কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা (নোয়াখালী): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১২ নং লাইন: | ১২ নং লাইন: | ||
| colspan="9" | উপজেলা | | colspan="9" | উপজেলা | ||
|- | |- | ||
| rowspan="2" | পৌরসভা || rowspan="2" | ইউনিয়ন || rowspan="2" | মৌজা || rowspan="2" | গ্রাম || colspan="2" | জনসংখ্যা || rowspan="2" | ঘনত্ব (প্রতি বর্গ কিমি) || colspan="2" | শিক্ষার হার (%) | |||
|- | |- | ||
| শহর || গ্রাম || শহর || গ্রাম | | শহর || গ্রাম || শহর || গ্রাম | ||
৬৩ নং লাইন: | ৬৩ নং লাইন: | ||
''মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলি'' ১৯৭১ সালের ৪ সেপ্টেম্বর উপজেলার বাঞ্ছারাম রোডের স্লুইসগেটের পূর্বপাশে পাকবাহিনী ও রাজাকারদের সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের লড়াই হয়। উক্ত লড়াইয়ে ৬ জন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন। তাছাড়াও পাকবাহিনীর সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের কয়েকটি খন্ড লড়াই হয়। এ সকল লড়াইয়ে সদর বিএলএফ কমান্ডার অহিদুর রহমান অদুদসহ ৭ জন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন। | ''মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলি'' ১৯৭১ সালের ৪ সেপ্টেম্বর উপজেলার বাঞ্ছারাম রোডের স্লুইসগেটের পূর্বপাশে পাকবাহিনী ও রাজাকারদের সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের লড়াই হয়। উক্ত লড়াইয়ে ৬ জন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন। তাছাড়াও পাকবাহিনীর সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের কয়েকটি খন্ড লড়াই হয়। এ সকল লড়াইয়ে সদর বিএলএফ কমান্ডার অহিদুর রহমান অদুদসহ ৭ জন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন। | ||
[[Image:CompaniganjUpazilaNoakhali.jpg|thumb|400px|right]] | |||
''মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন'' গণকবর ১ (কোম্পানীগঞ্জের ১৬নং স্লুইসগেইট)। | ''মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন'' গণকবর ১ (কোম্পানীগঞ্জের ১৬নং স্লুইসগেইট)। | ||
''ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান'' মসজিদ ২৪২, মন্দির ১০। উল্লেখযোগ্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান: বুড়ি মসজিদ (বসুরহাট), জগন্নাথবাড়ি মন্দির (চর হাজারি)। | ''ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান'' মসজিদ ২৪২, মন্দির ১০। উল্লেখযোগ্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান: বুড়ি মসজিদ (বসুরহাট), জগন্নাথবাড়ি মন্দির (চর হাজারি)। | ||
