চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

(Added Ennglish article link)
 
সম্পাদনা সারাংশ নেই
 
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
[[Category:বাংলাপিডিয়া]]
[[Category:বাংলাপিডিয়া]]
'''চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ''' (Chittagong Medical College)  তদানিন্তন পাকিস্ততান সরকার ১৯৫৭ সনে চট্টগ্রামের কে.বি. ফজলুল কাদের রোডে ৭৯ একর ভূমি অধিগ্রহন মারফৎ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা করে। চট্টগ্রাম বিশববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত, বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় অনুমোদিত, বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেণ্টাল কাউন্সিল এবং যুক্তরাজ্যের জেনারেল মেডিকেল কাউন্সিল স্বীকৃত এই সরকারী  চিকিৎসা মহাবিদ্যালয়ে বর্তমানে এম.বি.বি.এস্ কোর্সে প্রতিবৎসর ১৭৩ জন এবং বি.ডি.এস. কোর্সে ৫৩ জন করে ছাত্র ভর্তি করা হয়। এছাড়াও বিভিন্ন স্নাতকোত্তর কোর্সে প্রতিবৎসর ১৩০ জন ছাত্র ভর্তি করা হয়। চিকিৎসা শিক্ষা ও বাস্তব অভিজ্ঞতার প্রয়োজন মিটাতে পাশেই রয়েছে ১০৩০ শয্যার চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। কলেজ  ও হাসপাতাল একে অন্যের পরিপূরক হিসেবে কাজ করে। কলেজের সর্বাঙ্গিন দায়িত্বে থাকেন একজন প্রিন্সিপাল আর হাসপাতালের সর্বাঙ্গিন দায়িত্বে থাকেন একজন পরিচালক। পাঁচ বৎসর মেয়াদী শিক্ষা কার্যক্রম সাফল্যজনকভাবে শেষ করে ছাত্ররা চিকিৎসাশাস্ত্রে এম্.বি.বি.এস্ স্নাতক ডিক্রি এবং স্নাতকোত্তর কোর্সে Diploma, MS, MPhil ডিক্রি প্রাপ্ত হয়। চিকিৎসকরূপে জনগনের চিকিৎসা দেয়ার অধিকার অর্জন করতে সবাইকে  এম.বি.বি.এস ডিক্রি  প্রাপ্তির পর কোন স্বীকৃত হাসপাতালের বিভিন্ন বিভাগে এক বৎসর মেয়াদী বাস্তব  অভিজ্ঞতা অর্জন  করে  বাংলাদেশ  মেডিকেল  কাউন্সিল  হতে  লাইসেন্সপ্রাপ্ত  হতে হয়।
'''চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ''' (Chittagong Medical College)  তদানিন্তন পাকিস্ততান সরকার ১৯৫৭ সনে চট্টগ্রামের কে.বি. ফজলুল কাদের রোডে ৭৯ একর ভূমি অধিগ্রহন মারফৎ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা করে। চট্টগ্রাম বিশববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত, বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় অনুমোদিত, বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেণ্টাল কাউন্সিল এবং যুক্তরাজ্যের জেনারেল মেডিকেল কাউন্সিল স্বীকৃত এই সরকারী  চিকিৎসা মহাবিদ্যালয়ে বর্তমানে এম.বি.বি.এস্ কোর্সে প্রতিবৎসর ১৭৩ জন এবং বি.ডি.এস. কোর্সে ৫৩ জন করে ছাত্র ভর্তি করা হয়। এছাড়াও বিভিন্ন স্নাতকোত্তর কোর্সে প্রতিবৎসর ১৩০ জন ছাত্র ভর্তি করা হয়। চিকিৎসা শিক্ষা ও বাস্তব অভিজ্ঞতার প্রয়োজন মিটাতে পাশেই রয়েছে ১০৩০ শয্যার চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। কলেজ  ও হাসপাতাল একে অন্যের পরিপূরক হিসেবে কাজ করে। কলেজের সর্বাঙ্গিন দায়িত্বে থাকেন একজন প্রিন্সিপাল আর হাসপাতালের সর্বাঙ্গিন দায়িত্বে থাকেন একজন পরিচালক। পাঁচ বৎসর মেয়াদী শিক্ষা কার্যক্রম সাফল্যজনকভাবে শেষ করে ছাত্ররা চিকিৎসাশাস্ত্রে এম্.বি.বি.এস্ স্নাতক ডিক্রি এবং স্নাতকোত্তর কোর্সে Diploma, MS, MPhil ডিক্রি প্রাপ্ত হয়। চিকিৎসকরূপে জনগনের চিকিৎসা দেয়ার অধিকার অর্জন করতে সবাইকে  এম.বি.বি.এস ডিক্রি  প্রাপ্তির পর কোন স্বীকৃত হাসপাতালের বিভিন্ন বিভাগে এক বৎসর মেয়াদী বাস্তব  অভিজ্ঞতা অর্জন  করে  বাংলাদেশ  মেডিকেল  কাউন্সিল  হতে  লাইসেন্সপ্রাপ্ত  হতে হয়। [এম.কে.আই কাইয়ুম চৌধুরী]
 
