মুনিরুজ্জামান, এ.এন.এম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
NasirkhanBot (আলোচনা | অবদান) অ (Added Ennglish article link) |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৪ নং লাইন: | ৪ নং লাইন: | ||
এম মুনিরুজ্জামান ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউটে তাঁর কর্মজীবন শুরু করেন (১৯৪৬-১৯৪৮)। ১৯৪৮ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিসংখ্যাণ বিভাগে প্রভাষক পদে যোগদান করেন। তিনি ১৯৬১ সালে রিডার পদে উন্নীত হন। ১৯৬৭ সাল থেকে আমৃত্যু পরিসংখ্যান বিভাগের বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্ব পালন করেন। | এম মুনিরুজ্জামান ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউটে তাঁর কর্মজীবন শুরু করেন (১৯৪৬-১৯৪৮)। ১৯৪৮ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিসংখ্যাণ বিভাগে প্রভাষক পদে যোগদান করেন। তিনি ১৯৬১ সালে রিডার পদে উন্নীত হন। ১৯৬৭ সাল থেকে আমৃত্যু পরিসংখ্যান বিভাগের বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্ব পালন করেন। | ||
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে পাকসেনারা তাঁর বাসভবনে ঢুকে তাঁকে হত্যা করে। তাঁর বড় ছেলে, এক ভাই ও ভাগ্নেও একই সঙ্গে হত্যার শিকার হন। ১৯৯১ সালের ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বাংলাদেশ সরকারের ডাকবিভাগ এ.এন.এম মুনিরুজ্জামানের নামে স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশ করে। | ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে পাকসেনারা তাঁর বাসভবনে ঢুকে তাঁকে হত্যা করে। তাঁর বড় ছেলে, এক ভাই ও ভাগ্নেও একই সঙ্গে হত্যার শিকার হন। ১৯৯১ সালের ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বাংলাদেশ সরকারের ডাকবিভাগ এ.এন.এম মুনিরুজ্জামানের নামে স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশ করে। [আবু মো. দেলোয়ার হোসেন] | ||
[আবু মো. দেলোয়ার হোসেন] | |||
[[en:Muniruzzaman, ANM]] | [[en:Muniruzzaman, ANM]] |
১০:১৭, ৪ মার্চ ২০১৫ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ
মুনিরুজ্জামান, এ.এন.এম (১৯২৪-১৯৭১) শিক্ষাবিদ, শহীদ বুদ্ধিজীবী। ঝিনাইদহ জেলার শৈলকূপা কাঁচেরকোল গ্রামে ১৯২৪ সালে তাঁর জন্ম। পিতার নাম মুহম্মদ মুসা। মুনিরুজ্জামান নড়াইলের এস.ডি হাইস্কুল থেকে ১৯৪০ সালে ম্যাট্রিকুলেশন এবং ১৯৪২ সালে কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে আইএসসি পাস করেন। একই কলেজ থেকে তিনি ১৯৪৪ সালে অঙ্ক শাস্ত্রে বিএসসি (সম্মান) ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি ১৯৪৬ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পরিসংখ্যানে এমএসসি ডিগ্রি লাভ করেন।
এম মুনিরুজ্জামান ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউটে তাঁর কর্মজীবন শুরু করেন (১৯৪৬-১৯৪৮)। ১৯৪৮ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিসংখ্যাণ বিভাগে প্রভাষক পদে যোগদান করেন। তিনি ১৯৬১ সালে রিডার পদে উন্নীত হন। ১৯৬৭ সাল থেকে আমৃত্যু পরিসংখ্যান বিভাগের বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে পাকসেনারা তাঁর বাসভবনে ঢুকে তাঁকে হত্যা করে। তাঁর বড় ছেলে, এক ভাই ও ভাগ্নেও একই সঙ্গে হত্যার শিকার হন। ১৯৯১ সালের ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বাংলাদেশ সরকারের ডাকবিভাগ এ.এন.এম মুনিরুজ্জামানের নামে স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশ করে। [আবু মো. দেলোয়ার হোসেন]