লক্ষ্মীছড়ি উপজেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
NasirkhanBot (আলোচনা | অবদান) অ (Added Ennglish article link) |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
(একজন ব্যবহারকারী দ্বারা সম্পাদিত ৩টি মধ্যবর্তী সংশোধন দেখানো হচ্ছে না) | |||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
[[ | '''লক্ষ্মীছড়ি উপজেলা''' ([[খাগড়াছড়ি জেলা|খাগড়াছড়ি জেলা]]) আয়তন: ২২০.১৪ বর্গ কিমি। অবস্থান: ২২°৩৮´ থেকে ২২°৫৩´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১°৫৮´ থেকে ৯২°০৫´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ। সীমানা: উত্তরে মহালছড়ি ও রামগড় উপজেলা, দক্ষিণে কাউখালী (রাঙ্গামাটি) ও ফটিকছড়ি উপজেলা, পূর্বে নানিয়ারচর উপজেলা, পশ্চিমে মানিকছড়ি ও ফটিকছড়ি উপজেলা। | ||
''জনসংখ্যা'' ২৫৯৯৪; পুরুষ ১৩৩৮৪, মহিলা ১২৬১০। মুসলিম ৪৬৬২, হিন্দু ৬৫৩, বৌদ্ধ ২০৬৩৮, খ্রিস্টান ২৮ এবং অন্যান্য ১৩। এ উপজেলায় সাঁওতাল, চাকমা ও মারমা আদিবাসী জনগোষ্ঠীর বসবাস রয়েছে। | |||
''জলাশয়'' প্রধান খাল: ধুরং। | |||
''প্রশাসন'' লক্ষ্মীছড়ি থানাকে উপজেলায় রূপান্তর করা হয় ৭ নভেম্বর ১৯৮৩ সালে। | |||
{| class="table table-bordered table-hover" | |||
|- | |||
| colspan="9" | উপজেলা | |||
|- | |||
| rowspan="2" | পৌরসভা || rowspan="2" | ইউনিয়ন || rowspan="2" | মৌজা || rowspan="2" | গ্রাম || rowspan="2" | জনসংখ্যা || colspan="2" | ঘনত্ব (প্রতি বর্গ কিমি) || colspan="2" | শিক্ষার হার (%) | |||
|- | |||
| শহর || গ্রাম || শহর || গ্রাম | |||
|- | |||
| - || ৩ || ১৬ || ১৩৪ || ২০৮৭ || ২৩৯০৭ || ৯৯ || ৬৪.৮ || ৩২.৪ | |||
|} | |||
{| class="table table-bordered table-hover" | |||
|- | |||
| colspan="9" | উপজেলা শহর | |||
|- | |||
| আয়তন (বর্গ কিমি) || মৌজা || লোকসংখ্যা || ঘনত্ব (প্রতি বর্গ কিমি) || শিক্ষার হার (%) | |||
|- | |||
| ৭.৭৭ || ১ || ২০৮৭ || ২৬৯ || ৬৪.৮ | |||
|} | |||
{| class="table table-bordered table-hover" | |||
|- | |||
| colspan="9" | ইউনিয়ন | |||
|- | |||
| rowspan="2" | ইউনিয়নের নাম ও জিও কোড || rowspan="2" | আয়তন (একর) || colspan="2" | লোকসংখ্যা || rowspan="2" | শিক্ষার হার (%) | |||
|- | |||
| পুরুষ || মহিলা | |||
|- | |||
| দুল্ল্যাতলী ৪৭ || ১৫৩৬০ || ৩৮৭৮ || ৩৭৩৫ || ৩১.০ | |||
|- | |||
| বার্মাছড়ি ২৩ || ১৭৯২০ || ৩৩৮৫ || ৩২৭৯ || ২৭.৮ | |||
|- | |||
| লক্ষ্মীছড়ি ৭১ || ২১১২০ || ৬১২১ || ৫৫৯৬ || ৪২.০ | |||
|} | |||
''সূত্র'' আদমশুমারি রিপোর্ট ২০১১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো। | |||
[[Image:LakshmichhariUpazila.jpg|thumb|400px|right]] | |||
''প্রাচীন নিদর্শনাদি ও প্রত্নসম্পদ'' শিলাছড়ি বৌদ্ধ বিহার, মাস্টারপাড়া বৌদ্ধ কেয়াং, মেজর পাড়া বৌদ্ধ কেয়াং, শিলাছড়ি সুন্দরশাহ মাযার। | |||
