মিরপুর মডেল থানা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

সম্পাদনা সারাংশ নেই
 
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৫ নং লাইন: ৫ নং লাইন:


''প্রশাসন'' ১৯৬২ সালে মিরপুর থানা গঠিত হয়।
''প্রশাসন'' ১৯৬২ সালে মিরপুর থানা গঠিত হয়।
{| class="table table-bordered table-hover"
{| class="table table-bordered table-hover"
|-
|-
১৫ নং লাইন: ১৪ নং লাইন:
|-  
|-  
| ১+৫ (আংশিক)  || ১৭  || ২৭৪৫৩০  || -  || ৫৮২৮৭  || ৭৩.৭৩  || -
| ১+৫ (আংশিক)  || ১৭  || ২৭৪৫৩০  || -  || ৫৮২৮৭  || ৭৩.৭৩  || -
|}
|}
{| class="table table-bordered table-hover"
{| class="table table-bordered table-hover"
৪৪ নং লাইন: ৪২ নং লাইন:
''সূত্র'' আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো।
''সূত্র'' আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো।


[[Image:MirpurThanaDCC.jpg|thumb|right|400px]]
''মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন'' বধ্যভূমি ২ (মিরপুর ১২ নং সেকশনে বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন নূরী মসজিদের আঙ্গিনা)।
''মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন'' বধ্যভূমি ২ (মিরপুর ১২ নং সেকশনে বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন নূরী মসজিদের আঙ্গিনা)।


ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান  হাউজিং মসজিদ, নূরানি মসজিদ।
''ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান''  হাউজিং মসজিদ, নূরানি মসজিদ।


''শিক্ষার হার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান'' গড় হার ৭৩.৭৩%; পুরুষ ৭৮.৪৯%, মহিলা ৬৮.০৩%। উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: মিরপুর বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ, মনিপুর হাইস্কুল এন্ড কলেজ, মিরপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়, মিরপুর ফায়ার স্টেশন এন্ড ট্রেনিং স্কুল, ন্যাশনাল বাংলা হাইস্কুল, চম্পা-পারুল প্রাথমিক বিদ্যালয়।
''শিক্ষার হার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান'' গড় হার ৭৩.৭৩%; পুরুষ ৭৮.৪৯%, মহিলা ৬৮.০৩%। উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: মিরপুর বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ, মনিপুর হাইস্কুল এন্ড কলেজ, মিরপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়, মিরপুর ফায়ার স্টেশন এন্ড ট্রেনিং স্কুল, ন্যাশনাল বাংলা হাইস্কুল, চম্পা-পারুল প্রাথমিক বিদ্যালয়।
[[Image:MirpurThanaDCC.jpg|thumb|right|মিরপুর উপজেলা (কুষ্টিয়া)]]


''সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান'' ক্লাব, সাহিত্য সংগঠন, সিনেমা হল, কমিউনিটি সেন্টার, মিরপুর শের-ই বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়াম, মিরপুর ইনডোর স্টেডিয়াম, মিরপুর সুইমিং কমপ্লেক্স উল্লেখযোগ্য।
''সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান'' ক্লাব, সাহিত্য সংগঠন, সিনেমা হল, কমিউনিটি সেন্টার, মিরপুর শের-ই বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়াম, মিরপুর ইনডোর স্টেডিয়াম, মিরপুর সুইমিং কমপ্লেক্স উল্লেখযোগ্য।
৬৪ নং লাইন: ৬১ নং লাইন:
''বিলুপ্ত বা বিলুপ্তপ্রায় ফসলাদি'' আউশ ধান।
''বিলুপ্ত বা বিলুপ্তপ্রায় ফসলাদি'' আউশ ধান।


''প্রধান ফল-ফলাদিব'' আম, নারিকেল।
''প্রধান ফল-ফলাদি'' আম, নারিকেল।


''যোগাযোগ বিশেষত্ব'' মোট সড়ক ৪১.০৩ কিমি।
''যোগাযোগ বিশেষত্ব'' মোট সড়ক ৪১.০৩ কিমি।
৭৬ নং লাইন: ৭৩ নং লাইন:
বাজার ও শপিং সেন্টার  আগোরা সুপার স্টোর, মুক্তবাংলা শপিং কমপ্লেক্স, প্রিন্স বাজার।
বাজার ও শপিং সেন্টার  আগোরা সুপার স্টোর, মুক্তবাংলা শপিং কমপ্লেক্স, প্রিন্স বাজার।


