বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
NasirkhanBot (আলোচনা | অবদান) অ (Added Ennglish article link) |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
[[Category:বাংলাপিডিয়া]] | [[Category:বাংলাপিডিয়া]] | ||
'''বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান''' (বিকেএসপি) | '''বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান''' (বিকেএসপি) দেশের একমাত্র ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যেখানে খেলাধুলার সাথে সাধারণ শিক্ষার সমন্বিত কার্যক্রম রয়েছে। ক্রীড়ার মানোন্নয়ন, উদীয়মান ও প্রতিভাবান শিশু-কিশোর-তরুণ ক্রীড়াবিদদের নিবিড় প্রশিক্ষণ প্রদানের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি গড়ে তোলা হয়। ক্রীড়াকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপদান এবং আধুনিক ও যথোপযোগী প্রশিক্ষণ দানের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ সরকার ১৯৭৪ সালে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের অধীনে প্রকল্প আকারে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব স্পোর্টস (বিআইএস) প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা করে। ১৯৭৬ সালে এ প্রকল্পের কার্যক্রম শুরু হয়। ১৯৮৩ সালে এক অধ্যাদেশের মাধ্যমে এর নাম পরিবর্তন করে বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (বিকেএসপি) রাখা হয়। ১৯৮৬ সাল থেকে এ প্রতিষ্ঠানে নিয়মিত প্রশিক্ষণ ও শিক্ষা কার্যক্রম চালু হয়। রাজধানী ঢাকা থেকে ৫০ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে সাভারের জিরানীতে ১১৯ একর জমির উপর প্রতিষ্ঠানটি অবস্থিত। | ||
[[Image:BKSP.jpg|thumb|right|300px|বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান]] | |||
বিকেএসপি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অধীন একটি বিধিবদ্ধ স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রীর নেতৃত্বে ১০ সদস্য বিশিষ্ট একটি পরিচালনা পর্ষদ কর্তৃক এটি পরিচালিত হয়। প্রতিষ্ঠানের ৪টি শাখা রয়েছে; যথা, প্রশাসনিক, প্রশিক্ষণ, ক্রীড়া বিজ্ঞান এবং একাডেমিক। প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মহাপরিচালক। তাঁর অধীনে দুজন পরিচালক আছেন: পরিচালক প্রশাসন ও অর্থ এবং পরিচালক প্রশিক্ষণ। সাধারণ শিক্ষা বিভাগে একজন অধ্যক্ষ আছেন। তৃণমূল পর্যায় থেকে ক্রীড়া মেধা অন্বেষণ এবং নিবিড় প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ক্রীড়া প্রতিভার বিকাশ ও বিস্তারণের লক্ষ্যে ৫টি আঞ্চলিক (দিনাজপুর, বরিশাল, চট্টগ্রাম, খুলনা ও সিলেট) শাখা স্থাপন করা হয়েছে। এর মধ্যে দিনাজপুরে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। অন্যগুলি প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরুর অপেক্ষায় আছে। | বিকেএসপি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অধীন একটি বিধিবদ্ধ স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রীর নেতৃত্বে ১০ সদস্য বিশিষ্ট একটি পরিচালনা পর্ষদ কর্তৃক এটি পরিচালিত হয়। প্রতিষ্ঠানের ৪টি শাখা রয়েছে; যথা, প্রশাসনিক, প্রশিক্ষণ, ক্রীড়া বিজ্ঞান এবং একাডেমিক। প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মহাপরিচালক। তাঁর অধীনে দুজন পরিচালক আছেন: পরিচালক প্রশাসন ও অর্থ এবং পরিচালক প্রশিক্ষণ। সাধারণ শিক্ষা বিভাগে একজন অধ্যক্ষ আছেন। তৃণমূল পর্যায় থেকে ক্রীড়া মেধা অন্বেষণ এবং নিবিড় প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ক্রীড়া প্রতিভার বিকাশ ও বিস্তারণের লক্ষ্যে ৫টি আঞ্চলিক (দিনাজপুর, বরিশাল, চট্টগ্রাম, খুলনা ও সিলেট) শাখা স্থাপন করা হয়েছে। এর মধ্যে দিনাজপুরে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। অন্যগুলি প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরুর অপেক্ষায় আছে। | ||
১৭ নং লাইন: | ১৫ নং লাইন: | ||
শুধু দক্ষিণ এশিয়া নয়, সমগ্র এশিয়াতে বিকেএসপি একটি স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান। এ প্রতিষ্ঠানটি এ পর্যন্ত বিভিন্ন আন্তর্জাতিক (কমনওয়েলথ, এশিয়ান এবং সাফ) গেমসে ১৭টি স্বর্ণ, ১৭টি রৌপ্য এবং ১৪টি ব্রোঞ্জ পদক পেয়েছে। এখানকার খেলোয়াড়গণ ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিক সম্মানে ভূষিত হয়েছে। [মোঃ আশরাফুল ইসলাম] | শুধু দক্ষিণ এশিয়া নয়, সমগ্র এশিয়াতে বিকেএসপি একটি স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান। এ প্রতিষ্ঠানটি এ পর্যন্ত বিভিন্ন আন্তর্জাতিক (কমনওয়েলথ, এশিয়ান এবং সাফ) গেমসে ১৭টি স্বর্ণ, ১৭টি রৌপ্য এবং ১৪টি ব্রোঞ্জ পদক পেয়েছে। এখানকার খেলোয়াড়গণ ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিক সম্মানে ভূষিত হয়েছে। [মোঃ আশরাফুল ইসলাম] | ||
[[en:Bangladesh Krira Shiksha Pratisthan]] | [[en:Bangladesh Krira Shiksha Pratisthan]] |
০৬:২৩, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ
বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (বিকেএসপি) দেশের একমাত্র ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যেখানে খেলাধুলার সাথে সাধারণ শিক্ষার সমন্বিত কার্যক্রম রয়েছে। ক্রীড়ার মানোন্নয়ন, উদীয়মান ও প্রতিভাবান শিশু-কিশোর-তরুণ ক্রীড়াবিদদের নিবিড় প্রশিক্ষণ প্রদানের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি গড়ে তোলা হয়। ক্রীড়াকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপদান এবং আধুনিক ও যথোপযোগী প্রশিক্ষণ দানের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ সরকার ১৯৭৪ সালে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের অধীনে প্রকল্প আকারে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব স্পোর্টস (বিআইএস) প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা করে। ১৯৭৬ সালে এ প্রকল্পের কার্যক্রম শুরু হয়। ১৯৮৩ সালে এক অধ্যাদেশের মাধ্যমে এর নাম পরিবর্তন করে বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (বিকেএসপি) রাখা হয়। ১৯৮৬ সাল থেকে এ প্রতিষ্ঠানে নিয়মিত প্রশিক্ষণ ও শিক্ষা কার্যক্রম চালু হয়। রাজধানী ঢাকা থেকে ৫০ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে সাভারের জিরানীতে ১১৯ একর জমির উপর প্রতিষ্ঠানটি অবস্থিত।
