দেবী, শরৎসুন্দরী মহারানী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

(Added Ennglish article link)
 
সম্পাদনা সারাংশ নেই
 
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
[[Category:Banglapedia]]
[[Category:Banglapedia]]
'''দেবী'''''', ''''''শরৎসুন্দরী মহারানী''' (১৮৪৯-১৮৮৬)  রাজশাহী জেলার পুঠিয়া রাজবংশের [[১০১৯৫৩|জমিদার]]। রাজশাহীর এক জোতদার পরিবারে তাঁর জন্ম। পুটিয়া রাজের পাঁচাআনি এস্টেটের তরুণ জমিদার যোগেন্দ্র নারায়ণের সঙ্গে তাঁর বিবাহ হয় এবং ১৩ বছর বয়সে তিনি বিধবা হন। ১৮৬৫ সালে তিনি পাঁচাআনি এস্টেটের দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং দক্ষতা ও সুনামের সঙ্গে এস্টেটের কার্য পরিচালনা করেন। শিক্ষা ও জনহিতকর কাজের পৃষ্ঠপোষক হিসেবে তিনি প্রজাদের কাছে খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেন। জনহিতকর কাজে তাঁর অসাধারণ অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ ১৮৭৪ সালে সরকার তাঁকে রানী এবং ১৮৭৭ সালে মহারানী উপাধিতে ভূষিত করে। শরৎসুন্দরীর মাত্র ৩৭ বছর বয়সে কাশীতে মৃত্যু হয়।  [কাজী মোস্তাফিজুর রহমান]
'''দেবী, শরৎসুন্দরী মহারানী''' (১৮৪৯-১৮৮৬)  রাজশাহী জেলার পুঠিয়া রাজবংশের [[জমিদার|জমিদার]]। রাজশাহীর এক জোতদার পরিবারে তাঁর জন্ম। পুটিয়া রাজের পাঁচাআনি এস্টেটের তরুণ জমিদার যোগেন্দ্র নারায়ণের সঙ্গে তাঁর বিবাহ হয় এবং ১৩ বছর বয়সে তিনি বিধবা হন। ১৮৬৫ সালে তিনি পাঁচাআনি এস্টেটের দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং দক্ষতা ও সুনামের সঙ্গে এস্টেটের কার্য পরিচালনা করেন। শিক্ষা ও জনহিতকর কাজের পৃষ্ঠপোষক হিসেবে তিনি প্রজাদের কাছে খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেন। জনহিতকর কাজে তাঁর অসাধারণ অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ ১৮৭৪ সালে সরকার তাঁকে রানী এবং ১৮৭৭ সালে মহারানী উপাধিতে ভূষিত করে। শরৎসুন্দরীর মাত্র ৩৭ বছর বয়সে কাশীতে মৃত্যু হয়।  [কাজী মোস্তাফিজুর রহমান]
 
<!-- imported from file: দেবী, শরৎসুন্দরী মহারানী.html-->
 
[[en:Devi, Saratsundari]]


[[en:Devi, Saratsundari]]
[[en:Devi, Saratsundari]]

০৯:২৪, ১৯ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ

দেবী, শরৎসুন্দরী মহারানী (১৮৪৯-১৮৮৬)  রাজশাহী জেলার পুঠিয়া রাজবংশের জমিদার। রাজশাহীর এক জোতদার পরিবারে তাঁর জন্ম। পুটিয়া রাজের পাঁচাআনি এস্টেটের তরুণ জমিদার যোগেন্দ্র নারায়ণের সঙ্গে তাঁর বিবাহ হয় এবং ১৩ বছর বয়সে তিনি বিধবা হন। ১৮৬৫ সালে তিনি পাঁচাআনি এস্টেটের দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং দক্ষতা ও সুনামের সঙ্গে এস্টেটের কার্য পরিচালনা করেন। শিক্ষা ও জনহিতকর কাজের পৃষ্ঠপোষক হিসেবে তিনি প্রজাদের কাছে খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেন। জনহিতকর কাজে তাঁর অসাধারণ অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ ১৮৭৪ সালে সরকার তাঁকে রানী এবং ১৮৭৭ সালে মহারানী উপাধিতে ভূষিত করে। শরৎসুন্দরীর মাত্র ৩৭ বছর বয়সে কাশীতে মৃত্যু হয়।  [কাজী মোস্তাফিজুর রহমান]