গাজর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
(একই ব্যবহারকারী দ্বারা সম্পাদিত একটি মধ্যবর্তী সংশোধন দেখানো হচ্ছে না) | |||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
[[Category:বাংলাপিডিয়া]] | [[Category:বাংলাপিডিয়া]] | ||
[[Image:Carrot.jpg|thumb| | [[Image:Carrot.jpg|thumb|100px|right|গাজর]] | ||
'''গাজর''' (Carrot) Umbelliferae গোত্রের শীতকালীন সবজি প্রজাতি ''Daucus corota''। প্রায় ১৬ শতক থেকে এর চাষ হচ্ছে। গাজর চিনি, ক্যারোটিন, ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস সমৃদ্ধ। এর দুটি স্পষ্ট জাত রয়েছে, একটি এশীয় অন্যটি ইউরোপীয়। প্রথমটিতে ফলে শিকড় ও বীজ, কিন্তু দ্বিতীয়টিতে উষ্ণমন্ডলীয় দেশে কেবল শিকড় ফলে, বীজ ফলে না। অক্টোবর-নভেম্বরে জমিতে সরাসরি বীজ বপন করে সবজি তোলা হয় তিন মাসের মধ্যে। ফলন হেক্টর প্রতি ৫-৭ মে টন। গাজর সালাদ, স্যুপ, তরকারি, পাই ইত্যাদি তৈরিতে ব্যবহূত হয়। এর রস উপাদেয় পানীয়; মাখন ও অন্যান্য খাদ্যের রং হিসেবেও ব্যবহার্য। | '''গাজর''' (Carrot) Umbelliferae গোত্রের শীতকালীন সবজি প্রজাতি ''Daucus corota''। প্রায় ১৬ শতক থেকে এর চাষ হচ্ছে। গাজর চিনি, ক্যারোটিন, ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস সমৃদ্ধ। এর দুটি স্পষ্ট জাত রয়েছে, একটি এশীয় অন্যটি ইউরোপীয়। প্রথমটিতে ফলে শিকড় ও বীজ, কিন্তু দ্বিতীয়টিতে উষ্ণমন্ডলীয় দেশে কেবল শিকড় ফলে, বীজ ফলে না। অক্টোবর-নভেম্বরে জমিতে সরাসরি বীজ বপন করে সবজি তোলা হয় তিন মাসের মধ্যে। ফলন হেক্টর প্রতি ৫-৭ মে টন। গাজর সালাদ, স্যুপ, তরকারি, পাই ইত্যাদি তৈরিতে ব্যবহূত হয়। এর রস উপাদেয় পানীয়; মাখন ও অন্যান্য খাদ্যের রং হিসেবেও ব্যবহার্য। [এস.এম মনোয়ার হোসেন] | ||
[এস.এম মনোয়ার হোসেন] | |||
[[en:Carrot]] | [[en:Carrot]] |
০৬:৫২, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ
গাজর (Carrot) Umbelliferae গোত্রের শীতকালীন সবজি প্রজাতি Daucus corota। প্রায় ১৬ শতক থেকে এর চাষ হচ্ছে। গাজর চিনি, ক্যারোটিন, ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস সমৃদ্ধ। এর দুটি স্পষ্ট জাত রয়েছে, একটি এশীয় অন্যটি ইউরোপীয়। প্রথমটিতে ফলে শিকড় ও বীজ, কিন্তু দ্বিতীয়টিতে উষ্ণমন্ডলীয় দেশে কেবল শিকড় ফলে, বীজ ফলে না। অক্টোবর-নভেম্বরে জমিতে সরাসরি বীজ বপন করে সবজি তোলা হয় তিন মাসের মধ্যে। ফলন হেক্টর প্রতি ৫-৭ মে টন। গাজর সালাদ, স্যুপ, তরকারি, পাই ইত্যাদি তৈরিতে ব্যবহূত হয়। এর রস উপাদেয় পানীয়; মাখন ও অন্যান্য খাদ্যের রং হিসেবেও ব্যবহার্য। [এস.এম মনোয়ার হোসেন]