''মুক্তিযুদ্ধ'' উপজেলায় স্থানীয়ভাবে মুক্তিযুদ্ধের কোনো প্রশিক্ষণ হয় নি, তবে স্বাধীনতার সপক্ষে সক্রিয়ভাবে নিয়োজিত স্থানীয় ব্যক্তিবর্গ মুক্তিযোদ্ধাদের অভিযান পরিচালনায় সহায়তা দেন এবং অন্যত্র প্রশিক্ষণ নিয়ে আসা উপজেলার বেশ কিছু মুক্তিযোদ্ধা কয়েকটি অপারেশনে অংশগ্রহণ করেন। | |||
''বিস্তারিত দেখুন'' লক্ষ্মীছড়ি উপজেলা, ''বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ জ্ঞানকোষ'', বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি, ঢাকা ২০২০, খণ্ড ৯। | |||
''ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান'' মসজিদ ৯, কেয়াং ৩৪, মাযার ১, মন্দির ৩। | |||
''শিক্ষার হার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান'' গড় হার ৩৫.২%; পুরুষ ৪৩.১%, মহিলা ২৬.৭%। কলেজ ১, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ৪, প্রাথমিক বিদ্যালয় ২৩, মাদ্রাসা ৪। উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: লক্ষ্মীছড়ি কলেজ (২০০২), লক্ষ্মীছড়ি উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৭৮)। | |||
''সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান'' লাইব্রেরি ১, কাব ১৪, খেলার মাঠ ৩। | |||
''জনগোষ্ঠীর আয়ের প্রধান উৎস'' কৃষি ৮৪.০৮%, অকৃষি শ্রমিক ৪.২২%, ব্যবসা ৫.১৮%, চাকরি ৩.০৭%, নির্মাণ ০.৪৮%, ধর্মীয় সেবা ০.২১%, রেন্ট অ্যান্ড রেমিটেন্স ০.০৯% এবং অন্যান্য ২.৬৭%। | |||
''কৃষিভূমির মালিকানা'' ভূমিমালিক ৫৯.৪০%, ভূমিহীন ৪০.৬০%। শহরে ৩০.০৮% এবং গ্রামে ৬২.১০% পরিবারের কৃষিজমি রয়েছে। | |||
''প্রধান কৃষি ফসল'' ধান, হলুদ, আদা, আখ, যব, অড়হর, শাকসবজি। | |||
''বিলুপ্ত বা বিলুপ্তপ্রায় ফসল'' কাউন। | |||
''প্রধান ফল-ফলাদি'' কলা, পেঁপে, আনারস, কাঁঠাল। | |||
''যোগাযোগ বিশেষত্ব'' পাকারাস্তা ২০ কিমি, আধা-পাকারাস্তা ৭ কিমি, কাঁচারাস্তা ১৬২ কিমি। | |||
''শিল্প ও কলকারখানা'' স’মিল, রাইসমিল, ইটভাটা। | |||
''কুটিরশিল্প'' তাঁতশিল্প, স্বর্ণশিল্প, কাঠের কাজ, বাঁশের কাজ, বেতের কাজ। | |||
''হাটবাজার ও মেলা'' হাটবাজার ৩, মেলা ১। লক্ষ্মীছড়ি বাজার ও দুল্ল্যাতলী বাজার এবং লক্ষ্মীছড়ি আদিবাসী মেলা উল্লেখযোগ্য। | |||
প্রধান রপ্তানিদ্রব্য কলা, কাঁঠাল, পেঁপে, কাঠ, বাঁশ। | |||
''বিদ্যুৎ ব্যবহার'' এ উপজেলার সবক’টি ইউনিয়ন পল্লিবিদ্যুতায়ন কর্মসূচির আওতাধীন। তবে ১৪.৩% পরিবারের বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে। | |||
''পানীয়জলের উৎস'' নলকূপ ২১.৮%, ট্যাপ ০.১% এবং অন্যান্য ৭৮.১%। | |||
''স্যানিটেশন ব্যবস্থা'' এ উপজেলার ১৮.৫% পরিবার স্বাস্থ্যকর এবং ৫৭.৩% পরিবার অস্বাস্থ্যকর ল্যাট্রিন ব্যবহার করে। তবে ২৪.২% পরিবারের কোনো ল্যাট্রিন সুবিধা নেই। | |||
''স্বাস্থ্যকেন্দ্র্র'' উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ১, ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র ১। | |||
''প্রাকৃতিক দুর্যোগ'' ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল ঘূর্ণিঝড়ে ঘরবাড়ি, খাদ্যশস্য, গৃহপালিত পশু ও বনজ বৃক্ষের ব্যাপক ক্ষতি হয়। | |||
''এনজিও'' ব্র্যাক, আলো, গ্রামীণ শক্তি। [মো. সাইফুল ইসলাম] | |||
'''তথ্যসূত্র''' আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১ ও ২০১১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো; লক্ষ্মীছড়ি উপজেলা সাংস্কৃতিক সমীক্ষা প্রতিবেদন ২০০৭। | |||
[[en:Lakshmichhari Upazila]] | [[en:Lakshmichhari Upazila]] |
১০:১৮, ৬ অক্টোবর ২০২৩ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ
লক্ষ্মীছড়ি উপজেলা (খাগড়াছড়ি জেলা) আয়তন: ২২০.১৪ বর্গ কিমি। অবস্থান: ২২°৩৮´ থেকে ২২°৫৩´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১°৫৮´ থেকে ৯২°০৫´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ। সীমানা: উত্তরে মহালছড়ি ও রামগড় উপজেলা, দক্ষিণে কাউখালী (রাঙ্গামাটি) ও ফটিকছড়ি উপজেলা, পূর্বে নানিয়ারচর উপজেলা, পশ্চিমে মানিকছড়ি ও ফটিকছড়ি উপজেলা।
জনসংখ্যা ২৫৯৯৪; পুরুষ ১৩৩৮৪, মহিলা ১২৬১০। মুসলিম ৪৬৬২, হিন্দু ৬৫৩, বৌদ্ধ ২০৬৩৮, খ্রিস্টান ২৮ এবং অন্যান্য ১৩। এ উপজেলায় সাঁওতাল, চাকমা ও মারমা আদিবাসী জনগোষ্ঠীর বসবাস রয়েছে।
জলাশয় প্রধান খাল: ধুরং।
প্রশাসন লক্ষ্মীছড়ি থানাকে উপজেলায় রূপান্তর করা হয় ৭ নভেম্বর ১৯৮৩ সালে।
উপজেলা | ||||||||
পৌরসভা | ইউনিয়ন | মৌজা | গ্রাম | জনসংখ্যা | ঘনত্ব (প্রতি বর্গ কিমি) | শিক্ষার হার (%) | ||
শহর | গ্রাম | শহর | গ্রাম | |||||
- | ৩ | ১৬ | ১৩৪ | ২০৮৭ | ২৩৯০৭ | ৯৯ | ৬৪.৮ | ৩২.৪ |
উপজেলা শহর | ||||||||
আয়তন (বর্গ কিমি) | মৌজা | লোকসংখ্যা | ঘনত্ব (প্রতি বর্গ কিমি) | শিক্ষার হার (%) | ||||
৭.৭৭ | ১ | ২০৮৭ | ২৬৯ | ৬৪.৮ |
ইউনিয়ন | ||||||||
ইউনিয়নের নাম ও জিও কোড | আয়তন (একর) | লোকসংখ্যা | শিক্ষার হার (%) | |||||
পুরুষ | মহিলা | |||||||
দুল্ল্যাতলী ৪৭ | ১৫৩৬০ | ৩৮৭৮ | ৩৭৩৫ | ৩১.০ | ||||
বার্মাছড়ি ২৩ | ১৭৯২০ | ৩৩৮৫ | ৩২৭৯ | ২৭.৮ | ||||
লক্ষ্মীছড়ি ৭১ | ২১১২০ | ৬১২১ | ৫৫৯৬ | ৪২.০ |
সূত্র আদমশুমারি রিপোর্ট ২০১১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো।
প্রাচীন নিদর্শনাদি ও প্রত্নসম্পদ শিলাছড়ি বৌদ্ধ বিহার, মাস্টারপাড়া বৌদ্ধ কেয়াং, মেজর পাড়া বৌদ্ধ কেয়াং, শিলাছড়ি সুন্দরশাহ মাযার।
মুক্তিযুদ্ধ উপজেলায় স্থানীয়ভাবে মুক্তিযুদ্ধের কোনো প্রশিক্ষণ হয় নি, তবে স্বাধীনতার সপক্ষে সক্রিয়ভাবে নিয়োজিত স্থানীয় ব্যক্তিবর্গ মুক্তিযোদ্ধাদের অভিযান পরিচালনায় সহায়তা দেন এবং অন্যত্র প্রশিক্ষণ নিয়ে আসা উপজেলার বেশ কিছু মুক্তিযোদ্ধা কয়েকটি অপারেশনে অংশগ্রহণ করেন।