''প্রধান রপ্তানিদ্রব্য''   তৈরি পোশাক।
''প্রধান রপ্তানিদ্রব্য'' তৈরি পোশাক।


''বিদ্যুৎ ব্যবহার'' এ থানার সবক’টি ওয়ার্ড বিদ্যুতায়ন কর্মসূচির আওতাধীন। তবে ৯৭.৭২% পরিবারের বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে।
''বিদ্যুৎ ব্যবহার'' এ থানার সবক’টি ওয়ার্ড বিদ্যুতায়ন কর্মসূচির আওতাধীন। তবে ৯৭.৭২% পরিবারের বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে।
৮৬ নং লাইন: ৮৩ নং লাইন:
''স্বাস্থ্যকেন্দ্র'' ঢাকা চক্ষু হাসপাতাল, ওএসবি লেজার ভিশন সেন্টার, ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন, মিশনারি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স (রাড্ডা), মিরপুর ডায়াগনস্টিক সেন্টার।
''স্বাস্থ্যকেন্দ্র'' ঢাকা চক্ষু হাসপাতাল, ওএসবি লেজার ভিশন সেন্টার, ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন, মিশনারি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স (রাড্ডা), মিরপুর ডায়াগনস্টিক সেন্টার।


''এনজিও'' ব্র্যাক, প্রশিকা, আশা।
''এনজিও'' ব্র্যাক, প্রশিকা, আশা। [মো. আবু হাসান ফারুক]
 
[মো. আবু হাসান ফারুক]


'''তথ্যসূত্র'''   আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো।
'''তথ্যসূত্র'''   আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো।

০৭:০৩, ৪ মার্চ ২০১৫ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মিরপুর মডেল থানা (ঢাকা মেট্রোপলিটন)  আয়তন: ৪.৭১ বর্গ কিমি। অবস্থান: ২৩°৪৬´ থেকে ২৩°৪৮´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯০°২০´ থেকে ৯০°২২´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ। সীমানা: উত্তরে শাহ আলী ও পল্লবী থানা, পূর্বে পল্লবী ও কাফরুল থানা, দক্ষিণে শেরেবাংলা নগর ও দারুস সালাম থানা এবং পশ্চিমে শাহ আলী ও দারুস সালাম থানা উপজেলা।

জনসংখ্যা ২৭৪৫৩০; পুরুষ ১৪৮৭২৩, মহিলা ১২৫৮০৭। মুসলিম ২৬৫৮০৩, হিন্দু ৫০৮৪, বৌদ্ধ ৩৩০৯, খ্রিস্টান ২৯২ এবং অন্যান্য ৪২।

প্রশাসন ১৯৬২ সালে মিরপুর থানা গঠিত হয়।

থানা
ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন মহল্লা জনসংখ্যা ঘনত্ব (প্রতি বর্গ কিমি) শিক্ষার হার (%)
শহর গ্রাম শহর গ্রাম
১+৫ (আংশিক) ১৭ ২৭৪৫৩০ - ৫৮২৮৭ ৭৩.৭৩ -
ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন
ওয়ার্ড নম্বর ও ইউনিয়ন আয়তন (বর্গ কিমি) লোকসংখ্যা শিক্ষার হার (%)
পুরুষ মহিলা
ওয়ার্ড  নং-৩ (আংশিক) ০.৪৬ ৮১৯৮ ৭১৯২ ৬৩.৯৫
ওয়ার্ড  নং-৭ (আংশিক) ১.১২ ১৭৭০৮ ১৫১০৬ ৮০.৬১
ওয়ার্ড  নং-১১ (আংশিক) ০.৬০ ১৬০২৫ ১৩২০৯ ৭০.৭৯
ওয়ার্ড  নং-১২ (আংশিক) ০.৬৬ ২৯৭২৪ ২৪৫৭৫ ৭৫.৯৪
ওয়ার্ড  নং-১৩ ১.৩৫ ৫০২৭৮ ৪৩৮৯৬ ৭৪.৪৮
ওয়ার্ড  নং-১৪ (আংশিক) ০.৫২ ২৬৭৯০ ২১৮২৯ ৭৬.৬৩