[এম.কে.আই কাইয়ুম চৌধুরী]


[[en:Chittagong Medical College]]
[[en:Chittagong Medical College]]

০৬:৩৪, ১২ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (Chittagong Medical College)  তদানিন্তন পাকিস্ততান সরকার ১৯৫৭ সনে চট্টগ্রামের কে.বি. ফজলুল কাদের রোডে ৭৯ একর ভূমি অধিগ্রহন মারফৎ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা করে। চট্টগ্রাম বিশববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত, বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় অনুমোদিত, বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেণ্টাল কাউন্সিল এবং যুক্তরাজ্যের জেনারেল মেডিকেল কাউন্সিল স্বীকৃত এই সরকারী  চিকিৎসা মহাবিদ্যালয়ে বর্তমানে এম.বি.বি.এস্ কোর্সে প্রতিবৎসর ১৭৩ জন এবং বি.ডি.এস. কোর্সে ৫৩ জন করে ছাত্র ভর্তি করা হয়। এছাড়াও বিভিন্ন স্নাতকোত্তর কোর্সে প্রতিবৎসর ১৩০ জন ছাত্র ভর্তি করা হয়। চিকিৎসা শিক্ষা ও বাস্তব অভিজ্ঞতার প্রয়োজন মিটাতে পাশেই রয়েছে ১০৩০ শয্যার চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। কলেজ  ও হাসপাতাল একে অন্যের পরিপূরক হিসেবে কাজ করে। কলেজের সর্বাঙ্গিন দায়িত্বে থাকেন একজন প্রিন্সিপাল আর হাসপাতালের সর্বাঙ্গিন দায়িত্বে থাকেন একজন পরিচালক। পাঁচ বৎসর মেয়াদী শিক্ষা কার্যক্রম সাফল্যজনকভাবে শেষ করে ছাত্ররা চিকিৎসাশাস্ত্রে এম্.বি.বি.এস্ স্নাতক ডিক্রি এবং স্নাতকোত্তর কোর্সে Diploma, MS, MPhil ডিক্রি প্রাপ্ত হয়। চিকিৎসকরূপে জনগনের চিকিৎসা দেয়ার অধিকার অর্জন করতে সবাইকে  এম.বি.বি.এস ডিক্রি  প্রাপ্তির পর কোন স্বীকৃত হাসপাতালের বিভিন্ন বিভাগে এক বৎসর মেয়াদী বাস্তব  অভিজ্ঞতা অর্জন  করে  বাংলাদেশ  মেডিকেল  কাউন্সিল  হতে  লাইসেন্সপ্রাপ্ত  হতে হয়। [এম.কে.আই কাইয়ুম চৌধুরী]