বড়াল নদী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

(Added Ennglish article link)
 
সম্পাদনা সারাংশ নেই
 
২ নং লাইন: ২ নং লাইন:
'''বড়াল নদী''' (Baral River)  গঙ্গার একটি শাখা; রাজশাহী জেলার চারঘাটের কাছে উৎপন্ন হয়ে নাটোর ও পাবনা অতিক্রম করে শাহজাদপুরের দক্ষিণে করতোয়ার সঙ্গে মিলিত হয়ে হুরাসাগরে পড়েছে।  [[ঠাকুর, রবীন্দ্রনাথ|রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর]] তাঁর রচনার বহু স্থানে বড়াল নদীর কথা উল্লেখ করেছেন। নদীর মোট দৈর্ঘ্য ১৪৭ কিমি, গড় প্রস্থ ১২৫ মিটার এবং গড় গভীরতা প্রায় ৬ মিটার। নদীটি গঙ্গা থেকে শুধুমাত্র বর্ষা মৌসুমে প্রবাহ লাভ করে। বৎসরের অন্যান্য সময়ে চলন বিলসহ স্থানীয় বিভিন্ন নিম্নাঞ্চল থেকে পানি প্রবাহ পায়। বড়ালের নিষ্কাশন এলাকা প্রায় ২৩০ বর্গ কিমি। রাজশাহী জেলার চারঘাট, বাগতিপাড়া, বড়ইগ্রাম, নাটোর, গুরুদাসপুর; পাবনা জেলার চাটমোহর, বেড়া এই নদীর তীরে অবস্থিত উল্লেখযোগ্য স্থান।  [সুলতানা নাসরিন বেবী]
'''বড়াল নদী''' (Baral River)  গঙ্গার একটি শাখা; রাজশাহী জেলার চারঘাটের কাছে উৎপন্ন হয়ে নাটোর ও পাবনা অতিক্রম করে শাহজাদপুরের দক্ষিণে করতোয়ার সঙ্গে মিলিত হয়ে হুরাসাগরে পড়েছে।  [[ঠাকুর, রবীন্দ্রনাথ|রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর]] তাঁর রচনার বহু স্থানে বড়াল নদীর কথা উল্লেখ করেছেন। নদীর মোট দৈর্ঘ্য ১৪৭ কিমি, গড় প্রস্থ ১২৫ মিটার এবং গড় গভীরতা প্রায় ৬ মিটার। নদীটি গঙ্গা থেকে শুধুমাত্র বর্ষা মৌসুমে প্রবাহ লাভ করে। বৎসরের অন্যান্য সময়ে চলন বিলসহ স্থানীয় বিভিন্ন নিম্নাঞ্চল থেকে পানি প্রবাহ পায়। বড়ালের নিষ্কাশন এলাকা প্রায় ২৩০ বর্গ কিমি। রাজশাহী জেলার চারঘাট, বাগতিপাড়া, বড়ইগ্রাম, নাটোর, গুরুদাসপুর; পাবনা জেলার চাটমোহর, বেড়া এই নদীর তীরে অবস্থিত উল্লেখযোগ্য স্থান।  [সুলতানা নাসরিন বেবী]


[[en:Baral River]]
''মানচিত্রের জন্য দেখুন''  [[ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদীপ্রণালী|ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদীপ্রণালী]]


[[en:Baral River]]
[[en:Baral River]]


[[en:Baral River]]
[[en:Baral River]]

০৯:৪০, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ

বড়াল নদী (Baral River)  গঙ্গার একটি শাখা; রাজশাহী জেলার চারঘাটের কাছে উৎপন্ন হয়ে নাটোর ও পাবনা অতিক্রম করে শাহজাদপুরের দক্ষিণে করতোয়ার সঙ্গে মিলিত হয়ে হুরাসাগরে পড়েছে।  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর রচনার বহু স্থানে বড়াল নদীর কথা উল্লেখ করেছেন। নদীর মোট দৈর্ঘ্য ১৪৭ কিমি, গড় প্রস্থ ১২৫ মিটার এবং গড় গভীরতা প্রায় ৬ মিটার। নদীটি গঙ্গা থেকে শুধুমাত্র বর্ষা মৌসুমে প্রবাহ লাভ করে। বৎসরের অন্যান্য সময়ে চলন বিলসহ স্থানীয় বিভিন্ন নিম্নাঞ্চল থেকে পানি প্রবাহ পায়। বড়ালের নিষ্কাশন এলাকা প্রায় ২৩০ বর্গ কিমি। রাজশাহী জেলার চারঘাট, বাগতিপাড়া, বড়ইগ্রাম, নাটোর, গুরুদাসপুর; পাবনা জেলার চাটমোহর, বেড়া এই নদীর তীরে অবস্থিত উল্লেখযোগ্য স্থান।  [সুলতানা নাসরিন বেবী]

মানচিত্রের জন্য দেখুন ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদীপ্রণালী