অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
[[Category:বাংলাপিডিয়া]] | [[Category:বাংলাপিডিয়া]] | ||
'''অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড''' | '''অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড''' বাংলাদেশ ব্যাংক (জাতীয়করণ) আদেশ, ১৯৭২ ও ১৯৭২ সালের রাষ্ট্রপতি ২৬ নং আদেশের অধীনে সাবেক হাবীব ব্যাংক লিমিটেড ও কমার্স ব্যাংক লিমিটেডকে জাতীয়করণের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত ব্যাংক। ব্যাংকটি ২০০৭ সালের ১৭ মে তারিখে কোম্পানি আইন ১৯৯৪ এর অধীনে রাষ্টায়াত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে অধিভুক্ত হয়। পরবর্তী সময়ে ২০০৭ সালের ১৫ নভেম্বর তারিখে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অর্থ মন্ত্রনালয় ও অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড এর পরিচালনা পর্ষদের মধ্যকার চুক্তির ভিত্তিতে অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড ব্যাংকটির ব্যবসা, সম্পদ, দায়, স্বত্ব ও বাধ্যবাধকতার দায়িত্ব গ্রহণ করে যা ১ জুলাই, ২০০৭ থেকে কার্যকর বলে বিবেচিত হয়। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে নতুন উৎসাহ ও অঙ্গীকার নিয়ে দেশের শিল্প-কারখানা, ব্যবসা-বাণিজ্য ও গ্রামীণ অর্থনীতিকে টেকসই ভিতের ওপর দাঁড় করার জন্য অগ্রণী ব্যাংক সকল উদ্যোগ অব্যাহত রেখেছে। | ||
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ও সরকার মনোনীত ৯ জন শেয়ারহোল্ডার ব্যাংকটির শেয়ার মালিকানা ধারণ করেন। ব্যাংকটির ৯৬০টি শাখা রয়েছে এবং ১৫টি উইন্ডো রয়েছে যা ইসলামী ব্যাংকিং ইউনিটের অধীনে কাজ করছে এবং ইসলামী শরীয়াহ্র নিয়ম মেনে চলছে। বিভিন্ন হিসাবে আমানত গ্রহণ এবং অর্থনীতির প্রায় সকল খাতে ঋণ প্রদান ছাড়াও ব্যাংকটি স্কুল ব্যাংকিং, ট্রাভেলার্স চেক, অবসর ভাতা তহবিল, শিল্প উন্নয়ন বন্ড এবং অভ্যন্তরীণ অর্থপ্রেরণ সংক্রান্ত বিভিন্ন সেবা প্রদান করে থাকে। ব্যাংকটি আয়বর্ধক এবং অর্থনৈতিক উন্নয়ন সংক্রান্ত কিছু প্রকল্পও পরিচালনা করে। | |||
মৌল তথ্য ও পরিসংখ্যান (মিলিয়ন টাকায়) | |||
{| class="table table-bordered table-hover" | {| class="table table-bordered table-hover" | ||
|- | |||
| বিবরণ || ২০১৮ || ২০১৯ || ২০২০ | |||
|- | |||
|- | |অনুমোদিত মূলধন || ২৫০০০ || ২৫০০০ || ২৫০০ | ||
| বিবরণ | |- | ||
|পরিশোধিত মূলধন || ২০৭২৩ || ২০৭২৩ || ২০৭২৩ | |||
|- | |- | ||
| অনুমোদিত মূলধন | |রিজার্ভ || ২০০৯০ || ২০১২২ || ২১৯৩৩.৩ | ||
|- | |||
|- | |আমানত || ৬২১৯২৭ || ৬৯২২৪৩ || ৯২১৯৯০ | ||
| পরিশোধিত মূলধন | |- | ||
|(ক) তলবি আমানত || ১৮১৯১৩ || ২০২৮৮৩ || ২৯০৯৪১ | |||
|- | |- | ||
| রিজার্ভ | |(খ) মেয়াদি আমানত || ৪৪০০১৪ || ৪৮৯৩৬০ || ৬৩১০৪৯ | ||
|- | |||
|- | |ঋণ ও অগ্রিম || ৩৯৫৭৫৩ || ৪৬৫৮২৭ || ৫২০৪৯৫ | ||
| আমানত | |- | ||
|বিনিয়োগ || ১৫৯২৩০ || ১৯৯৬৭৬ || ২৯৬২০৯ | |||
|- | |- | ||
| ক) তলবি আমানত | |মোট পরিসম্পদ || ৭৮৯১৫ || ৮৫৬৭২১ || ১০৯২২৩৮ | ||
|- | |||
|- | |মোট আয় || ৪৮২২৪ || ৫৫৫৭৭ || ৫৭৯৬৬ | ||
| খ) মেয়াদি আমানত | |- | ||
|মোট ব্যয় || ৩৯৯০২ || ৪৪৮৬৭ || ৪৮৭১৯ | |||
|- | |- | ||
| ঋণ ও অগ্রিম | |বৈদেশিক মুদ্রা ব্যবসা পরিচালনা || ৪৪৫১১০ || ৭০০৮০১ || ৫৬৫২৪৩ | ||
|- | |||
|- | |(ক) রপ্তানি || ৮২৮০০ || ১০৯২৩৪ || ১০৬৩৬৬ | ||
| বিনিয়োগ | |- | ||
|(খ) আমদানি || ২৩৫৫১০ || ৪৪১৮৪০ || ২৪৮৭৩৮ | |||
|- | |- | ||
| মোট পরিসম্পদ | |(গ) রেমিট্যান্স || ১২৬৮০০ || ১৪৯৭২৭ || ২১০১৩৯ | ||
|- | |||
|- | |মোট জনশক্তি (সংখ্যায়) || ১২৬৫৬ || ১২০৫১ || ১১৩৮৯ | ||
| মোট আয় | |- | ||
|(ক) কর্মকর্তা || ১০৬৭৭ || ১০৩৩১ || ৯৯২৬ | |||
|- | |- | ||
| মোট ব্যয় | |(খ) কর্মচারি || ১৯৭৯ || ১৭২০ || ১৪৬৩ | ||
|- | |||
|- | |বিদেশি প্রতিসংগী ব্যাংক (সংখ্যায়) || ৩০২ || ৩০৯ || ৩৪৬ | ||
| বৈদেশিক মুদ্রা ব্যবসা পরিচালনা | |- | ||
|শাখা (সংখ্যায়) || ৯৫২ || ৯৫৬ || ৯৬০ | |||
|- | |- | ||
| ক) রপ্তানি | |(ক) দেশে || ৯৫২ || ৯৫৬ || ৯৬০ | ||
|- | |||
|- | |(খ) বিদেশে || ০ || ০ || ০ | ||
| খ) আমদানি | |- | ||
|কৃষিখাতে | |||
|- | |- | ||
| গ) রেমিট্যান্স | |ক) ঋণ বিতরণ || ৬৭৯৪ || ৬৮৬৫ || ৫০৩৬ | ||
|- | |||
|- | |খ) আদায় || ১৯৮২ || ২৭৪০ || ৩০৮৭ | ||
| মোট জনশক্তি (সংখ্যায়) | |- | ||
|শিল্প খাতে | |||
|- | |- | ||
| ক) কর্মকর্তা | |ক) ঋণ বিতরণ || ৬৫১৩৯ || ৭৭৪৬৬ || ৫৯০১৪ | ||
|- | |||
|- | |খ) আদায় || ৮৬৩৩ || ১০০৭৯ || ৬৮৩৪ | ||
| খ) | |- | ||
|খাত ভিত্তিক ঋণের স্থিতি | |||
|- | |- | ||
| | |ক) কৃষি ও মৎস্য || ১৬২২০ || ১৭৭৯৮ || ১৯৭০২ | ||
|- | |||
|- | |খ) শিল্প || ১০৮৬১৮ || ১১১৬৭৪ || ১২৭৬৫৪ | ||
| শাখা (সংখ্যায়) | |- | ||
|গ) ব্যবসা বাণিজ্য || ৮৭৭৪৪ || ১১০২৬১ || ১৩৭৩৩২ | |||
|- | |- | ||
| ক) | |ঘ) দারিদ্র্য বিমোচন || ৭৬৪ || ৮৫০ || ৯৭২ | ||
|- | |||
|- | |ঙ) নির্মাণ || ৪১০১২ || ৪৯২৮৮ || ৬৩৮৮৬ | ||
| খ) বিদেশে | |- | ||
|চ) বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পানি সরবরাহ || ০ || ০ || ৮৭৪২ | |||
|- | |- | ||
| কৃষিখাতে | |ছ) পরিবহন ও যোগাযোগ || ৪৭৬৭ || ৫৬২৬ || ৭৮৮১ | ||
|- | |||
|- | |সি.এস.আর || ০ || ৭ || ১৬ | ||
| ক) ঋণ বিতরণ | |||
|- | |||
| খ) আদায় | |||
|- | |||
| শিল্প খাতে | |||
|- | |||
| ক) ঋণ বিতরণ | |||
|- | |||
| খ) আদায় | |||
|- | |||
| | |||
|- | |||
| ক) কৃষি ও মৎস্য | |||
|- | |||
| | |||
|- | |||
| | |||
|- | |||
| | |||
|} | |} | ||
''উৎস'' | ''উৎস'' আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, অর্থ মন্ত্রনালয়, বাংলাদেশ সরকার, ''বার্ষিক প্রতিবেদন, ২০১৯-২০২০ ও ২০২০-২০২১''। | ||
[মোহাম্মদ আবদুল মজিদ] | বিদেশে কর্মরত বাংলাদেশীদের আত্মীয়স্বজন বা তাদের মনোনীত প্রতিনিধি যাতে দেশে প্রেরিত রেমিট্যান্স-এর অর্থ স্বল্পতম সময়ে এবং সহজে পেতে পারেন সেই লক্ষ্যে অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড দেশজুড়ে গড়ে তুলেছে বিস্তীর্ণ নেটওয়ার্ক। এলক্ষ্যে ব্যাংক মধ্যপ্রাচ্য, উপসাগরীয় অঞ্চল, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ছাড়িয়ে ইতালি পর্যন্ত রেমিট্যান্স কার্যক্রম সম্প্রসারিত করেছে। বর্তমানে ব্যাংকের নিজস্ব ২টি সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠানসহ ৩২টি বিদেশি ব্যাংক/এক্সচেঞ্জ হাউসের সংগে চুক্তি সম্পাদনের মাধ্যমে দেশে সরাসরি টাকা পাঠানোর কার্যক্রম পরিচালনা করে। [মোহাম্মদ আবদুল মজিদ] | ||
[[en:Agrani Bank Limited]] | [[en:Agrani Bank Limited]] |
১৪:৫৬, ৩০ জুন ২০২৩ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ
অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড বাংলাদেশ ব্যাংক (জাতীয়করণ) আদেশ, ১৯৭২ ও ১৯৭২ সালের রাষ্ট্রপতি ২৬ নং আদেশের অধীনে সাবেক হাবীব ব্যাংক লিমিটেড ও কমার্স ব্যাংক লিমিটেডকে জাতীয়করণের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত ব্যাংক। ব্যাংকটি ২০০৭ সালের ১৭ মে তারিখে কোম্পানি আইন ১৯৯৪ এর অধীনে রাষ্টায়াত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে অধিভুক্ত হয়। পরবর্তী সময়ে ২০০৭ সালের ১৫ নভেম্বর তারিখে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অর্থ মন্ত্রনালয় ও অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড এর পরিচালনা পর্ষদের মধ্যকার চুক্তির ভিত্তিতে অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড ব্যাংকটির ব্যবসা, সম্পদ, দায়, স্বত্ব ও বাধ্যবাধকতার দায়িত্ব গ্রহণ করে যা ১ জুলাই, ২০০৭ থেকে কার্যকর বলে বিবেচিত হয়। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে নতুন উৎসাহ ও অঙ্গীকার নিয়ে দেশের শিল্প-কারখানা, ব্যবসা-বাণিজ্য ও গ্রামীণ অর্থনীতিকে টেকসই ভিতের ওপর দাঁড় করার জন্য অগ্রণী ব্যাংক সকল উদ্যোগ অব্যাহত রেখেছে।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ও সরকার মনোনীত ৯ জন শেয়ারহোল্ডার ব্যাংকটির শেয়ার মালিকানা ধারণ করেন। ব্যাংকটির ৯৬০টি শাখা রয়েছে এবং ১৫টি উইন্ডো রয়েছে যা ইসলামী ব্যাংকিং ইউনিটের অধীনে কাজ করছে এবং ইসলামী শরীয়াহ্র নিয়ম মেনে চলছে। বিভিন্ন হিসাবে আমানত গ্রহণ এবং অর্থনীতির প্রায় সকল খাতে ঋণ প্রদান ছাড়াও ব্যাংকটি স্কুল ব্যাংকিং, ট্রাভেলার্স চেক, অবসর ভাতা তহবিল, শিল্প উন্নয়ন বন্ড এবং অভ্যন্তরীণ অর্থপ্রেরণ সংক্রান্ত বিভিন্ন সেবা প্রদান করে থাকে। ব্যাংকটি আয়বর্ধক এবং অর্থনৈতিক উন্নয়ন সংক্রান্ত কিছু প্রকল্পও পরিচালনা করে।