বিকেএসপি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অধীন একটি বিধিবদ্ধ স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রীর নেতৃত্বে ১০ সদস্য বিশিষ্ট একটি পরিচালনা পর্ষদ কর্তৃক এটি পরিচালিত হয়। প্রতিষ্ঠানের ৪টি শাখা রয়েছে; যথা, প্রশাসনিক, প্রশিক্ষণ, ক্রীড়া বিজ্ঞান এবং একাডেমিক। প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মহাপরিচালক। তাঁর অধীনে দুজন পরিচালক আছেন: পরিচালক প্রশাসন ও অর্থ এবং পরিচালক প্রশিক্ষণ। সাধারণ শিক্ষা বিভাগে একজন অধ্যক্ষ আছেন। তৃণমূল পর্যায় থেকে ক্রীড়া মেধা অন্বেষণ এবং নিবিড় প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ক্রীড়া প্রতিভার বিকাশ ও বিস্তারণের লক্ষ্যে ৫টি আঞ্চলিক (দিনাজপুর, বরিশাল, চট্টগ্রাম, খুলনা ও সিলেট) শাখা স্থাপন করা হয়েছে। এর মধ্যে দিনাজপুরে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। অন্যগুলি প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরুর অপেক্ষায় আছে।
বিজ্ঞান সম্মত ও আধুনিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ক্রীড়াবিদদের দক্ষতা বৃদ্ধির নিমিত্তে ২০০০ সালে ক্রীড়া বিজ্ঞান বিভাগ চালু করা হয়। বর্তমানে এই বিভাগে ৫টি শাখা আছে; যথা, এক্সারসাইজ ফিজিওলজি, স্পোর্টস বায়োমেকানিক্স, স্পোর্টস মেডিসিন, স্পোর্টস সাইকোলজি এবং সায়েন্টিফিক স্পোর্টস ট্রেনিং। অত্যাধুনিক ও মূল্যবান যন্ত্রপাতি সমৃদ্ধ এসব বিভাগে প্রশিক্ষণার্থীদের সক্ষমতা বিষয়ক মূল্যায়ন করা হয়। এছাড়া, ক্রীড়া বিষয়ে সেমিনার, সিম্পোজিয়াম, ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত হয়। ক্রীড়া বিজ্ঞান বিষয়ক ষান্মাসিক গবেষণা সাময়িকী Bangladesh Jaurnal of Sports Science এবং বিকেএসপির ত্রৈমাসিক বুলেটিন ও বার্ষিকী নিয়মিত প্রকাশিত হয়।
বিকেএসপিতে বিভিন্ন প্রকারের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালু আছে। তন্মধ্যে দীর্ঘমেয়াদি (৭-১২ বছর) এবং স্বল্প মেয়াদি (১-৬ মাস) প্রশিক্ষণ উল্লেখযোগ্য। এছাড়াও প্রশিক্ষক প্রশিক্ষণ কোর্স (৪ সপ্তাহ), সার্টিফিকেট কোর্স (ক্রীড়া বিজ্ঞান, ৩ মাস), ডিপ্লোমা কোর্স বিশেষ করে ফুটবল, অ্যাথলেটিক্স, স্পোর্টস সাইকোলজি, স্পোর্টস বায়োমেকানিক্স, স্পোর্টস ফিজিওলজি ও জিটিএমটি ইত্যাদি বিষয়ে (১ বছর) কোর্স সম্পন্ন হয়। বর্তমানে ১২টি ক্রীড়া বিষয়ে দীর্ঘমেয়াদি প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালু রয়েছে। যথা: অ্যাথলেটিক্স, আর্চারী, বাস্কেটবল, বক্সিং, ক্রিকেট, ফুটবল, জিমনাস্টিক্স, জুডো, হকি, শূটিং, সাঁতার ও টেনিস। টেবিল টেনিস ও মার্শাল আর্ট ফ্যাকাল্টি (তায়কন্দ, উশো ও কারাতে ) চালুর বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
বিকেএসপি একটি পূর্ণাঙ্গ আবাসিক প্রতিষ্ঠান। এখানে ছাত্রদের ৪টি এবং ছাত্রীদের জন্য ১টি ছাত্রাবাস রয়েছে। কঠোর শৃঙ্খলা ও উন্নত পরিবেশে প্রশিক্ষণার্থীদের নিবিড় তত্ত্বাবধানে রাখা হয়। এ প্রতিষ্ঠানে ক্রীড়া পরিসর ও অবকাঠামোসহ বিভিন্ন সুবিধাদি বিদ্যমান। এখানে আন্তর্জাতিক মানের ৫টি ফুটবল মাঠ, ২টি হকি মাঠের ১টি সিনথেটিক টার্ফ, ১টি ইনডোর ক্রিকেট সেন্টারসহ ৪টি উন্নতমানের ক্রিকেট মাঠ, ১টি সিন্ডার অ্যাথলেটিক ট্রাকসহ ৮ লেনবিশিষ্ট ১টি সিনথেটিক ট্রাক, ইনডোর সুবিধাসহ ২টি সিমেন্ট বাস্কেটবল কোর্ট এবং টেনিস কমপ্লেক্সে ৬টি টেনিস কোর্ট রয়েছে। এখানে সুইমিং কমপ্লেক্সে ৮ লেন বিশিষ্ট আন্তর্জাতিক মানের সুইমিং পুল এবং আলাদা ডাইভিং পুল রয়েছে। ১০ মি, ২৫ মি, ৫০ মি এবং স্কিট রেঞ্জ বিশিষ্ট একটি শূটিং কমপ্লেক্স বিদ্যমান। এছাড়াও এখানে ১৭০০ বর্গমিটার আয়তনের ৪০০০ দর্শকের আসনবিশিষ্ট একটি জিমনেসিয়াম আছে। বিশেষ ক্রীড়া সুবিধাদি যথা কন্ডিশনিং হল, ক্রীড়া বিজ্ঞান কমপ্লেক্স , অডিও-ভিজুয়াল সেন্টার এবং লাইব্রেরি বিদ্যমান। অন্যান্য সুবিধাবলির মধ্যে রয়েছে প্রশাসনিক ভবন, কলেজ ভবন, মেডিকেল সেন্টার, ভিআইপি গেস্ট হাউজ, বিদেশি কোচদের হোস্টেল, এবং অন্যান্য প্রশিক্ষণার্থীদের জন্য ২টি হোস্টেল, ১টি ক্যাফেটারিয়া, ১টি মসজিদ, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য আবাসিক কমপ্লেক্স।
ইংরেজী বছরের শুরুতে ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে প্রশিক্ষণার্থী ভর্তি করা হয়। প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের আবাসিক ক্যাম্পে ডাকা হয়। সেখানে ক্রীড়া সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বিজ্ঞানভিত্তিক (শারীরবৃত্তিক ও মনস্তাত্বিক) এবং স্ব স্ব শ্রেণীর পাঠ্য বিষয়ে লিখিত পরীক্ষা নেয়া হয়। উভয় পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের দীর্ঘমেয়াদি প্রশিক্ষণে ভর্তি করা হয়। প্রশিক্ষণার্থীদের বেতন অভিভাবকের আয়ের প্রত্যয়নপত্র অনুযায়ী নির্ধারিত হয় যা বছরে ৪ কিস্তিতে পরিশোধযোগ্য। এখানে ৪র্থ থেকে ৭ম শ্রেণী এবং ডিগ্রিতে প্রশিক্ষণার্থী ভর্তি করা হয়। প্রতিষ্ঠানের কলেজটি মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড নিয়ন্ত্রণাধীন এবং স্নাতক পর্যায়ের শিক্ষা কার্যক্রম জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভূক্ত। অবশ্য অসাধারণ প্রতিশ্রুতিশীল প্রশিক্ষণার্থীদের ক্ষেত্রে বয়োসীমা শিথিলযোগ্য। প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষণার্থীদের শিক্ষার উপকরণ, আবাসন, খাদ্য, প্রশিক্ষণ সরঞ্জামাদি এবং চিকিৎসা সুবিধাদি প্রদান করা হয়।
শুধু দক্ষিণ এশিয়া নয়, সমগ্র এশিয়াতে বিকেএসপি একটি স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান। এ প্রতিষ্ঠানটি এ পর্যন্ত বিভিন্ন আন্তর্জাতিক (কমনওয়েলথ, এশিয়ান এবং সাফ) গেমসে ১৭টি স্বর্ণ, ১৭টি রৌপ্য এবং ১৪টি ব্রোঞ্জ পদক পেয়েছে। এখানকার খেলোয়াড়গণ ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিক সম্মানে ভূষিত হয়েছে। [মোঃ আশরাফুল ইসলাম]