বন্দর থানা (চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
[[Category:বাংলাপিডিয়া]] | [[Category:বাংলাপিডিয়া]] | ||
'''বন্দর থানা (চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন) | '''বন্দর থানা''' (চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন) আয়তন: ২০.০৪ বর্গ কিমি। অবস্থান: ২২°১৬´ থেকে ২২°২০´ উত্তর অক্ষাংশ এবং °৪৫´ থেকে ৯১°৪৯´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ। সীমানা: উত্তরে হালিশহর ও ডবলমুরিং থানা, দক্ষিণে পতেঙ্গা থানা, পূর্বে কর্ণফুলি থানা ও কর্ণফুলি নদী এবং পশ্চিমে বঙ্গোপসাগর। | ||
''জনসংখ্যা'' ২১৩৫৯৮; পুরুষ ১১৫০৮৫, মহিলা ৯৮৫১৩। মুসলিম ১৯১৭০৮, হিন্দু ১৮৪৬৮, বৌদ্ধ ২৩৩, খ্রিস্টান ৩০৫৭ এবং অন্যান্য ১৩২। | ''জনসংখ্যা'' ২১৩৫৯৮; পুরুষ ১১৫০৮৫, মহিলা ৯৮৫১৩। মুসলিম ১৯১৭০৮, হিন্দু ১৮৪৬৮, বৌদ্ধ ২৩৩, খ্রিস্টান ৩০৫৭ এবং অন্যান্য ১৩২। | ||
''প্রধান নদী'' কর্ণফুলি। | |||
{| class="table table-bordered table-hover" | {| class="table table-bordered table-hover" | ||
২৩ নং লাইন: | ২৫ নং লাইন: | ||
|- | |- | ||
| ওয়ার্ড নং ৩৬ || ২.২৯ || ২৩২৫৩ || ১৪২৫১ || ৬৮.৮০ | | ওয়ার্ড নং ৩৬ || ২.২৯ || ২৩২৫৩ || ১৪২৫১ || ৬৮.৮০ | ||
|- | |- | ||
| ওয়ার্ড নং ৩৭ || ৪.১০ || ১৮২২৩ || ১৫৬২২ || ৭১.১০ | | ওয়ার্ড নং ৩৭ || ৪.১০ || ১৮২২৩ || ১৫৬২২ || ৭১.১০ | ||
|- | |- | ||
| ওয়ার্ড নং ৩৮ || ৬.১৪ || ২৬৬৯৮ || ২৩৭৭০ || ৬৮.৫০ | | ওয়ার্ড নং ৩৮ || ৬.১৪ || ২৬৬৯৮ || ২৩৭৭০ || ৬৮.৫০ | ||
|- | |- | ||
| ওয়ার্ড নং ৩৯ || ৭.৫১ || ৪৬৯১১ || ৪৪৮৭০ || ৭৬.৯০ | | ওয়ার্ড নং ৩৯ || ৭.৫১ || ৪৬৯১১ || ৪৪৮৭০ || ৭৬.৯০ | ||
৩৫ নং লাইন: | ৩৪ নং লাইন: | ||
''সূত্র'' আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো। | ''সূত্র'' আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো। | ||
[[Image:BandarThanaChittagong.jpg|thumb|400px|right]] | |||
''মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলি'' ১৯৭১ সালে এ থানায় মুক্তিযোদ্ধা নৌ-কমান্ড মাইন দিয়ে বেশ কিছু শত্রু জাহাজের ক্ষতি করে। মুক্তিযুদ্ধের শেষদিকে পাকসেনারা বন্দরে মাইন পেতে রাখে। যুদ্ধ পরবর্তী সময়ে পাকসেনাদের পেতে রাখা মাইন অপসারণ করতে গিয়ে বেশ কয়েকজন সোভিয়েত নৌসেনা নিহত হন। | ''মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলি'' ১৯৭১ সালে এ থানায় মুক্তিযোদ্ধা নৌ-কমান্ড মাইন দিয়ে বেশ কিছু শত্রু জাহাজের ক্ষতি করে। মুক্তিযুদ্ধের শেষদিকে পাকসেনারা বন্দরে মাইন পেতে রাখে। যুদ্ধ পরবর্তী সময়ে পাকসেনাদের পেতে রাখা মাইন অপসারণ করতে গিয়ে বেশ কয়েকজন সোভিয়েত নৌসেনা নিহত হন। | ||
''ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান'' বন্দরটিলা আলী শাহ মসজিদ, এস আলম মসজিদ, নিশ্চিন্তপাড়া জামে মসজিদ, হাফেজ সৈয়দ মনিরুদ্দীন শাহ্ মাযার, হাড্ডিশাহ মাযার, উমর শাহ্ মাযার, শ্রী শ্রী কালীবাড়ি শ্মশান মন্দির, আনন্দবাজার কালী মন্দির, ইষ্ট কলোনির বৌদ্ধ মন্দির উল্লেখযোগ্য। | ''ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান'' বন্দরটিলা আলী শাহ মসজিদ, এস আলম মসজিদ, নিশ্চিন্তপাড়া জামে মসজিদ, হাফেজ সৈয়দ মনিরুদ্দীন শাহ্ মাযার, হাড্ডিশাহ মাযার, উমর শাহ্ মাযার, শ্রী শ্রী কালীবাড়ি শ্মশান মন্দির, আনন্দবাজার কালী মন্দির, ইষ্ট কলোনির বৌদ্ধ মন্দির উল্লেখযোগ্য। | ||
৪৮ নং লাইন: | ৪১ নং লাইন: | ||
''শিক্ষার হার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান'' গড় হার ৭২.৬০%; পুরুষ ৭৫.৩০%, মহিলা ৬৯.৩০%। উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: মহববত আলী সিটি কর্পোরেশন কলেজ, ব্যারিস্টার সুলতান আহমেদ ডিগ্রি কলেজ, নেভি স্কুল এন্ড কলেজ, গোসাইলডাঙ্গা বারিক মিয়া স্কুল, বেগমজান স্কুল, মেহের আফজল স্কুল, জি আর কে উচ্চ বিদ্যালয়। | ''শিক্ষার হার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান'' গড় হার ৭২.৬০%; পুরুষ ৭৫.৩০%, মহিলা ৬৯.৩০%। উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: মহববত আলী সিটি কর্পোরেশন কলেজ, ব্যারিস্টার সুলতান আহমেদ ডিগ্রি কলেজ, নেভি স্কুল এন্ড কলেজ, গোসাইলডাঙ্গা বারিক মিয়া স্কুল, বেগমজান স্কুল, মেহের আফজল স্কুল, জি আর কে উচ্চ বিদ্যালয়। | ||
সাংস্কৃতিক | ''সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান'' ক্লাব ৪০, খেলার মাঠ ৮। | ||
''গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা'' শিপিং কর্পোরেশন ভবন, বন্দর ভবন, চট্টগ্রাম ইপিজেড, চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস, নেভি হাসপাতাল আবাসিক এলাকা, ফায়ার সার্ভিস স্টেশন, পোর্ট ট্রাস্ট অফিসার কলোনি, পোর্ট কলোনি, সিমেন্স হোটেল। | ''গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা'' শিপিং কর্পোরেশন ভবন, বন্দর ভবন, চট্টগ্রাম ইপিজেড, চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস, নেভি হাসপাতাল আবাসিক এলাকা, ফায়ার সার্ভিস স্টেশন, পোর্ট ট্রাস্ট অফিসার কলোনি, পোর্ট কলোনি, সিমেন্স হোটেল। | ||
৫৪ নং লাইন: | ৪৭ নং লাইন: | ||
''জনগোষ্ঠীর আয়ের প্রধান উৎস'' কৃষি ২.১৭%, অকৃষি শ্রমিক ১.১১%, শিল্প ২.৫৭%, ব্যবসা ১২.৬০%, পরিবহণ ও যোগাযোগ ৫.৫৩%, নির্মাণ ১.৭০%, ধর্মীয় সেবা ০.২৬%, চাকরি ৫৮.৮৬%, রেন্ট অ্যান্ড রেমিটেন্স ২.৮৮% এবং অন্যান্য ১২.৩২%। | ''জনগোষ্ঠীর আয়ের প্রধান উৎস'' কৃষি ২.১৭%, অকৃষি শ্রমিক ১.১১%, শিল্প ২.৫৭%, ব্যবসা ১২.৬০%, পরিবহণ ও যোগাযোগ ৫.৫৩%, নির্মাণ ১.৭০%, ধর্মীয় সেবা ০.২৬%, চাকরি ৫৮.৮৬%, রেন্ট অ্যান্ড রেমিটেন্স ২.৮৮% এবং অন্যান্য ১২.৩২%। | ||
কৃষিভূমির মালিকানা ভূমিমালিক ৩৩.৩৪%, ভূমিহীন ৬৬.৬৬%। | ''কৃষিভূমির মালিকানা'' ভূমিমালিক ৩৩.৩৪%, ভূমিহীন ৬৬.৬৬%। | ||
''প্রধান কৃষি ফসল'' ধান। | ''প্রধান কৃষি ফসল'' ধান। | ||
''প্রধান ফল- | ''প্রধান ফল-ফলাদি'' আম, কাঁঠাল। | ||
''বিলুপ্ত বা বিলুপ্তপ্রায় সনাতন বাহন'' পাল্কি, ঘোড়া ও গরুর গাড়ি। | ''বিলুপ্ত বা বিলুপ্তপ্রায় সনাতন বাহন'' পাল্কি, ঘোড়া ও গরুর গাড়ি। | ||
প্রধান হাটবাজার ও শপিং | ''প্রধান হাটবাজার ও শপিং কমপ্লেক্স'' ফকির হাট, ইয়াছিন মিস্ত্রির হাট, স্টিলমিল বাজার, বন্দর বাজার, কাজা চৌধুরী মার্কেট, সাবের প্লাজা, ঝনক প্লাজা, বে শপিং সেন্টার, সিটি কর্পোরেশন মার্কেট, শাহ প্লাজা, জালাল প্লাজা উল্লেখযোগ্য। | ||
''বিদ্যুৎ ব্যবহার'' এ থানার সবক’টি মহল্লা বিদ্যুতায়ন কর্মসূচির আওতাধীন। তবে ৯৪.৪৪% পরিবারের বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে। | ''বিদ্যুৎ ব্যবহার'' এ থানার সবক’টি মহল্লা বিদ্যুতায়ন কর্মসূচির আওতাধীন। তবে ৯৪.৪৪% পরিবারের বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে। | ||
৭২ নং লাইন: | ৬৫ নং লাইন: | ||
''এনজিও'' ব্র্যাক, আশা, প্রশিকা। [মুহাম্মদ আবদুল বাতেন] | ''এনজিও'' ব্র্যাক, আশা, প্রশিকা। [মুহাম্মদ আবদুল বাতেন] | ||
'''তথ্যসূত্র''' | '''তথ্যসূত্র''' আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো। | ||
[[en:Bandar Thana (Chittagong Metropolitan)]] | [[en:Bandar Thana (Chittagong Metropolitan)]] |
১০:৩৩, ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ
বন্দর থানা (চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন) আয়তন: ২০.০৪ বর্গ কিমি। অবস্থান: ২২°১৬´ থেকে ২২°২০´ উত্তর অক্ষাংশ এবং °৪৫´ থেকে ৯১°৪৯´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ। সীমানা: উত্তরে হালিশহর ও ডবলমুরিং থানা, দক্ষিণে পতেঙ্গা থানা, পূর্বে কর্ণফুলি থানা ও কর্ণফুলি নদী এবং পশ্চিমে বঙ্গোপসাগর।
জনসংখ্যা ২১৩৫৯৮; পুরুষ ১১৫০৮৫, মহিলা ৯৮৫১৩। মুসলিম ১৯১৭০৮, হিন্দু ১৮৪৬৮, বৌদ্ধ ২৩৩, খ্রিস্টান ৩০৫৭ এবং অন্যান্য ১৩২।
প্রধান নদী কর্ণফুলি।
থানা | ||||||
ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন | মহল্লা | জনসংখ্যা | ঘনত্ব (প্রতি বর্গ কিমি) | শিক্ষার হার (%) | ||
শহর | গ্রাম | শহর | গ্রাম | |||
৪ | ১১ | ২১৩৫৯৮ | - | ১০৬৫৯ | ৭২.৬ | - |
ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন | ||||
ওয়ার্ড নম্বর ও ইউনিয়ন | আয়তন (বর্গ কিমি) | লোকসংখ্যা | শিক্ষার হার (%) | |
পুরুষ | মহিলা | |||
ওয়ার্ড নং ৩৬ | ২.২৯ | ২৩২৫৩ | ১৪২৫১ | ৬৮.৮০ |
ওয়ার্ড নং ৩৭ | ৪.১০ | ১৮২২৩ | ১৫৬২২ | ৭১.১০ |
ওয়ার্ড নং ৩৮ | ৬.১৪ | ২৬৬৯৮ | ২৩৭৭০ | ৬৮.৫০ |
ওয়ার্ড নং ৩৯ | ৭.৫১ | ৪৬৯১১ | ৪৪৮৭০ | ৭৬.৯০ |
সূত্র আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো।
মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলি ১৯৭১ সালে এ থানায় মুক্তিযোদ্ধা নৌ-কমান্ড মাইন দিয়ে বেশ কিছু শত্রু জাহাজের ক্ষতি করে। মুক্তিযুদ্ধের শেষদিকে পাকসেনারা বন্দরে মাইন পেতে রাখে। যুদ্ধ পরবর্তী সময়ে পাকসেনাদের পেতে রাখা মাইন অপসারণ করতে গিয়ে বেশ কয়েকজন সোভিয়েত নৌসেনা নিহত হন।
ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান বন্দরটিলা আলী শাহ মসজিদ, এস আলম মসজিদ, নিশ্চিন্তপাড়া জামে মসজিদ, হাফেজ সৈয়দ মনিরুদ্দীন শাহ্ মাযার, হাড্ডিশাহ মাযার, উমর শাহ্ মাযার, শ্রী শ্রী কালীবাড়ি শ্মশান মন্দির, আনন্দবাজার কালী মন্দির, ইষ্ট কলোনির বৌদ্ধ মন্দির উল্লেখযোগ্য।
শিক্ষার হার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড় হার ৭২.৬০%; পুরুষ ৭৫.৩০%, মহিলা ৬৯.৩০%। উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: মহববত আলী সিটি কর্পোরেশন কলেজ, ব্যারিস্টার সুলতান আহমেদ ডিগ্রি কলেজ, নেভি স্কুল এন্ড কলেজ, গোসাইলডাঙ্গা বারিক মিয়া স্কুল, বেগমজান স্কুল, মেহের আফজল স্কুল, জি আর কে উচ্চ বিদ্যালয়।
সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান ক্লাব ৪০, খেলার মাঠ ৮।
গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা শিপিং কর্পোরেশন ভবন, বন্দর ভবন, চট্টগ্রাম ইপিজেড, চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস, নেভি হাসপাতাল আবাসিক এলাকা, ফায়ার সার্ভিস স্টেশন, পোর্ট ট্রাস্ট অফিসার কলোনি, পোর্ট কলোনি, সিমেন্স হোটেল।
জনগোষ্ঠীর আয়ের প্রধান উৎস কৃষি ২.১৭%, অকৃষি শ্রমিক ১.১১%, শিল্প ২.৫৭%, ব্যবসা ১২.৬০%, পরিবহণ ও যোগাযোগ ৫.৫৩%, নির্মাণ ১.৭০%, ধর্মীয় সেবা ০.২৬%, চাকরি ৫৮.৮৬%, রেন্ট অ্যান্ড রেমিটেন্স ২.৮৮% এবং অন্যান্য ১২.৩২%।
কৃষিভূমির মালিকানা ভূমিমালিক ৩৩.৩৪%, ভূমিহীন ৬৬.৬৬%।
প্রধান কৃষি ফসল ধান।
প্রধান ফল-ফলাদি আম, কাঁঠাল।
বিলুপ্ত বা বিলুপ্তপ্রায় সনাতন বাহন পাল্কি, ঘোড়া ও গরুর গাড়ি।
প্রধান হাটবাজার ও শপিং কমপ্লেক্স ফকির হাট, ইয়াছিন মিস্ত্রির হাট, স্টিলমিল বাজার, বন্দর বাজার, কাজা চৌধুরী মার্কেট, সাবের প্লাজা, ঝনক প্লাজা, বে শপিং সেন্টার, সিটি কর্পোরেশন মার্কেট, শাহ প্লাজা, জালাল প্লাজা উল্লেখযোগ্য।
বিদ্যুৎ ব্যবহার এ থানার সবক’টি মহল্লা বিদ্যুতায়ন কর্মসূচির আওতাধীন। তবে ৯৪.৪৪% পরিবারের বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে।
পানীয়জলের উৎস নলকূপ ৭৯.৫৪%, পুকুর ০.২১%, ট্যাপ ১৯.৮০% এবং অন্যান্য ০.৪৫%।
স্যানিটেশন ব্যবস্থা ৮৫.০৬% পরিবার স্বাস্থ্যকর এবং ১৩.৭০% পরিবার অস্বাস্থ্যকর ল্যাট্রিন ব্যবহার করে। ১.২৪% পরিবারের কোনো ল্যাট্রিন সুবিধা নেই।
এনজিও ব্র্যাক, আশা, প্রশিকা। [মুহাম্মদ আবদুল বাতেন]
তথ্যসূত্র আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো।