বনসাই: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

(Added Ennglish article link)
 
সম্পাদনা সারাংশ নেই
 
১২ নং লাইন: ১২ নং লাইন:
বাংলাদেশের অনেক বাণিজ্যিক নার্সারি এখন বনসাই তৈরি করছে এবং এ কাজে সাধারণত বট, অশ্বত্থ, তেঁতুল, বাবলা, আম, অশোক, বাগানবিলাস, ডালিম, দারুচিনি, গোল্ড মোহুর ইত্যাদি গাছ বেছে নেওয়া হয়। ঘরে অথবা বাগানে বনসাই জন্মানো যায়। ঢাকা এবং চট্টগ্রামের বেশ কয়েকটি নার্সারিতে এখন পাত্রে বনসাই জন্মানো হচ্ছে।  [আশা ইসলাম নাঈম]
বাংলাদেশের অনেক বাণিজ্যিক নার্সারি এখন বনসাই তৈরি করছে এবং এ কাজে সাধারণত বট, অশ্বত্থ, তেঁতুল, বাবলা, আম, অশোক, বাগানবিলাস, ডালিম, দারুচিনি, গোল্ড মোহুর ইত্যাদি গাছ বেছে নেওয়া হয়। ঘরে অথবা বাগানে বনসাই জন্মানো যায়। ঢাকা এবং চট্টগ্রামের বেশ কয়েকটি নার্সারিতে এখন পাত্রে বনসাই জন্মানো হচ্ছে।  [আশা ইসলাম নাঈম]


[[en:Bonsai]]
[[en:Bonsai]]
[[en:Bonsai]]


[[en:Bonsai]]
[[en:Bonsai]]

১০:২০, ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ

বনসাই (Bonsai)  বিশেষ কৌশল ও পদ্ধতিতে একটি পাত্রে বামনাকৃতির গাছপালা জন্মানো। পরিকল্পিতভাবে ডালপালা ও শিকড় ছেঁটে, তার পেঁচিয়ে এবং সার প্রয়োগের মাধ্যমে গাছটিকে একটি কাঙ্ক্ষিত রূপ দেওয়া হয়। বনসাই একটি জাপানী শব্দ; এর উৎপত্তি বন (bon) অর্থাৎ পাত্র এবং সাই (sai) অর্থাৎ গাছ বা গাছ রোপণ শব্দ দুটি থেকে। শিল্প হিসেবে বনসাই-এর উৎপত্তি চীনে বহু শত বছর আগে। পরে এটি জাপানীরা আয়ত্তে আনে এবং তাদের মাধ্যমেই পৃথিবীর বহু দেশে ছড়িয়ে পড়ে। বাংলাদেশে বনসাই-এর চর্চা পূর্বে ছিল না; সম্প্রতি এটি একটি জনপ্রিয় ও শৌখিন শিল্প হিসেবে গড়ে উঠছে। বনসাই গাছ তৈরিতে বাংলাদেশে চীনা ও জাপানী উভয় দেশের প্রযুক্তি ও ধারা ব্যবহূত হয়। বট, তেঁতুল, চেরী, নিম, বাবলা, বটলব্রাশ, কৃষ্ণচূড়া, কামরাঙা, বকুল, আম, অশোক, ডালিম, কুল, পাইন, বাঁশ ইত্যাদি গাছগুলিই বনসাই তৈরির জন্য উপযুক্ত। তবে ছোট পাতাবিশিষ্ট গাছপালাই এ কাজে বেশি উপযুক্ত বলে মনে করা হয়।

বাংলাদেশের অনেক বাণিজ্যিক নার্সারি এখন বনসাই তৈরি করছে এবং এ কাজে সাধারণত বট, অশ্বত্থ, তেঁতুল, বাবলা, আম, অশোক, বাগানবিলাস, ডালিম, দারুচিনি, গোল্ড মোহুর ইত্যাদি গাছ বেছে নেওয়া হয়। ঘরে অথবা বাগানে বনসাই জন্মানো যায়। ঢাকা এবং চট্টগ্রামের বেশ কয়েকটি নার্সারিতে এখন পাত্রে বনসাই জন্মানো হচ্ছে।  [আশা ইসলাম নাঈম]