''শিক্ষার হার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান'' গড় হার ৪৯.৬৪%; পুরুষ ৫১.৮৭%, মহিলা ৪৭.৪৭%। উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: বসুরহাট এ এইচ সি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় (১৯১১), বামনী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯১৪), বসুরহাট ইসলামিয়া সিনিয়র মাদ্রাসা (১৯২৩), বামনী আছিরিয়া সিনিয়র মাদ্রাসা (১৯১৫)। | ''শিক্ষার হার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান'' গড় হার ৪৯.৬৪%; পুরুষ ৫১.৮৭%, মহিলা ৪৭.৪৭%। উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: বসুরহাট এ এইচ সি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় (১৯১১), বামনী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯১৪), বসুরহাট ইসলামিয়া সিনিয়র মাদ্রাসা (১৯২৩), বামনী আছিরিয়া সিনিয়র মাদ্রাসা (১৯১৫)। | ||
৮০ নং লাইন: | ৮০ নং লাইন: | ||
''কৃষিভূমির মালিকানা'' ভূমিমালিক ৫৭.২৪%, ভূমিহীন ৪২.৭৬%। শহরে ৬০.৬৫% এবং গ্রামে ৫৬.৮৭% পরিবারের কৃষিজমি রয়েছে। | ''কৃষিভূমির মালিকানা'' ভূমিমালিক ৫৭.২৪%, ভূমিহীন ৪২.৭৬%। শহরে ৬০.৬৫% এবং গ্রামে ৫৬.৮৭% পরিবারের কৃষিজমি রয়েছে। | ||
''প্রধান কৃষি ফসল'' ধান, গম, আলু, আখ, শাকসবজি। | ''প্রধান কৃষি ফসল'' ধান, গম, আলু, আখ, শাকসবজি। | ||
''বিলুপ্ত বা বিলুপ্তপ্রায় ফসলাদি'' পাট, চীনাবাদাম, তিল, তিসি, সরিষা, ডাল। | ''বিলুপ্ত বা বিলুপ্তপ্রায় ফসলাদি'' পাট, চীনাবাদাম, তিল, তিসি, সরিষা, ডাল। | ||
''প্রধান ফল-ফলাদি'' আম, কাঁঠাল, কলা, পেঁপে, নারিকেল, বরই, কালো জাম। | ''প্রধান ফল-ফলাদি'' আম, কাঁঠাল, কলা, পেঁপে, নারিকেল, বরই, কালো জাম। | ||
''মৎস্য, গবাদিপশু, হাঁস-মুরগির খামার'' | ''মৎস্য, গবাদিপশু, হাঁস-মুরগির খামার'' মৎস্য ১৬, হ্যাচারি ১, গবাদিপশু ১৬৭, হাঁস-মুরগি ১৩৯। | ||
''বিলুপ্ত বা বিলুপ্তপ্রায় সনাতন বাহন'' পালকি, ঘোড়া ও গরুর গাড়ি। | ''বিলুপ্ত বা বিলুপ্তপ্রায় সনাতন বাহন'' পালকি, ঘোড়া ও গরুর গাড়ি। | ||
''শিল্প ও কলকারখানা'' ময়দা কল, তেল কল, বরফ কল, ওয়েল্ডিং, বিড়ি কারখানা। | ''শিল্প ও কলকারখানা'' ময়দা কল, তেল কল, বরফ কল, ওয়েল্ডিং, বিড়ি কারখানা। | ||
''কুটিরশিল্প'' স্বর্ণশিল্প, লৌহশিল্প, বুননশিল্প, চারু ও কারুশিল্প, বাঁশের কাজ, বেতের কাজ, কাঠের কাজ। | ''কুটিরশিল্প'' স্বর্ণশিল্প, লৌহশিল্প, বুননশিল্প, চারু ও কারুশিল্প, বাঁশের কাজ, বেতের কাজ, কাঠের কাজ। |
০৮:১০, ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা (নোয়াখালী জেলা) আয়তন: ৩০৫.৩৩ বর্গ কিমি। অবস্থান: ২২°৩৭´ থেকে ২২°৫৪´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১°১০´ থেকে ৯১°৩১´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ। সীমানা: উত্তরে সেনবাগ ও দাগনভুঁইয়া উপজেলা, দক্ষিণে নোয়াখালী সদর, সুবর্ণচর ও সন্দ্বীপ উপজেলা, পূর্বে সোনাগাজী এবং মিরসরাই উপজেলা, পশ্চিমে নোয়াখালী সদর ও কবিরহাট উপজেলা।
জনসংখ্যা ২১৪৬৫২; পুরুষ ১০৭৩০০, মহিলা ১০৭৩৫২। মুসলিম ২০০৭২১, হিন্দু ১৩৯১৬ এবং অন্যান্য ১৫।