সূত্র আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো।

মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন বধ্যভূমি ২ (মিরপুর ১২ নং সেকশনে বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন নূরী মসজিদের আঙ্গিনা)।

ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান  হাউজিং মসজিদ, নূরানি মসজিদ।

শিক্ষার হার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড় হার ৭৩.৭৩%; পুরুষ ৭৮.৪৯%, মহিলা ৬৮.০৩%। উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: মিরপুর বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ, মনিপুর হাইস্কুল এন্ড কলেজ, মিরপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়, মিরপুর ফায়ার স্টেশন এন্ড ট্রেনিং স্কুল, ন্যাশনাল বাংলা হাইস্কুল, চম্পা-পারুল প্রাথমিক বিদ্যালয়।

সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান ক্লাব, সাহিত্য সংগঠন, সিনেমা হল, কমিউনিটি সেন্টার, মিরপুর শের-ই বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়াম, মিরপুর ইনডোর স্টেডিয়াম, মিরপুর সুইমিং কমপ্লেক্স উল্লেখযোগ্য।

পত্র-পত্রিকা ও সাময়িকী সাপ্তাহিক মিরপুর বার্তা।

গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা গ্রামীণ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা অধিদপ্তর, সিটি কর্পোরেশনের আঞ্চলিক কার্যালয়, মিরপুর টেলিফোন একচেঞ্জ, ইউসেফ ট্রেনিং সেন্টার।

জনগোষ্ঠীর আয়ের প্রধান উৎস কৃষি ০.৮৯%, অকৃষি শ্রমিক ১.৮৩%, শিল্প ৩.৫৪%, ব্যবসা ২২.১৪%, পরিবহণ ও যোগাযোগ ৭.০২%, নির্মাণ ৪.৩৬%, ধর্মীয় সেবা ০.১২%, চাকরি ৪৫.৬৯%, রেন্ট অ্যান্ড রেমিটেন্স ৩.০৪% এবং  অন্যান্য ১১.৩৭%।

কৃষিভূমির মালিকানা ভূমিমালিক ৬৪.৮৭%, ভূমিহীন ৩৫.১৩%।

বিলুপ্ত বা বিলুপ্তপ্রায় ফসলাদি আউশ ধান।

প্রধান ফল-ফলাদি আম, নারিকেল।

যোগাযোগ বিশেষত্ব মোট সড়ক ৪১.০৩ কিমি।

বিলুপ্ত বা বিলুপ্তপ্রায় সনাতন বাহন পাল্কি, গরু ও ঘোড়ার গাড়ি।

শিল্প ও কলকারখানা গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি, কেমিক্যাল ফ্যাক্টরি, টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রিজ।

কুটিরশিল্প স্বর্ণশিল্প, তাঁতশিল্প, মৃৎশিল্প।

বাজার ও শপিং সেন্টার  আগোরা সুপার স্টোর, মুক্তবাংলা শপিং কমপ্লেক্স, প্রিন্স বাজার।

প্রধান রপ্তানিদ্রব্য তৈরি পোশাক।

বিদ্যুৎ ব্যবহার এ থানার সবক’টি ওয়ার্ড বিদ্যুতায়ন কর্মসূচির আওতাধীন। তবে ৯৭.৭২% পরিবারের বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে।

পানীয়জলের উৎস নলকূপ ৯.৩৪%, পুকুর ০.২৭%, ট্যাপ ৮৮.২৩% এবং অন্যান্য ২.১৬%।

স্যানিটেশন ব্যবস্থা ৯৩.৯১% পরিবার স্বাস্থ্যকর এবং ৫.৪৬% পরিবার অস্বাস্থ্যকর ল্যাট্রিন ব্যবহার করে। ০.৬৩% পরিবারের  কোনো ল্যাট্রিন সুবিধা নেই।

স্বাস্থ্যকেন্দ্র ঢাকা চক্ষু হাসপাতাল, ওএসবি লেজার ভিশন সেন্টার, ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন, মিশনারি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স (রাড্ডা), মিরপুর ডায়াগনস্টিক সেন্টার।

এনজিও ব্র্যাক, প্রশিকা, আশা। [মো. আবু হাসান ফারুক]

তথ্যসূত্র   আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো।