বাংলাদেশ প্রাণিবিজ্ঞান সমিতি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

(Added Ennglish article link)
 
সম্পাদনা সারাংশ নেই
 
৮ নং লাইন: ৮ নং লাইন:
বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সমিতির কর্মকান্ড পরিচালনার জন্য বার্ষিক আর্থিক অনুদান দিয়ে থাকে। তাছাড়া সদস্যদের প্রদত্ত অনুদানে একটি ট্রাস্ট গঠন করা হয়েছে।  [এস.এম হুমায়ুন কবির]
বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সমিতির কর্মকান্ড পরিচালনার জন্য বার্ষিক আর্থিক অনুদান দিয়ে থাকে। তাছাড়া সদস্যদের প্রদত্ত অনুদানে একটি ট্রাস্ট গঠন করা হয়েছে।  [এস.এম হুমায়ুন কবির]


''আরও দেখুন'' প্রাণিকুল।
''আরও দেখুন'' [[প্রাণিকুল|প্রাণিকুল]]।


[[en:Zoological Society of Bangladesh]]
[[en:Zoological Society of Bangladesh]]

০৭:২২, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ

বাংলাদেশ প্রাণিবিজ্ঞান সমিতি  ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত প্রাণিবিদদের নিয়ে গঠিত একটি অরাজনৈতিক সংগঠন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের পর দেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিত্বকারী ৫৩ জন প্রাণিবিজ্ঞানী ১৯৭২ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি প্রাণিবিজ্ঞান সমিতি গঠনের উদ্দেশ্যে একটি সম্মেলনের আয়োজন করেন। প্রায় দুই মাসের মধ্যে একটি সংবিধান রচনা এবং ১৯৭২ সালের ১৬ এপ্রিল বাংলাদেশ প্রাণিবিজ্ঞান সমিতির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন সম্পন্ন হয়। সমিতির মুখ্য উদ্দেশ্য– প্রাণিবিজ্ঞানের তাত্ত্বিক ও প্রায়োগিক দিকসহ সকল শাখার উন্নয়ন এবং সমিতির সঙ্গে অন্যান্য আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের কর্মকান্ডের সমন্বয় সাধন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিজ্ঞান বিভাগে সমিতির প্রধান দপ্তর অবস্থিত।

প্রাণিবিজ্ঞানে উৎসাহী যে-কোন দেশের ও বিজ্ঞানের যে-কোন শাখার স্নাতক ডিগ্রিধারী ব্যক্তি বাংলাদেশ প্রাণিবিজ্ঞান সমিতির সদস্যপদের জন্য আবেদন করতে পারেন। বর্তমানে ৬৫ জন জীবন-সদস্য, ৭৮ জন ফেলো ও ২ জন অনারারি ফেলোসহ সমিতির মোট সদস্য সংখ্যা প্রায় ৮৫০।

সমিতি নিয়মিত ইংরেজিতে দ্বিবার্ষিক Bangladesh Journal of Zoology নামের একটি সাময়িকী ও বাংলায় ‘শঙ্খচিল’ নামে একটি জনপ্রিয় বুলেটিন প্রকাশ করে। সূচনালগ্ন থেকে সমিতি বার্ষিক সভা ও দ্বিবার্ষিক সম্মেলনসহ জাতীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে সিম্পোজিয়াম ও সেমিনার আয়োজনের ঐতিহ্য অব্যাহত রেখে চলেছে। সমিতি জাতীয় সম্মেলনের পর কার্যবিবরিণী প্রকাশ করে। সম্প্রতি সমিতি এ.কে আতাউর রহমানের লেখা Freshwater Fishes of Bangladesh বইটি প্রকাশ করেছে।

বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সমিতির কর্মকান্ড পরিচালনার জন্য বার্ষিক আর্থিক অনুদান দিয়ে থাকে। তাছাড়া সদস্যদের প্রদত্ত অনুদানে একটি ট্রাস্ট গঠন করা হয়েছে।  [এস.এম হুমায়ুন কবির]

আরও দেখুন প্রাণিকুল