জলাশয় ছোট ফেনী নদী ও সন্দ্বীপ চ্যানেল।
প্রশাসন কোম্পানীগঞ্জ থানা গঠিত হয় ১৮৮৮ সালে এবং থানাকে উপজেলায় রূপান্তর করা হয় ২ জুলাই ১৯৮৩ সালে।
উপজেলা | ||||||||
পৌরসভা | ইউনিয়ন | মৌজা | গ্রাম | জনসংখ্যা | ঘনত্ব (প্রতি বর্গ কিমি) | শিক্ষার হার (%) | ||
শহর | গ্রাম | শহর | গ্রাম | |||||
১ (বসুরহাট) | ৮ | ৩৫ | ৪৪ | ২১০৯৬ | ১৯৩৫৫৬ | ৭০৩ | ৬১.৫৪ | ৪৮.২৭ |
পৌরসভা | ||||||||
আয়তন (বর্গ কিমি) | ওয়ার্ড | মহল্লা | লোকসংখ্যা | ঘনত্ব (প্রতি বর্গ কিমি) | শিক্ষার হার (%) | |||
৬.১৬ | ৯ | ১১ | ২১০৯৬ | ৩৪২৫ | ৬১.৫৪ |
ইউনিয়ন | ||||||||
ইউনিয়নের নাম ও জিও কোড | আয়তন (একর) | লোকসংখ্যা | শিক্ষার হার (%) | |||||
পুরুষ | মহিলা | |||||||
চর এলাহি ১০ | ১৭৪৬৫ | ১১৭০৮ | ১০৬১২ | ২৫.২৮ | ||||
চর কাঁকড়া ৩৫ | ৫৩৪২ | ১৭১২৮ | ১৮২৬২ | ৫১.৮২ | ||||
চর পার্বতী ৪৭ | ৪০২২ | ১৩০৮৭ | ১৩৭৫৩ | ৫১.১৭ | ||||
চর ফকিরা ১১ | ৮১৬৬ | ১১৩২৬ | ১১১২২ | ৪৯.৬২ | ||||
চর হাজারি ২৩ | ৩৮০৯ | ১১০১৭ | ১১০৪৯ | ৪৮.৪৫ | ||||
মুসাপুর ৫৯ | ১৪৮১৩ | ১০০২৭ | ৯৭১৫ | ৪৩.৫৯ | ||||
রামপুর ৭১ | ৪৬৭০ | ৮৯৮৭ | ৯১২৬ | ৫৮.৮৩ | ||||
সিরাজপুর ৮৩ | ৩৫৬০ | ১৩০৪৪ | ১৩৫৯৩ | ৫৪.০২ |
সূত্র আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো।
প্রাচীন নিদর্শনাদি ও প্রত্নসম্পদ কালীমুর্তি (অষ্টাদশ শতাব্দি), মুগল আমলের ঈদাগাজী মসজিদ (চর হাজারি)।
মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলি ১৯৭১ সালের ৪ সেপ্টেম্বর উপজেলার বাঞ্ছারাম রোডের স্লুইসগেটের পূর্বপাশে পাকবাহিনী ও রাজাকারদের সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের লড়াই হয়। উক্ত লড়াইয়ে ৬ জন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন। তাছাড়াও পাকবাহিনীর সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের কয়েকটি খন্ড লড়াই হয়। এ সকল লড়াইয়ে সদর বিএলএফ কমান্ডার অহিদুর রহমান অদুদসহ ৭ জন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন।
মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন গণকবর ১ (কোম্পানীগঞ্জের ১৬নং স্লুইসগেইট)।
ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান মসজিদ ২৪২, মন্দির ১০। উল্লেখযোগ্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান: বুড়ি মসজিদ (বসুরহাট), জগন্নাথবাড়ি মন্দির (চর হাজারি)।
শিক্ষার হার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড় হার ৪৯.৬৪%; পুরুষ ৫১.৮৭%, মহিলা ৪৭.৪৭%। উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: বসুরহাট এ এইচ সি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় (১৯১১), বামনী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯১৪), বসুরহাট ইসলামিয়া সিনিয়র মাদ্রাসা (১৯২৩), বামনী আছিরিয়া সিনিয়র মাদ্রাসা (১৯১৫)।
