ডবলমুরিং থানা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

(fix: image tag)
 
সম্পাদনা সারাংশ নেই
 
১৭ নং লাইন: ১৭ নং লাইন:
|-  
|-  
| ৪+৪(আংশিক)  || ৪১  || ২৫৯১৮১  || -  || ৩৫৮৬১  || ৬২.৩৬  || -  
| ৪+৪(আংশিক)  || ৪১  || ২৫৯১৮১  || -  || ৩৫৮৬১  || ৬২.৩৬  || -  
|}
|}
{| class="table table-bordered table-hover"
{| class="table table-bordered table-hover"
|-  
|-  
|  colspan="5"| ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন
|  colspan="5" | ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন
|-  
|-  
| rowspan="2" | ওয়ার্ড নম্বর ও ইউনিয়ন  || rowspan="2" | আয়তন (বর্গ কিমি)  ||  colspan="2"| লোকসংখ্যা  || rowspan="2" | শিক্ষার হার (%)
| rowspan="2" | ওয়ার্ড নম্বর ও ইউনিয়ন  || rowspan="2" | আয়তন (বর্গ কিমি)  ||  colspan="2"| লোকসংখ্যা  || rowspan="2" | শিক্ষার হার (%)
৫২ নং লাইন: ৫১ নং লাইন:
''সূত্র'' আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো।
''সূত্র'' আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো।


[[Image:DoubleMooringThana.jpg|thumb|400px]]
''মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলি''  ১৯৭১ সালে ডবল মুরিং থানা ছিল নৌ-কমান্ডোর অধীন। এসময় মুক্তিযোদ্ধারা (নৌ-কমান্ডো) এ থানায় বেশ কিছুৃ সফল অভিযান পরিচালনা করেন। বেপারী পাড়া ও হাজী পাড়ায় পাকসেনারা বেশ কিছু নিরীহ লোককে হত্যা করে।  
''মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলি''  ১৯৭১ সালে ডবল মুরিং থানা ছিল নৌ-কমান্ডোর অধীন। এসময় মুক্তিযোদ্ধারা (নৌ-কমান্ডো) এ থানায় বেশ কিছুৃ সফল অভিযান পরিচালনা করেন। বেপারী পাড়া ও হাজী পাড়ায় পাকসেনারা বেশ কিছু নিরীহ লোককে হত্যা করে।  


''ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান'' মসজিদ ৩৯, মন্দির ৩।
''ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান'' মসজিদ ৩৯, মন্দির ৩।


শিক্ষার হার'','' শিক্ষা প্রতিষ্ঠান  গড় হার ৬২.৩৬%; পুরুষ ৬৭.৯%, মহিলা ৫৬.৮%। কলেজ ৭, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ৩০, প্রাথমিক বিদ্যালয় ৩১, এতিমখানা ৩, মাদ্রাসা ৩। উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: আগ্রাবাদ কমার্স কলেজ, সিটি কলেজ, ইসলামিয়া কলেজ, আগ্রাবাদ মহিলা কলেজ, আসমা খাতুন সিটি কর্পোরেশন স্কুল এন্ড কলেজ।
''শিক্ষার হার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান''  গড় হার ৬২.৩৬%; পুরুষ ৬৭.৯%, মহিলা ৫৬.৮%। কলেজ ৭, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ৩০, প্রাথমিক বিদ্যালয় ৩১, এতিমখানা ৩, মাদ্রাসা ৩। উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: আগ্রাবাদ কমার্স কলেজ, সিটি কলেজ, ইসলামিয়া কলেজ, আগ্রাবাদ মহিলা কলেজ, আসমা খাতুন সিটি কর্পোরেশন স্কুল এন্ড কলেজ।
 
[[Image:ডবলমুরিং থানা_html_88407781.png]]
 
[[Image:DoubleMooringThana.jpg|thumb|400px]]


''গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা'' বাংলাদেশ বেতার চট্টগ্রাম, আগ্রাবাদ বাণিজ্যিক এলাকা, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ, জাতিতাত্ত্বিক জাদুঘর, বিশ্ব বাণিজ্য কেন্দ্র ইত্যাদি।
''গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা'' বাংলাদেশ বেতার চট্টগ্রাম, আগ্রাবাদ বাণিজ্যিক এলাকা, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ, জাতিতাত্ত্বিক জাদুঘর, বিশ্ব বাণিজ্য কেন্দ্র ইত্যাদি।
৭০ নং লাইন: ৬৬ নং লাইন:
''শিল্প ও কলকারখানা'' এ থানায় ১৭৪ টি গার্মেন্টস শিল্প রয়েছে।
''শিল্প ও কলকারখানা'' এ থানায় ১৭৪ টি গার্মেন্টস শিল্প রয়েছে।


হাটবাজার ও শপিং কমপ্লেক্স  দেওয়ানহাট, মোগলটুলী হাট, চৌমুহনী হাট, কর্ণফুলী সিটি কর্পোরেশন মার্কেট ও দারোগাহাট এবং লাকী প্লাজা, সাউথ ল্যান্ড, সিঙ্গাপুর মার্কেট উল্লেখযোগ্য।
''হাটবাজার ও শপিং কমপ্লেক্স''  দেওয়ানহাট, মোগলটুলী হাট, চৌমুহনী হাট, কর্ণফুলী সিটি কর্পোরেশন মার্কেট ও দারোগাহাট এবং লাকী প্লাজা, সাউথ ল্যান্ড, সিঙ্গাপুর মার্কেট উল্লেখযোগ্য।


''প্রধান রপ্তানিদ্রব্য''   গার্মেন্টস শিল্প।
''প্রধান রপ্তানিদ্রব্য''  গার্মেন্টস শিল্প।


''বিদ্যুৎ ব্যবহার'' এ থানার সব’ক’টি ওয়ার্ড বিদ্যুতায়ন কর্মসূচির আওতাধীন। তবে ৯৩.১১% পরিবারের বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে।  
''বিদ্যুৎ ব্যবহার'' এ থানার সব’ক’টি ওয়ার্ড বিদ্যুতায়ন কর্মসূচির আওতাধীন। তবে ৯৩.১১% পরিবারের বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে।  
৮৪ নং লাইন: ৮০ নং লাইন:
''এনজিও'' প্রশিকা, আশা।  [গোলাম কিবারয়া ভুইয়া]  
''এনজিও'' প্রশিকা, আশা।  [গোলাম কিবারয়া ভুইয়া]  


'''তথ্যসূত্র'''   আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো; ডবল মুরিং থানার মাঠ পর্যায়ের প্রতিবেদন ২০০৭।      
'''তথ্যসূত্র''' আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো; ডবল মুরিং থানার মাঠ পর্যায়ের প্রতিবেদন ২০০৭।      
 
<!-- imported from file: ডবলমুরিং থানা.html-->


[[en:Double Mooring Thana]]
[[en:Double Mooring Thana]]

০৬:৩৮, ২৩ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ

ডবল মুরিং থানা (চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন) আয়তন ৮.০৬ বর্গ কিমি। অবস্থান: ২২°১৮´ থেকে ২২°২১´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১°৪৮´ থেকে ৯১°৫১´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ। সীমানা: উত্তরে খুলশি ও কোতোয়ালী থানা, পূর্বে কোতোয়ালী থানা, দক্ষিণে কর্ণফুলি ও বন্দর থানা, পশ্চিমে পাহাড়তলী, হালিশহর ও বন্দর থানা।

জনসংখ্যা ২৮৯০৪৭; পুরুষ ১৬৩২৫৮, মহিলা ১২৫৭৮৯। মুসলিম ২৫২০৩১, হিন্দু ২৬০০১, বৌদ্ধ ১১৬২, খ্রিস্টান ৮৪১০ এবং অন্যান্য ১৪৪৩।

জলাশয় প্রধান নদী: কর্ণফুলি।

প্রাচীন নিদর্শনাদি ও প্রত্নসম্পদ ভেলুয়ার দিঘি।

থানা
ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন মহল্লা জনসংখ্যা ঘনত্ব (প্রতি বর্গ কিমি) শিক্ষার হার (%)
শহর গ্রাম শহর গ্রাম
৪+৪(আংশিক) ৪১ ২৫৯১৮১ - ৩৫৮৬১ ৬২.৩৬ -
ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন
ওয়ার্ড নম্বর ও ইউনিয়ন আয়তন (বর্গ কিমি) লোকসংখ্যা শিক্ষার হার (%)
পুরুষ মহিলা
ওয়ার্ড  নং ১২ (আংশিক) ০.৭৮ ৮৭৫৫ ৭২৩১ ৬০.১০
ওয়ার্ড  নং ২৩ ০.৫৮ ১৬৪৪৯ ১২৩২৯ ৬১.২০
ওয়ার্ড  নং ২৪ (আংশিক) ২.০৪ ২২৭০৯ ১৮৭২৭ ৬৬.৭০
ওয়ার্ড  নং ২৭ ১.৪৩ ৩৩১১০ ২৬৯৫৯ ৬৩.৭০
ওয়ার্ড  নং ২৮ ১.৪২ ২৩৬৭৭ ১৭৩৬৭ ৭১.৭০
ওয়ার্ড  নং ২৯ ০.৭৫ ২৫৩৮৩ ১৮৫৭০ ৫৫.২০
ওয়ার্ড  নং ৩০ (আংশিক) ০.৩৮ ২৪৫৭১ ১৯৩৩৩ ৬০.১০
ওয়ার্ড  নং ৩৬ (আংশিক) ০.৬৮ ৮৬০৪ ৫২৭৩ ৬০.২০

সূত্র আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো।

মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলি ১৯৭১ সালে ডবল মুরিং থানা ছিল নৌ-কমান্ডোর অধীন। এসময় মুক্তিযোদ্ধারা (নৌ-কমান্ডো) এ থানায় বেশ কিছুৃ সফল অভিযান পরিচালনা করেন। বেপারী পাড়া ও হাজী পাড়ায় পাকসেনারা বেশ কিছু নিরীহ লোককে হত্যা করে।

ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান মসজিদ ৩৯, মন্দির ৩।

শিক্ষার হার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান  গড় হার ৬২.৩৬%; পুরুষ ৬৭.৯%, মহিলা ৫৬.৮%। কলেজ ৭, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ৩০, প্রাথমিক বিদ্যালয় ৩১, এতিমখানা ৩, মাদ্রাসা ৩। উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: আগ্রাবাদ কমার্স কলেজ, সিটি কলেজ, ইসলামিয়া কলেজ, আগ্রাবাদ মহিলা কলেজ, আসমা খাতুন সিটি কর্পোরেশন স্কুল এন্ড কলেজ।

গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা বাংলাদেশ বেতার চট্টগ্রাম, আগ্রাবাদ বাণিজ্যিক এলাকা, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ, জাতিতাত্ত্বিক জাদুঘর, বিশ্ব বাণিজ্য কেন্দ্র ইত্যাদি।

জনগোষ্ঠীর আয়ের প্রধান উৎস কৃষি ১.২১%, অকৃষি শ্রমিক ১.৫৫%, শিল্প ১.৬৫%, ব্যবসা ২৫.৪৪%, পরিবহণ ও যোগাযোগ ৮.৮২%, নির্মাণ ১.৮২%, ধর্মীয় সেবা ০.২৪%, চাকরি ৪১.৪৭%, রেন্ট অ্যান্ড রেমিটেন্স ৩.০৬%, অন্যান্য ১৪.৭৪%।

কৃষিভূমির মালিকানা ভূমিমালিক ৩৮.৬১%, ভূমিহীন ৬১.৩৯%।

শিল্প ও কলকারখানা এ থানায় ১৭৪ টি গার্মেন্টস শিল্প রয়েছে।

হাটবাজার ও শপিং কমপ্লেক্স  দেওয়ানহাট, মোগলটুলী হাট, চৌমুহনী হাট, কর্ণফুলী সিটি কর্পোরেশন মার্কেট ও দারোগাহাট এবং লাকী প্লাজা, সাউথ ল্যান্ড, সিঙ্গাপুর মার্কেট উল্লেখযোগ্য।

প্রধান রপ্তানিদ্রব্য  গার্মেন্টস শিল্প।

বিদ্যুৎ ব্যবহার এ থানার সব’ক’টি ওয়ার্ড বিদ্যুতায়ন কর্মসূচির আওতাধীন। তবে ৯৩.১১% পরিবারের বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে।

পানীয়জলের উৎস নলকূপ ৫৩.২২%, পুকুর ০.৪৭%, ট্যাপ ৪৩.৯৮% এবং অন্যান্য ২.৩৩%।

স্যানিটেশন ব্যবস্থা ৮১.৯৯% পরিবার স্বাস্থ্যকর এবং ১৫.২২% পরিবার অস্বাস্থ্যকর ল্যাট্রিন ব্যবহার করে। ২.৭৯% পরিবারের  কোনো ল্যাট্রিন সুবিধা নেই।

স্বাস্থ্যকেন্দ্র হাসপাতাল ১।

এনজিও প্রশিকা, আশা।  [গোলাম কিবারয়া ভুইয়া]

তথ্যসূত্র আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো; ডবল মুরিং থানার মাঠ পর্যায়ের প্রতিবেদন ২০০৭।