দরগাহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৩ নং লাইন: | ৩ নং লাইন: | ||
উপমহাদেশে অনেক দরবেশ এবং ওলীর কবরের ওপর দালান-কোঠা নির্মাণ করা হয়েছে। সেসবের মধ্যে সিলেটের শাহ্জালালের (রঃ) দরগাহ, বাগেরহাটের খান জাহান আলীর (রঃ) দরগাহ, রাজশাহীর মখদুম শাহর (রঃ) দরগাহ, ঢাকার শাহ আলী বাগদাদীর (রঃ) দরগাহ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। পুণ্যার্জনের জন্য ভক্ত গণ এসব দরগাহ যিয়ারত করেন। [মুহাম্মদ শফিকুল্লাহ] | উপমহাদেশে অনেক দরবেশ এবং ওলীর কবরের ওপর দালান-কোঠা নির্মাণ করা হয়েছে। সেসবের মধ্যে সিলেটের শাহ্জালালের (রঃ) দরগাহ, বাগেরহাটের খান জাহান আলীর (রঃ) দরগাহ, রাজশাহীর মখদুম শাহর (রঃ) দরগাহ, ঢাকার শাহ আলী বাগদাদীর (রঃ) দরগাহ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। পুণ্যার্জনের জন্য ভক্ত গণ এসব দরগাহ যিয়ারত করেন। [মুহাম্মদ শফিকুল্লাহ] | ||
[[en:dargah]] |
১০:০৬, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২১ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ
দরগাহ ওলী-আওলিয়ার কবরস্থান। ইসলামী শরী‘আত মতে কবরের ওপর কোনোরূপ ঘর ও গম্বুজ নির্মাণ নিষিদ্ধ। তবে কবরকে চিহ্নিত করার জন্য জমিনের স্তর থেকে ১০ ইঞ্চি পরিমাণ উঁচু করা যেতে পারে। দরগাহে বাতি আনুষ্ঠানিকভাবে জ্বালানো নিষিদ্ধ; তবে দরগাহ এবং গোরস্থান যিয়ারত করা ছাওয়াবের কাজ। নবী করীম (সঃ) রাতের শেষভাগে জান্নাতু’ল-বাকীতে গমন করে কবরবাসীদের সালাম দিতেন এবং তাদের জন্য দোয়া করতেন। হযরত ফাতিমা (রাঃ) প্রতি জুম‘আর দিন হযরত হামযাহর (রাঃ) কবর যিয়ারত করতেন।
উপমহাদেশে অনেক দরবেশ এবং ওলীর কবরের ওপর দালান-কোঠা নির্মাণ করা হয়েছে। সেসবের মধ্যে সিলেটের শাহ্জালালের (রঃ) দরগাহ, বাগেরহাটের খান জাহান আলীর (রঃ) দরগাহ, রাজশাহীর মখদুম শাহর (রঃ) দরগাহ, ঢাকার শাহ আলী বাগদাদীর (রঃ) দরগাহ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। পুণ্যার্জনের জন্য ভক্ত গণ এসব দরগাহ যিয়ারত করেন। [মুহাম্মদ শফিকুল্লাহ]