টেকসই উন্নয়ন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: হাতদ্বারা প্রত্যাবর্তন
 
৬ নং লাইন: ৬ নং লাইন:
|-
|-
| Four Levels
| Four Levels
|}
{| class="table table-bordered table-hover"
|-
|-
| Biosphere (SDG 6, 13, 14, 15) || Society (SDG 1, 2, 3, 4, 5, 7, 11, 16) || | Economy (SDG 8, 9, 10, 12) || Global Collaboration (SDG 17)
| Biosphere (SDG 6, 13, 14, 15) || Society (SDG 1, 2, 3, 4, 5, 7, 11, 16) || | Economy (SDG 8, 9, 10, 12) || Global Collaboration (SDG 17)

০৭:১৯, ২ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ

টেকসই উন্নয়ন (Sustainable Development) ভবিষ্যত প্রজন্মের চাহিদা মেটানোর সক্ষমতা নষ্ট না করে মানব সমাজের বর্তমান অবস্থার উন্নয়ন। ১৮ শতকের মাঝামাঝি শিল্প বিপ্লবের আবির্ভাবের সাথে, ব্যবসায়ীরা প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহার দ্বারা আর্থিকভাবে লাভবান হয়ার বিষয়টি অনুধাবণ করতে পেরেছিল এবং বৃহত্তর লাভের জন্য উন্নত পদ্ধতির ব্যবহার শুরু করেছিল। ১৯৬৮ সালে গ্যারেট হার্ডিন তার ‘ট্র্যাজেডি অফ কমন্স’ প্রবন্ধে একটি রূপরেখা উপস্থাপন করেছিলেন, তিনি পর্যবেক্ষণ করেছিলেন যে ব্যক্তিবাদ ব্যবসার প্রাথমিক কেন্দ্রবিন্দু এবং একইসাথে এটি সম্প্রদায়ের স্বার্থের বিরুদ্ধে যদি এই প্রক্রিয়া প্রাকৃতিক সম্পদের অবসান ঘটায়। পরিবেশ ও টেকসই উন্নয়নের উপর জাতিসংঘের প্রথম সম্মেলন ১৯৭২ সালে পরিবেশ এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে মানুষের প্রভাবের উপর দৃষ্টিনিবদ্ধ করে অনুষ্ঠিত হয়েছিল; ফলস্বরুপ মানব উন্নয়ন সূচক তৈরি হয়েছে। ১৯৮৭ সালে, Brundtland রিপোর্ট, ‘আমাদের অভিন্ন ভবিষ্যত’ শিরোনামের প্রবন্ধে একটি আনুষ্ঠানিক সংজ্ঞা প্রণয়ন করে, যার রূপরেখা ছিল, যে ধারণাটি নিশ্চিত করে যে মানব সমাজকে অবশ্যই বাঁচতে হবে এবং তাদের চাহিদা পূরণ করতে হবে, ভবিষ্যত প্রজন্মের তাদের নিজস্ব চাহিদা মেটাতে সক্ষমতার সাথে আপস না করে।’ তারপর থেকে, টেকসই উন্নয়ন ধারণা বোঝার এবং প্রয়োগের একটি পদ্ধতিগত পুনর্গঠন হয়েছে। ১৯৯৮ সালে জন এলকিংটনের ট্রিপল বটম লাইনের ধারণার মাধ্যমে বর্তমান সময়ের টেকসই উন্নয়নের দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী পথচলা শুরু হয়েছিল। ১৯৯৯ সালের বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামে ইউনাইটেড নেশন-এর গ্লোবাল কমপ্যাক্ট’ বৈঠক কফি আনানের বিখ্যাত বক্তৃতার জন্ম দিয়েছিলো। এটি সম্ভবত বিশ্বস্তরে টেকসই আন্দোলনের জন্য সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ আহ্বান ও অঙ্গীকার ছিল। ২০১১ সালে, ইউরোপীয় কমিশন আনুষ্ঠানিকভাবে ‘কর্পোরেট সোশ্যাল রেসপনসিবিলিটি’-এর ভূমিকাকে স্বীকৃতি দেয়, যা স্বেচ্ছাসেবী চালিত আইনী বাধ্যবাধকতার বাইরে সামাজিক প্রয়োজনে সাড়া দেওয়ার একটি উদ্যোগ। ২০১৩ সালে বাংলাদেশে আইএসও ২৬০০০ প্রথম চালু করা হয়। ২০০০ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্য (MDG) এর ব্যানারে যুগান্তকারী প্রতিশ্রুতি চালু করা হয়েছিল। অবশেষে, ২০১৫ সালে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (SDG) নামে জাতিসংঘ কর্তৃক সবচেয়ে ব্যাপক মডেল প্রণয়ন করা হয় যা ২০৩০ সালের মধ্যে সমস্ত জাতীয় অর্থনীতিতে অন্তর্ভুক্ত হবে বলে আশা করা হচ্ছে। মডেলটির সারবস্তু নিম্নরূপ।

Figure 1 Sustainable Development Goals (SDG)

Four Levels
Biosphere (SDG 6, 13, 14, 15) Society (SDG 1, 2, 3, 4, 5, 7, 11, 16) Economy (SDG 8, 9, 10, 12) Global Collaboration (SDG 17)
Five Bottom Lines
People Planet Prosperity Partnership Peace
Seventeen Goals
Goals Target Events Publications Actions
No Poverty 7 40 33 858
Zero Hunger 8 30 11 778
Good Health and Wellbeing 13 18 33 722
Quality Education 10 14 6 1231
Gender Equality 9 20 31 963
Clean Water and Sanitation 8 15 30 718
Affordable and Clean Energy 5 11 30 706
Decent Work and Economic Growth 12 40 33 1265
Industry, Innovation and Infrastructure 8 29 11 562
Reduced Inequalities 10 25 8 519
Sustainable Cities and Communities 10 30 14 713
Responsible Consumption and Production 11 10 11 943
Climate Action 5 15 31 1138
Life Below Water 10 36 36 2051
Life on Land 12 12 29 722
Peace, Justice, and Strong Institutions 12 19 9 645
Partnerships for the Goals 19 105 59 1308

[সৈয়দ ফারহাত আনোয়ার]