জৌনপুরী, আবদুর রব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

(Added Ennglish article link)
 
সম্পাদনা সারাংশ নেই
 
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
[[Category:Banglapedia]]
[[Category:Banglapedia]]
'''জৌনপুরী'''''', ''''''আবদুর রব '''(১৮৭৫-১৯৩৫)  একজন আলেম। ১৮৭৫ সালে জৌনপুরের মোল্লাটোলা মহল্লায় তাঁর জন্ম। তিনি ছিলেন মওলানা কেরামত আলী জৌনপুরীর পৌত্র। পিতার নাম হাফিজ মাহমুদ। মাত্র পাঁচ বছর বয়সে তিনি পিতৃহীন হন। পিতৃব্য হাফিজ আহমদ নিজ তত্ত্বাবধানে তাঁকে লালন-পালন করেন। অল্প সময়ে তিনি কুরআন শরীফ কণ্ঠস্থ করেন।  [[১০০২৭১|আরবি]],  [[১০৩৪০১|ফারসি]] ভাষাসহ ইসলামী শাস্ত্রে তাঁর বিশেষ ব্যুৎপত্তি ছিল। হাফিজ আহমদ-এর মৃত্যুর পর তিনি তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন। তাঁর নেতৃত্বে ভোলার দৌলতখান এলাকা ইসলাম প্রচার ও মানব সেবার একটি বিশেষ কেন্দ্রে পরিণত হয়। আবদুর রব এখানে একটি লঙ্গরখানা স্থাপন করেন। প্রতিদিন শত শত অনাহারক্লিষ্ট মানুষ উক্ত লঙ্গরখানায় খাবার গ্রহণের সুযোগ পেত। ১৮৯৯ থেকে ১৯৩৫ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে মানব কল্যাণে তিনি কাজ করে যান। ১৯৩৫ সালের জুন মাসে জৌনপুরে তাঁর মৃত্যু হয়।  [মোঃ আফাজ উদ্দীন]
'''জৌনপুরী, আবদুর রব''' (১৮৭৫-১৯৩৫)  একজন আলেম। ১৮৭৫ সালে জৌনপুরের মোল্লাটোলা মহল্লায় তাঁর জন্ম। তিনি ছিলেন মওলানা কেরামত আলী জৌনপুরীর পৌত্র। পিতার নাম হাফিজ মাহমুদ। মাত্র পাঁচ বছর বয়সে তিনি পিতৃহীন হন। পিতৃব্য হাফিজ আহমদ নিজ তত্ত্বাবধানে তাঁকে লালন-পালন করেন। অল্প সময়ে তিনি কুরআন শরীফ কণ্ঠস্থ করেন।  [[আরবি|আরবি]],  [[ফারসি|ফারসি]] ভাষাসহ ইসলামী শাস্ত্রে তাঁর বিশেষ ব্যুৎপত্তি ছিল। হাফিজ আহমদ-এর মৃত্যুর পর তিনি তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন। তাঁর নেতৃত্বে ভোলার দৌলতখান এলাকা ইসলাম প্রচার ও মানব সেবার একটি বিশেষ কেন্দ্রে পরিণত হয়। আবদুর রব এখানে একটি লঙ্গরখানা স্থাপন করেন। প্রতিদিন শত শত অনাহারক্লিষ্ট মানুষ উক্ত লঙ্গরখানায় খাবার গ্রহণের সুযোগ পেত। ১৮৯৯ থেকে ১৯৩৫ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে মানব কল্যাণে তিনি কাজ করে যান। ১৯৩৫ সালের জুন মাসে জৌনপুরে তাঁর মৃত্যু হয়।  [মোঃ আফাজ উদ্দীন]
 
<!-- imported from file: জৌনপুরী, আবদুর রব.html-->


[[en:Jaunpuri, Abdur Rab]]
[[en:Jaunpuri, Abdur Rab]]

০৯:৩২, ১৮ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ

জৌনপুরী, আবদুর রব (১৮৭৫-১৯৩৫)  একজন আলেম। ১৮৭৫ সালে জৌনপুরের মোল্লাটোলা মহল্লায় তাঁর জন্ম। তিনি ছিলেন মওলানা কেরামত আলী জৌনপুরীর পৌত্র। পিতার নাম হাফিজ মাহমুদ। মাত্র পাঁচ বছর বয়সে তিনি পিতৃহীন হন। পিতৃব্য হাফিজ আহমদ নিজ তত্ত্বাবধানে তাঁকে লালন-পালন করেন। অল্প সময়ে তিনি কুরআন শরীফ কণ্ঠস্থ করেন।  আরবিফারসি ভাষাসহ ইসলামী শাস্ত্রে তাঁর বিশেষ ব্যুৎপত্তি ছিল। হাফিজ আহমদ-এর মৃত্যুর পর তিনি তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন। তাঁর নেতৃত্বে ভোলার দৌলতখান এলাকা ইসলাম প্রচার ও মানব সেবার একটি বিশেষ কেন্দ্রে পরিণত হয়। আবদুর রব এখানে একটি লঙ্গরখানা স্থাপন করেন। প্রতিদিন শত শত অনাহারক্লিষ্ট মানুষ উক্ত লঙ্গরখানায় খাবার গ্রহণের সুযোগ পেত। ১৮৯৯ থেকে ১৯৩৫ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে মানব কল্যাণে তিনি কাজ করে যান। ১৯৩৫ সালের জুন মাসে জৌনপুরে তাঁর মৃত্যু হয়।  [মোঃ আফাজ উদ্দীন]