রোয়াংছড়ি উপজেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
NasirkhanBot (আলোচনা | অবদান) অ (Added Ennglish article link) |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
(একজন ব্যবহারকারী দ্বারা সম্পাদিত ৩টি মধ্যবর্তী সংশোধন দেখানো হচ্ছে না) | |||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
[[ | '''রোয়াংছড়ি উপজেলা''' ([[বান্দরবান জেলা|বান্দরবান জেলা]]) আয়তন: ৪৪২.৮৮ বর্গ কিমি। অবস্থান: ২২°০৩´ থেকে ২২°২০´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯২°১৪´ থেকে ৯২°৩০´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ। সীমানা: উত্তরে রাজস্থলী ও বিলাইছড়ি উপজেলা, দক্ষিণে রুমা উপজেলা, পূর্বে বিলাইছড়ি ও রুমা উপজেলা, পশ্চিমে বান্দরবান সদর উপজেলা। উপজেলাটির বেশির ভাগ অংশই পর্বত ও বন দ্বারা বেষ্টিত। | ||
''জনসংখ্যা'' ২৭২৬৪; পুরুষ ১৪২৪৩, মহিলা ১৩০২১। মুসলিম ২২২৪, হিন্দু ২২৬, বৌদ্ধ ১৮৮৮৯, খ্রিস্টান ৪৫৪৮ এবং অন্যান্য ১৩৭৭। এ উপজেলায় চাকমা, মারমা, মুরং, ত্রিপুরা প্রভৃতি আদিবাসী জনগোষ্ঠীর বসবাস রয়েছে। | |||
''জলাশয়'' প্রধান নদী: সাঙ্গু। | |||
''প্রশাসন'' রোয়াংছড়ি থানা গঠিত হয় ১৯৭৬ সালে এবং থানাকে উপজেলায় রূপান্তরিত করা হয় ১৯৮৫ সালে। | |||
{| class="table table-bordered table-hover" | |||
|- | |||
| colspan="9" | উপজেলা | |||
|- | |||
| rowspan="2" | পৌরসভা || rowspan="2" | ইউনিয়ন || rowspan="2" | মৌজা || rowspan="2" | গ্রাম || colspan="2" | জনসংখ্যা || rowspan="2" | ঘনত্ব (প্রতি বর্গ কিমি) || colspan="2" | শিক্ষার হার (%) | |||
|- | |||
| শহর || গ্রাম || শহর || গ্রাম | |||
|- | |||
| - || ৪ || ১৩ || ১৭৮ || ৫০৫২ || ২২২১২ || ৬২ || ৪৪.০ || ২৮.০ | |||
|} | |||
{| class="table table-bordered table-hover" | |||
|- | |||
| colspan="9" | উপজেলা শহর | |||
|- | |||
| আয়তন (বর্গ কিমি) || মৌজা || লোকসংখ্যা || ঘনত্ব (প্রতি বর্গ কিমি) || শিক্ষার হার (%) | |||
|- | |||
| ৫৪.৩৯ || ১ || ৫০৫২ || ৯৩ || ৪৪.০ | |||
|} | |||
{| class="table table-bordered table-hover" | |||
|- | |||
| colspan="9" | ইউনিয়ন | |||
|- | |||
| rowspan="2" | ইউনিয়নের নাম ও জিও কোড || rowspan="2" | আয়তন (একর) || colspan="2" | লোকসংখ্যা || rowspan="2" | শিক্ষার হার (%) | |||
|- | |||
| পুরুষ || মহিলা | |||
|- | |||
| আলিখং ১৯ || ২৮১৬০ || ২৭৩৪ || ২৫৯৪ || ৩৬.৮ | |||
|- | |||
| তড়ছা ৭৬ || ৩২০০০ || ৪৬২৫ || ৪১৭০ || ২০.৩ | |||
|- | |||
| নোয়াপাতং ৩৮ || ১৭৯২০ || ২২২৭ || ২১১০ || ২৫.৮ | |||
|- | |||
| রোয়াংছড়ি ৫৭ || ৩১৩৬০ || ৪৬৫৭ || ৪১৪৭ || ৪০.৭ | |||
|} | |||
''সূত্র'' আদমশুমারি রিপোর্ট ২০১১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো। | |||
[[Image:RowangchhariUpazila.jpg|thumb|400px|right]] | |||
''মুক্তিযুদ্ধ'' রোয়াংছড়ি উপজেলার মুক্তিযোদ্ধারা ধোয়াছড়ি, চেরাংঘাটা, উদালবানিয়া, পটিয়া, রাঙ্গুনিয়া প্রভৃতি স্থানে পাকবাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধ করে। নভেম্বর মাসের শেষ দিকে সাঙ্গু নদীতে পাকসেনাদের সঙ্গে মুক্তিবাহিনীর একটি সম্মুখ যুদ্ধ হয়। | |||
''বিস্তারিত দেখুন'' রোয়াংছড়ি উপজেলা, ''বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ জ্ঞানকোষ'', বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি, ঢাকা ২০২০, খণ্ড ৯। | |||
''ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান'' মসজিদ ৪, মন্দির ১, গির্জা ১৩, কেয়াং ৪৭। | |||
''শিক্ষার হার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান'' গড় হার ৩১.০%; পুরুষ ৩৭.৭%, মহিলা ২৩.৬%। মাধ্যমিক বিদ্যালয় ৪, প্রাথমিক বিদ্যালয় ৪২, কমিউনিটি বিদ্যালয় ৩, কিন্ডার গার্টেন ১। উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: রোয়াংছড়ি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, বেতছড়া জুনিয়র হাইস্কুল, রোয়াংছড়ি আদর্শ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, দোছড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। | |||
''সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান'' লাইব্রেরি ১, কাব ১, অডিটোরিয়াম ৩, কমিউনিটি সেন্টার ৩, যাত্রাদল ৫, সাংস্কৃতিক সংগঠন ১, মহিলা সংগঠন ১, খেলার মাঠ ৬। | |||
''দর্শনীয় স্থান'' রামাজক পাহাড়। | |||
''জনগোষ্ঠীর আয়ের প্রধান উৎস'' কৃষি ৭৯.৭৯%, অকৃষি শ্রমিক ৪.৩৭%, ব্যবসা ৫.০৮%, পরিবহণ ও যোগাযোগ ০.২৪%, চাকরি ৪.০৭%, নির্মাণ ০.৩২%, ধর্মীয় সেবা ০.২১%, রেন্ট অ্যান্ড রেমিটেন্স ০.১৩% এবং অন্যান্য ৫.৭৯%। | |||
''কৃষিভূমির মালিকানা'' ভূমিমালিক ৩৬.৫৮%, ভূমিহীন ৬৩.৪২%। শহরে ২৬.৬২% এবং গ্রামে ৩৯.০৬% পরিবারের কৃষিজমি রয়েছে। | |||
''প্রধান কৃষি ফসল'' ধান, তিল, আদা, হলুদ, শাকসবজি। | |||
''বিলুপ্ত বা বিলুপ্তপ্রায় ফসলাদি'' তুলা। | |||
''প্রধান ফল-ফলাদি'' কলা, কাঁঠাল, কমলা, আনারস, পেঁপে। | |||
''যোগাযোগ বিশেষত্ব'' পাকারাস্তা ১৪.৫০ কিমি, আধা-পাকারাস্তা ১৪ কিমি, কাঁচারাস্তা ১০২ কিমি। | |||
''শিল্প ও কলকারখানা'' ধানকল, আটাকল, বরফকল, করাতকল, ওয়েল্ডিং কারখানা। | |||
''কুটিরশিল্প'' তাঁতশিল্প, মৃৎশিল্প, কাঠের কাজ, বাঁশের কাজ, বেতের কাজ। | |||
''হাটবাজার ও মেলা'' হাটবাজার ৯। রোয়াংছড়ি বাজার, আলিখং বাজার, ঘেরাও বাজার, গোয়ালিখলা হাট ও বুড়োর হাট উল্লেখযোগ্য। | |||
''প্রধান রপ্তানিদ্রব্য'' কলা, আনারস, হলুদ। | |||
''বিদ্যুৎ ব্যবহার'' এ উপজেলার সবক’টি ইউনিয়ন পল্লিবিদ্যুতায়ন কর্মসূচির আওতাধীন। তবে ২১.৯% পরিবারের বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে। | |||
''প্রাকৃতিক সম্পদ'' পাথর। | |||
''পানীয়জলের উৎস'' নলকূপ ১০.৫%, ট্যাপ ২০.৫% এবং অন্যান্য ৬৯.০%। | |||
''স্যানিটেশন ব্যবস্থা'' এ উপজেলার ১৯.০% পরিবার স্বাস্থ্যকর এবং ৩৯.২% পরিবার অস্বাস্থ্যকর ল্যাট্রিন ব্যবহার করে। ৪১.৮% পরিবারের কোনো ল্যাট্রিন সুবিধা নেই। | |||
''স্বাস্থ্যকেন্দ্র'' উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ১, ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্র ৪, কমিউনিটি ক্লিনিক ৪, ডায়াগনস্টিক সেন্টার ১, পশু চিকিৎসা কেন্দ্র ১। | |||
''এনজিও'' কারিতাস, ব্র্যাক, গ্রাউস, তৈমু। [আতিকুর রহমান] | |||
'''তথ্যসূত্র''' আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১ ও ২০১১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো; রোয়াংছড়ি উপজেলা সাংস্কৃতিক সমীক্ষক্ষা প্রতিবেদন ২০০৭। | |||
[[en:Rowangchhari Upazila]] | [[en:Rowangchhari Upazila]] |
১৮:২৮, ৫ অক্টোবর ২০২৩ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ
রোয়াংছড়ি উপজেলা (বান্দরবান জেলা) আয়তন: ৪৪২.৮৮ বর্গ কিমি। অবস্থান: ২২°০৩´ থেকে ২২°২০´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯২°১৪´ থেকে ৯২°৩০´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ। সীমানা: উত্তরে রাজস্থলী ও বিলাইছড়ি উপজেলা, দক্ষিণে রুমা উপজেলা, পূর্বে বিলাইছড়ি ও রুমা উপজেলা, পশ্চিমে বান্দরবান সদর উপজেলা। উপজেলাটির বেশির ভাগ অংশই পর্বত ও বন দ্বারা বেষ্টিত।
জনসংখ্যা ২৭২৬৪; পুরুষ ১৪২৪৩, মহিলা ১৩০২১। মুসলিম ২২২৪, হিন্দু ২২৬, বৌদ্ধ ১৮৮৮৯, খ্রিস্টান ৪৫৪৮ এবং অন্যান্য ১৩৭৭। এ উপজেলায় চাকমা, মারমা, মুরং, ত্রিপুরা প্রভৃতি আদিবাসী জনগোষ্ঠীর বসবাস রয়েছে।
জলাশয় প্রধান নদী: সাঙ্গু।
প্রশাসন রোয়াংছড়ি থানা গঠিত হয় ১৯৭৬ সালে এবং থানাকে উপজেলায় রূপান্তরিত করা হয় ১৯৮৫ সালে।
উপজেলা | ||||||||
পৌরসভা | ইউনিয়ন | মৌজা | গ্রাম | জনসংখ্যা | ঘনত্ব (প্রতি বর্গ কিমি) | শিক্ষার হার (%) | ||
শহর | গ্রাম | শহর | গ্রাম | |||||
- | ৪ | ১৩ | ১৭৮ | ৫০৫২ | ২২২১২ | ৬২ | ৪৪.০ | ২৮.০ |
উপজেলা শহর | ||||||||
আয়তন (বর্গ কিমি) | মৌজা | লোকসংখ্যা | ঘনত্ব (প্রতি বর্গ কিমি) | শিক্ষার হার (%) | ||||
৫৪.৩৯ | ১ | ৫০৫২ | ৯৩ | ৪৪.০ |
ইউনিয়ন | ||||||||
ইউনিয়নের নাম ও জিও কোড | আয়তন (একর) | লোকসংখ্যা | শিক্ষার হার (%) | |||||
পুরুষ | মহিলা | |||||||
আলিখং ১৯ | ২৮১৬০ | ২৭৩৪ | ২৫৯৪ | ৩৬.৮ | ||||
তড়ছা ৭৬ | ৩২০০০ | ৪৬২৫ | ৪১৭০ | ২০.৩ | ||||
নোয়াপাতং ৩৮ | ১৭৯২০ | ২২২৭ | ২১১০ | ২৫.৮ | ||||
রোয়াংছড়ি ৫৭ | ৩১৩৬০ | ৪৬৫৭ | ৪১৪৭ | ৪০.৭ |
সূত্র আদমশুমারি রিপোর্ট ২০১১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো।
মুক্তিযুদ্ধ রোয়াংছড়ি উপজেলার মুক্তিযোদ্ধারা ধোয়াছড়ি, চেরাংঘাটা, উদালবানিয়া, পটিয়া, রাঙ্গুনিয়া প্রভৃতি স্থানে পাকবাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধ করে। নভেম্বর মাসের শেষ দিকে সাঙ্গু নদীতে পাকসেনাদের সঙ্গে মুক্তিবাহিনীর একটি সম্মুখ যুদ্ধ হয়।