পত্র-পত্রিকা ও সাময়িকী অনিয়মিত সাপ্তাহিক: নোয়াখালী কণ্ঠ এবং আজকের যোগাযোগ।
সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান ক্লাব ২২, লাইব্রেরি ৬, সিনেমা হল ১, খেলার মাঠ ২৬।
জনগোষ্ঠীর আয়ের প্রধান উৎস কৃষি ৩৭.৮১%, অকৃষি শ্রমিক ৩.১৬%, শিল্প ০.৭৯%, ব্যবসা ১৩.৮৬%, পরিবহণ ও যোগাযোগ ৪.০৩%, চাকরি ২১.৮১%, নির্মাণ ১.০৯%, ধর্মীয় সেবা ০.৩৬%, রেন্ট অ্যান্ড রেমিটেন্স ৭.৫৯% এবং অন্যান্য ৯.৫০%।
কৃষিভূমির মালিকানা ভূমিমালিক ৫৭.২৪%, ভূমিহীন ৪২.৭৬%। শহরে ৬০.৬৫% এবং গ্রামে ৫৬.৮৭% পরিবারের কৃষিজমি রয়েছে।
প্রধান কৃষি ফসল ধান, গম, আলু, আখ, শাকসবজি।
বিলুপ্ত বা বিলুপ্তপ্রায় ফসলাদি পাট, চীনাবাদাম, তিল, তিসি, সরিষা, ডাল।
প্রধান ফল-ফলাদি আম, কাঁঠাল, কলা, পেঁপে, নারিকেল, বরই, কালো জাম।
মৎস্য, গবাদিপশু, হাঁস-মুরগির খামার মৎস্য ১৬, হ্যাচারি ১, গবাদিপশু ১৬৭, হাঁস-মুরগি ১৩৯।
বিলুপ্ত বা বিলুপ্তপ্রায় সনাতন বাহন পালকি, ঘোড়া ও গরুর গাড়ি।
শিল্প ও কলকারখানা ময়দা কল, তেল কল, বরফ কল, ওয়েল্ডিং, বিড়ি কারখানা।
কুটিরশিল্প স্বর্ণশিল্প, লৌহশিল্প, বুননশিল্প, চারু ও কারুশিল্প, বাঁশের কাজ, বেতের কাজ, কাঠের কাজ।
হাটবাজার ও মেলা হাটবাজার ১৮। বসুরহাট, তাল মোহাম্মদ হাট, আবু মাঝির হাট, তালেব মোহাম্মদের হাট, চৌধুরী বাজার, বাংলাবাজার ও নতুন বাজার এবং ১ মাঘে অনুষ্ঠিত নলদিয়া মেলা উল্লেখযোগ্য।
প্রধান রপ্তানিদ্রব্য ধান, নারিকেল, কলা, কুমড়া, সুপারি, শাকসবজি।
বিদ্যুৎ ব্যবহার এ উপজেলার সবক’টি ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন পল্লবিদ্যুতায়ন কর্মসূচির আওতাধীন। তবে ৩২.৯৩% পরিবারের বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে।
পানীয়জলের উৎস নলকূপ ৭৭.৭৫%, ট্যাপ ৫.০৯%, পুকুর ১১.৩৪% এবং অন্যান্য উৎস ৫.৮৩%। এ উপজেলার অগভীর নলকূপের পানিতে সহনীয়মাত্রার আর্সেনিকের উপস্থিতি প্রমাণিত হয়েছে।
স্যানিটেশন ব্যবস্থা উপজেলার ৪৯.৭৮% (গ্রামে ৪৬.১৮% ও শহরে ৮৩.৩২%) পরিবার স্বাস্থ্যকর এবং ৩৫.৪৫% (গ্রামে ৩৮.১০% ও শহরে ১০.৭৬%) পরিবার অস্বাস্থ্যকর ল্যাট্রিন ব্যবহার করে। ১৪.৭৭% পরিবারের কোনো ল্যাট্রিন সুবিধা নেই।
স্বাস্থ্যকেন্দ্র উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ১, পরিবার-পরিকল্পনা কেন্দ্র ৭, উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্র ১, ক্লিনিক ২০, বাংলাদেশ ডায়বেটিক সমিতি ১।
প্রাকৃতিক দুর্যোগ ১৮৭৬ সালের ৩১ অক্টোবর এবং ১৯৭০ সালের ১২ নভেম্বর জলোচ্ছ্বাসে উপজেলার বহুসংখ্যক লোকের প্রাণহানির ঘটনাসহ গবাদিপশু, ঘরবাড়ি ও ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়।
এনজিও ব্র্যাক, আশা, প্রশিকা এলআরডিএ। [নুরুদ্দিন জগলুল]
তথ্যসূত্র আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো; কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা সাংস্কৃতিক সমীক্ষা প্রতিবেদন ২০০৭।