বিস্তারিত দেখুন লক্ষ্মীছড়ি উপজেলা, বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ জ্ঞানকোষ, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি, ঢাকা ২০২০, খণ্ড ৯।
ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান মসজিদ ৯, কেয়াং ৩৪, মাযার ১, মন্দির ৩।
শিক্ষার হার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড় হার ৩৫.২%; পুরুষ ৪৩.১%, মহিলা ২৬.৭%। কলেজ ১, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ৪, প্রাথমিক বিদ্যালয় ২৩, মাদ্রাসা ৪। উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: লক্ষ্মীছড়ি কলেজ (২০০২), লক্ষ্মীছড়ি উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৭৮)।
সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান লাইব্রেরি ১, কাব ১৪, খেলার মাঠ ৩।
জনগোষ্ঠীর আয়ের প্রধান উৎস কৃষি ৮৪.০৮%, অকৃষি শ্রমিক ৪.২২%, ব্যবসা ৫.১৮%, চাকরি ৩.০৭%, নির্মাণ ০.৪৮%, ধর্মীয় সেবা ০.২১%, রেন্ট অ্যান্ড রেমিটেন্স ০.০৯% এবং অন্যান্য ২.৬৭%।
কৃষিভূমির মালিকানা ভূমিমালিক ৫৯.৪০%, ভূমিহীন ৪০.৬০%। শহরে ৩০.০৮% এবং গ্রামে ৬২.১০% পরিবারের কৃষিজমি রয়েছে।
প্রধান কৃষি ফসল ধান, হলুদ, আদা, আখ, যব, অড়হর, শাকসবজি।
বিলুপ্ত বা বিলুপ্তপ্রায় ফসল কাউন।
প্রধান ফল-ফলাদি কলা, পেঁপে, আনারস, কাঁঠাল।
যোগাযোগ বিশেষত্ব পাকারাস্তা ২০ কিমি, আধা-পাকারাস্তা ৭ কিমি, কাঁচারাস্তা ১৬২ কিমি।
শিল্প ও কলকারখানা স’মিল, রাইসমিল, ইটভাটা।
কুটিরশিল্প তাঁতশিল্প, স্বর্ণশিল্প, কাঠের কাজ, বাঁশের কাজ, বেতের কাজ।
হাটবাজার ও মেলা হাটবাজার ৩, মেলা ১। লক্ষ্মীছড়ি বাজার ও দুল্ল্যাতলী বাজার এবং লক্ষ্মীছড়ি আদিবাসী মেলা উল্লেখযোগ্য। প্রধান রপ্তানিদ্রব্য কলা, কাঁঠাল, পেঁপে, কাঠ, বাঁশ।
বিদ্যুৎ ব্যবহার এ উপজেলার সবক’টি ইউনিয়ন পল্লিবিদ্যুতায়ন কর্মসূচির আওতাধীন। তবে ১৪.৩% পরিবারের বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে।
পানীয়জলের উৎস নলকূপ ২১.৮%, ট্যাপ ০.১% এবং অন্যান্য ৭৮.১%।
স্যানিটেশন ব্যবস্থা এ উপজেলার ১৮.৫% পরিবার স্বাস্থ্যকর এবং ৫৭.৩% পরিবার অস্বাস্থ্যকর ল্যাট্রিন ব্যবহার করে। তবে ২৪.২% পরিবারের কোনো ল্যাট্রিন সুবিধা নেই।
স্বাস্থ্যকেন্দ্র্র উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ১, ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র ১।
প্রাকৃতিক দুর্যোগ ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল ঘূর্ণিঝড়ে ঘরবাড়ি, খাদ্যশস্য, গৃহপালিত পশু ও বনজ বৃক্ষের ব্যাপক ক্ষতি হয়।
এনজিও ব্র্যাক, আলো, গ্রামীণ শক্তি। [মো. সাইফুল ইসলাম]
তথ্যসূত্র আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১ ও ২০১১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো; লক্ষ্মীছড়ি উপজেলা সাংস্কৃতিক সমীক্ষা প্রতিবেদন ২০০৭।