প্রবাসী রেমিট্যান্স ও প্রবাসী বাংলাদেশী বন্ড: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৩ নং লাইন: | ৩ নং লাইন: | ||
২০০১ অর্থবছরে ১.৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রবাসী আয় দেশে এসেছে। ২০২১ অর্থবছরে এই প্রবাহের পরিমাণ ছিল ২৪.৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০১৬ অর্থবছরের পর থেকে বহিঃখাতের প্রতিকূল স্থিতি দেখা দেয়। সরকার ঘোষিত প্রণোদনা প্রবাসী আয় প্রবাহে ইতিবাচক ভূমিকা রেখেছে। সর্বশেষ ২০২১ অর্থবছরে প্রবাসী আয় প্রবাহ শতকরা ৩৬.১ ভাগ বৃদ্ধি পেয়েছে। | ২০০১ অর্থবছরে ১.৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রবাসী আয় দেশে এসেছে। ২০২১ অর্থবছরে এই প্রবাহের পরিমাণ ছিল ২৪.৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০১৬ অর্থবছরের পর থেকে বহিঃখাতের প্রতিকূল স্থিতি দেখা দেয়। সরকার ঘোষিত প্রণোদনা প্রবাসী আয় প্রবাহে ইতিবাচক ভূমিকা রেখেছে। সর্বশেষ ২০২১ অর্থবছরে প্রবাসী আয় প্রবাহ শতকরা ৩৬.১ ভাগ বৃদ্ধি পেয়েছে। | ||
[[Image:B_ExpatriateRemittanceandNRBBonds.jpg|thumb|right| | [[Image:B_ExpatriateRemittanceandNRBBonds.jpg|thumb|right|600px]] | ||
প্রবাসী বাংলাদেশীদের তাঁদের বিদেশে অর্জিত বৈদেশিক মুদ্রা আয় স্বদেশে ৫-বছর মেয়াদী ওয়েজ আর্নার্স ডেভেলপমেন্টে টাকায় (১২% হারে) অথবা সরাসরি বৈদেশিক মুদ্রায় ৩-বছর মেয়াদী ইউএস ডলার প্রিমিয়াম বন্ড (৭.৫% হারে) এবং ৩-বছর মেয়াদী ইউএস ডলার ইনভেস্টমেন্ট বন্ডে (৬.৫% হারে) বিনিয়োগ করতে পারেন। এই বন্ডগুলি থেকে অর্জিত আয় আয়করমুক্ত এবং বিনিয়োগকৃত আসল অর্থ পুনরায় বিদেশে প্রত্যাবাসনযোগ্য। জুন ২০২১ মাস শেষে প্রবাসী বন্ড ৩টিতে মোট বিনিয়োগ স্থিতি ছিল যথাক্রমে ওয়েজ আর্নার্স ডেভেলপমেন্ট বন্ড মার্কিন ডলার ১.৫ বিলিয়ন, ইউএস ডলার প্রিমিয়াম বন্ড মার্কিন ডলার ৩৩.২ মিলিয়ন এবং ইউএস ডলার ইনভেস্টমেন্ট বন্ড মার্কিন ডলার ২৫৮.৮ মিলিয়ন। [বায়েজিদ সরকার] | প্রবাসী বাংলাদেশীদের তাঁদের বিদেশে অর্জিত বৈদেশিক মুদ্রা আয় স্বদেশে ৫-বছর মেয়াদী ওয়েজ আর্নার্স ডেভেলপমেন্টে টাকায় (১২% হারে) অথবা সরাসরি বৈদেশিক মুদ্রায় ৩-বছর মেয়াদী ইউএস ডলার প্রিমিয়াম বন্ড (৭.৫% হারে) এবং ৩-বছর মেয়াদী ইউএস ডলার ইনভেস্টমেন্ট বন্ডে (৬.