ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

(fix: image tag)
 
সম্পাদনা সারাংশ নেই
 
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
[[Category:Banglapedia]]
[[Category:Banglapedia]]
'''ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি '''(ডিসিসিআই)  শিল্প ও বণিক সম্প্রদায়ের পেশাগত চেম্বার বা সংগঠন। এটি বাংলাদেশের অন্যতম বড় চেম্বার। উপমহাদেশের ব্যবসায়ী সংগঠনসমূহের ইতিহাসকে দুটি সময়কালে ভাগ করা যায়। ১৮৩৩ থেকে ১৯০৫ সাল পর্যন্ত প্রথম পর্যায়ে ব্রিটিশ এবং ভারতীয় ব্যবসায়ীরা ইউরোপীয় পদ্ধতিতে আধুনিক চেম্বার ও সমিতিসমূহকে সংগঠিত করেন। দ্বিতীয় পর্যায়টি শুরু হয় ১৯০৫ সাল থেকে, যখন স্বদেশী আন্দোলন তুঙ্গে। এ সময় বিভিন্ন চেম্বার ও সমিতি জাতীয়তাবাদী লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের ওপর জোর দিয়ে শক্তি সঞ্চয় করতে শুরু করে, যার চূড়ান্ত পরিণতি অর্জিত হয় ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশদের কাছ থেকে স্বাধীনতা অর্জনের মধ্য দিয়ে। ১৯০৫ এবং ১৯৪৭ সালের মধ্যবর্তী সময়টিতে আধুনিক চেম্বার ও বণিক সমিতিসমূহের আন্দোলনে কিছু মৌলিক বৈশিষ্ট্য গড়ে ওঠে যা পরবর্তী বছরসমূহে এটিকে নতুন পর্যায়ে উন্নীত হতে সহায়তা করে।  
'''ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি''' (ডিসিসিআই)  শিল্প ও বণিক সম্প্রদায়ের পেশাগত চেম্বার বা সংগঠন। এটি বাংলাদেশের অন্যতম বড় চেম্বার। উপমহাদেশের ব্যবসায়ী সংগঠনসমূহের ইতিহাসকে দুটি সময়কালে ভাগ করা যায়। ১৮৩৩ থেকে ১৯০৫ সাল পর্যন্ত প্রথম পর্যায়ে ব্রিটিশ এবং ভারতীয় ব্যবসায়ীরা ইউরোপীয় পদ্ধতিতে আধুনিক চেম্বার ও সমিতিসমূহকে সংগঠিত করেন। দ্বিতীয় পর্যায়টি শুরু হয় ১৯০৫ সাল থেকে, যখন স্বদেশী আন্দোলন তুঙ্গে। এ সময় বিভিন্ন চেম্বার ও সমিতি জাতীয়তাবাদী লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের ওপর জোর দিয়ে শক্তি সঞ্চয় করতে শুরু করে, যার চূড়ান্ত পরিণতি অর্জিত হয় ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশদের কাছ থেকে স্বাধীনতা অর্জনের মধ্য দিয়ে। ১৯০৫ এবং ১৯৪৭ সালের মধ্যবর্তী সময়টিতে আধুনিক চেম্বার ও বণিক সমিতিসমূহের আন্দোলনে কিছু মৌলিক বৈশিষ্ট্য গড়ে ওঠে যা পরবর্তী বছরসমূহে এটিকে নতুন পর্যায়ে উন্নীত হতে সহায়তা করে।  


