করে। তদুপরি, এটি প্রকৃতির গঠন এবং কার্যাবলীর অধ্যয়ন সম্বন্ধিত বিদ্যা। একই এবং বিভিন্ন প্রজাতির জীবের মধ্যে পরিবেশগত মিথস্ক্রিয়ায় এর চমৎকার ব্যবহারিক দৃষ্টান্ত রয়েছে। প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ এবং ব্যবস্থাপনায় এই বিদ্যার উল্লেখযোগ্য প্রয়োজনীয়তা লক্ষ্য করা যায়। বাস্তুশাস্ত্রকে প্রাণী বাস্তুবিদ্যা এবং উদ্ভিদ বাস্তুবিদ্যা এই দুই ভাগে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়েছে; এছাড়াও, autecology এবং synecology নামে দুটি ভাগ রয়েছে। Autecology জীবের একক প্রজাতি সম্পর্কিত শাখা, যেখানে synecology জীবের বিভিন্ন প্রজাতির সাথে সম্পৃক্ত শাখা। জীবের বণ্টন এবং প্রাচুর্য ও তাদের কার্যকারিতার সাময়িক পরিবর্তন, জীবের মধ্যে আন্তঃসম্পর্ক ও আচরণ এবং তাদের বিবর্তনীয় বিকাশ ব্যাখ্যায় বাস্তুবিদ্যার প্রধান গুরুত্ব নিহিত।  [বাসেত মিঞা]
'''বাস্তুশাস্ত্র''' (Ecology)  হলো পরিবেশের সাথে জীবের সম্পর্কের অধ্যয়ন। এটি জীববিজ্ঞানের একটি শাখা। জার্মান জীববিজ্ঞানী আর্নেস্ট হেকেল ১৯০৬  সালে দুটি গ্রীক শব্দ oikos (যার অর্থ বাড়ি) এবং logos (যার অর্থ অধ্যয়ন)  থেকে ecology শব্দটি তৈরি করেন। এটি এমন একটি বিজ্ঞান যা পরিবেশ ও জীবের সম্পর্ক তদন্ত করে। তদুপরি, এটি প্রকৃতির গঠন এবং কার্যাবলীর অধ্যয়ন সম্বন্ধিত বিদ্যা। একই এবং বিভিন্ন প্রজাতির জীবের মধ্যে পরিবেশগত মিথস্ক্রিয়ায় এর চমৎকার ব্যবহারিক দৃষ্টান্ত রয়েছে। প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ এবং ব্যবস্থাপনায় এই বিদ্যার উল্লেখযোগ্য প্রয়োজনীয়তা লক্ষ্য করা যায়। বাস্তুশাস্ত্রকে প্রাণী বাস্তুবিদ্যা এবং উদ্ভিদ বাস্তুবিদ্যা এই দুই ভাগে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়েছে; এছাড়াও, autecology এবং synecology নামে দুটি ভাগ রয়েছে। Autecology জীবের একক প্রজাতি সম্পর্কিত শাখা, যেখানে synecology জীবের বিভিন্ন প্রজাতির সাথে সম্পৃক্ত শাখা। জীবের বণ্টন এবং প্রাচুর্য ও তাদের কার্যকারিতার সাময়িক পরিবর্তন, জীবের মধ্যে আন্তঃসম্পর্ক ও আচরণ এবং তাদের বিবর্তনীয় বিকাশ ব্যাখ্যায় বাস্তুবিদ্যার প্রধান গুরুত্ব নিহিত।  [মো. আবদুল বাসেত মিঞা]


[[en:Ecology]]
[[en:Ecology]]

১৪:৫৬, ১৩ অক্টোবর ২০২৩ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ

বাস্তুশাস্ত্র (Ecology) হলো পরিবেশের সাথে জীবের সম্পর্কের অধ্যয়ন। এটি জীববিজ্ঞানের একটি শাখা। জার্মান জীববিজ্ঞানী আর্নেস্ট হেকেল ১৯০৬ সালে দুটি গ্রীক শব্দ oikos (যার অর্থ বাড়ি) এবং logos (যার অর্থ অধ্যয়ন) থেকে ecology শব্দটি তৈরি করেন। এটি এমন একটি বিজ্ঞান যা পরিবেশ ও জীবের সম্পর্ক তদন্ত করে। তদুপরি, এটি প্রকৃতির গঠন এবং কার্যাবলীর অধ্যয়ন সম্বন্ধিত বিদ্যা। একই এবং বিভিন্ন প্রজাতির জীবের মধ্যে পরিবেশগত মিথস্ক্রিয়ায় এর চমৎকার ব্যবহারিক দৃষ্টান্ত রয়েছে। প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ এবং ব্যবস্থাপনায় এই বিদ্যার উল্লেখযোগ্য প্রয়োজনীয়তা লক্ষ্য করা যায়। বাস্তুশাস্ত্রকে প্রাণী বাস্তুবিদ্যা এবং উদ্ভিদ বাস্তুবিদ্যা এই দুই ভাগে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়েছে; এছাড়াও, autecology এবং synecology নামে দুটি ভাগ রয়েছে। Autecology জীবের একক প্রজাতি সম্পর্কিত শাখা, যেখানে synecology জীবের বিভিন্ন প্রজাতির সাথে সম্পৃক্ত শাখা। জীবের বণ্টন এবং প্রাচুর্য ও তাদের কার্যকারিতার সাময়িক পরিবর্তন, জীবের মধ্যে আন্তঃসম্পর্ক ও আচরণ এবং তাদের বিবর্তনীয় বিকাশ ব্যাখ্যায় বাস্তুবিদ্যার প্রধান গুরুত্ব নিহিত। [মো. আবদুল বাসেত মিঞা]