মিরপুর মডেল থানা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
(একই ব্যবহারকারী দ্বারা সম্পাদিত একটি মধ্যবর্তী সংশোধন দেখানো হচ্ছে না) | |||
৫ নং লাইন: | ৫ নং লাইন: | ||
''প্রশাসন'' ১৯৬২ সালে মিরপুর থানা গঠিত হয়। | ''প্রশাসন'' ১৯৬২ সালে মিরপুর থানা গঠিত হয়। | ||
{| class="table table-bordered table-hover" | {| class="table table-bordered table-hover" | ||
|- | |- | ||
১৪ নং লাইন: | ১৫ নং লাইন: | ||
|- | |- | ||
| ১+৫ (আংশিক) || ১৭ || ২৭৪৫৩০ || - || ৫৮২৮৭ || ৭৩.৭৩ || - | | ১+৫ (আংশিক) || ১৭ || ২৭৪৫৩০ || - || ৫৮২৮৭ || ৭৩.৭৩ || - | ||
|} | |} | ||
{| class="table table-bordered table-hover" | {| class="table table-bordered table-hover" | ||
৭১ নং লাইন: | ৭৩ নং লাইন: | ||
''কুটিরশিল্প'' স্বর্ণশিল্প, তাঁতশিল্প, মৃৎশিল্প। | ''কুটিরশিল্প'' স্বর্ণশিল্প, তাঁতশিল্প, মৃৎশিল্প। | ||
বাজার ও শপিং | ''বাজার ও শপিং সেন্টার'' আগোরা সুপার স্টোর, মুক্তবাংলা শপিং কমপ্লেক্স, প্রিন্স বাজার। | ||
''প্রধান রপ্তানিদ্রব্য'' | ''প্রধান রপ্তানিদ্রব্য'' তৈরি পোশাক। | ||
''বিদ্যুৎ ব্যবহার'' এ থানার সবক’টি ওয়ার্ড বিদ্যুতায়ন কর্মসূচির আওতাধীন। তবে ৯৭.৭২% পরিবারের বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে। | ''বিদ্যুৎ ব্যবহার'' এ থানার সবক’টি ওয়ার্ড বিদ্যুতায়ন কর্মসূচির আওতাধীন। তবে ৯৭.৭২% পরিবারের বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে। |
০৭:১০, ৪ মার্চ ২০১৫ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ
মিরপুর মডেল থানা (ঢাকা মেট্রোপলিটন) আয়তন: ৪.৭১ বর্গ কিমি। অবস্থান: ২৩°৪৬´ থেকে ২৩°৪৮´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯০°২০´ থেকে ৯০°২২´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ। সীমানা: উত্তরে শাহ আলী ও পল্লবী থানা, পূর্বে পল্লবী ও কাফরুল থানা, দক্ষিণে শেরেবাংলা নগর ও দারুস সালাম থানা এবং পশ্চিমে শাহ আলী ও দারুস সালাম থানা উপজেলা।
জনসংখ্যা ২৭৪৫৩০; পুরুষ ১৪৮৭২৩, মহিলা ১২৫৮০৭। মুসলিম ২৬৫৮০৩, হিন্দু ৫০৮৪, বৌদ্ধ ৩৩০৯, খ্রিস্টান ২৯২ এবং অন্যান্য ৪২।
প্রশাসন ১৯৬২ সালে মিরপুর থানা গঠিত হয়।
থানা | ||||||
ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন | মহল্লা | জনসংখ্যা | ঘনত্ব (প্রতি বর্গ কিমি) | শিক্ষার হার (%) | ||
শহর | গ্রাম | শহর | গ্রাম | |||
১+৫ (আংশিক) | ১৭ | ২৭৪৫৩০ | - | ৫৮২৮৭ | ৭৩.৭৩ | - |
ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন | ||||
ওয়ার্ড নম্বর ও ইউনিয়ন | আয়তন (বর্গ কিমি) | লোকসংখ্যা | শিক্ষার হার (%) | |
পুরুষ | মহিলা | |||
ওয়ার্ড নং-৩ (আংশিক) | ০.৪৬ | ৮১৯৮ | ৭১৯২ | ৬৩.৯৫ |
ওয়ার্ড নং-৭ (আংশিক) | ১.১২ | ১৭৭০৮ | ১৫১০৬ | ৮০.৬১ |
ওয়ার্ড নং-১১ (আংশিক) | ০.৬০ | ১৬০২৫ | ১৩২০৯ | ৭০.৭৯ |
ওয়ার্ড নং-১২ (আংশিক) | ০.৬৬ | ২৯৭২৪ | ২৪৫৭৫ | ৭৫.৯৪ |
ওয়ার্ড নং-১৩ | ১.৩৫ | ৫০২৭৮ | ৪৩৮৯৬ | ৭৪.৪৮ |
ওয়ার্ড নং-১৪ (আংশিক) | ০.৫২ | ২৬৭৯০ | ২১৮২৯ | ৭৬.৬৩ |
সূত্র আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো।
মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন বধ্যভূমি ২ (মিরপুর ১২ নং সেকশনে বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন নূরী মসজিদের আঙ্গিনা)।
ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান হাউজিং মসজিদ, নূরানি মসজিদ।
শিক্ষার হার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড় হার ৭৩.৭৩%; পুরুষ ৭৮.৪৯%, মহিলা ৬৮.০৩%। উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: মিরপুর বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ, মনিপুর হাইস্কুল এন্ড কলেজ, মিরপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়, মিরপুর ফায়ার স্টেশন এন্ড ট্রেনিং স্কুল, ন্যাশনাল বাংলা হাইস্কুল, চম্পা-পারুল প্রাথমিক বিদ্যালয়।
সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান ক্লাব, সাহিত্য সংগঠন, সিনেমা হল, কমিউনিটি সেন্টার, মিরপুর শের-ই বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়াম, মিরপুর ইনডোর স্টেডিয়াম, মিরপুর সুইমিং কমপ্লেক্স উল্লেখযোগ্য।
পত্র-পত্রিকা ও সাময়িকী সাপ্তাহিক মিরপুর বার্তা।
গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা গ্রামীণ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা অধিদপ্তর, সিটি কর্পোরেশনের আঞ্চলিক কার্যালয়, মিরপুর টেলিফোন একচেঞ্জ, ইউসেফ ট্রেনিং সেন্টার।
জনগোষ্ঠীর আয়ের প্রধান উৎস কৃষি ০.৮৯%, অকৃষি শ্রমিক ১.৮৩%, শিল্প ৩.৫৪%, ব্যবসা ২২.১৪%, পরিবহণ ও যোগাযোগ ৭.০২%, নির্মাণ ৪.৩৬%, ধর্মীয় সেবা ০.১২%, চাকরি ৪৫.৬৯%, রেন্ট অ্যান্ড রেমিটেন্স ৩.০৪% এবং অন্যান্য ১১.৩৭%।
কৃষিভূমির মালিকানা ভূমিমালিক ৬৪.৮৭%, ভূমিহীন ৩৫.১৩%।
বিলুপ্ত বা বিলুপ্তপ্রায় ফসলাদি আউশ ধান।
প্রধান ফল-ফলাদি আম, নারিকেল।
যোগাযোগ বিশেষত্ব মোট সড়ক ৪১.০৩ কিমি।
বিলুপ্ত বা বিলুপ্তপ্রায় সনাতন বাহন পাল্কি, গরু ও ঘোড়ার গাড়ি।
শিল্প ও কলকারখানা গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি, কেমিক্যাল ফ্যাক্টরি, টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রিজ।
কুটিরশিল্প স্বর্ণশিল্প, তাঁতশিল্প, মৃৎশিল্প।
বাজার ও শপিং সেন্টার আগোরা সুপার স্টোর, মুক্তবাংলা শপিং কমপ্লেক্স, প্রিন্স বাজার।
প্রধান রপ্তানিদ্রব্য তৈরি পোশাক।
বিদ্যুৎ ব্যবহার এ থানার সবক’টি ওয়ার্ড বিদ্যুতায়ন কর্মসূচির আওতাধীন। তবে ৯৭.৭২% পরিবারের বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে।
পানীয়জলের উৎস নলকূপ ৯.৩৪%, পুকুর ০.২৭%, ট্যাপ ৮৮.২৩% এবং অন্যান্য ২.১৬%।
স্যানিটেশন ব্যবস্থা ৯৩.৯১% পরিবার স্বাস্থ্যকর এবং ৫.৪৬% পরিবার অস্বাস্থ্যকর ল্যাট্রিন ব্যবহার করে। ০.৬৩% পরিবারের কোনো ল্যাট্রিন সুবিধা নেই।
স্বাস্থ্যকেন্দ্র ঢাকা চক্ষু হাসপাতাল, ওএসবি লেজার ভিশন সেন্টার, ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন, মিশনারি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স (রাড্ডা), মিরপুর ডায়াগনস্টিক সেন্টার।
এনজিও ব্র্যাক, প্রশিকা, আশা। [মো. আবু হাসান ফারুক]
তথ্যসূত্র আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো।