ফরিদপুর জিলা স্কুল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
NasirkhanBot (আলোচনা | অবদান) অ (Added Ennglish article link) |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৬ নং লাইন: | ৬ নং লাইন: | ||
বর্তমানে স্কুলে প্রভাতি ও দিবা এ দুটি শাখায় শিক্ষা কার্যক্রম চলে। বর্তমানে মোট ছাত্র সংখ্যা ১৪০০ এবং শিক্ষকশিক্ষিকার সংখ্যা ৫০। এ ছাড়া অফিস সহকারী, এমএলএস ও নৈশ প্রহরী মিলে কর্মচারীর সংখ্যা ১০। স্কুলে ছাত্রদের সুযোগ-সুবিধার মধ্যে আছে গ্রন্থাগার, বিজ্ঞানাগার, কম্পিউটার ও ল্যাবরেটরি। স্কুল গ্রন্থাগারে গ্রন্থের সংখ্যা প্রায় দশ হাজার এবং কম্পিউটারের সংখ্যা ১০টি। | বর্তমানে স্কুলে প্রভাতি ও দিবা এ দুটি শাখায় শিক্ষা কার্যক্রম চলে। বর্তমানে মোট ছাত্র সংখ্যা ১৪০০ এবং শিক্ষকশিক্ষিকার সংখ্যা ৫০। এ ছাড়া অফিস সহকারী, এমএলএস ও নৈশ প্রহরী মিলে কর্মচারীর সংখ্যা ১০। স্কুলে ছাত্রদের সুযোগ-সুবিধার মধ্যে আছে গ্রন্থাগার, বিজ্ঞানাগার, কম্পিউটার ও ল্যাবরেটরি। স্কুল গ্রন্থাগারে গ্রন্থের সংখ্যা প্রায় দশ হাজার এবং কম্পিউটারের সংখ্যা ১০টি। | ||
পড়ালেখার পাশাপাশি শিক্ষার্থীরা বিতর্ক প্রতিযোগিতা, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা ও সঙ্গীতে পারদর্শিতার ছাপ রেখে চলেছে। এই বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে কৃষি বিভাগ, বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কার্যক্রম, প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান চর্চা, বিএনসিসি কার্যক্রম, স্কাউটস ও রেডক্রিসেন্ট কার্যক্রম। ম্যানেজিং কমিটি দ্বারা স্কুলটি পরিচালিত হয়। পরিচালনা পরিষদের সভাপতি হন জেলা প্রশাসক এবং সম্পাদক হন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। এই স্কুলে অনেক ছাত্র কর্মজীবনে যশস্বী ও খ্যাত হয়েছেন। পল্লীকবি জসীমউদ্দীন, কবি আ.ন.ম বজলুর রশীদ, প্রাক্তন মন্ত্রী এল.কে সিদ্দিকী, বর্তমান সি.ই.সি এটিএম সামছুল হুদা এ স্কুলের ছাত্র ছিলেন। | পড়ালেখার পাশাপাশি শিক্ষার্থীরা বিতর্ক প্রতিযোগিতা, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা ও সঙ্গীতে পারদর্শিতার ছাপ রেখে চলেছে। এই বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে কৃষি বিভাগ, বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কার্যক্রম, প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান চর্চা, বিএনসিসি কার্যক্রম, স্কাউটস ও রেডক্রিসেন্ট কার্যক্রম। ম্যানেজিং কমিটি দ্বারা স্কুলটি পরিচালিত হয়। পরিচালনা পরিষদের সভাপতি হন জেলা প্রশাসক এবং সম্পাদক হন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। এই স্কুলে অনেক ছাত্র কর্মজীবনে যশস্বী ও খ্যাত হয়েছেন। পল্লীকবি জসীমউদ্দীন, কবি আ.ন.ম বজলুর রশীদ, প্রাক্তন মন্ত্রী এল.কে সিদ্দিকী, বর্তমান সি.ই.সি এটিএম সামছুল হুদা এ স্কুলের ছাত্র ছিলেন। [আ.ন.ম আবদুস সোবহান] | ||
[আ.ন.ম আবদুস সোবহান | |||
[[en:Faridpur Zila School]] | [[en:Faridpur Zila School]] |
০৫:১১, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ
ফরিদপুর জিলা স্কুল ফরিদপুর জেলা শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত দেশের অন্যতম প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী স্কুল। ১৮৪০ সালে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এডগার এফ লুথার English Seminary নামে একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন। ১৮৫১ সালে এটি Govt Zila School-এ রূপান্তরিত হয়।
স্কুলের প্রতিষ্ঠাকালীন প্রধান শিক্ষক ছিলেন এস ফ্রানকয়েস লেফেবরা (১৮৫৩)। বর্তমানে স্কুলটি ১১ একর জমির উপর প্রতিষ্ঠিত। স্কুলে তিনতলা প্রশাসনিক ভবনসহ মোট ৮টি পৃথক ভবন রয়েছে। অন্যান্য উল্লেখযোগ্য অবকাঠামোর মধ্যে আছে ১টি ছাত্রাবাস, ১টি ব্যায়মাগার, ৩টি খেলার মাঠ। ১টি বাস্কেট বল চত্বর ও ২টি পুকুর।
বর্তমানে স্কুলে প্রভাতি ও দিবা এ দুটি শাখায় শিক্ষা কার্যক্রম চলে। বর্তমানে মোট ছাত্র সংখ্যা ১৪০০ এবং শিক্ষকশিক্ষিকার সংখ্যা ৫০। এ ছাড়া অফিস সহকারী, এমএলএস ও নৈশ প্রহরী মিলে কর্মচারীর সংখ্যা ১০। স্কুলে ছাত্রদের সুযোগ-সুবিধার মধ্যে আছে গ্রন্থাগার, বিজ্ঞানাগার, কম্পিউটার ও ল্যাবরেটরি। স্কুল গ্রন্থাগারে গ্রন্থের সংখ্যা প্রায় দশ হাজার এবং কম্পিউটারের সংখ্যা ১০টি।
পড়ালেখার পাশাপাশি শিক্ষার্থীরা বিতর্ক প্রতিযোগিতা, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা ও সঙ্গীতে পারদর্শিতার ছাপ রেখে চলেছে। এই বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে কৃষি বিভাগ, বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কার্যক্রম, প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান চর্চা, বিএনসিসি কার্যক্রম, স্কাউটস ও রেডক্রিসেন্ট কার্যক্রম। ম্যানেজিং কমিটি দ্বারা স্কুলটি পরিচালিত হয়। পরিচালনা পরিষদের সভাপতি হন জেলা প্রশাসক এবং সম্পাদক হন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। এই স্কুলে অনেক ছাত্র কর্মজীবনে যশস্বী ও খ্যাত হয়েছেন। পল্লীকবি জসীমউদ্দীন, কবি আ.ন.ম বজলুর রশীদ, প্রাক্তন মন্ত্রী এল.কে সিদ্দিকী, বর্তমান সি.ই.সি এটিএম সামছুল হুদা এ স্কুলের ছাত্র ছিলেন। [আ.ন.ম আবদুস সোবহান]