বর্তমান বাংলাদেশের ভৌগোলিক সীমানার মধ্যে ব্রিটিশ শাসনামলে ইউনাইটেড চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি এবং দ্য মুসলিম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি নামে দুটি প্রধান বণিক সমিতি সক্রিয় ছিল। ১৯৫৮ সালে কোম্পানি আইন-১৯১৩ অনুসারে এ দুটি চেম্বার একীভূত হয়ে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) গঠন করা হয়। শুরুতে এটি ছিল একটি অলাভজনক সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠান। পরবর্তীকালে ১৯৬২ সালে সরকার ট্রেড অর্গানাইজেশন অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে ব্যবসায়ী সমাজের বিভিন্ন গোষ্ঠীর স্বার্থ সংরক্ষণের ব্যবস্থা করে, সে সূত্রে ডিসিসিআই হয়ে ওঠে ঢাকার ব্যবসায়ীদের প্রতিনিধিত্বশীল সংগঠন। দেশে ব্যবসা-বাণিজ্যের সম্প্রসারণ, উৎপাদন ব্যবস্থা ও অর্থব্যবস্থার বিশ্বায়ন এবং অর্থনৈতিক তৎপরতা বৃদ্ধির ফলে চেম্বারসমূহের গুরুত্ব বৃদ্ধি পেয়েছে, ফলে ডিসিসিআইও হয়ে উঠেছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রতিষ্ঠান।  # #[[Image:ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি_html_88407781.png]]
[[Image:DCCIBuilding.jpg|thumb|400px|ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি ভবন]]
 
বর্তমান বাংলাদেশের ভৌগোলিক সীমানার মধ্যে ব্রিটিশ শাসনামলে ইউনাইটেড চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি এবং দ্য মুসলিম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি নামে দুটি প্রধান বণিক সমিতি সক্রিয় ছিল। ১৯৫৮ সালে কোম্পানি আইন-১৯১৩ অনুসারে এ দুটি চেম্বার একীভূত হয়ে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) গঠন করা হয়। শুরুতে এটি ছিল একটি অলাভজনক সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠান। পরবর্তীকালে ১৯৬২ সালে সরকার ট্রেড অর্গানাইজেশন অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে ব্যবসায়ী সমাজের বিভিন্ন গোষ্ঠীর স্বার্থ সংরক্ষণের ব্যবস্থা করে, সে সূত্রে ডিসিসিআই হয়ে ওঠে ঢাকার ব্যবসায়ীদের প্রতিনিধিত্বশীল সংগঠন। দেশে ব্যবসা-বাণিজ্যের সম্প্রসারণ, উৎপাদন ব্যবস্থা ও অর্থব্যবস্থার বিশ্বায়ন এবং অর্থনৈতিক তৎপরতা বৃদ্ধির ফলে চেম্বারসমূহের গুরুত্ব বৃদ্ধি পেয়েছে, ফলে ডিসিসিআইও হয়ে উঠেছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রতিষ্ঠান।   
[[Image:DCCIBuilding.jpg|thumb|400px]]
 
" border=1>
 
# #ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি ভবন


বর্তমানে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রয়োজনে বাংলাদেশে যোগাযোগের প্রথম স্থান হচ্ছে ডিসিসিআই। এর প্রধান কাজ বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্পের প্রসার এবং উন্নয়ন। এটি স্থানীয় এবং বিদেশি শিল্পোদ্যোক্তার ব্যবসায় ও বিনিয়োগ সম্পর্কিত বিষয়ে এবং তাদের চাহিদা পূরণে সহায়তা প্রদান করে। ডিসিসিআই সাধারণ, সহযোগী, বণিক গ্রুপ এবং সহসমিতিসহ সকল শ্রেণির সদস্যদের প্রতিনিধিত্বমূলক ২৪ পরিচালক সমন্বয়ে গঠিত একটি বোর্ড কর্তৃক পরিচালিত হয়। প্রতি বছর এক তৃতীয়াংশ পরিচালক অবসরে যান। এক বছর মেয়াদের জন্য বোর্ড একজন সভাপতি, একজন সিনিয়র সহ-সভাপতি এবং একজন সহ-সভাপতি নির্বাচন করেন। সভাপতিই হলেন চেম্বারের প্রধান। ব্যবসা সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে পরিচালনা পর্ষদকে সহযোগিতা করে একটি স্ট্যান্ডিং কমিটি।  
বর্তমানে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রয়োজনে বাংলাদেশে যোগাযোগের প্রথম স্থান হচ্ছে ডিসিসিআই। এর প্রধান কাজ বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্পের প্রসার এবং উন্নয়ন। এটি স্থানীয় এবং বিদেশি শিল্পোদ্যোক্তার ব্যবসায় ও বিনিয়োগ সম্পর্কিত বিষয়ে এবং তাদের চাহিদা পূরণে সহায়তা প্রদান করে। ডিসিসিআই সাধারণ, সহযোগী, বণিক গ্রুপ এবং সহসমিতিসহ সকল শ্রেণির সদস্যদের প্রতিনিধিত্বমূলক ২৪ পরিচালক সমন্বয়ে গঠিত একটি বোর্ড কর্তৃক পরিচালিত হয়। প্রতি বছর এক তৃতীয়াংশ পরিচালক অবসরে যান। এক বছর মেয়াদের জন্য বোর্ড একজন সভাপতি, একজন সিনিয়র সহ-সভাপতি এবং একজন সহ-সভাপতি নির্বাচন করেন। সভাপতিই হলেন চেম্বারের প্রধান। ব্যবসা সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে পরিচালনা পর্ষদকে সহযোগিতা করে একটি স্ট্যান্ডিং কমিটি।  


এছাড়াও পাক্ষিক ট্রেড বুলেটিন, ডিসিসিআই মাসিক রিভিউ, সার্কুলারস, নটিফিকেশনস, স্টাটিটিসক্যাল ডাটা প্রভৃতির সাহায্যে তড়িৎ যোগাযোগের মাধ্যমে সকল সদস্যদের ব্যবসা তথ্য জানানো হয়। ট্রেনিং, সেমিনার, কর্মশালা এবং সিম্পোজিয়াম আয়োজন করে।চেম্বার সরকারকে সারাবছর মন্তব্য, সুপারিশ, পরামর্শ প্রদানের মাধ্যমে ব্যবসায় সহায়ক নীতিমালা প্রণয়নে অব্যাহতভাবে সহযোগিতা দিয়ে আসছে। এটি বিদেশি এবং আন্তর্জাতিক অনেক সংস্থার সঙ্গে সক্রিয় সহযোগিতা করে চলছে। [ফেরদৌস আরা বেগম]
এছাড়াও পাক্ষিক ট্রেড বুলেটিন, ডিসিসিআই মাসিক রিভিউ, সার্কুলারস, নটিফিকেশনস, স্টাটিটিসক্যাল ডাটা প্রভৃতির সাহায্যে তড়িৎ যোগাযোগের মাধ্যমে সকল সদস্যদের ব্যবসা তথ্য জানানো হয়। ট্রেনিং, সেমিনার, কর্মশালা এবং সিম্পোজিয়াম আয়োজন করে।চেম্বার সরকারকে সারাবছর মন্তব্য, সুপারিশ, পরামর্শ প্রদানের মাধ্যমে ব্যবসায় সহায়ক নীতিমালা প্রণয়নে অব্যাহতভাবে সহযোগিতা দিয়ে আসছে। এটি বিদেশি এবং আন্তর্জাতিক অনেক সংস্থার সঙ্গে সক্রিয় সহযোগিতা করে চলছে। [ফেরদৌস আরা বেগম]
<!-- imported from file: ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি.html-->


[[en:Dhaka Chamber of Commerce and Industry]]
[[en:Dhaka Chamber of Commerce and Industry]]

০৭:২৩, ২৪ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ

ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই)  শিল্প ও বণিক সম্প্রদায়ের পেশাগত চেম্বার বা সংগঠন। এটি বাংলাদেশের অন্যতম বড় চেম্বার। উপমহাদেশের ব্যবসায়ী সংগঠনসমূহের ইতিহাসকে দুটি সময়কালে ভাগ করা যায়। ১৮৩৩ থেকে ১৯০৫ সাল পর্যন্ত প্রথম পর্যায়ে ব্রিটিশ এবং ভারতীয় ব্যবসায়ীরা ইউরোপীয় পদ্ধতিতে আধুনিক চেম্বার ও সমিতিসমূহকে সংগঠিত করেন। দ্বিতীয় পর্যায়টি শুরু হয় ১৯০৫ সাল থেকে, যখন স্বদেশী আন্দোলন তুঙ্গে। এ সময় বিভিন্ন চেম্বার ও সমিতি জাতীয়তাবাদী লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের ওপর জোর দিয়ে শক্তি সঞ্চয় করতে শুরু করে, যার চূড়ান্ত পরিণতি অর্জিত হয় ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশদের কাছ থেকে স্বাধীনতা অর্জনের মধ্য দিয়ে। ১৯০৫ এবং ১৯৪৭ সালের মধ্যবর্তী সময়টিতে আধুনিক চেম্বার ও বণিক সমিতিসমূহের আন্দোলনে কিছু মৌলিক বৈশিষ্ট্য গড়ে ওঠে যা পরবর্তী বছরসমূহে এটিকে নতুন পর্যায়ে উন্নীত হতে সহায়তা করে।

ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি ভবন

বর্তমান বাংলাদেশের ভৌগোলিক সীমানার মধ্যে ব্রিটিশ শাসনামলে ইউনাইটেড চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি এবং দ্য মুসলিম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি নামে দুটি প্রধান বণিক সমিতি সক্রিয় ছিল। ১৯৫৮ সালে কোম্পানি আইন-১৯১৩ অনুসারে এ দুটি চেম্বার একীভূত হয়ে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) গঠন করা হয়। শুরুতে এটি ছিল একটি অলাভজনক সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠান। পরবর্তীকালে ১৯৬২ সালে সরকার ট্রেড অর্গানাইজেশন অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে ব্যবসায়ী সমাজের বিভিন্ন গোষ্ঠীর স্বার্থ সংরক্ষণের ব্যবস্থা করে, সে সূত্রে ডিসিসিআই হয়ে ওঠে ঢাকার ব্যবসায়ীদের প্রতিনিধিত্বশীল সংগঠন। দেশে ব্যবসা-বাণিজ্যের সম্প্রসারণ, উৎপাদন ব্যবস্থা ও অর্থব্যবস্থার বিশ্বায়ন এবং অর্থনৈতিক তৎপরতা বৃদ্ধির ফলে চেম্বারসমূহের গুরুত্ব বৃদ্ধি পেয়েছে, ফলে ডিসিসিআইও হয়ে উঠেছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রতিষ্ঠান। 

বর্তমানে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রয়োজনে বাংলাদেশে যোগাযোগের প্রথম স্থান হচ্ছে ডিসিসিআই। এর প্রধান কাজ বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্পের প্রসার এবং উন্নয়ন। এটি স্থানীয় এবং বিদেশি শিল্পোদ্যোক্তার ব্যবসায় ও বিনিয়োগ সম্পর্কিত বিষয়ে এবং তাদের চাহিদা পূরণে সহায়তা প্রদান করে। ডিসিসিআই সাধারণ, সহযোগী, বণিক গ্রুপ এবং সহসমিতিসহ সকল শ্রেণির সদস্যদের প্রতিনিধিত্বমূলক ২৪ পরিচালক সমন্বয়ে গঠিত একটি বোর্ড কর্তৃক পরিচালিত হয়। প্রতি বছর এক তৃতীয়াংশ পরিচালক অবসরে যান। এক বছর মেয়াদের জন্য বোর্ড একজন সভাপতি, একজন সিনিয়র সহ-সভাপতি এবং একজন সহ-সভাপতি নির্বাচন করেন। সভাপতিই হলেন চেম্বারের প্রধান। ব্যবসা সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে পরিচালনা পর্ষদকে সহযোগিতা করে একটি স্ট্যান্ডিং কমিটি।

এছাড়াও পাক্ষিক ট্রেড বুলেটিন, ডিসিসিআই মাসিক রিভিউ, সার্কুলারস, নটিফিকেশনস, স্টাটিটিসক্যাল ডাটা প্রভৃতির সাহায্যে তড়িৎ যোগাযোগের মাধ্যমে সকল সদস্যদের ব্যবসা তথ্য জানানো হয়। ট্রেনিং, সেমিনার, কর্মশালা এবং সিম্পোজিয়াম আয়োজন করে।চেম্বার সরকারকে সারাবছর মন্তব্য, সুপারিশ, পরামর্শ প্রদানের মাধ্যমে ব্যবসায় সহায়ক নীতিমালা প্রণয়নে অব্যাহতভাবে সহযোগিতা দিয়ে আসছে। এটি বিদেশি এবং আন্তর্জাতিক অনেক সংস্থার সঙ্গে সক্রিয় সহযোগিতা করে চলছে। [ফেরদৌস আরা বেগম]