মৌল তথ্য ও পরিসংখ্যান (মিলিয়ন টাকায়)
বিবরণ | ২০১৮ | ২০১৯ | ২০২০ |
অনুমোদিত মূলধন | ২৫০০০ | ২৫০০০ | ২৫০০ |
পরিশোধিত মূলধন | ২০৭২৩ | ২০৭২৩ | ২০৭২৩ |
রিজার্ভ | ২০০৯০ | ২০১২২ | ২১৯৩৩.৩ |
আমানত | ৬২১৯২৭ | ৬৯২২৪৩ | ৯২১৯৯০ |
(ক) তলবি আমানত | ১৮১৯১৩ | ২০২৮৮৩ | ২৯০৯৪১ |
(খ) মেয়াদি আমানত | ৪৪০০১৪ | ৪৮৯৩৬০ | ৬৩১০৪৯ |
ঋণ ও অগ্রিম | ৩৯৫৭৫৩ | ৪৬৫৮২৭ | ৫২০৪৯৫ |
বিনিয়োগ | ১৫৯২৩০ | ১৯৯৬৭৬ | ২৯৬২০৯ |
মোট পরিসম্পদ | ৭৮৯১৫ | ৮৫৬৭২১ | ১০৯২২৩৮ |
মোট আয় | ৪৮২২৪ | ৫৫৫৭৭ | ৫৭৯৬৬ |
মোট ব্যয় | ৩৯৯০২ | ৪৪৮৬৭ | ৪৮৭১৯ |
বৈদেশিক মুদ্রা ব্যবসা পরিচালনা | ৪৪৫১১০ | ৭০০৮০১ | ৫৬৫২৪৩ |
(ক) রপ্তানি | ৮২৮০০ | ১০৯২৩৪ | ১০৬৩৬৬ |
(খ) আমদানি | ২৩৫৫১০ | ৪৪১৮৪০ | ২৪৮৭৩৮ |
(গ) রেমিট্যান্স | ১২৬৮০০ | ১৪৯৭২৭ | ২১০১৩৯ |
মোট জনশক্তি (সংখ্যায়) | ১২৬৫৬ | ১২০৫১ | ১১৩৮৯ |
(ক) কর্মকর্তা | ১০৬৭৭ | ১০৩৩১ | ৯৯২৬ |
(খ) কর্মচারি | ১৯৭৯ | ১৭২০ | ১৪৬৩ |
বিদেশি প্রতিসংগী ব্যাংক (সংখ্যায়) | ৩০২ | ৩০৯ | ৩৪৬ |
শাখা (সংখ্যায়) | ৯৫২ | ৯৫৬ | ৯৬০ |
(ক) দেশে | ৯৫২ | ৯৫৬ | ৯৬০ |
(খ) বিদেশে | ০ | ০ | ০ |
কৃষিখাতে | |||
ক) ঋণ বিতরণ | ৬৭৯৪ | ৬৮৬৫ | ৫০৩৬ |
খ) আদায় | ১৯৮২ | ২৭৪০ | ৩০৮৭ |
শিল্প খাতে | |||
ক) ঋণ বিতরণ | ৬৫১৩৯ | ৭৭৪৬৬ | ৫৯০১৪ |
খ) আদায় | ৮৬৩৩ | ১০০৭৯ | ৬৮৩৪ |
খাত ভিত্তিক ঋণের স্থিতি | |||
ক) কৃষি ও মৎস্য | ১৬২২০ | ১৭৭৯৮ | ১৯৭০২ |
খ) শিল্প | ১০৮৬১৮ | ১১১৬৭৪ | ১২৭৬৫৪ |
গ) ব্যবসা বাণিজ্য | ৮৭৭৪৪ | ১১০২৬১ | ১৩৭৩৩২ |
ঘ) দারিদ্র্য বিমোচন | ৭৬৪ | ৮৫০ | ৯৭২ |
ঙ) নির্মাণ | ৪১০১২ | ৪৯২৮৮ | ৬৩৮৮৬ |
চ) বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পানি সরবরাহ | ০ | ০ | ৮৭৪২ |
ছ) পরিবহন ও যোগাযোগ | ৪৭৬৭ | ৫৬২৬ | ৭৮৮১ |
সি.এস.আর | ০ | ৭ | ১৬ |
উৎস আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, অর্থ মন্ত্রনালয়, বাংলাদেশ সরকার, বার্ষিক প্রতিবেদন, ২০১৯-২০২০ ও ২০২০-২০২১।
বিদেশে কর্মরত বাংলাদেশীদের আত্মীয়স্বজন বা তাদের মনোনীত প্রতিনিধি যাতে দেশে প্রেরিত রেমিট্যান্স-এর অর্থ স্বল্পতম সময়ে এবং সহজে পেতে পারেন সেই লক্ষ্যে অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড দেশজুড়ে গড়ে তুলেছে বিস্তীর্ণ নেটওয়ার্ক। এলক্ষ্যে ব্যাংক মধ্যপ্রাচ্য, উপসাগরীয় অঞ্চল, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ছাড়িয়ে ইতালি পর্যন্ত রেমিট্যান্স কার্যক্রম সম্প্রসারিত করেছে। বর্তমানে ব্যাংকের নিজস্ব ২টি সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠানসহ ৩২টি বিদেশি ব্যাংক/এক্সচেঞ্জ হাউসের সংগে চুক্তি সম্পাদনের মাধ্যমে দেশে সরাসরি টাকা পাঠানোর কার্যক্রম পরিচালনা করে। [মোহাম্মদ আবদুল মজিদ]