ইনফ্লুয়েঞ্জা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

(Added Ennglish article link)
 
সম্পাদনা সারাংশ নেই
 
৩ নং লাইন: ৩ নং লাইন:


ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে ইনফ্লুয়েঞ্জা প্রাদুর্ভাবের একটা সম্পর্ক প্রায়ই লক্ষ্য করা যায়। শীতের সময় অর্থাৎ ডিসেম্বরে বাতাসের আর্দ্রতা হ্রাস এবং ধুলার প্রকোপ বৃদ্ধি পেলে বাংলাদেশে ইনফ্লুয়েঞ্জা রোগের মৌসুম শুরু হয়ে যায়। বসন্তকালে অর্থাৎ মার্চ ও এপ্রিলের শুরুতেও এরকম ঘটে। তাপমাত্রার ওঠানামা, দিনে অত্যধিক গরম ও রাতে ঠান্ডার দরুন স্পর্শকাতর লোকেরা সহজেই ফ্লু-তে আক্রান্ত হয়; বিশেষত স্কুলের ছেলেমেয়েরা ব্যাপকভাবে এতে আক্রান্ত হয়। আক্রান্ত লোকের মুখ ও নাকের নিঃসরণ থেকে এবং হাঁচি ও কাশির মাধ্যমেই রোগের বিস্তার ঘটে।  [জিয়া উদ্দিন আহমেদ]
ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে ইনফ্লুয়েঞ্জা প্রাদুর্ভাবের একটা সম্পর্ক প্রায়ই লক্ষ্য করা যায়। শীতের সময় অর্থাৎ ডিসেম্বরে বাতাসের আর্দ্রতা হ্রাস এবং ধুলার প্রকোপ বৃদ্ধি পেলে বাংলাদেশে ইনফ্লুয়েঞ্জা রোগের মৌসুম শুরু হয়ে যায়। বসন্তকালে অর্থাৎ মার্চ ও এপ্রিলের শুরুতেও এরকম ঘটে। তাপমাত্রার ওঠানামা, দিনে অত্যধিক গরম ও রাতে ঠান্ডার দরুন স্পর্শকাতর লোকেরা সহজেই ফ্লু-তে আক্রান্ত হয়; বিশেষত স্কুলের ছেলেমেয়েরা ব্যাপকভাবে এতে আক্রান্ত হয়। আক্রান্ত লোকের মুখ ও নাকের নিঃসরণ থেকে এবং হাঁচি ও কাশির মাধ্যমেই রোগের বিস্তার ঘটে।  [জিয়া উদ্দিন আহমেদ]
[[en:Influenza]]

০৫:৫২, ১ আগস্ট ২০২১ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ

ইনফ্লুয়েঞ্জা (Influenza)  শ্বাসতন্ত্রের একটি তীব্র সংক্রামক রোগ। ‘ফ্লু’ নামেও পরিচিত এই রোগের কারণ এক ধরনের ভাইরাস। ইতিহাসে সর্বাধিক পরিচিত মহামারীর মধ্যে ১৯১৮ সালের ইনফ্লুয়েঞ্জা মহামারীই সবচেয়ে ভয়ঙ্কর। এতে গোটা পৃথিবীতে প্রায় ২ কোটি লোক প্রাণ হারায়। রোগলক্ষণের মধ্যে কাশি, স্বরভঙ্গ, সর্দি, জ্বর ও গায়ে ব্যথাই প্রধান। সাধারণত কয়েকদিনের মধ্যেই রোগের উপসর্গ লোপ পায় এবং বেদনানাশক ও অ্যান্টিহিস্টামিন ছাড়া অন্য কোনো ঔষধের প্রয়োজন হয় না। তবে নিউমোনিয়ার লক্ষণসহ জ্বর চলতে থাকলে জীবাণু সংক্রমণের (secondary infection) আশঙ্কা থাকে এবং তখনই যথাযথ পরীক্ষা এবং চিকিৎসকের সাহায্য প্রয়োজন।

ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে ইনফ্লুয়েঞ্জা প্রাদুর্ভাবের একটা সম্পর্ক প্রায়ই লক্ষ্য করা যায়। শীতের সময় অর্থাৎ ডিসেম্বরে বাতাসের আর্দ্রতা হ্রাস এবং ধুলার প্রকোপ বৃদ্ধি পেলে বাংলাদেশে ইনফ্লুয়েঞ্জা রোগের মৌসুম শুরু হয়ে যায়। বসন্তকালে অর্থাৎ মার্চ ও এপ্রিলের শুরুতেও এরকম ঘটে। তাপমাত্রার ওঠানামা, দিনে অত্যধিক গরম ও রাতে ঠান্ডার দরুন স্পর্শকাতর লোকেরা সহজেই ফ্লু-তে আক্রান্ত হয়; বিশেষত স্কুলের ছেলেমেয়েরা ব্যাপকভাবে এতে আক্রান্ত হয়। আক্রান্ত লোকের মুখ ও নাকের নিঃসরণ থেকে এবং হাঁচি ও কাশির মাধ্যমেই রোগের বিস্তার ঘটে।  [জিয়া উদ্দিন আহমেদ]