৫% হারে) বিনিয়োগ করতে পারেন। এই বন্ডগুলি থেকে অর্জিত আয় আয়করমুক্ত এবং বিনিয়োগকৃত আসল অর্থ পুনরায় বিদেশে প্রত্যাবাসনযোগ্য। জুন ২০২১ মাস শেষে প্রবাসী বন্ড ৩টিতে মোট বিনিয়োগ স্থিতি ছিল যথাক্রমে ওয়েজ আর্নার্স ডেভেলপমেন্ট বন্ড মার্কিন ডলার ১.৫ বিলিয়ন, ইউএস ডলার প্রিমিয়াম বন্ড মার্কিন ডলার ৩৩.২ মিলিয়ন এবং ইউএস ডলার ইনভেস্টমেন্ট বন্ড মার্কিন ডলার ২৫৮.৮ মিলিয়ন। [বায়েজিদ সরকার] | ||
[[en: Expatriate Remittance and NRB Bonds]] | [[en: Expatriate Remittance and NRB Bonds]] |
০৯:৪৬, ২৬ মে ২০২৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
প্রবাসী রেমিট্যান্স ও প্রবাসী বাংলাদেশী বন্ড বিদেশে কার্যরত (প্রবাসী) বাংলাদেশীদের দেশে প্রেরিত বৈদেশিক মুদ্রা প্রবাসী রেমিট্যান্স হিসেবে বিবেচিত। প্রবাসী আয় প্রবাহ বাংলাদেশের বহিঃখাতকে অনুকূলে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। বিদেশ থেকে প্রেরিত রেমিট্যান্স আয় সম্পূর্ণ আয়করমুক্ত। বৈধপথে রেমিট্যান্স পাঠানোকে উৎসাহিত করতে সরকার আয়করমুক্ত সুবিধার পাশাপাশি ২% হারে প্রণোদনা দেয়ার ব্যবস্থা প্রবর্তন করে। পরবর্তীতে মে ২০২২ থেকে প্রণোদনার হার ২.৫% এ বৃদ্ধি করা হয়।
২০০১ অর্থবছরে ১.৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রবাসী আয় দেশে এসেছে। ২০২১ অর্থবছরে এই প্রবাহের পরিমাণ ছিল ২৪.৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০১৬ অর্থবছরের পর থেকে বহিঃখাতের প্রতিকূল স্থিতি দেখা দেয়। সরকার ঘোষিত প্রণোদনা প্রবাসী আয় প্রবাহে ইতিবাচক ভূমিকা রেখেছে। সর্বশেষ ২০২১ অর্থবছরে প্রবাসী আয় প্রবাহ শতকরা ৩৬.১ ভাগ বৃদ্ধি পেয়েছে।
প্রবাসী বাংলাদেশীদের তাঁদের বিদেশে অর্জিত বৈদেশিক মুদ্রা আয় স্বদেশে ৫-বছর মেয়াদী ওয়েজ আর্নার্স ডেভেলপমেন্টে টাকায় (১২% হারে) অথবা সরাসরি বৈদেশিক মুদ্রায় ৩-বছর মেয়াদী ইউএস ডলার প্রিমিয়াম বন্ড (৭.৫% হারে) এবং ৩-বছর মেয়াদী ইউএস ডলার ইনভেস্টমেন্ট বন্ডে (৬.৫% হারে) বিনিয়োগ করতে পারেন। এই বন্ডগুলি থেকে অর্জিত আয় আয়করমুক্ত এবং বিনিয়োগকৃত আসল অর্থ পুনরায় বিদেশে প্রত্যাবাসনযোগ্য। জুন ২০২১ মাস শেষে প্রবাসী বন্ড ৩টিতে মোট বিনিয়োগ স্থিতি ছিল যথাক্রমে ওয়েজ আর্নার্স ডেভেলপমেন্ট বন্ড মার্কিন ডলার ১.৫ বিলিয়ন, ইউএস ডলার প্রিমিয়াম বন্ড মার্কিন ডলার ৩৩.২ মিলিয়ন এবং ইউএস ডলার ইনভেস্টমেন্ট বন্ড মার্কিন ডলার ২৫৮.৮ মিলিয়ন। [বায়েজিদ সরকার]