বাংলাদেশ জাতীয় গোলাপ সমিতি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
NasirkhanBot (আলোচনা | অবদান) অ (Added Ennglish article link) |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
২ নং লাইন: | ২ নং লাইন: | ||
'''বাংলাদেশ জাতীয় গোলাপ সমিতি''' দেশে গোলাপের চাষ জনপ্রিয় করতে এবং বিভিন্ন জাতের গোলাপের বংশবিস্তারের লক্ষ্যে ১৯৮২ সালে গঠিত একটি অরাজনৈতিক, অলাভজনক, শৌখিন সংগঠন। ইংল্যান্ডের Royal National Rose Society-র সঙ্গে এ সমিতির সম্বন্ধ রয়েছে। ১৯৮৩ সাল থেকে নিয়মিতভাবে বাংলাদেশ জাতীয় গোলাপ সমিতি বার্ষিক গোলাপ প্রদর্শনী এবং এ সংক্রান্ত অন্যান্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করে আসছে। প্রদর্শনী শেষে গোলাপের তোড়া ও ফুলের বিক্রয়লব্ধ অর্থ বাংলাদেশ জাতীয় অন্ধ সমিতির তহবিলে প্রদান করা হয়। এছাড়া সমিতি সাধারণ মানুষকে গোলাপ চাষে উদ্বুদ্ধ করতে সেমিনার ও গোলাপ চাষ সংক্রান্ত বক্তৃতামালার আয়োজন করে থাকে এবং মাঝে মধ্যে স্যুভেনির ও বুলেটিন প্রকাশ করে। | '''বাংলাদেশ জাতীয় গোলাপ সমিতি''' দেশে গোলাপের চাষ জনপ্রিয় করতে এবং বিভিন্ন জাতের গোলাপের বংশবিস্তারের লক্ষ্যে ১৯৮২ সালে গঠিত একটি অরাজনৈতিক, অলাভজনক, শৌখিন সংগঠন। ইংল্যান্ডের Royal National Rose Society-র সঙ্গে এ সমিতির সম্বন্ধ রয়েছে। ১৯৮৩ সাল থেকে নিয়মিতভাবে বাংলাদেশ জাতীয় গোলাপ সমিতি বার্ষিক গোলাপ প্রদর্শনী এবং এ সংক্রান্ত অন্যান্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করে আসছে। প্রদর্শনী শেষে গোলাপের তোড়া ও ফুলের বিক্রয়লব্ধ অর্থ বাংলাদেশ জাতীয় অন্ধ সমিতির তহবিলে প্রদান করা হয়। এছাড়া সমিতি সাধারণ মানুষকে গোলাপ চাষে উদ্বুদ্ধ করতে সেমিনার ও গোলাপ চাষ সংক্রান্ত বক্তৃতামালার আয়োজন করে থাকে এবং মাঝে মধ্যে স্যুভেনির ও বুলেটিন প্রকাশ করে। | ||
বাংলাদেশ গোলাপ সমিতি দৃশ্যত দেশে গোলাপ চাষে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলেছে। বলতে গেলে এদেশে ফুল বিক্রির তেমন কোন প্রতিষ্ঠান বা দোকান ছিল না। কিন্তু বর্তমানে প্রায় প্রতিটি শহরে গোলাপসহ অন্যান্য ফুল বিক্রির অনেক দোকান গড়ে উঠেছে। এছাড়া অনেকেই গোলাপের নার্সারি বা বাগান প্রতিষ্ঠায় উদ্বুদ্ধ হয়েছে। সমিতির সদস্য সংখ্যা বর্তমানে ৩২৫। একজন সভাপতি, একজন সম্পাদক এবং কয়েকজন সদস্য নিয়ে গঠিত একটি নির্বাহী কমিটি সমিতির কার্যাদি পরিচালনা করে। | বাংলাদেশ গোলাপ সমিতি দৃশ্যত দেশে গোলাপ চাষে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলেছে। বলতে গেলে এদেশে ফুল বিক্রির তেমন কোন প্রতিষ্ঠান বা দোকান ছিল না। কিন্তু বর্তমানে প্রায় প্রতিটি শহরে গোলাপসহ অন্যান্য ফুল বিক্রির অনেক দোকান গড়ে উঠেছে। এছাড়া অনেকেই গোলাপের নার্সারি বা বাগান প্রতিষ্ঠায় উদ্বুদ্ধ হয়েছে। সমিতির সদস্য সংখ্যা বর্তমানে ৩২৫। একজন সভাপতি, একজন সম্পাদক এবং কয়েকজন সদস্য নিয়ে গঠিত একটি নির্বাহী কমিটি সমিতির কার্যাদি পরিচালনা করে। [মাহবুবার রহমান খান] | ||
[ | ''আরও দেখুন'' [[গোলাপ|গোলাপ]]। | ||
[[en:Bangladesh National Rose Society]] | [[en:Bangladesh National Rose Society]] |
০৬:৩৬, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ
বাংলাদেশ জাতীয় গোলাপ সমিতি দেশে গোলাপের চাষ জনপ্রিয় করতে এবং বিভিন্ন জাতের গোলাপের বংশবিস্তারের লক্ষ্যে ১৯৮২ সালে গঠিত একটি অরাজনৈতিক, অলাভজনক, শৌখিন সংগঠন। ইংল্যান্ডের Royal National Rose Society-র সঙ্গে এ সমিতির সম্বন্ধ রয়েছে। ১৯৮৩ সাল থেকে নিয়মিতভাবে বাংলাদেশ জাতীয় গোলাপ সমিতি বার্ষিক গোলাপ প্রদর্শনী এবং এ সংক্রান্ত অন্যান্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করে আসছে। প্রদর্শনী শেষে গোলাপের তোড়া ও ফুলের বিক্রয়লব্ধ অর্থ বাংলাদেশ জাতীয় অন্ধ সমিতির তহবিলে প্রদান করা হয়। এছাড়া সমিতি সাধারণ মানুষকে গোলাপ চাষে উদ্বুদ্ধ করতে সেমিনার ও গোলাপ চাষ সংক্রান্ত বক্তৃতামালার আয়োজন করে থাকে এবং মাঝে মধ্যে স্যুভেনির ও বুলেটিন প্রকাশ করে।
বাংলাদেশ গোলাপ সমিতি দৃশ্যত দেশে গোলাপ চাষে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলেছে। বলতে গেলে এদেশে ফুল বিক্রির তেমন কোন প্রতিষ্ঠান বা দোকান ছিল না। কিন্তু বর্তমানে প্রায় প্রতিটি শহরে গোলাপসহ অন্যান্য ফুল বিক্রির অনেক দোকান গড়ে উঠেছে। এছাড়া অনেকেই গোলাপের নার্সারি বা বাগান প্রতিষ্ঠায় উদ্বুদ্ধ হয়েছে। সমিতির সদস্য সংখ্যা বর্তমানে ৩২৫। একজন সভাপতি, একজন সম্পাদক এবং কয়েকজন সদস্য নিয়ে গঠিত একটি নির্বাহী কমিটি সমিতির কার্যাদি পরিচালনা করে। [মাহবুবার রহমান খান]
আরও দেখুন গোলাপ।