তোরসা নদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

(Added Ennglish article link)
 
সম্পাদনা সারাংশ নেই
 
২ নং লাইন: ২ নং লাইন:
'''তোরসা নদী''' (Torsa River)  একটি আন্তঃসীমান্ত নদী; তিববত, ভুটান, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত। নদীটির আনুমানিক দৈর্ঘ্য ৩২০ কিমি। পূর্ব তিববতে উৎপন্ন হয়ে চুম্বি উপত্যকার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত এ নদীর উজান স্রোতধারাকে ‘চুম্বি’ নামেও অভিহিত করা হয়। তিববত ও ভুটানের মধ্য দিয়ে আমু-চু নাম ধারণ করে দক্ষিণ দিকে প্রবাহিত হওয়ার পর কুচবিহার হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে ধুবড়ির প্রায় ২২.৫ কিমি দক্ষিণ-পশ্চিমে ব্রহ্মপুত্রের সঙ্গে মিলিত হয়েছে। কুচবিহার-এর পশ্চিমে ধরলা নামে এ নদীর দক্ষিণ দিকস্থ একটি শাখা জলঢাকা নদীতে পতিত হয়েছে। কুচবিহারের প্রায় ২৯ কিমি দক্ষিণ-পূর্বে রায়ডাক নদীর একটি শাখা তোরসা নদীতে মিশেছে এবং এ মিলনস্থলের ভাটিতে তোরসা নদীকে রায়ডাক বা দুধকুমার বলা হয়।  [মাসুদ হাসান চৌধুরী]
'''তোরসা নদী''' (Torsa River)  একটি আন্তঃসীমান্ত নদী; তিববত, ভুটান, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত। নদীটির আনুমানিক দৈর্ঘ্য ৩২০ কিমি। পূর্ব তিববতে উৎপন্ন হয়ে চুম্বি উপত্যকার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত এ নদীর উজান স্রোতধারাকে ‘চুম্বি’ নামেও অভিহিত করা হয়। তিববত ও ভুটানের মধ্য দিয়ে আমু-চু নাম ধারণ করে দক্ষিণ দিকে প্রবাহিত হওয়ার পর কুচবিহার হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে ধুবড়ির প্রায় ২২.৫ কিমি দক্ষিণ-পশ্চিমে ব্রহ্মপুত্রের সঙ্গে মিলিত হয়েছে। কুচবিহার-এর পশ্চিমে ধরলা নামে এ নদীর দক্ষিণ দিকস্থ একটি শাখা জলঢাকা নদীতে পতিত হয়েছে। কুচবিহারের প্রায় ২৯ কিমি দক্ষিণ-পূর্বে রায়ডাক নদীর একটি শাখা তোরসা নদীতে মিশেছে এবং এ মিলনস্থলের ভাটিতে তোরসা নদীকে রায়ডাক বা দুধকুমার বলা হয়।  [মাসুদ হাসান চৌধুরী]


''মানচিত্রের জন্য দেখুন'' ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদীপ্রণালী।    
''মানচিত্রের জন্য দেখুন'' [[ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদীপ্রণালী|ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদীপ্রণালী]]।    
 
<!-- imported from file: তোরসা নদ.html-->


[[en:Torsa River]]
[[en:Torsa River]]

০৬:৩৭, ১ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ

তোরসা নদী (Torsa River)  একটি আন্তঃসীমান্ত নদী; তিববত, ভুটান, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত। নদীটির আনুমানিক দৈর্ঘ্য ৩২০ কিমি। পূর্ব তিববতে উৎপন্ন হয়ে চুম্বি উপত্যকার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত এ নদীর উজান স্রোতধারাকে ‘চুম্বি’ নামেও অভিহিত করা হয়। তিববত ও ভুটানের মধ্য দিয়ে আমু-চু নাম ধারণ করে দক্ষিণ দিকে প্রবাহিত হওয়ার পর কুচবিহার হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে ধুবড়ির প্রায় ২২.৫ কিমি দক্ষিণ-পশ্চিমে ব্রহ্মপুত্রের সঙ্গে মিলিত হয়েছে। কুচবিহার-এর পশ্চিমে ধরলা নামে এ নদীর দক্ষিণ দিকস্থ একটি শাখা জলঢাকা নদীতে পতিত হয়েছে। কুচবিহারের প্রায় ২৯ কিমি দক্ষিণ-পূর্বে রায়ডাক নদীর একটি শাখা তোরসা নদীতে মিশেছে এবং এ মিলনস্থলের ভাটিতে তোরসা নদীকে রায়ডাক বা দুধকুমার বলা হয়।  [মাসুদ হাসান চৌধুরী]

মানচিত্রের জন্য দেখুন ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদীপ্রণালী।