জলঢাকা নদী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
 
২ নং লাইন: ২ নং লাইন:
'''জলঢাকা নদী''' (Jaldhaka River)  দক্ষিণ-পূর্ব সিকিম-এ  [[হিমালয় পর্বতমালা|হিমালয় পর্বতমালা]] থেকে উদ্ভূত হয়ে পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি ও কুচবিহার অতিক্রম করে লালমনিরহাট জেলা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করা একটি  [[আন্তঃসীমান্ত নদী|আন্তঃসীমান্ত নদী]]। বাংলাদেশে প্রবেশের পর  [[ধরলা নদী|ধরলা]] নদীর সঙ্গে মিলিত হয়ে ধরলা নামেই কুড়িগ্রামের কাছে ব্রহ্মপুত্রে মিশেছে। জলঢাকার সর্বমোট দৈর্ঘ্য প্রায় ১৯২ কিমি, যার খুব সামান্য অংশই বাংলাদেশের অন্তর্গত।  [মোঃ মাহবুব মোর্শেদ]
'''জলঢাকা নদী''' (Jaldhaka River)  দক্ষিণ-পূর্ব সিকিম-এ  [[হিমালয় পর্বতমালা|হিমালয় পর্বতমালা]] থেকে উদ্ভূত হয়ে পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি ও কুচবিহার অতিক্রম করে লালমনিরহাট জেলা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করা একটি  [[আন্তঃসীমান্ত নদী|আন্তঃসীমান্ত নদী]]। বাংলাদেশে প্রবেশের পর  [[ধরলা নদী|ধরলা]] নদীর সঙ্গে মিলিত হয়ে ধরলা নামেই কুড়িগ্রামের কাছে ব্রহ্মপুত্রে মিশেছে। জলঢাকার সর্বমোট দৈর্ঘ্য প্রায় ১৯২ কিমি, যার খুব সামান্য অংশই বাংলাদেশের অন্তর্গত।  [মোঃ মাহবুব মোর্শেদ]


''আরও দেখুন''  [[ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদীপ্রণালীব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদীপ্রণালী]]।
''আরও দেখুন''  [[ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদীপ্রণালী|ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদীপ্রণালী]]।


[[en:Jaldhaka River]]
[[en:Jaldhaka River]]

১০:২৬, ২ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ

জলঢাকা নদী (Jaldhaka River)  দক্ষিণ-পূর্ব সিকিম-এ  হিমালয় পর্বতমালা থেকে উদ্ভূত হয়ে পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি ও কুচবিহার অতিক্রম করে লালমনিরহাট জেলা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করা একটি  আন্তঃসীমান্ত নদী। বাংলাদেশে প্রবেশের পর  ধরলা নদীর সঙ্গে মিলিত হয়ে ধরলা নামেই কুড়িগ্রামের কাছে ব্রহ্মপুত্রে মিশেছে। জলঢাকার সর্বমোট দৈর্ঘ্য প্রায় ১৯২ কিমি, যার খুব সামান্য অংশই বাংলাদেশের অন্তর্গত।  [মোঃ মাহবুব মোর্শেদ]

আরও দেখুন ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদীপ্রণালী