কাউখালী উপজেলা (রাঙ্গামাটি): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
(একজন ব্যবহারকারী দ্বারা সম্পাদিত একটি মধ্যবর্তী সংশোধন দেখানো হচ্ছে না) | |||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
[[Category:বাংলাপিডিয়া]] | [[Category:বাংলাপিডিয়া]] | ||
'''কাউখালী উপজেলা''' (রাঙ্গামাটি জেলা) আয়তন: ৩৩৯. | '''কাউখালী উপজেলা''' ([[রাঙ্গামাটি জেলা|রাঙ্গামাটি জেলা]]) আয়তন: ৩৩৯.২৮ বর্গ কিমি। অবস্থান: ২২°২৯´ থেকে ২২°৪৪´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১°৫৬´ থেকে ৯২°০৮´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ। সীমানা: উত্তরে লক্ষ্মীছড়ি ও নানিয়ারচর উপজেলা, দক্ষিণে রাঙ্গুনিয়া উপজেলা ও কাপ্তাই উপজেলা, পূর্বে রাঙ্গামাটি সদর উপজেলা, পশ্চিমে রাউজান ও ফটিকছড়ি উপজেলা। | ||
''জনসংখ্যা'' | ''জনসংখ্যা'' ৫৯৫৭৮; পুরুষ ৩০৫১৬, মহিলা ২৯০৬২। মুসলিম ২১৯৩০, হিন্দু ১৮৮৫, বৌদ্ধ ৩৫৬৪০, খ্রিস্টান ৮৩ এবং অন্যান্য ৪০। এ উপজেলায় চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, তঞ্চঙ্গা প্রভৃতি আদিবাসী জনগোষ্ঠীর বসবাস আছে। | ||
''প্রশাসন'' থানা গঠিত হয় ১৯৭৬ সালে এবং থানাকে উপজেলায় রূপান্তর করা হয় ১৯৮৫ সালে। | ''প্রশাসন'' থানা গঠিত হয় ১৯৭৬ সালে এবং থানাকে উপজেলায় রূপান্তর করা হয় ১৯৮৫ সালে। | ||
১৪ নং লাইন: | ১৪ নং লাইন: | ||
| শহর || গ্রাম || শহর || গ্রাম | | শহর || গ্রাম || শহর || গ্রাম | ||
|- | |- | ||
| - | | - || ৪ || ১০ || ১৮০ || ১০৩৩০ || ৪৯২৪৮ || ১৭৬ || ৫০.৩ || ৪২.৯ | ||
|} | |} | ||
{| class="table table-bordered table-hover" | {| class="table table-bordered table-hover" | ||
২২ নং লাইন: | ২২ নং লাইন: | ||
| আয়তন (বর্গ কিমি) || মৌজা || লোকসংখ্যা || ঘনত্ব (প্রতি বর্গ কিমি) || শিক্ষার হার (%) | | আয়তন (বর্গ কিমি) || মৌজা || লোকসংখ্যা || ঘনত্ব (প্রতি বর্গ কিমি) || শিক্ষার হার (%) | ||
|- | |- | ||
| | | ৩৬.২৪ || ১ || ১০৩৩০ || ২৮৫ || ৫০.৩ | ||
|} | |} | ||
{| class="table table-bordered table-hover" | {| class="table table-bordered table-hover" | ||
৩২ নং লাইন: | ৩২ নং লাইন: | ||
| পুরুষ || মহিলা | | পুরুষ || মহিলা | ||
|- | |- | ||
| কলমপতি ৭৬ | | কলমপতি ৭৬ || ১৪৭২০ || ৭০৮৪ || ৭১৯৮ || ৪০.৯ | ||
|- | |- | ||
| ঘাগড়া ৫৭ | | ঘাগড়া ৫৭ || ৩০০৮০ || ১১৭১৯ || ১১০৬৮ || ৪৮.৬ | ||
|- | |- | ||
| ফটিকছড়ি ৩৮ | | ফটিকছড়ি ৩৮ || ১৯২০০ || ২৭১৫ || ২৭২৬ || ২৩.৪ | ||
|- | |- | ||
| বেতবুনিয়া ১৯ | | বেতবুনিয়া ১৯ || ১৯৮৪০ || ৮৯৯৮ || ৮০৭০ || ৪৭.৫ | ||
|} | |} | ||
''সূত্র'' আদমশুমারি রিপোর্ট | ''সূত্র'' আদমশুমারি রিপোর্ট ২০১১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো। | ||
[[Image:KawkhaliUpazilaRangamati.jpg|thumb|400px|right]] | |||
'' | ''মুক্তিযুদ্ধ'' ১৯৭১ সালের ৯ ডিসেম্বর কাউখালী উপজেলার অন্তর্গত বেতবুনিয়া ও বালুখালীতে পাকবাহিনীর সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মুখ লড়াইয়ে ২ জন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন। ১১ ডিসেম্বর মুক্তিযোদ্ধারা বেতবুনিয়াস্থ চট্টগ্রাম রাঙ্গামাটি সড়কে কালভার্টের উপর পাকবাহিনীর জীপ গাড়িতে আক্রমন চালায়। এতে গাড়ির ড্রাইভারসহ ২ জন পাক অফিসারের মৃত্যু ঘটে। উপজেলার ঘাগড়ায় মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য স্থাপিত হয়েছে। | ||
'' | ''বিস্তারিত দেখুন'' কাউখালী উপজেলা, ''বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ জ্ঞানকোষ'', বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি, ঢাকা ২০২০, খণ্ড ২। | ||
''শিক্ষার হার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান'' গড় হার ৪৪.২%; পুরুষ ৪৯.৬%, মহিলা ৩৮.৬%। মহাবিদ্যালয় ২, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ১২, কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ১, প্রাথমিক বিদ্যালয় ৫৬, কেজি স্কুল ২, মাদ্রাসা ৩। উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: কাউখালী মহাবিদ্যালয় (১৯৯৯), ঘাগড়া মহাবিদ্যালয় (২০০১)। | |||
''শিক্ষার হার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান'' গড় হার | |||
''সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান'' লাইব্রেরি ১। | ''সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান'' লাইব্রেরি ১। | ||
৬৬ নং লাইন: | ৬৫ নং লাইন: | ||
''প্রধান ফল-ফলাদি'' কাঁঠাল, কলা, আনারস। | ''প্রধান ফল-ফলাদি'' কাঁঠাল, কলা, আনারস। | ||
''যোগাযোগ বিশেষত্ব'' পাকারাস্তা ৯৯ কিমি, আধা-পাকারাস্তা ৪৭, কাঁচারাস্তা ১৪৭ কিমি। | |||
''হাটবাজার ও মেলা'' কাউখালী বাজার ও ঘাগড়া বাজার উল্লেখযোগ্য। | ''হাটবাজার ও মেলা'' কাউখালী বাজার ও ঘাগড়া বাজার উল্লেখযোগ্য। | ||
৭১ নং লাইন: | ৭২ নং লাইন: | ||
''প্রধান রপ্তানিদ্রব্য'' তিল, তুলা, আদা, হলুদ, কাঁঠাল, বাঁশ ও বেত শিল্প। | ''প্রধান রপ্তানিদ্রব্য'' তিল, তুলা, আদা, হলুদ, কাঁঠাল, বাঁশ ও বেত শিল্প। | ||
''বিদ্যুৎ ব্যবহার'' এ উপজেলার সবক’টি ইউনিয়ন পল্লিবিদ্যুতায়ন কর্মসূচির আওতাধীন। তবে | ''বিদ্যুৎ ব্যবহার'' এ উপজেলার সবক’টি ইউনিয়ন পল্লিবিদ্যুতায়ন কর্মসূচির আওতাধীন। তবে ৪০.৭% পরিবারের বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে। | ||
'' | ''পানীয়জলের উৎস'' নলকূপ ৫৩.৬%, ট্যাপ ১.৯% এবং অন্যান্য ৪৪.৫%। | ||
'' | ''স্যানিটেশন ব্যবস্থা'' এ উপজেলার ৩০.৬% পরিবার স্বাস্থ্যকর এবং ৫১.৯% পরিবার অস্বাস্থাকর ল্যাট্রিন ব্যবহার করে। ১৭.৫% পরিবারের কোনো ল্যাট্রিন সুবিধা নেই। | ||
''স্বাস্থ্যকেন্দ্র'' উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ১, হাসপাতাল ১, উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র ২, পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্র ১। | ''স্বাস্থ্যকেন্দ্র'' উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ১, হাসপাতাল ১, উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র ২, পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্র ১। | ||
৮৩ নং লাইন: | ৮২ নং লাইন: | ||
''এনজিও'' [[আশা|আশা]], [[প্রশিকা|প্রশিকা]]। [আতিকুর রহমান] | ''এনজিও'' [[আশা|আশা]], [[প্রশিকা|প্রশিকা]]। [আতিকুর রহমান] | ||
'''তথ্যসূত্র''' আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো; কাউখালী উপজেলা সাংস্কৃতিক সমীক্ষা প্রতিবেদন ২০০৭। | '''তথ্যসূত্র''' আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১ ও ২০১১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো; কাউখালী উপজেলা সাংস্কৃতিক সমীক্ষা প্রতিবেদন ২০০৭। | ||
[[en:Kawkhali Upazila (Rangamati District)]] | [[en:Kawkhali Upazila (Rangamati District)]] |
০৭:০৪, ৬ অক্টোবর ২০২৩ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ
কাউখালী উপজেলা (রাঙ্গামাটি জেলা) আয়তন: ৩৩৯.২৮ বর্গ কিমি। অবস্থান: ২২°২৯´ থেকে ২২°৪৪´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১°৫৬´ থেকে ৯২°০৮´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ। সীমানা: উত্তরে লক্ষ্মীছড়ি ও নানিয়ারচর উপজেলা, দক্ষিণে রাঙ্গুনিয়া উপজেলা ও কাপ্তাই উপজেলা, পূর্বে রাঙ্গামাটি সদর উপজেলা, পশ্চিমে রাউজান ও ফটিকছড়ি উপজেলা।
জনসংখ্যা ৫৯৫৭৮; পুরুষ ৩০৫১৬, মহিলা ২৯০৬২। মুসলিম ২১৯৩০, হিন্দু ১৮৮৫, বৌদ্ধ ৩৫৬৪০, খ্রিস্টান ৮৩ এবং অন্যান্য ৪০। এ উপজেলায় চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, তঞ্চঙ্গা প্রভৃতি আদিবাসী জনগোষ্ঠীর বসবাস আছে।
প্রশাসন থানা গঠিত হয় ১৯৭৬ সালে এবং থানাকে উপজেলায় রূপান্তর করা হয় ১৯৮৫ সালে।
উপজেলা | ||||||||
পৌরসভা | ইউনিয়ন | মৌজা | গ্রাম | জনসংখ্যা | ঘনত্ব (প্রতি বর্গ কিমি) | শিক্ষার হার (%) | ||
শহর | গ্রাম | শহর | গ্রাম | |||||
- | ৪ | ১০ | ১৮০ | ১০৩৩০ | ৪৯২৪৮ | ১৭৬ | ৫০.৩ | ৪২.৯ |
উপজেলা শহর | ||||||||
আয়তন (বর্গ কিমি) | মৌজা | লোকসংখ্যা | ঘনত্ব (প্রতি বর্গ কিমি) | শিক্ষার হার (%) | ||||
৩৬.২৪ | ১ | ১০৩৩০ | ২৮৫ | ৫০.৩ |
ইউনিয়ন | ||||||||
ইউনিয়নের নাম ও জিও কোড | আয়তন (একর) | লোকসংখ্যা | শিক্ষার হার (%) | |||||
পুরুষ | মহিলা | |||||||
কলমপতি ৭৬ | ১৪৭২০ | ৭০৮৪ | ৭১৯৮ | ৪০.৯ | ||||
ঘাগড়া ৫৭ | ৩০০৮০ | ১১৭১৯ | ১১০৬৮ | ৪৮.৬ | ||||
ফটিকছড়ি ৩৮ | ১৯২০০ | ২৭১৫ | ২৭২৬ | ২৩.৪ | ||||
বেতবুনিয়া ১৯ | ১৯৮৪০ | ৮৯৯৮ | ৮০৭০ | ৪৭.৫ |
সূত্র আদমশুমারি রিপোর্ট ২০১১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো।
মুক্তিযুদ্ধ ১৯৭১ সালের ৯ ডিসেম্বর কাউখালী উপজেলার অন্তর্গত বেতবুনিয়া ও বালুখালীতে পাকবাহিনীর সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মুখ লড়াইয়ে ২ জন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন। ১১ ডিসেম্বর মুক্তিযোদ্ধারা বেতবুনিয়াস্থ চট্টগ্রাম রাঙ্গামাটি সড়কে কালভার্টের উপর পাকবাহিনীর জীপ গাড়িতে আক্রমন চালায়। এতে গাড়ির ড্রাইভারসহ ২ জন পাক অফিসারের মৃত্যু ঘটে। উপজেলার ঘাগড়ায় মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য স্থাপিত হয়েছে।
বিস্তারিত দেখুন কাউখালী উপজেলা, বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ জ্ঞানকোষ, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি, ঢাকা ২০২০, খণ্ড ২।
শিক্ষার হার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড় হার ৪৪.২%; পুরুষ ৪৯.৬%, মহিলা ৩৮.৬%। মহাবিদ্যালয় ২, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ১২, কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ১, প্রাথমিক বিদ্যালয় ৫৬, কেজি স্কুল ২, মাদ্রাসা ৩। উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: কাউখালী মহাবিদ্যালয় (১৯৯৯), ঘাগড়া মহাবিদ্যালয় (২০০১)।
সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান লাইব্রেরি ১।
ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান মসজিদ ৩২, মন্দির ৪।
গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা বেতবুনিয়া ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র, পুলিশ স্পেশাল ট্রেনিং স্কুল, চাকমা রাজবাড়ি, হ্যালিপ্যাড, কাউখালী ঝুলন্ত ব্রিজ।
জনগোষ্ঠীর আয়ের প্রধান উৎস কৃষি ৬৩.৪২%, অকৃষি শ্রমিক ৮.২৭%, ব্যবসা ৯.৮৯%, পরিবহণ ও যোগাযোগ ৩.২০%, চাকরি ৯.৮৩%, নির্মাণ ০.৩৩%, ধমীয় সেবা ০.৩২, রেন্ট অ্যান্ড রেমিটেন্স ১.৩৯% এবং অন্যান্য ৩.৩৫%।
কৃষিভূমির মালিকানা ভূমিমালিক ৫০.৮৫%, ভূমিহীন ৪৯.১৫%।
কুটিরশিল্প স্বর্ণশিল্প, লৌহশিল্প, তাঁতশিল্প, বাঁশের কাজ, বেতের কাজ।
প্রধান কৃষি ফসল ধান, আদা, হলুদ, তিল, তুলা, শাকসবজি।
প্রধান ফল-ফলাদি কাঁঠাল, কলা, আনারস।
যোগাযোগ বিশেষত্ব পাকারাস্তা ৯৯ কিমি, আধা-পাকারাস্তা ৪৭, কাঁচারাস্তা ১৪৭ কিমি।
হাটবাজার ও মেলা কাউখালী বাজার ও ঘাগড়া বাজার উল্লেখযোগ্য।
প্রধান রপ্তানিদ্রব্য তিল, তুলা, আদা, হলুদ, কাঁঠাল, বাঁশ ও বেত শিল্প।
বিদ্যুৎ ব্যবহার এ উপজেলার সবক’টি ইউনিয়ন পল্লিবিদ্যুতায়ন কর্মসূচির আওতাধীন। তবে ৪০.৭% পরিবারের বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে।
পানীয়জলের উৎস নলকূপ ৫৩.৬%, ট্যাপ ১.৯% এবং অন্যান্য ৪৪.৫%।
স্যানিটেশন ব্যবস্থা এ উপজেলার ৩০.৬% পরিবার স্বাস্থ্যকর এবং ৫১.৯% পরিবার অস্বাস্থাকর ল্যাট্রিন ব্যবহার করে। ১৭.৫% পরিবারের কোনো ল্যাট্রিন সুবিধা নেই।
স্বাস্থ্যকেন্দ্র উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ১, হাসপাতাল ১, উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র ২, পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্র ১।
এনজিও আশা, প্রশিকা। [আতিকুর রহমান]
তথ্যসূত্র আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১ ও ২০১১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো; কাউখালী উপজেলা সাংস্কৃতিক সমীক্ষা প্রতিবেদন ২০০৭।