বিস্তারিত দেখুন রোয়াংছড়ি উপজেলা, বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ জ্ঞানকোষ, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি, ঢাকা ২০২০, খণ্ড ৯।
ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান মসজিদ ৪, মন্দির ১, গির্জা ১৩, কেয়াং ৪৭।
শিক্ষার হার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড় হার ৩১.০%; পুরুষ ৩৭.৭%, মহিলা ২৩.৬%। মাধ্যমিক বিদ্যালয় ৪, প্রাথমিক বিদ্যালয় ৪২, কমিউনিটি বিদ্যালয় ৩, কিন্ডার গার্টেন ১। উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: রোয়াংছড়ি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, বেতছড়া জুনিয়র হাইস্কুল, রোয়াংছড়ি আদর্শ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, দোছড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান লাইব্রেরি ১, কাব ১, অডিটোরিয়াম ৩, কমিউনিটি সেন্টার ৩, যাত্রাদল ৫, সাংস্কৃতিক সংগঠন ১, মহিলা সংগঠন ১, খেলার মাঠ ৬।
দর্শনীয় স্থান রামাজক পাহাড়।
জনগোষ্ঠীর আয়ের প্রধান উৎস কৃষি ৭৯.৭৯%, অকৃষি শ্রমিক ৪.৩৭%, ব্যবসা ৫.০৮%, পরিবহণ ও যোগাযোগ ০.২৪%, চাকরি ৪.০৭%, নির্মাণ ০.৩২%, ধর্মীয় সেবা ০.২১%, রেন্ট অ্যান্ড রেমিটেন্স ০.১৩% এবং অন্যান্য ৫.৭৯%।
কৃষিভূমির মালিকানা ভূমিমালিক ৩৬.৫৮%, ভূমিহীন ৬৩.৪২%। শহরে ২৬.৬২% এবং গ্রামে ৩৯.০৬% পরিবারের কৃষিজমি রয়েছে।
প্রধান কৃষি ফসল ধান, তিল, আদা, হলুদ, শাকসবজি।
বিলুপ্ত বা বিলুপ্তপ্রায় ফসলাদি তুলা।
প্রধান ফল-ফলাদি কলা, কাঁঠাল, কমলা, আনারস, পেঁপে।
যোগাযোগ বিশেষত্ব পাকারাস্তা ১৪.৫০ কিমি, আধা-পাকারাস্তা ১৪ কিমি, কাঁচারাস্তা ১০২ কিমি।
শিল্প ও কলকারখানা ধানকল, আটাকল, বরফকল, করাতকল, ওয়েল্ডিং কারখানা।
কুটিরশিল্প তাঁতশিল্প, মৃৎশিল্প, কাঠের কাজ, বাঁশের কাজ, বেতের কাজ।
হাটবাজার ও মেলা হাটবাজার ৯। রোয়াংছড়ি বাজার, আলিখং বাজার, ঘেরাও বাজার, গোয়ালিখলা হাট ও বুড়োর হাট উল্লেখযোগ্য।
প্রধান রপ্তানিদ্রব্য কলা, আনারস, হলুদ।
বিদ্যুৎ ব্যবহার এ উপজেলার সবক’টি ইউনিয়ন পল্লিবিদ্যুতায়ন কর্মসূচির আওতাধীন। তবে ২১.৯% পরিবারের বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে।
প্রাকৃতিক সম্পদ পাথর।
পানীয়জলের উৎস নলকূপ ১০.৫%, ট্যাপ ২০.৫% এবং অন্যান্য ৬৯.০%।
স্যানিটেশন ব্যবস্থা এ উপজেলার ১৯.০% পরিবার স্বাস্থ্যকর এবং ৩৯.২% পরিবার অস্বাস্থ্যকর ল্যাট্রিন ব্যবহার করে। ৪১.৮% পরিবারের কোনো ল্যাট্রিন সুবিধা নেই।
স্বাস্থ্যকেন্দ্র উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ১, ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্র ৪, কমিউনিটি ক্লিনিক ৪, ডায়াগনস্টিক সেন্টার ১, পশু চিকিৎসা কেন্দ্র ১।
এনজিও কারিতাস, ব্র্যাক, গ্রাউস, তৈমু। [আতিকুর রহমান]
তথ্যসূত্র আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১ ও ২০১১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো; রোয়াংছড়ি উপজেলা সাংস্কৃতিক সমীক্ষক্ষা প্রতিবেদন ২০০৭।