বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিসিয়ানস অ্যান্ড সার্জনস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

(fix: __NOTOC__)
 
সম্পাদনা সারাংশ নেই
২ নং লাইন: ২ নং লাইন:
'''বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিসিয়ানস অ্যান্ড সার্জনস'''  চিকিৎসাবিদ্যায় মানসম্মত স্নাতকোত্তর শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাপনা ও নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান। এ কলেজ ১৯৬২ সালে ৪৫ জন প্রতিষ্ঠাতা ফেলো এবং ২০ সদস্যের একটি পরিষদের সমন্বয়ে প্রতিষ্ঠিত হলেও ১৯৭২ সালে মহামান্য রাষ্ট্রপতির আদেশে বিদ্যমান ফেলো, প্রতিষ্ঠাতা ফেলোদের নিয়ে এবং ১৯৮২ সালে ঢাকার মহাখালীতে কলেজের নিজসব জায়গা বরাদ্দ পেয়ে বর্তমান আঙ্গিকে কলেজটি সুপ্রতিষ্ঠিত।
'''বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিসিয়ানস অ্যান্ড সার্জনস'''  চিকিৎসাবিদ্যায় মানসম্মত স্নাতকোত্তর শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাপনা ও নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান। এ কলেজ ১৯৬২ সালে ৪৫ জন প্রতিষ্ঠাতা ফেলো এবং ২০ সদস্যের একটি পরিষদের সমন্বয়ে প্রতিষ্ঠিত হলেও ১৯৭২ সালে মহামান্য রাষ্ট্রপতির আদেশে বিদ্যমান ফেলো, প্রতিষ্ঠাতা ফেলোদের নিয়ে এবং ১৯৮২ সালে ঢাকার মহাখালীতে কলেজের নিজসব জায়গা বরাদ্দ পেয়ে বর্তমান আঙ্গিকে কলেজটি সুপ্রতিষ্ঠিত।


এ কলেজ বছরে দু'বার, জানুয়ারি এবং জুলাই মাসে  চিকিৎসাবিজ্ঞানের প্রায় সকল বিষয়ের উপর ফেলোশিপ (এফ.সি.পি.এস) এবং কয়েকটি বিষয়ের উপর মেম্বারশিপ (এম.সি.পি.এস)-এর জন্য পরীক্ষার আয়োজন করে।
এ কলেজ বছরে দু'বার, জানুয়ারি এবং জুলাই মাসে  চিকিৎসাবিজ্ঞানের প্রায় সকল বিষয়ের উপর ফেলোশিপ (এফ.সি.পি.এস) এবং কয়েকটি বিষয়ের উপর মেম্বারশিপ (এম.সি.পি.এস)-এর জন্য পরীক্ষার আয়োজন করে। [জিয়াউদ্দিন আহমেদ]
 
[জিয়াউদ্দিন আহমেদ]

০৫:৫৯, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিসিয়ানস অ্যান্ড সার্জনস  চিকিৎসাবিদ্যায় মানসম্মত স্নাতকোত্তর শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাপনা ও নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান। এ কলেজ ১৯৬২ সালে ৪৫ জন প্রতিষ্ঠাতা ফেলো এবং ২০ সদস্যের একটি পরিষদের সমন্বয়ে প্রতিষ্ঠিত হলেও ১৯৭২ সালে মহামান্য রাষ্ট্রপতির আদেশে বিদ্যমান ফেলো, প্রতিষ্ঠাতা ফেলোদের নিয়ে এবং ১৯৮২ সালে ঢাকার মহাখালীতে কলেজের নিজসব জায়গা বরাদ্দ পেয়ে বর্তমান আঙ্গিকে কলেজটি সুপ্রতিষ্ঠিত।

এ কলেজ বছরে দু'বার, জানুয়ারি এবং জুলাই মাসে  চিকিৎসাবিজ্ঞানের প্রায় সকল বিষয়ের উপর ফেলোশিপ (এফ.সি.পি.এস) এবং কয়েকটি বিষয়ের উপর মেম্বারশিপ (এম.সি.পি.এস)-এর জন্য পরীক্ষার আয়োজন করে। [জিয়াউদ্দিন আহমেদ]