শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

(fix: __NOTOC__)
 
সম্পাদনা সারাংশ নেই
 
(একই ব্যবহারকারী দ্বারা সম্পাদিত ২টি মধ্যবর্তী সংশোধন দেখানো হচ্ছে না)
৭ নং লাইন: ৭ নং লাইন:
১৯৬৩ সালে ঢাকার শেরে বাংলা নগরে ‘আয়ুব কেন্দ্রীয় হাসপাতাল’ হিসেবে প্রথম এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে হাসপাতালের অবকাঠামো প্রায় ১৯ একর জমির উপর বিস্তৃত।
১৯৬৩ সালে ঢাকার শেরে বাংলা নগরে ‘আয়ুব কেন্দ্রীয় হাসপাতাল’ হিসেবে প্রথম এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে হাসপাতালের অবকাঠামো প্রায় ১৯ একর জমির উপর বিস্তৃত।


প্রতিদিন প্রায় ৯৭০ জন রোগীকে এ হাসপাতাল বহির্বিভাগের সেবা প্রদান করে থাকে। এর আন্তঃবিভাগের সুযোগ-সুবিধার মধ্যে রয়েছে মেডিসিন, চক্ষু, শৈল্য, নাক-কান-গলা, শিশুরোগ, চর্মরোগ, গাইনি, ফিজিওথেরাপি এবং দন্ত বিভাগ। রোগ নির্ণয়ের জন্য এ হাসপাতাল প্যাথলজি এবং রেডিওলজির সুবিধাও প্রদান করে থাকে। এখানে প্রায় দেড় শতাধিক পেয়িং শয্যা এবং প্রায় দুই শতাধিক নন-পেয়িং শয্যা আছে।[এস.এম মাহফুজুর রহমান]
প্রতিদিন প্রায় ৯৭০ জন রোগীকে এ হাসপাতাল বহির্বিভাগের সেবা প্রদান করে থাকে। এর আন্তঃবিভাগের সুযোগ-সুবিধার মধ্যে রয়েছে মেডিসিন, চক্ষু, শৈল্য, নাক-কান-গলা, শিশুরোগ, চর্মরোগ, গাইনি, ফিজিওথেরাপি এবং দন্ত বিভাগ। রোগ নির্ণয়ের জন্য এ হাসপাতাল প্যাথলজি এবং রেডিওলজির সুবিধাও প্রদান করে থাকে। এখানে প্রায় দেড় শতাধিক পেয়িং শয্যা এবং প্রায় দুই শতাধিক নন-পেয়িং শয্যা আছে। [এস.এম মাহফুজুর রহমান]
 
 
[[en:Shaheed Suhrawardy Medical College and Hospital]]

০৯:০০, ১২ মার্চ ২০১৫ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ

শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল

শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল  ঢাকার শেরে বাংলা নগরে অবস্থিত একটি সরকারি  চিকিৎসা মহাবিদ্যালয়।

এটি দেশের ১৪তম মেডিকেল কলেজ এবং নতুন ঢাকায় অবস্থিত প্রথম মেডিকেল কলেজ। সরকার ২০০৫ সালের ৫ সেপ্টেম্বর শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালকে একটি মেডিকেল কলেজে রূপান্তরিত করার সিদ্ধান্ত নেয়। কলেজের শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয় ২০০৬ সালের ৬ মে। প্রথমাবস্থায় ১০০ জন ছাত্র-ছাত্রী নিয়ে বেগম খালেদা জিয়া মেডিকেল কলেজ নামে যাত্রা শুরু করে। পরবর্তীতে ২০০৯ সালের ১লা জুন এই নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ। বর্তমানে এই কলেজে ছয়টি ব্যাচে মোট ৯০০ ছাত্র-ছাত্রী অধ্যয়নরত আছে।

১৯৬৩ সালে ঢাকার শেরে বাংলা নগরে ‘আয়ুব কেন্দ্রীয় হাসপাতাল’ হিসেবে প্রথম এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে হাসপাতালের অবকাঠামো প্রায় ১৯ একর জমির উপর বিস্তৃত।

প্রতিদিন প্রায় ৯৭০ জন রোগীকে এ হাসপাতাল বহির্বিভাগের সেবা প্রদান করে থাকে। এর আন্তঃবিভাগের সুযোগ-সুবিধার মধ্যে রয়েছে মেডিসিন, চক্ষু, শৈল্য, নাক-কান-গলা, শিশুরোগ, চর্মরোগ, গাইনি, ফিজিওথেরাপি এবং দন্ত বিভাগ। রোগ নির্ণয়ের জন্য এ হাসপাতাল প্যাথলজি এবং রেডিওলজির সুবিধাও প্রদান করে থাকে। এখানে প্রায় দেড় শতাধিক পেয়িং শয্যা এবং প্রায় দুই শতাধিক নন-পেয়িং শয্যা আছে। [এস.এম মাহফুজুর রহমান]